নাজিম আল শমষের, ঢাকা
সময় তাঁর অল্প
সময়টা অল্প। একজন কোচকে নতুন চ্যালেঞ্জ জিততে হলে তাঁকে দিতে হবে লম্বা সময়, আজকের পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন কাবরেরার এক পূর্বসূরি টম সেইন্টফিট। কাবরেরার মতো অতীতের সব কোচ এই দেশে এসেই শুরুতে আশা দিয়েছেন। কিন্তু দিন যত গেছে, বাংলাদেশ নিয়ে তাদের আশা পরিণত হয়েছে হতাশায়। অধিকাংশ কোচের দায়িত্বও ফুরিয়েছে খুব অল্প সময়ে। কাবরেরার হাতে কী এমন কোনো জাদুর কাঠি আছে, যেটা দিয়ে ১১ মাসের মেয়াদে তিনি বদলে ফেলবেন চিত্রটা? পাল্টে দিতে পারবেন ধুঁকতে থাকা এই দেশের ফুটবল? ‘আমার আছে উৎসাহ। আছে চ্যালেঞ্জ জয়ের দারুণ উদ্দীপনা। জাতীয় দলের চ্যালেঞ্জ নিয়ে জিততে চাই, নিজের সেরাটা দিতে চাই’—বলেছেন কাবরেরা।
রেখে যেতে চান নিজের ছাপ
সময় অল্প জেনেও চ্যালেঞ্জটা নিচ্ছেন কাবরেরা। এই সময়ে দিতে চান নিজের সেরাটাই। বললেন, ‘বাংলাদেশের কোচ হিসেবে থাকতে আমি যেখানে বেশি নজর দিচ্ছি, সেটা হলো যা করতে চাই, সেটা যেন ঠিকভাবে করতে পারি। ভবিষ্যৎ তো বলতে পারব না! আমি এই দেশে থাকতেই এসেছি। সবকিছুর ধারণা সে কারণেই পেতে চাই। ভেতর থেকে উন্নতির একটা ছাপ রেখে যেতে চাই। এটাই তো একজন কোচের চাওয়া, তার দায়িত্ব। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, কোচ কী চাইছে, সেটাও যেন সবাই বুঝতে পারে, একজন কোচকে এই দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে।’
ধাক্কা খাওয়ার ভয় নেই
বাংলাদেশ ফুটবলে চ্যালেঞ্জ জিততে গিয়ে ধাক্কা খাওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। এটি নিয়ে অবশ্য ভাবছেন না কাবরেরা, ‘এই চ্যালেঞ্জটা একজন কোচের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। আপনাকে খেলোয়াড়দের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া শিখতে হবে। খেলোয়াড়দের জানতে হবে, তাদের বুঝতে হবে। তাদের শক্তির জায়গা কোথায়, দুর্বলতা কোথায়, সেটাও জানা জরুরি। ফুটবলারদের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারলেই তাদের ভেতর থেকে সেরাটা বের করে আনা সম্ভব। আগেও বলেছি, আমার কাছে এই দেশের ফুটবল সম্পর্কে আগে ভালোভাবে জেনে নেওয়াটা জরুরি। এই দেশের অবকাঠামো সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। আপনার জ্ঞান, কৌশল, ফুটবলারদের পারফরম্যান্স যদি সব একসঙ্গে মিলে যায়, তাহলে তো এমনটা হওয়ার কোনো কারণ দেখি না!’
কী হবে কৌশল
স্প্যানিশ কোচরা প্রথাগতভাবে মাঝমাঠ নিয়ন্ত্রণে রেখে আধিপত্য নিয়ে খেলাতে পছন্দ করেন। চান বল দখলে রাখতে। কিন্তু কাবরেরা এখন ভাবতে চাইছেন না কৌশল আর ছক নিয়ে, ‘আমার পরিষ্কার একটা পরিকল্পনা আছে, কোচিং স্টাফ থেকে শুরু করে খেলোয়াড়দেরও এই কথা বলেছি। বল পায়ে রাখতে হবে। তারপর না হয় বাকিটা দেখা যাবে।’
গার্দিওলা, এনরিকে না জাভি
ছিলেন বার্সেলোনা যুব একাডেমির কোচ। সেই সূত্রে কাবরেরাকে বলা হয়েছিল বার্সার এই তিন কোচের মধ্যে একজনের কৌশল বেছে নিতে। কাউকেই ছোট করে দেখেন না তিনি, ‘এটা বলা মুশকিল। তিনজনই অসাধারণ। প্রত্যেকে আমার পছন্দের। দারুণ সব কোচ। সম্ভব হলে আমি তিনজনের কৌশল ধরেই খেলাতে চাইব।’
সময় তাঁর অল্প
সময়টা অল্প। একজন কোচকে নতুন চ্যালেঞ্জ জিততে হলে তাঁকে দিতে হবে লম্বা সময়, আজকের পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন কাবরেরার এক পূর্বসূরি টম সেইন্টফিট। কাবরেরার মতো অতীতের সব কোচ এই দেশে এসেই শুরুতে আশা দিয়েছেন। কিন্তু দিন যত গেছে, বাংলাদেশ নিয়ে তাদের আশা পরিণত হয়েছে হতাশায়। অধিকাংশ কোচের দায়িত্বও ফুরিয়েছে খুব অল্প সময়ে। কাবরেরার হাতে কী এমন কোনো জাদুর কাঠি আছে, যেটা দিয়ে ১১ মাসের মেয়াদে তিনি বদলে ফেলবেন চিত্রটা? পাল্টে দিতে পারবেন ধুঁকতে থাকা এই দেশের ফুটবল? ‘আমার আছে উৎসাহ। আছে চ্যালেঞ্জ জয়ের দারুণ উদ্দীপনা। জাতীয় দলের চ্যালেঞ্জ নিয়ে জিততে চাই, নিজের সেরাটা দিতে চাই’—বলেছেন কাবরেরা।
রেখে যেতে চান নিজের ছাপ
সময় অল্প জেনেও চ্যালেঞ্জটা নিচ্ছেন কাবরেরা। এই সময়ে দিতে চান নিজের সেরাটাই। বললেন, ‘বাংলাদেশের কোচ হিসেবে থাকতে আমি যেখানে বেশি নজর দিচ্ছি, সেটা হলো যা করতে চাই, সেটা যেন ঠিকভাবে করতে পারি। ভবিষ্যৎ তো বলতে পারব না! আমি এই দেশে থাকতেই এসেছি। সবকিছুর ধারণা সে কারণেই পেতে চাই। ভেতর থেকে উন্নতির একটা ছাপ রেখে যেতে চাই। এটাই তো একজন কোচের চাওয়া, তার দায়িত্ব। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, কোচ কী চাইছে, সেটাও যেন সবাই বুঝতে পারে, একজন কোচকে এই দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে।’
ধাক্কা খাওয়ার ভয় নেই
বাংলাদেশ ফুটবলে চ্যালেঞ্জ জিততে গিয়ে ধাক্কা খাওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। এটি নিয়ে অবশ্য ভাবছেন না কাবরেরা, ‘এই চ্যালেঞ্জটা একজন কোচের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। আপনাকে খেলোয়াড়দের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া শিখতে হবে। খেলোয়াড়দের জানতে হবে, তাদের বুঝতে হবে। তাদের শক্তির জায়গা কোথায়, দুর্বলতা কোথায়, সেটাও জানা জরুরি। ফুটবলারদের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারলেই তাদের ভেতর থেকে সেরাটা বের করে আনা সম্ভব। আগেও বলেছি, আমার কাছে এই দেশের ফুটবল সম্পর্কে আগে ভালোভাবে জেনে নেওয়াটা জরুরি। এই দেশের অবকাঠামো সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। আপনার জ্ঞান, কৌশল, ফুটবলারদের পারফরম্যান্স যদি সব একসঙ্গে মিলে যায়, তাহলে তো এমনটা হওয়ার কোনো কারণ দেখি না!’
কী হবে কৌশল
স্প্যানিশ কোচরা প্রথাগতভাবে মাঝমাঠ নিয়ন্ত্রণে রেখে আধিপত্য নিয়ে খেলাতে পছন্দ করেন। চান বল দখলে রাখতে। কিন্তু কাবরেরা এখন ভাবতে চাইছেন না কৌশল আর ছক নিয়ে, ‘আমার পরিষ্কার একটা পরিকল্পনা আছে, কোচিং স্টাফ থেকে শুরু করে খেলোয়াড়দেরও এই কথা বলেছি। বল পায়ে রাখতে হবে। তারপর না হয় বাকিটা দেখা যাবে।’
গার্দিওলা, এনরিকে না জাভি
ছিলেন বার্সেলোনা যুব একাডেমির কোচ। সেই সূত্রে কাবরেরাকে বলা হয়েছিল বার্সার এই তিন কোচের মধ্যে একজনের কৌশল বেছে নিতে। কাউকেই ছোট করে দেখেন না তিনি, ‘এটা বলা মুশকিল। তিনজনই অসাধারণ। প্রত্যেকে আমার পছন্দের। দারুণ সব কোচ। সম্ভব হলে আমি তিনজনের কৌশল ধরেই খেলাতে চাইব।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে