আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশের সীমানার মধ্যে, বিশেষ করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গতকাল মঙ্গলবার আর বৃষ্টি হয়নি। কিন্তু সীমান্তের ওপারে ভারতে এখনো বেশ বৃষ্টি হচ্ছে। সেই পানি পাহাড়ি ঢল হয়ে নামছে সিলেট, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনার ওপর দিয়ে। ওই অঞ্চলের সব নদ-নদী পানিতে টইটম্বুর। কোথাও কোথাও বাঁধ ভেঙে পানি ঢুকছে হাওরে, এতে ডুবছে ধান। ইতিমধ্যে সিলেটে প্রায় ১০ হাজার বিঘা জমির ধান চলে গেছে পানির নিচে। অনেক জায়গায় ঝুঁকির মুখে পড়েছে বাঁধ, যেকোনো সময় ভেঙে যেতে পারে। বাধ্য হয়ে কোথাও কোথাও আধা পাকা ধান কেটে নিচ্ছেন কৃষক। আর মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছেন বাঁধ রক্ষার।
সিলেট প্রতিনিধি জানান, বাঁধ ভেঙে জেলার গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও জৈন্তাপুর উপজেলার বিভিন্ন হাওরের প্রায় ১০ হাজার বিঘা জমির ধান তলিয়ে গেছে। ডুবে গেছে রাস্তাঘাট। অনেক বাসাবাড়িতেও ঢুকে পড়েছে পানি। পাশাপাশি কয়েকটি হাটবাজার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্লাবিত হয়েছে।
গোয়াইনঘাটের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী রাসেল আহমদ বলেন, ‘হঠাৎ পাহাড়ি ঢলের খবর পেয়ে তড়িঘড়ি করে গিয়ে দেখি দোকানের মালপত্র কিছুই নেই। সব ঢলে ভেসে গেছে।’
কোম্পানীগঞ্জে ডুবেছে দক্ষিণ রনিখাই ইউনিয়নের ফুকছা হাওর, ভাই কুড়ি, মটরের কুড়ি, দেওয়ার কর, কাপনা কুড়ি, ডাইলা হাওর, আখাই কুড়ি, কাংলাঘাটি ও দরম হাওরে ভেতরে ফসল রক্ষা বাঁধের বাইরে আবাদ করা ধান। উপজেলার পূর্ব ইসলামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর আলম বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলের শঙ্কা ছিল। তাই এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে রাউটি হাওরে বাঁধ তৈরি করেছিলাম। তবু পানি আটকানো যায়নি। বাঁধ ভেঙে হাওরে পানি ঢুকে বোরো ফসল তলিয়ে গেছে।’
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, ২৪ ঘণ্টায় জেলায় বৃষ্টিপাত না হলেও ভারতের মেঘালয়ে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় কারণে সুরমা নদীর পানি পুনরায় বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে পানি যেকোনো সময় বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে।
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি জানান, উপজেলার ছোটবড় ২৪টি হাওরের বেশ কয়েকটি ফসল রক্ষা বাঁধ চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ফলে স্থানীয় কৃষক, জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের লোকজন দিনে ও রাতে বাঁধ রক্ষায় কাজ করছেন। গত সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উদ্যোগে মাইকিং করে কৃষকসহ সর্বস্তরের মানুষকে বাঁধ রক্ষায় ওড়া, কোদাল নিয়ে হাওরে অবস্থান করার অনুরোধ জানানো হয়।
শনির হাওরপারের কৃষক সেলিম আখঞ্জি জানান, উপজেলা প্রশাসনের ওই আহ্বানের পর সর্বস্তরের মানুষ বাঁধ রক্ষায় এগিয়ে এসেছেন। দিন-রাত কাজ হচ্ছে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলার খাই হাওরের শালদিকা, ভেদাখালি ও রাঙ্গামাটি হাওরের বাঁধে ফাটল দেখা দেওয়ায় মঙ্গলবার ভোর থেকে এসব বাঁধের আশপাশের কৃষকেরা নিজ উদ্যোগে বাঁধ টেকসই করার জন্য হাওরে অবস্থান করছেন। বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা আবুয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ উপজেলার বৃহৎ খরছার হাওরের হরিমনের ভাঙ্গা নামক বাঁধে ভোরে ফাটল দেখা দেয়। কৃষকেরা খবর পেয়ে দ্রুত বাঁশ-মাটি ফেলে পানি প্রবেশ বন্ধ করেন।
উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের কৃষক স্বপন বর্মণ বলেন, ‘এই হাওরেই আমাদের স্বপ্ন। ধান ঘরে তোলার আগেই আমরা স্বপ্ন দেখি। যখনি খবর পাইছি বাঁধে সমস্যা দেখা দিয়ে আর ঘরে বসে থাকতে পারিনি। নিজের ভাই-ভাতিজাসহ আমরা রাত থেকে বাঁধের পাশেই আছি।’
হাওরপারের অপর কৃষক রুহেল আহমদ ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত যদি বাঁধে আমাদেরই আসতে হয় তাহলে আর পাউবোর দরকার কিতা?’
শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি জানান, পাহাড়ি ঢল ও নদীর পানি উপচে তলিয়ে গেছে শাল্লার বাঘার হাওর। নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আরও কয়েকটি হাওর ঝুঁকিতে রয়েছে। কৃষকেরা বাঁধ রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ করছেন। কৃষকদের অভিযোগ, পাউবোর গাফিলতির কারণে উপজেলার দাড়াইন নদীর তীরবর্তী পুটিয়া, কৈয়া ও গোফরি হাওরে কোনো প্রকল্প না দেওয়ায় প্রায় দেড় হাজার একর ফসলি জমি তলিয়ে যাওয়ার পথে।
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, ধনু ও বাউলা নদীর পানি বেড়েছে। ইতিমধ্যে ইটনা হাওরে নদীর অববাহিকায় ২০০ একর বোরো ধানের জমি প্লাবিত হয়েছে। এসব জমি থেকে কাঁচা-পাকা ধান কেটে নিচ্ছেন কৃষক। হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের এখনো কোনো ক্ষতি না হলেও রয়েছে হুমকির মুখে। দিন-রাত পরিশ্রম করে এসব বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো মেরামতের কাজ করছে জেলা প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও এলাকাবাসী।
ইটনা হাওরের কৃষক তমিজ উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের হাওরের মানুষের একমাত্র ফসল বোরো ধান। অসময়ে পাহাড়ি ঢল আসায় আমরা এখন আতঙ্কে আছি।’
নেত্রকোনার মদন প্রতিনিধি জানান, পাহাড়ি ঢলে হাওরাঞ্চলে নদ-নদীগুলোর পানি বাড়তে শুরু করেছে। বোরো নিয়ে আতঙ্কে আছেন কৃষকেরা। ধান রক্ষায় ফসল রক্ষা বাঁধে অবস্থান নিয়ে কাজ করছেন কৃষকেরা।
দেশের সীমানার মধ্যে, বিশেষ করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গতকাল মঙ্গলবার আর বৃষ্টি হয়নি। কিন্তু সীমান্তের ওপারে ভারতে এখনো বেশ বৃষ্টি হচ্ছে। সেই পানি পাহাড়ি ঢল হয়ে নামছে সিলেট, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনার ওপর দিয়ে। ওই অঞ্চলের সব নদ-নদী পানিতে টইটম্বুর। কোথাও কোথাও বাঁধ ভেঙে পানি ঢুকছে হাওরে, এতে ডুবছে ধান। ইতিমধ্যে সিলেটে প্রায় ১০ হাজার বিঘা জমির ধান চলে গেছে পানির নিচে। অনেক জায়গায় ঝুঁকির মুখে পড়েছে বাঁধ, যেকোনো সময় ভেঙে যেতে পারে। বাধ্য হয়ে কোথাও কোথাও আধা পাকা ধান কেটে নিচ্ছেন কৃষক। আর মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছেন বাঁধ রক্ষার।
সিলেট প্রতিনিধি জানান, বাঁধ ভেঙে জেলার গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও জৈন্তাপুর উপজেলার বিভিন্ন হাওরের প্রায় ১০ হাজার বিঘা জমির ধান তলিয়ে গেছে। ডুবে গেছে রাস্তাঘাট। অনেক বাসাবাড়িতেও ঢুকে পড়েছে পানি। পাশাপাশি কয়েকটি হাটবাজার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্লাবিত হয়েছে।
গোয়াইনঘাটের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী রাসেল আহমদ বলেন, ‘হঠাৎ পাহাড়ি ঢলের খবর পেয়ে তড়িঘড়ি করে গিয়ে দেখি দোকানের মালপত্র কিছুই নেই। সব ঢলে ভেসে গেছে।’
কোম্পানীগঞ্জে ডুবেছে দক্ষিণ রনিখাই ইউনিয়নের ফুকছা হাওর, ভাই কুড়ি, মটরের কুড়ি, দেওয়ার কর, কাপনা কুড়ি, ডাইলা হাওর, আখাই কুড়ি, কাংলাঘাটি ও দরম হাওরে ভেতরে ফসল রক্ষা বাঁধের বাইরে আবাদ করা ধান। উপজেলার পূর্ব ইসলামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর আলম বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলের শঙ্কা ছিল। তাই এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে রাউটি হাওরে বাঁধ তৈরি করেছিলাম। তবু পানি আটকানো যায়নি। বাঁধ ভেঙে হাওরে পানি ঢুকে বোরো ফসল তলিয়ে গেছে।’
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, ২৪ ঘণ্টায় জেলায় বৃষ্টিপাত না হলেও ভারতের মেঘালয়ে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় কারণে সুরমা নদীর পানি পুনরায় বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে পানি যেকোনো সময় বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে।
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি জানান, উপজেলার ছোটবড় ২৪টি হাওরের বেশ কয়েকটি ফসল রক্ষা বাঁধ চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ফলে স্থানীয় কৃষক, জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের লোকজন দিনে ও রাতে বাঁধ রক্ষায় কাজ করছেন। গত সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উদ্যোগে মাইকিং করে কৃষকসহ সর্বস্তরের মানুষকে বাঁধ রক্ষায় ওড়া, কোদাল নিয়ে হাওরে অবস্থান করার অনুরোধ জানানো হয়।
শনির হাওরপারের কৃষক সেলিম আখঞ্জি জানান, উপজেলা প্রশাসনের ওই আহ্বানের পর সর্বস্তরের মানুষ বাঁধ রক্ষায় এগিয়ে এসেছেন। দিন-রাত কাজ হচ্ছে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলার খাই হাওরের শালদিকা, ভেদাখালি ও রাঙ্গামাটি হাওরের বাঁধে ফাটল দেখা দেওয়ায় মঙ্গলবার ভোর থেকে এসব বাঁধের আশপাশের কৃষকেরা নিজ উদ্যোগে বাঁধ টেকসই করার জন্য হাওরে অবস্থান করছেন। বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা আবুয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ উপজেলার বৃহৎ খরছার হাওরের হরিমনের ভাঙ্গা নামক বাঁধে ভোরে ফাটল দেখা দেয়। কৃষকেরা খবর পেয়ে দ্রুত বাঁশ-মাটি ফেলে পানি প্রবেশ বন্ধ করেন।
উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের কৃষক স্বপন বর্মণ বলেন, ‘এই হাওরেই আমাদের স্বপ্ন। ধান ঘরে তোলার আগেই আমরা স্বপ্ন দেখি। যখনি খবর পাইছি বাঁধে সমস্যা দেখা দিয়ে আর ঘরে বসে থাকতে পারিনি। নিজের ভাই-ভাতিজাসহ আমরা রাত থেকে বাঁধের পাশেই আছি।’
হাওরপারের অপর কৃষক রুহেল আহমদ ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত যদি বাঁধে আমাদেরই আসতে হয় তাহলে আর পাউবোর দরকার কিতা?’
শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি জানান, পাহাড়ি ঢল ও নদীর পানি উপচে তলিয়ে গেছে শাল্লার বাঘার হাওর। নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আরও কয়েকটি হাওর ঝুঁকিতে রয়েছে। কৃষকেরা বাঁধ রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ করছেন। কৃষকদের অভিযোগ, পাউবোর গাফিলতির কারণে উপজেলার দাড়াইন নদীর তীরবর্তী পুটিয়া, কৈয়া ও গোফরি হাওরে কোনো প্রকল্প না দেওয়ায় প্রায় দেড় হাজার একর ফসলি জমি তলিয়ে যাওয়ার পথে।
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, ধনু ও বাউলা নদীর পানি বেড়েছে। ইতিমধ্যে ইটনা হাওরে নদীর অববাহিকায় ২০০ একর বোরো ধানের জমি প্লাবিত হয়েছে। এসব জমি থেকে কাঁচা-পাকা ধান কেটে নিচ্ছেন কৃষক। হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের এখনো কোনো ক্ষতি না হলেও রয়েছে হুমকির মুখে। দিন-রাত পরিশ্রম করে এসব বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো মেরামতের কাজ করছে জেলা প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও এলাকাবাসী।
ইটনা হাওরের কৃষক তমিজ উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের হাওরের মানুষের একমাত্র ফসল বোরো ধান। অসময়ে পাহাড়ি ঢল আসায় আমরা এখন আতঙ্কে আছি।’
নেত্রকোনার মদন প্রতিনিধি জানান, পাহাড়ি ঢলে হাওরাঞ্চলে নদ-নদীগুলোর পানি বাড়তে শুরু করেছে। বোরো নিয়ে আতঙ্কে আছেন কৃষকেরা। ধান রক্ষায় ফসল রক্ষা বাঁধে অবস্থান নিয়ে কাজ করছেন কৃষকেরা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে