মিজানুর রহমান নয়ন, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
সময়মতো প্রণোদনা, অনুকূল আবহাওয়া, চারার পর্যাপ্ততা ও খরচ কম হওয়ায় এ বছর কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ৫ হাজার ১৬৫ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের চারা রোপণ করা হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৫৫ হেক্টর বেশি। এখন ভালো ফলনের আশায় খেতে পেঁয়াজের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটছে চাষিদের।
উপজেলার যদুবয়রা, পান্টি, চাদপুর, বাগুলাট ও চাপড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, চাষিরা পেঁয়াজখেত নিংড়ানো, সার বোনা ও স্প্রে দেওয়ার কাজ করছেন।
চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পেঁয়াজের বীজ গত বছর খোলা ৬ থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও এ বছর তা কমে বিক্রি হয়েছে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকায়। পেঁয়াজের চারা গত বছর ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এবার বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। বীজ, চারা, সার, পরিচর্যাসহ এবার বিঘাপ্রতি পেঁয়াজ উৎপাদনে খরচ হবে ২৮ থেকে ৩২ হাজার টাকা। এ বছর বিদেশি কিং জাতীয় চারা রোপণ করা হচ্ছে। এতে বিঘায় ৪৫ থেকে ৬০ মণ পেঁয়াজ উৎপন্ন হয়। যার বাজারমূল্য ৪০ থেকে প্রায় ৮০ হাজার টাকা হতে পারে।
এ বিষয়ে যদুবয়রা ইউনিয়নের জোত মোড়া গ্রামের কৃষক আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘তিন বিঘা জমিতে চারা রোপণ করেছি। এখন খেত নিংড়ানো, সার বোনা ও স্প্রে করার কাজ চলছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে গত বছরের চেয়ে অর্ধেক খরচে পেঁয়াজ ঘরে তুলতে পারব।’ পান্টি ইউনিয়নের নগরকয়া গ্রামের কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ‘পেঁয়াজ চাষে খরচ কমেছে। এবার বিঘাপ্রতি খরচ হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। দেড় বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চারা রোপণ করেছি। নিয়মিত পরিচর্যা করছি। আশা করছি, ফলন ভালো হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবাশীষ কুমার দাস বলেন, পেঁয়াজ কৃষকদের অর্থকারী ফসলের মধ্যে অন্যতম। এ অঞ্চলের মাটি পেঁয়াজ চাষে উপযোগী। কৃষি কর্মকর্তারা সব সময় কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে আসছেন। অনুকূল আবহাওয়া, গতবারের চেয়ে খরচ কম ও সময়মতো প্রণোদনার বীজ ও সার দেওয়া এবং লাভজনক হওয়ায় পেঁয়াজ চাষে আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ বছর লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৫ হাজার ১০ হেক্টর। অর্জিত হয়েছে ৫ হাজার ১৬৫ হেক্টর। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৫৫ হেক্টর বেশি।
সময়মতো প্রণোদনা, অনুকূল আবহাওয়া, চারার পর্যাপ্ততা ও খরচ কম হওয়ায় এ বছর কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ৫ হাজার ১৬৫ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের চারা রোপণ করা হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৫৫ হেক্টর বেশি। এখন ভালো ফলনের আশায় খেতে পেঁয়াজের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটছে চাষিদের।
উপজেলার যদুবয়রা, পান্টি, চাদপুর, বাগুলাট ও চাপড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, চাষিরা পেঁয়াজখেত নিংড়ানো, সার বোনা ও স্প্রে দেওয়ার কাজ করছেন।
চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পেঁয়াজের বীজ গত বছর খোলা ৬ থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও এ বছর তা কমে বিক্রি হয়েছে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকায়। পেঁয়াজের চারা গত বছর ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এবার বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। বীজ, চারা, সার, পরিচর্যাসহ এবার বিঘাপ্রতি পেঁয়াজ উৎপাদনে খরচ হবে ২৮ থেকে ৩২ হাজার টাকা। এ বছর বিদেশি কিং জাতীয় চারা রোপণ করা হচ্ছে। এতে বিঘায় ৪৫ থেকে ৬০ মণ পেঁয়াজ উৎপন্ন হয়। যার বাজারমূল্য ৪০ থেকে প্রায় ৮০ হাজার টাকা হতে পারে।
এ বিষয়ে যদুবয়রা ইউনিয়নের জোত মোড়া গ্রামের কৃষক আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘তিন বিঘা জমিতে চারা রোপণ করেছি। এখন খেত নিংড়ানো, সার বোনা ও স্প্রে করার কাজ চলছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে গত বছরের চেয়ে অর্ধেক খরচে পেঁয়াজ ঘরে তুলতে পারব।’ পান্টি ইউনিয়নের নগরকয়া গ্রামের কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ‘পেঁয়াজ চাষে খরচ কমেছে। এবার বিঘাপ্রতি খরচ হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। দেড় বিঘা জমিতে পেঁয়াজের চারা রোপণ করেছি। নিয়মিত পরিচর্যা করছি। আশা করছি, ফলন ভালো হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবাশীষ কুমার দাস বলেন, পেঁয়াজ কৃষকদের অর্থকারী ফসলের মধ্যে অন্যতম। এ অঞ্চলের মাটি পেঁয়াজ চাষে উপযোগী। কৃষি কর্মকর্তারা সব সময় কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে আসছেন। অনুকূল আবহাওয়া, গতবারের চেয়ে খরচ কম ও সময়মতো প্রণোদনার বীজ ও সার দেওয়া এবং লাভজনক হওয়ায় পেঁয়াজ চাষে আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ বছর লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৫ হাজার ১০ হেক্টর। অর্জিত হয়েছে ৫ হাজার ১৬৫ হেক্টর। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৫৫ হেক্টর বেশি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে