‘ঢাকাতে জ্যাম’ নাকি শুধু কর্নিয়ার কারণে হয়?
এখন সবাই যদি দোষ দেয়, তাহলে তো আর কিছু করার নেই। আসলে ব্যাপারটি তেমন নয়। এটি আমার নতুন গানের শিরোনাম। সুদীপ কুমার দীপের লেখা গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ভারতের অম্লান এ চক্রবর্তী। শুক্রবার প্রকাশ পেয়েছে গানটি। তবে রিলিজের আগে স্টেজে অনেকবার গেয়েছি। অনেকেই আমাকে মেসেজ করত কবে প্রকাশ পাবে ঢাকাতে জ্যাম। অবশেষে মুক্তি দিতে পেরেছি। বেশ ভালো রেসপন্স পাচ্ছি। আশা করছি গানটি দ্রুত সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়বে।
ঢাকার জ্যাম নিয়ে গান তৈরির পরিকল্পনা কার?
অম্লানদা গত বছর ঢাকায় এসেছিলেন। এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে অনেকক্ষণ জ্যামে বসে ছিলেন। সে সময় তাঁর মাথায় আসে ঢাকার এই জ্যাম নিয়ে একটা গান করলে কেমন হয়। তিনি জুয়েল মোর্শেদকে তাঁর পরিকল্পনার কথা জানান। এরপর গীতিকার দীপদার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় গানটি লেখার জন্য। কথা ও সুর চূড়ান্ত হওয়ার পর জুয়েল আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। বলা যায়, ঢাকার জ্যামে বসেই ঢাকাতে জ্যাম গানের সৃষ্টি।
অনেক বড় আয়োজনে মিউজিক ভিডিও তৈরি হয়েছে। গানের ভিডিওটি নিয়ে কিছু বলুন?
গানটি তৈরির পর আমরা সবাই বুঝতে পারছিলাম, বড় আয়োজনের মিউজিক ভিডিও প্রয়োজন। করবে করবে বলে আর হয়ে উঠছিল না। আমার যেহেতু ইউটিউব চ্যানেল আছে তাই বলেছিলাম, আমাকে গানটি দিয়ে দাও। এরপর রাজ শংকর বিশ্বাসের সঙ্গে মিলে ভিডিও নিয়ে পরিকল্পনা করলাম। জ্যামকে ঠিকভাবে তুলে ধরতে গুলশান মোড়ে জ্যামের মধ্যে শুটিং করেছি। যাতে অরিজিনাল জ্যামের আবহটা বোঝা যায়। এ জন্য পুলিশের পারমিশন নিতে হয়েছে। তাঁরা অনেক সহায়তা করেছেন। রাস্তায় শুটিং করতে গেলে অনেক মানুষের সমাগম হয়। নিরাপত্তার কথা ভেবে পুলিশ সদস্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া তেজগাঁওয়ের একটি রাস্তায় সেট ফেলে ও গ্যারেজে শুটিং করেছি।
ভিডিওতে রিকশা পেইন্টিং নিয়ে এসেছেন আপনারা...
ঢাকার জ্যামের সঙ্গে রিকশা ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। সেই বিষয়টি উপস্থাপনের জন্যই এই পরিকল্পনা। এ গানে আমার ড্রেসগুলো নিজেই ডিজাইন করেছি। ফ্যাশন ডিজাইনার অর্নির বিয়েতে গিয়ে এ রকম একটি ড্রেস দেখেছিলাম। আমিও চাচ্ছিলাম ওরকম কিছু করতে। তার কাছ থেকেই ড্রেসটা তৈরি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সে বেশির ভাগ সময় দেশের বাইরে থাকে। তবে আমি হাল ছেড়ে দেওয়ার মানুষ নই। সিদ্ধান্ত নিই, নিজেই এমন পোশাক তৈরি করব। শুধু তা-ই নয়, এ গানের ভিডিওতে যে জুতা পরেছি, সেটিও আমার
ডিজাইন করা।
আপনার সব গানের ভিডিও অনেক বড় আয়োজনে তৈরি হচ্ছে। তাহলে কি গানের ক্ষেত্রে ভিডিও বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে?
মিউজিক ভিডিও এখন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর কীভাবে বা কত বড় আয়োজনে ভিডিও নির্মাণ হবে তা নির্ভর করে গানের ওপর। তবে ভালো ভিডিও তৈরির জন্য ভালো বাজেটও দরকার। আমার চ্যানেলের জন্য যখন ভিডিও বানাই, চেষ্টা করি যত কম বাজেটে সুন্দর একটি প্রজেক্ট তৈরি করা যায়। আমাকে কেউ স্পনসর করে না, আসলে আমি স্পনসর নিইও না।
কনসার্ট নিয়ে সারা বছর ব্যস্ত থাকেন আপনি। এই গরমে কি শো কিছুটা কম?
গত শুক্রবার নওগাঁতে শো করেছি। গরমের কারণে এখন ওপেন এয়ার কনসার্টের ব্যস্ততা একটু কম। তবে ইনডোরে অনেক কনসার্ট হচ্ছে। আমি যখন স্টেজ প্রোগ্রাম শুরু করি সে সময় ইনডোরে এত কনসার্ট ছিল না। কিন্তু এখন মানুষ যেকোনো উৎসবে ইনডোর কনসার্টের আয়োজন করছে। সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে সবাই একটু বিনোদন চায়। আমাদের দেশে তো বিনোদনের ব্যবস্থা খুব সীমিত। তাই গান শোনার সুযোগ দর্শক মিস করতে চায় না।
ইনডোরের পরিবেশ সন্তোষজনক বলে মনে হয়?
আমার কাছে তো ভালোই মনে হয়। ওপেন এয়ার কনসার্টগুলোতে অনেক ক্রাউড হয়। কিন্তু ইনডোরে নির্দিষ্টসংখ্যক দর্শক থাকে। তাই নিরাপত্তাও খুব ভালো থাকে। সাউন্ড সিস্টেম, দর্শক, নিরাপত্তা—সব মিলিয়ে ইনডোর প্রোগ্রাম নিয়ে আমি সন্তুষ্ট।
নতুন কী কী গান আসছে?
সিনেমার গান নিয়ে আলাপ হচ্ছে। সামনে বেশ কয়েকটি জিঙ্গেল গাইব। এ ছাড়া নিজের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নতুন গান জড়ো করছি। বিভিন্ন উপলক্ষে গানগুলো প্রকাশ করব।
‘ঢাকাতে জ্যাম’ নাকি শুধু কর্নিয়ার কারণে হয়?
এখন সবাই যদি দোষ দেয়, তাহলে তো আর কিছু করার নেই। আসলে ব্যাপারটি তেমন নয়। এটি আমার নতুন গানের শিরোনাম। সুদীপ কুমার দীপের লেখা গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন ভারতের অম্লান এ চক্রবর্তী। শুক্রবার প্রকাশ পেয়েছে গানটি। তবে রিলিজের আগে স্টেজে অনেকবার গেয়েছি। অনেকেই আমাকে মেসেজ করত কবে প্রকাশ পাবে ঢাকাতে জ্যাম। অবশেষে মুক্তি দিতে পেরেছি। বেশ ভালো রেসপন্স পাচ্ছি। আশা করছি গানটি দ্রুত সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়বে।
ঢাকার জ্যাম নিয়ে গান তৈরির পরিকল্পনা কার?
অম্লানদা গত বছর ঢাকায় এসেছিলেন। এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে অনেকক্ষণ জ্যামে বসে ছিলেন। সে সময় তাঁর মাথায় আসে ঢাকার এই জ্যাম নিয়ে একটা গান করলে কেমন হয়। তিনি জুয়েল মোর্শেদকে তাঁর পরিকল্পনার কথা জানান। এরপর গীতিকার দীপদার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় গানটি লেখার জন্য। কথা ও সুর চূড়ান্ত হওয়ার পর জুয়েল আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। বলা যায়, ঢাকার জ্যামে বসেই ঢাকাতে জ্যাম গানের সৃষ্টি।
অনেক বড় আয়োজনে মিউজিক ভিডিও তৈরি হয়েছে। গানের ভিডিওটি নিয়ে কিছু বলুন?
গানটি তৈরির পর আমরা সবাই বুঝতে পারছিলাম, বড় আয়োজনের মিউজিক ভিডিও প্রয়োজন। করবে করবে বলে আর হয়ে উঠছিল না। আমার যেহেতু ইউটিউব চ্যানেল আছে তাই বলেছিলাম, আমাকে গানটি দিয়ে দাও। এরপর রাজ শংকর বিশ্বাসের সঙ্গে মিলে ভিডিও নিয়ে পরিকল্পনা করলাম। জ্যামকে ঠিকভাবে তুলে ধরতে গুলশান মোড়ে জ্যামের মধ্যে শুটিং করেছি। যাতে অরিজিনাল জ্যামের আবহটা বোঝা যায়। এ জন্য পুলিশের পারমিশন নিতে হয়েছে। তাঁরা অনেক সহায়তা করেছেন। রাস্তায় শুটিং করতে গেলে অনেক মানুষের সমাগম হয়। নিরাপত্তার কথা ভেবে পুলিশ সদস্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া তেজগাঁওয়ের একটি রাস্তায় সেট ফেলে ও গ্যারেজে শুটিং করেছি।
ভিডিওতে রিকশা পেইন্টিং নিয়ে এসেছেন আপনারা...
ঢাকার জ্যামের সঙ্গে রিকশা ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। সেই বিষয়টি উপস্থাপনের জন্যই এই পরিকল্পনা। এ গানে আমার ড্রেসগুলো নিজেই ডিজাইন করেছি। ফ্যাশন ডিজাইনার অর্নির বিয়েতে গিয়ে এ রকম একটি ড্রেস দেখেছিলাম। আমিও চাচ্ছিলাম ওরকম কিছু করতে। তার কাছ থেকেই ড্রেসটা তৈরি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সে বেশির ভাগ সময় দেশের বাইরে থাকে। তবে আমি হাল ছেড়ে দেওয়ার মানুষ নই। সিদ্ধান্ত নিই, নিজেই এমন পোশাক তৈরি করব। শুধু তা-ই নয়, এ গানের ভিডিওতে যে জুতা পরেছি, সেটিও আমার
ডিজাইন করা।
আপনার সব গানের ভিডিও অনেক বড় আয়োজনে তৈরি হচ্ছে। তাহলে কি গানের ক্ষেত্রে ভিডিও বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে?
মিউজিক ভিডিও এখন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর কীভাবে বা কত বড় আয়োজনে ভিডিও নির্মাণ হবে তা নির্ভর করে গানের ওপর। তবে ভালো ভিডিও তৈরির জন্য ভালো বাজেটও দরকার। আমার চ্যানেলের জন্য যখন ভিডিও বানাই, চেষ্টা করি যত কম বাজেটে সুন্দর একটি প্রজেক্ট তৈরি করা যায়। আমাকে কেউ স্পনসর করে না, আসলে আমি স্পনসর নিইও না।
কনসার্ট নিয়ে সারা বছর ব্যস্ত থাকেন আপনি। এই গরমে কি শো কিছুটা কম?
গত শুক্রবার নওগাঁতে শো করেছি। গরমের কারণে এখন ওপেন এয়ার কনসার্টের ব্যস্ততা একটু কম। তবে ইনডোরে অনেক কনসার্ট হচ্ছে। আমি যখন স্টেজ প্রোগ্রাম শুরু করি সে সময় ইনডোরে এত কনসার্ট ছিল না। কিন্তু এখন মানুষ যেকোনো উৎসবে ইনডোর কনসার্টের আয়োজন করছে। সারা দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে সবাই একটু বিনোদন চায়। আমাদের দেশে তো বিনোদনের ব্যবস্থা খুব সীমিত। তাই গান শোনার সুযোগ দর্শক মিস করতে চায় না।
ইনডোরের পরিবেশ সন্তোষজনক বলে মনে হয়?
আমার কাছে তো ভালোই মনে হয়। ওপেন এয়ার কনসার্টগুলোতে অনেক ক্রাউড হয়। কিন্তু ইনডোরে নির্দিষ্টসংখ্যক দর্শক থাকে। তাই নিরাপত্তাও খুব ভালো থাকে। সাউন্ড সিস্টেম, দর্শক, নিরাপত্তা—সব মিলিয়ে ইনডোর প্রোগ্রাম নিয়ে আমি সন্তুষ্ট।
নতুন কী কী গান আসছে?
সিনেমার গান নিয়ে আলাপ হচ্ছে। সামনে বেশ কয়েকটি জিঙ্গেল গাইব। এ ছাড়া নিজের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নতুন গান জড়ো করছি। বিভিন্ন উপলক্ষে গানগুলো প্রকাশ করব।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে