বরিশাল প্রতিনিধি
বরিশাল নগরের নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত শুক্রবার রাতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে। বাসমালিক সমিতির নতুন কমিটির শপথ অনুষ্ঠানে সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর উপস্থিতিতে দুই পক্ষের মধ্যে বিশৃঙ্খলা ও মারামারি হয়। শপথ অনুষ্ঠানে কাশিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লার নেতা-কর্মীদের ঢুকতে বাধা দেন নতুন কমিটির সদস্য ও ছাত্রলীগ নেতা রইছ আহমেদ মান্নার অনুসারীরা।
লিটন গত ৩ বছর সিটি মেয়রের আশীর্বাদে বাসমালিক সমিতির সাবেক সভাপতি আফতাব হোসেনকে হটিয়ে টার্মিনালের কর্তৃত্ব নিয়ন্ত্রণে রেখেছিলেন বলে জানা যায়। এবার লিটনকে হটিয়ে টার্মিনালে একক আধিপত্য বজায় রাখার চেষ্টা করছেন মেয়রের ঘনিষ্ঠ ছাত্রলীগ নেতা মান্না। অভিযোগ উঠেছে, মান্না কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে বহিরাগতদের দিয়ে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ শুরু করেছেন।
জানা গেছে, বরিশাল জেলা বাসমালিক গ্রুপের নতুন কমিটির শপথ অনুষ্ঠানে সিটি মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ প্রধান অতিথি ছিলেন। সভা চলার আগে রাত ৮টায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে ৭-৮ শ নেতা-কর্মী নিয়ে প্রবেশ করেন কাশিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা। এ সময় নতুন কমিটির সদস্য ও ছাত্রলীগ নেতা রইছ আহমেদ মান্না চেয়ারম্যান লিটন ও তাঁর অনুসারীদের বাধা দেন। এ নিয়ে মেয়রের সামনে দুই পক্ষের মারামারি শুরু হয়। একপর্যায়ে ক্ষুব্ধ মেয়র নিজেই বেরিয়ে এলে দুই পক্ষ ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মেয়র যখন টার্মিনাল ভবনের দ্বিতীয় তলায় অবস্থান করছিলেন তখন ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা মেয়র সাদিককে শুভেচ্ছা জানাতে মিছিল নিয়ে টার্মিনাল ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় টার্মিনাল ভবনের প্রবেশমুখে থাকা মহানগর ও জেলা ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরা বাধা দিলে বিশৃঙ্খলা ও মারামারি হয়।
ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা বলেন, ‘বাস টার্মিনালে যে ঘটনা ঘটেছে তা রইছ আহমেদ মান্নার পরিকল্পিত ছক। যাঁরা সামনে বসা ছিলেন তাঁরা মান্নার বহিরাগত সমর্থক।’ তিনি জানান, ৭-৮ শ শ্রমিক নিয়ে মেয়রকে ফুল দেওয়ার চেষ্টা করলে মান্না লোকজন নিয়ে বাধা দেন।
লিটন মোল্লা আরও বলেন, মান্নার ভয়ে শ্রমিকেরা স্ট্যান্ডে যায় না। মান্না সাত তারা হোটেল, বাঙ্গালী হোটেল এবং নতুন করে দুটি বাস কিনে টার্মিনালে একক আধিপত্য বজায় রাখার চেষ্টা করছেন। বহিরাগত নিয়ে প্রতিদিন শ্রমিকদের হয়রানি করছেন।
তবে বাসমালিক সমিতির নতুন কমিটির সদস্য রইছ আহমেদ মান্না বলেন, ‘শপথ অনুষ্ঠানে কিছু লোক বসা ছিল। বাকি শ্রমিক যাঁরা ঢুকতে গিয়েছিলেন তাঁদের সঙ্গে বসা শ্রমিকদের ঠেলাঠেলি হয়েছে। একসঙ্গে দলবদ্ধভাবে ঢুকতে গিয়েই এই বিশৃঙ্খলা।’ তিনি দাবি করেন, অনুষ্ঠান মালিক সমিতির ছিল। সামনের জায়গায় শ্রমিকেরাই ছিলেন। লিটন কী বলল সেটা বিষয় না। কর্মসূচি সফল করাই তাঁদের লক্ষ্য ছিল।
বাস টার্মিনাল সূত্রে জানা গেছে, সেখানকার শতাধিক বাস কাউন্টার, বিএমএফ কাউন্টার, মাইক্রোবাস কাউন্টার, ভাসমান দোকান থেকে প্রতি মাসে কমিশনের নামে লাখ লাখ চাঁদাবাজি চলে।
নথুল্লাবাদ বহুমুখী ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও কাউন্সিলর জিয়াউর রহম বিপ্লব বলেন, ‘বাসস্ট্যান্ডে অবৈধ দোকানপাটে চাঁদাবাজি চলে। এসব ভাসমান দোকান তুলে দেওয়া দরকার।’
জানতে চাইলে নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাসমালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কিশোর কুমার দে বলেন, ‘বাসমালিক সমিতির শপথ অনুষ্ঠানে মালিকদের মধ্যে কিছু হয়নি। শ্রমিক ইউনিয়নের লিটন মোল্লার সঙ্গে সাধারণ শ্রমিকদের ঠেলাঠেলি হয়েছে। মেয়রের হস্তক্ষেপে পরে সমাধান হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কে কাকে উৎখাত করে তা আপনারাই ভালো বোঝেন। বরিশাল জেলা বাস মালিক গ্রুপ চাঁদাবাজিকে প্রশ্রয় দেবে না।’
এদিকে শপথ অনুষ্ঠানে ক্ষুব্ধ মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমার ভদ্রতাকে যদি দুর্বলতা মনে করেন তা হলে এটা আপনাদের চিন্তার সমস্যা। এখানে ধাক্কাধাক্কি করেন কেন? পুলিশ কোথায়? যাঁরা এই ব্যবসাকে জিম্মি করে লুটপাট করার চেষ্টা করেন তাঁরা সাবধান হয়ে যান। আমার প্রতিনিধি হয়ে এখানে সিন্ডিকেটে খাইবেন, গন্ডগোল পাকাইবেন, এমন লোক তো আমার দরকার নাই। বাস টার্মিনালে চাঁদাবাজি করতে দেওয়া হবে না।’
এ ব্যাপারে বরিশাল বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কমলেশ চন্দ্র হালদার বলেন, ‘কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে ঝামেলার বিষয়ে কোনো পক্ষ থেকে অভিযোগ দেননি।’
বরিশাল নগরের নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত শুক্রবার রাতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে। বাসমালিক সমিতির নতুন কমিটির শপথ অনুষ্ঠানে সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর উপস্থিতিতে দুই পক্ষের মধ্যে বিশৃঙ্খলা ও মারামারি হয়। শপথ অনুষ্ঠানে কাশিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লার নেতা-কর্মীদের ঢুকতে বাধা দেন নতুন কমিটির সদস্য ও ছাত্রলীগ নেতা রইছ আহমেদ মান্নার অনুসারীরা।
লিটন গত ৩ বছর সিটি মেয়রের আশীর্বাদে বাসমালিক সমিতির সাবেক সভাপতি আফতাব হোসেনকে হটিয়ে টার্মিনালের কর্তৃত্ব নিয়ন্ত্রণে রেখেছিলেন বলে জানা যায়। এবার লিটনকে হটিয়ে টার্মিনালে একক আধিপত্য বজায় রাখার চেষ্টা করছেন মেয়রের ঘনিষ্ঠ ছাত্রলীগ নেতা মান্না। অভিযোগ উঠেছে, মান্না কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে বহিরাগতদের দিয়ে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ শুরু করেছেন।
জানা গেছে, বরিশাল জেলা বাসমালিক গ্রুপের নতুন কমিটির শপথ অনুষ্ঠানে সিটি মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ প্রধান অতিথি ছিলেন। সভা চলার আগে রাত ৮টায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে ৭-৮ শ নেতা-কর্মী নিয়ে প্রবেশ করেন কাশিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা। এ সময় নতুন কমিটির সদস্য ও ছাত্রলীগ নেতা রইছ আহমেদ মান্না চেয়ারম্যান লিটন ও তাঁর অনুসারীদের বাধা দেন। এ নিয়ে মেয়রের সামনে দুই পক্ষের মারামারি শুরু হয়। একপর্যায়ে ক্ষুব্ধ মেয়র নিজেই বেরিয়ে এলে দুই পক্ষ ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মেয়র যখন টার্মিনাল ভবনের দ্বিতীয় তলায় অবস্থান করছিলেন তখন ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা মেয়র সাদিককে শুভেচ্ছা জানাতে মিছিল নিয়ে টার্মিনাল ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় টার্মিনাল ভবনের প্রবেশমুখে থাকা মহানগর ও জেলা ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরা বাধা দিলে বিশৃঙ্খলা ও মারামারি হয়।
ইউপি চেয়ারম্যান লিটন মোল্লা বলেন, ‘বাস টার্মিনালে যে ঘটনা ঘটেছে তা রইছ আহমেদ মান্নার পরিকল্পিত ছক। যাঁরা সামনে বসা ছিলেন তাঁরা মান্নার বহিরাগত সমর্থক।’ তিনি জানান, ৭-৮ শ শ্রমিক নিয়ে মেয়রকে ফুল দেওয়ার চেষ্টা করলে মান্না লোকজন নিয়ে বাধা দেন।
লিটন মোল্লা আরও বলেন, মান্নার ভয়ে শ্রমিকেরা স্ট্যান্ডে যায় না। মান্না সাত তারা হোটেল, বাঙ্গালী হোটেল এবং নতুন করে দুটি বাস কিনে টার্মিনালে একক আধিপত্য বজায় রাখার চেষ্টা করছেন। বহিরাগত নিয়ে প্রতিদিন শ্রমিকদের হয়রানি করছেন।
তবে বাসমালিক সমিতির নতুন কমিটির সদস্য রইছ আহমেদ মান্না বলেন, ‘শপথ অনুষ্ঠানে কিছু লোক বসা ছিল। বাকি শ্রমিক যাঁরা ঢুকতে গিয়েছিলেন তাঁদের সঙ্গে বসা শ্রমিকদের ঠেলাঠেলি হয়েছে। একসঙ্গে দলবদ্ধভাবে ঢুকতে গিয়েই এই বিশৃঙ্খলা।’ তিনি দাবি করেন, অনুষ্ঠান মালিক সমিতির ছিল। সামনের জায়গায় শ্রমিকেরাই ছিলেন। লিটন কী বলল সেটা বিষয় না। কর্মসূচি সফল করাই তাঁদের লক্ষ্য ছিল।
বাস টার্মিনাল সূত্রে জানা গেছে, সেখানকার শতাধিক বাস কাউন্টার, বিএমএফ কাউন্টার, মাইক্রোবাস কাউন্টার, ভাসমান দোকান থেকে প্রতি মাসে কমিশনের নামে লাখ লাখ চাঁদাবাজি চলে।
নথুল্লাবাদ বহুমুখী ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও কাউন্সিলর জিয়াউর রহম বিপ্লব বলেন, ‘বাসস্ট্যান্ডে অবৈধ দোকানপাটে চাঁদাবাজি চলে। এসব ভাসমান দোকান তুলে দেওয়া দরকার।’
জানতে চাইলে নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাসমালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক কিশোর কুমার দে বলেন, ‘বাসমালিক সমিতির শপথ অনুষ্ঠানে মালিকদের মধ্যে কিছু হয়নি। শ্রমিক ইউনিয়নের লিটন মোল্লার সঙ্গে সাধারণ শ্রমিকদের ঠেলাঠেলি হয়েছে। মেয়রের হস্তক্ষেপে পরে সমাধান হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কে কাকে উৎখাত করে তা আপনারাই ভালো বোঝেন। বরিশাল জেলা বাস মালিক গ্রুপ চাঁদাবাজিকে প্রশ্রয় দেবে না।’
এদিকে শপথ অনুষ্ঠানে ক্ষুব্ধ মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমার ভদ্রতাকে যদি দুর্বলতা মনে করেন তা হলে এটা আপনাদের চিন্তার সমস্যা। এখানে ধাক্কাধাক্কি করেন কেন? পুলিশ কোথায়? যাঁরা এই ব্যবসাকে জিম্মি করে লুটপাট করার চেষ্টা করেন তাঁরা সাবধান হয়ে যান। আমার প্রতিনিধি হয়ে এখানে সিন্ডিকেটে খাইবেন, গন্ডগোল পাকাইবেন, এমন লোক তো আমার দরকার নাই। বাস টার্মিনালে চাঁদাবাজি করতে দেওয়া হবে না।’
এ ব্যাপারে বরিশাল বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কমলেশ চন্দ্র হালদার বলেন, ‘কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে ঝামেলার বিষয়ে কোনো পক্ষ থেকে অভিযোগ দেননি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে