বিশ্বকাপ যাঁদের কাছে চির দুঃখের

প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২২, ১২: ২৫
আপডেট : ১৬ নভেম্বর ২০২২, ১৫: ৩২

আলফ্রেডো স্টেফানো, স্পেন, কলম্বিয়া ও আর্জেন্টিনা: আলফ্রেড স্টেফানোকে বলা হয় পেলের সমমানের খেলোয়াড়। আর্জেন্টিনা, স্পেন ও কলম্বিয়ার হয়ে বিশ্বকাপ খেলতে চেয়েছিলেন, পারেননি।জর্জ বেস্ট, নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড: জর্জ বেস্টের পায়ে জাদু ছিল বলে বলা হতো। কিন্তু নিজের দেশকে বিশ্বকাপ ফুটবলের মঞ্চে নিয়ে যেতে পারেননি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের এই তারকা।ডানকান এডওয়ার্ডস, ইংল্যান্ড: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড তারকা ডানকান এডওয়ার্ডস মাত্র ২১ বছর বয়সে ‘মিউনিখ ট্র্যাজেডি’র শিকার হয়ে প্রাণ না হারালে হয়তো তাঁকে বিশ্বকাপ মিস করতে হতো না।জর্জ উইয়াহ, লাইবেরিয়া: তর্কসাপেক্ষ আফ্রিকান সেরা খেলোয়াড়দের একজন জর্জ উইয়াহ। কিন্তু নিজের দেশকে নিয়ে বিশ্বকাপে যেতে পারেননি। এমনকি তাঁর দেশ এখনো বিশ্বকাপে খেলতে পারেনি। রায়ান গিগস, ওয়েলস: সময়ের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডারদের একজন। ক্লাবের হয়ে সব ধরনের দলীয় শিরোপা জিতলেও জাতীয় দল নিয়ে বাছাইপর্ব পার হতে পারেনি ওয়েলস। লাসলো কুবালা, চেকোস্লাভিয়া, হাঙ্গেরি ও স্পেন:  চেকোস্লাভিয়া ও হাঙ্গেরির হয়ে না পেরে স্পেনের নাগরিকত্ব নেওয়ার পর সুযোগ ছিল ১৯৬২ সালের বিশ্বকাপ খেলার। কিন্তু চোটের কারণে হয়নি সেবারও।এরিক ক্যান্টনা, ফ্রান্স: এরিক ক্যান্টনার মেজাজটাই তাঁর সর্বনাশের মূল কারণ বিশ্বকাপ না খেলার পেছনে। ১৯৯০ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দল থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।ভ্যালেন্টিনো মাজ্জোলা, ইতালি: বিশ্বকাপের আগমুহূর্তে পর্তুগালের লিসবন থেকে ম্যাচ শেষ করে ইতালি ফেরার সময় বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন এই ফুটবলার।আবেদি আয়ু, ঘানা: আবেদি পেলে নামেই পরিচিত ঘানাইয়ান এই ফুটবলার। তাঁর সময়ে দুইবার ঘানা বিশ্বকাপ খেলেনি। আর অন্য সময় আদায় করতে পারেনি বিশ্বকাপের টিকিট।  বার্নড সুস্টার, জার্মানি: সুস্টারের বিশ্বকাপ না খেলার সঙ্গে জড়িত দারুণ এক নাটক। করুন এক ভুলবুঝাবুঝির ফলে জাতীয় দলের হয়ে তাঁর ক্যারিয়ারই হয়েছে খুবই ছোট।ইয়ান রাশ, ওয়েলস: ওয়েলসের হয়ে তাঁর গোলসংখ্যা ২৮। এত দারুণ হয়েও নিজের দেশের হয়ে বিশ্বকাপ স্বপ্ন পূরণ হয়নি। বাছাইপর্ব উতরাতে না পারার দুঃখ নিয়েই শেষ করতে হয়েছে ক্যারিয়ার।

বিশ্বকাপ ফুটবল সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত