ঝালকাঠি প্রতিনিধি
ভাসমান বেডে হচ্ছে সবজি ও মসলার চাষ। কোনো এক সময় এমন সবজি চাষ ছিল উপকূলীয় অঞ্চল ঝালকাঠি জেলার কৃষকদের স্বপ্ন। বর্তমানে কৃষকের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। ভাসমান বেডে নানান সবজি, মসলা রোপণ করছেন প্রান্তিক কৃষকেরা।
জেলাটি নিম্নাঞ্চল হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে এ অঞ্চলের বহু জমি পানিতে ডুবে যায়, নষ্ট হয়ে যায় কৃষকের তৈরি বীজতলা। এ কারণে কৃষি বিভাগ নিজেদের উদ্যোগে কৃষকদের কলাগাছের ভেলা ও কচুরিপানা দিয়ে বেড তৈরি করে দিচ্ছে। ঝালকাঠি সদর উপজেলার বেশাইন খান গ্রামসহ আশপাশের অনেকগুলো গ্রামে এই পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয়। ভাসমান এসব বেডে চাষ করা হচ্ছে লাল শাক, মুলা শাক, লাউ, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ঢেঁরসসহ বিভিন্ন প্রকার সবজি ও মসলা। প্রতিটি বেডে বছরে ৬ থেকে ৭ বার সবজির চাষ করা যায়। একই সঙ্গে বেডের জলে মাছ চাষ করছে অনেকে। এই পদ্ধতিতে চাষাবাদ লাভজনক হওয়ায় কৃষকদের মাঝে বাড়ছে আগ্রহ। অনেকে বেডে উৎপাদিত সবজি বিক্রি করে মুনাফাও অর্জন করেছেন।
কৃষক সালেহ আহম্মেদ বলেন, ‘কৃষি অফিসের সহযোগিতায় গত দুই বছর ধরে আমি ভাসমান বেডে সবজির চাষ করে আসছি। এখানে লালশাক, মুলা, ঢেঁড়সসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি ও মসলার চাষ করি।’ তিনি
বলেন, ‘এ চাষে আমি খুব লাভবান হচ্ছি। কারণ বেড পদ্ধতির চাষে তেমন কোনো খরচ নেই।’
বেড তৈরির কৌশল কী তা জানতে চাইলে কৃষক মোকসেদ আলী বলেন, ‘প্রথমে পানির ওপরে কলাগাছ অথবা বাঁশ বিছিয়ে বেড তৈরি করি। তার ওপর কচুরিপানা তুলে বেড প্রস্তুত করা হয়। আর কচুরিপানা পচিয়ে তার ওপরেই বিভিন্ন সবজি চাষ করে থাকি।’ তিনি বলেন, ‘বর্ষা বা বন্যার পানি যতই হোক না কেন বেডের ওপরে রোপণ করা সবজি চারার কোনো ক্ষতি হয় না। বেড পদ্ধতির আরেকটি গুন হচ্ছে, এতে কোনো ধরনের সার ও কীটনাশকও দিতে হয় না।’
বেডে সবজি চাষিরা জানান, এক একটি বেডে বছরে ৭ থেকে ৮ বার সবজি চাষ করা যায়। এ ধরনের সবজি চাষ খুবই লাভজনক। বর্তমানে অনেকেই বেড পদ্ধতিতে সবজি চাষ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ফজলুল হক বলেন, ‘এই জেলার চাষাবাদের জমি অন্য জমির তুলনায় বেশ নিচু হওয়ায় বর্ষায় পানিতে ডুবে থাকে, তাই বেড পদ্ধতিতে কৃষিকাজে লাভের মুখ দেখবেন চাষিরা। ঝালকাঠিতে এবার প্রায় ৭ হেক্টর জমিতে ১৩৭টি ভাসমান বেড রয়েছে। কৃষি বিভাগ কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা করছে।’
ভাসমান বেডে হচ্ছে সবজি ও মসলার চাষ। কোনো এক সময় এমন সবজি চাষ ছিল উপকূলীয় অঞ্চল ঝালকাঠি জেলার কৃষকদের স্বপ্ন। বর্তমানে কৃষকের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। ভাসমান বেডে নানান সবজি, মসলা রোপণ করছেন প্রান্তিক কৃষকেরা।
জেলাটি নিম্নাঞ্চল হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে এ অঞ্চলের বহু জমি পানিতে ডুবে যায়, নষ্ট হয়ে যায় কৃষকের তৈরি বীজতলা। এ কারণে কৃষি বিভাগ নিজেদের উদ্যোগে কৃষকদের কলাগাছের ভেলা ও কচুরিপানা দিয়ে বেড তৈরি করে দিচ্ছে। ঝালকাঠি সদর উপজেলার বেশাইন খান গ্রামসহ আশপাশের অনেকগুলো গ্রামে এই পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয়। ভাসমান এসব বেডে চাষ করা হচ্ছে লাল শাক, মুলা শাক, লাউ, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ঢেঁরসসহ বিভিন্ন প্রকার সবজি ও মসলা। প্রতিটি বেডে বছরে ৬ থেকে ৭ বার সবজির চাষ করা যায়। একই সঙ্গে বেডের জলে মাছ চাষ করছে অনেকে। এই পদ্ধতিতে চাষাবাদ লাভজনক হওয়ায় কৃষকদের মাঝে বাড়ছে আগ্রহ। অনেকে বেডে উৎপাদিত সবজি বিক্রি করে মুনাফাও অর্জন করেছেন।
কৃষক সালেহ আহম্মেদ বলেন, ‘কৃষি অফিসের সহযোগিতায় গত দুই বছর ধরে আমি ভাসমান বেডে সবজির চাষ করে আসছি। এখানে লালশাক, মুলা, ঢেঁড়সসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি ও মসলার চাষ করি।’ তিনি
বলেন, ‘এ চাষে আমি খুব লাভবান হচ্ছি। কারণ বেড পদ্ধতির চাষে তেমন কোনো খরচ নেই।’
বেড তৈরির কৌশল কী তা জানতে চাইলে কৃষক মোকসেদ আলী বলেন, ‘প্রথমে পানির ওপরে কলাগাছ অথবা বাঁশ বিছিয়ে বেড তৈরি করি। তার ওপর কচুরিপানা তুলে বেড প্রস্তুত করা হয়। আর কচুরিপানা পচিয়ে তার ওপরেই বিভিন্ন সবজি চাষ করে থাকি।’ তিনি বলেন, ‘বর্ষা বা বন্যার পানি যতই হোক না কেন বেডের ওপরে রোপণ করা সবজি চারার কোনো ক্ষতি হয় না। বেড পদ্ধতির আরেকটি গুন হচ্ছে, এতে কোনো ধরনের সার ও কীটনাশকও দিতে হয় না।’
বেডে সবজি চাষিরা জানান, এক একটি বেডে বছরে ৭ থেকে ৮ বার সবজি চাষ করা যায়। এ ধরনের সবজি চাষ খুবই লাভজনক। বর্তমানে অনেকেই বেড পদ্ধতিতে সবজি চাষ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ফজলুল হক বলেন, ‘এই জেলার চাষাবাদের জমি অন্য জমির তুলনায় বেশ নিচু হওয়ায় বর্ষায় পানিতে ডুবে থাকে, তাই বেড পদ্ধতিতে কৃষিকাজে লাভের মুখ দেখবেন চাষিরা। ঝালকাঠিতে এবার প্রায় ৭ হেক্টর জমিতে ১৩৭টি ভাসমান বেড রয়েছে। কৃষি বিভাগ কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা করছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে