নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মিথ্যা অজুহাত দেখিয়ে রেলের পাঁচ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করায় খুলনার স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকারকে কারণ দর্শানো নোটিশসহ বিভাগীয় সদর দপ্তরে তলব করা হয়েছে। গত বুধবার রাতে বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) মো. আনোয়ার হোসেন এ শোকজ করেন।
শোকজে মানিক চন্দ্রকে গতকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে শোকজের জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়। রেল সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ মে খুলনা স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে খুলনার ৫ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে খুলনা জিআরপি থানায় জিডি করেন। জিডি করার পরে স্টেশনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের রোষানলে পড়লে তিনি তখন বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেনের নাম বলেন এবং ডিটিও’র অনুমতি নিয়েই রেল থানায় জিডি করেছি বলে তিনি জানান।
একই সঙ্গে তিনি জিডিতে উল্লেখ করেন, স্টেশনের শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় রাখার স্বার্থে বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তার (ডিটিও) টেলিফোন নির্দেশে তিনি রেল থানায় এই জিডি নথিভুক্ত করেন। তিনি আরও উল্লেখ করেন, রেলওয়ের টিএক্সআর বায়তুল ইসলাম, আইডব্লিউ অফিসের মো. জাফর মিয়া, তোতা মিয়া, সহকারী স্টেশন মাস্টার মো. আশিক আহম্মেদ ও সহকারী স্টেশন মাস্টার মো. জাকির হোসেন কালোবাজারে টিকিট বিক্রি করেন। তারা রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন নেতাদের ভুয়া নাম ব্যবহার করে টিকিটের চাহিদা দিয়ে টিকিট সংগ্রহ করেন। টিকিট না পেলে তারা বহিরাগতদের দিয়ে তাঁকে নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করেন।
এই জিডির কপি বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তার হাতে পৌঁছালে তৎক্ষণাৎ তিনি স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে বিভাগীয় সদর দপ্তরে সশরীরে উপস্থিত হয়ে শোকজের জবাব দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।
এদিকে খুলনা রেল স্টেশনের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী জানান, স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার এর আগে টিকিট কালোবাজারে বিক্রি করার অভিযোগে শাস্তিমূলক বদলি হয়েছিলেন। এ ছাড়া তাকে কখনোই তার চেয়ারে পাওয়া যায় না। তাকে মোবাইলে ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন না।
এ ব্যাপারে সহকারী স্টেশন মাস্টার মো. জাকির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মিথ্যা অজুহাত দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি করার বিষয়ে স্টেশন মাস্টারকে শোকজ করা হতে পারে। গতকাল বুধবার ডিটিও সাহেব এই শোকজ করেছেন।
শোকজের বিষয় মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাকে শোকজ করা হয়েছে, তবে তা এই ঘটনায় নয়। রেলের অন্য একটি বিষয়ে তাকে শোকজ করা হয়েছে। তিনি শোকজের জবাব দেবেন। তিনি রেলের স্বার্থে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মিথ্যা অজুহাত দেখিয়ে রেলের পাঁচ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করায় খুলনার স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকারকে কারণ দর্শানো নোটিশসহ বিভাগীয় সদর দপ্তরে তলব করা হয়েছে। গত বুধবার রাতে বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) মো. আনোয়ার হোসেন এ শোকজ করেন।
শোকজে মানিক চন্দ্রকে গতকাল বৃহস্পতিবারের মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে শোকজের জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়। রেল সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ মে খুলনা স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে খুলনার ৫ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে খুলনা জিআরপি থানায় জিডি করেন। জিডি করার পরে স্টেশনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের রোষানলে পড়লে তিনি তখন বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেনের নাম বলেন এবং ডিটিও’র অনুমতি নিয়েই রেল থানায় জিডি করেছি বলে তিনি জানান।
একই সঙ্গে তিনি জিডিতে উল্লেখ করেন, স্টেশনের শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় রাখার স্বার্থে বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তার (ডিটিও) টেলিফোন নির্দেশে তিনি রেল থানায় এই জিডি নথিভুক্ত করেন। তিনি আরও উল্লেখ করেন, রেলওয়ের টিএক্সআর বায়তুল ইসলাম, আইডব্লিউ অফিসের মো. জাফর মিয়া, তোতা মিয়া, সহকারী স্টেশন মাস্টার মো. আশিক আহম্মেদ ও সহকারী স্টেশন মাস্টার মো. জাকির হোসেন কালোবাজারে টিকিট বিক্রি করেন। তারা রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন নেতাদের ভুয়া নাম ব্যবহার করে টিকিটের চাহিদা দিয়ে টিকিট সংগ্রহ করেন। টিকিট না পেলে তারা বহিরাগতদের দিয়ে তাঁকে নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করেন।
এই জিডির কপি বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তার হাতে পৌঁছালে তৎক্ষণাৎ তিনি স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে বিভাগীয় সদর দপ্তরে সশরীরে উপস্থিত হয়ে শোকজের জবাব দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।
এদিকে খুলনা রেল স্টেশনের কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী জানান, স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার এর আগে টিকিট কালোবাজারে বিক্রি করার অভিযোগে শাস্তিমূলক বদলি হয়েছিলেন। এ ছাড়া তাকে কখনোই তার চেয়ারে পাওয়া যায় না। তাকে মোবাইলে ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন না।
এ ব্যাপারে সহকারী স্টেশন মাস্টার মো. জাকির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মিথ্যা অজুহাত দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি করার বিষয়ে স্টেশন মাস্টারকে শোকজ করা হতে পারে। গতকাল বুধবার ডিটিও সাহেব এই শোকজ করেছেন।
শোকজের বিষয় মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে স্টেশন মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাকে শোকজ করা হয়েছে, তবে তা এই ঘটনায় নয়। রেলের অন্য একটি বিষয়ে তাকে শোকজ করা হয়েছে। তিনি শোকজের জবাব দেবেন। তিনি রেলের স্বার্থে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে