আজাদুল আদনান, ঢাকা
টিকা দেওয়ায় গত আট মাসে লক্ষ্যমাত্রার কাছে পৌঁছাতে পেরেছে বাংলাদেশ। এখন পর্যন্ত মোট জনগোষ্ঠীর ৭২ শতাংশের বেশি মানুষ প্রথম ডোজের টিকা পেয়েছেন। তবে দ্বিতীয় ডোজে পিছিয়ে টিকাপ্রাপ্তদের এক-তৃতীয়াংশ। ফলে অপেক্ষায় থাকা চার কোটির বেশি মানুষকে চলতি মাসেই দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিশ্চিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রথম ডোজের টিকা দিতে তিন দফা গণটিকা কার্যক্রম চালিয়েছে সরকার। সবশেষ গত ২৬ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী বিশেষ গণটিকা ক্যাম্পেইন করা হয়। এতে টিকা নিয়েছেন প্রায় দেড় কোটি মানুষ। দ্বিতীয় ডোজের জন্যও একইভাবে বিশেষ ক্যাম্পেইনের আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। তবে প্রথম ডোজের মতো টিকাপ্রত্যাশীদের যাতে ভোগান্তির মুখে পড়তে না হয়, সে জন্য টিকাদান কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে শুরু হয় টিকাদান কর্মসূচি। ২০২২ সালের এপ্রিলের মধ্যে মোট জনগোষ্ঠীর ৮০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু ভারতীয় টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম চুক্তিমতো টিকা দিতে না পারায় প্রায় ছয় মাস স্থবিরতা নেমে আসে এই কার্যক্রমে। বিকল্প হিসেবে চীন, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ বাড়িয়ে দেয় সহযোগিতার হাত। ফলে শঙ্কা কাটিয়ে গত বছরের জুলাই থেকে বেশ জোরেশোরে চলছে টিকাদানের কর্মযজ্ঞ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ১২ বছরের ওপরে দেশের জনসংখ্যা ১৩ কোটি ৩১ লাখের মতো। গত সোমবার পর্যন্ত দেশে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে ১২ কোটি ৪২ লাখ ৫৮ হাজার ৮৭৫ জনকে। সে অনুযায়ী এখনো প্রথম ডোজের টিকা পাননি ৮৮ লাখ ৪১ হাজার ১২৫ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৮ কোটি ৪৩ লাখ ২৬ হাজার ২৩৪ জন। ফলে এদিন পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৩২ হাজার ৬৪১ জন, যাঁদের চলতি মাসেই টিকা দিতে চায় সরকার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ডেপ্লয়মেন্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারিতে টিকাকেন্দ্রে মানুষের উপস্থিতি কম লক্ষ্য করেছি। ফলে কৌশলগত কারণে বেশ কিছু সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনতে হয়েছে। তার অংশ হিসেবে বড় একটি ক্যাম্পেইন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। লক্ষ্য ছিল প্রত্যাশিত লোকজনের উপস্থিতি নিশ্চিত করা। তবে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি মানুষ টিকা নিয়েছে।’
ডা. মীরজাদী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ হচ্ছে করোনার সামাজিক সংক্রমণ ভাঙতে হলে কমপক্ষে মোট জনগোষ্ঠীর ৭০ শতাংশকে টিকা দিতে হবে। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য ১২ বছরের ওপরে সবাইকে টিকা দেওয়া। এদের দ্বিতীয় ডোজও দিতে হবে। তাই অপেক্ষায় থাকা প্রায় ৪ কোটি মানুষকে চলতি মাসেই দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ডা. মীরজাদী সেব্রিনা আরও বলেন, নতুন করে আর প্রথম ডোজের ক্যাম্পেইন হবে না। স্থানীয়ভাবে কেউ করতে চাইলে পারবে। তবে যাঁরা এখনো প্রথম ডোজের টিকা নেননি, তাঁরা নির্ধারিত কেন্দ্রে গিয়ে নিতে পারবেন। আপাতত দ্বিতীয় ডোজে প্রাধান্য দেওয়া হবে। এর মধ্যে আবার দুই ডোজ নেওয়ার ছয় মাস হয়েছে অনেকের। ফলে বুস্টার ডোজ পাবেন এমন সংখ্যাও বাড়ছে।
এদিকে বুস্টার ডোজ গ্রহণের বয়সসীমা কমিয়ে ৪০ বছর থেকে সর্বনিম্ন ১৮ বছর করা হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার সময় অন্তত ছয় মাস হতে হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
জানা গেছে, ভারতের সেরামের পাশাপাশি চীন, যুক্তরাষ্ট্র ও টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের সঙ্গেও টিকা চুক্তি করেছে সরকার। এসব মাধ্যমে মোট ৩৬ কোটি টিকা নিশ্চিত হয়েছে। এর মধ্যে পাওয়া গেছে ২৮ কোটি। হাতে আছে ৯ কোটির মতো। প্রথম ডোজ নেওয়া সবার বুস্টার ডোজ নিশ্চিত করতে গেলে টিকা দরকার প্রায় ৪০ কোটি।
টিকাদান কার্যক্রম কত দিন চলবে জানতে চাইলে ডা. মীরজাদী সেব্রিনা বলেন, এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া একটু কঠিন। এটা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে। যেহেতু বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে, তার মানে এখন যাঁরা প্রথম ডোজ নিচ্ছেন, তাঁদের বুস্টার ডোজ দিতে হবে। অন্যদিকে ৫ থেকে ১০ বছরের বাচ্চাদেরও এখনো টিকা দেওয়া হয়নি। কারিগরি কমিটি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পেলে তাদেরও টিকাদান শুরু হবে।
ফেব্রুয়ারিতে মৃত্যু দ্বিগুণ গত বছরের ডিসেম্বরে দেশে শুরু হয়েছিল করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রকোপ। জানুয়ারিতে সংক্রমণের মাত্রা ছাড়িয়ে যায় অতীতের সব রেকর্ড। তবে ওই মাসের শেষ দিক থেকেই দাপট কমতে থাকে ধরনটির। ফেব্রুয়ারিতে এসে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। তারপরও জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দ্বিগুণ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ওমিক্রনের প্রভাবে বছরের প্রথম মাসে দুই লাখ ১৩ হাজারের বেশি করোনা রোগী শনাক্ত হয়। প্রাণহানি ঘটে ৩২২ জনের। সেখানে ফেব্রুয়ারিতে করোনার শিকার হয় এক লাখ প্রায় ৪৮ হাজার মানুষ। মারা গেছে ৬৪৩ জন।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় (গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৭৯৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ছিল ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এই সময়কালে করোনায় মারা গেছে ৮ জন।
টিকা দেওয়ায় গত আট মাসে লক্ষ্যমাত্রার কাছে পৌঁছাতে পেরেছে বাংলাদেশ। এখন পর্যন্ত মোট জনগোষ্ঠীর ৭২ শতাংশের বেশি মানুষ প্রথম ডোজের টিকা পেয়েছেন। তবে দ্বিতীয় ডোজে পিছিয়ে টিকাপ্রাপ্তদের এক-তৃতীয়াংশ। ফলে অপেক্ষায় থাকা চার কোটির বেশি মানুষকে চলতি মাসেই দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিশ্চিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রথম ডোজের টিকা দিতে তিন দফা গণটিকা কার্যক্রম চালিয়েছে সরকার। সবশেষ গত ২৬ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী বিশেষ গণটিকা ক্যাম্পেইন করা হয়। এতে টিকা নিয়েছেন প্রায় দেড় কোটি মানুষ। দ্বিতীয় ডোজের জন্যও একইভাবে বিশেষ ক্যাম্পেইনের আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। তবে প্রথম ডোজের মতো টিকাপ্রত্যাশীদের যাতে ভোগান্তির মুখে পড়তে না হয়, সে জন্য টিকাদান কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে শুরু হয় টিকাদান কর্মসূচি। ২০২২ সালের এপ্রিলের মধ্যে মোট জনগোষ্ঠীর ৮০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু ভারতীয় টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম চুক্তিমতো টিকা দিতে না পারায় প্রায় ছয় মাস স্থবিরতা নেমে আসে এই কার্যক্রমে। বিকল্প হিসেবে চীন, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ বাড়িয়ে দেয় সহযোগিতার হাত। ফলে শঙ্কা কাটিয়ে গত বছরের জুলাই থেকে বেশ জোরেশোরে চলছে টিকাদানের কর্মযজ্ঞ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ১২ বছরের ওপরে দেশের জনসংখ্যা ১৩ কোটি ৩১ লাখের মতো। গত সোমবার পর্যন্ত দেশে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে ১২ কোটি ৪২ লাখ ৫৮ হাজার ৮৭৫ জনকে। সে অনুযায়ী এখনো প্রথম ডোজের টিকা পাননি ৮৮ লাখ ৪১ হাজার ১২৫ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৮ কোটি ৪৩ লাখ ২৬ হাজার ২৩৪ জন। ফলে এদিন পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৩২ হাজার ৬৪১ জন, যাঁদের চলতি মাসেই টিকা দিতে চায় সরকার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ডেপ্লয়মেন্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারিতে টিকাকেন্দ্রে মানুষের উপস্থিতি কম লক্ষ্য করেছি। ফলে কৌশলগত কারণে বেশ কিছু সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনতে হয়েছে। তার অংশ হিসেবে বড় একটি ক্যাম্পেইন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। লক্ষ্য ছিল প্রত্যাশিত লোকজনের উপস্থিতি নিশ্চিত করা। তবে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি মানুষ টিকা নিয়েছে।’
ডা. মীরজাদী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ হচ্ছে করোনার সামাজিক সংক্রমণ ভাঙতে হলে কমপক্ষে মোট জনগোষ্ঠীর ৭০ শতাংশকে টিকা দিতে হবে। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য ১২ বছরের ওপরে সবাইকে টিকা দেওয়া। এদের দ্বিতীয় ডোজও দিতে হবে। তাই অপেক্ষায় থাকা প্রায় ৪ কোটি মানুষকে চলতি মাসেই দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ডা. মীরজাদী সেব্রিনা আরও বলেন, নতুন করে আর প্রথম ডোজের ক্যাম্পেইন হবে না। স্থানীয়ভাবে কেউ করতে চাইলে পারবে। তবে যাঁরা এখনো প্রথম ডোজের টিকা নেননি, তাঁরা নির্ধারিত কেন্দ্রে গিয়ে নিতে পারবেন। আপাতত দ্বিতীয় ডোজে প্রাধান্য দেওয়া হবে। এর মধ্যে আবার দুই ডোজ নেওয়ার ছয় মাস হয়েছে অনেকের। ফলে বুস্টার ডোজ পাবেন এমন সংখ্যাও বাড়ছে।
এদিকে বুস্টার ডোজ গ্রহণের বয়সসীমা কমিয়ে ৪০ বছর থেকে সর্বনিম্ন ১৮ বছর করা হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার সময় অন্তত ছয় মাস হতে হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
জানা গেছে, ভারতের সেরামের পাশাপাশি চীন, যুক্তরাষ্ট্র ও টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের সঙ্গেও টিকা চুক্তি করেছে সরকার। এসব মাধ্যমে মোট ৩৬ কোটি টিকা নিশ্চিত হয়েছে। এর মধ্যে পাওয়া গেছে ২৮ কোটি। হাতে আছে ৯ কোটির মতো। প্রথম ডোজ নেওয়া সবার বুস্টার ডোজ নিশ্চিত করতে গেলে টিকা দরকার প্রায় ৪০ কোটি।
টিকাদান কার্যক্রম কত দিন চলবে জানতে চাইলে ডা. মীরজাদী সেব্রিনা বলেন, এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া একটু কঠিন। এটা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে। যেহেতু বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে, তার মানে এখন যাঁরা প্রথম ডোজ নিচ্ছেন, তাঁদের বুস্টার ডোজ দিতে হবে। অন্যদিকে ৫ থেকে ১০ বছরের বাচ্চাদেরও এখনো টিকা দেওয়া হয়নি। কারিগরি কমিটি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পেলে তাদেরও টিকাদান শুরু হবে।
ফেব্রুয়ারিতে মৃত্যু দ্বিগুণ গত বছরের ডিসেম্বরে দেশে শুরু হয়েছিল করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রকোপ। জানুয়ারিতে সংক্রমণের মাত্রা ছাড়িয়ে যায় অতীতের সব রেকর্ড। তবে ওই মাসের শেষ দিক থেকেই দাপট কমতে থাকে ধরনটির। ফেব্রুয়ারিতে এসে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। তারপরও জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দ্বিগুণ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ওমিক্রনের প্রভাবে বছরের প্রথম মাসে দুই লাখ ১৩ হাজারের বেশি করোনা রোগী শনাক্ত হয়। প্রাণহানি ঘটে ৩২২ জনের। সেখানে ফেব্রুয়ারিতে করোনার শিকার হয় এক লাখ প্রায় ৪৮ হাজার মানুষ। মারা গেছে ৬৪৩ জন।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় (গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৭৯৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ছিল ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এই সময়কালে করোনায় মারা গেছে ৮ জন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে