খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
শুষ্ক মৌসুম এলেই খাগড়াছড়িতে নির্বিচারে বন উজাড় শুরু হয়। প্রাকৃতিক বন থেকে গাছ কেটে ইটভাটার জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বন ধ্বংস হওয়ায় পরিবেশগত বিপর্যয় নেমে আসছে। বনরক্ষায় পাহাড় থেকে গাছ কাটা বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান পরিবেশকর্মীরা।
খাগড়াছড়িতে শত প্রজাতির বৃক্ষ নিয়ে গড়ে উঠেছে প্রাকৃতিক বন, যা অশ্রেণিভুক্ত বন হিসেবে পরিচিত। পার্বত্য এলাকায় সংরক্ষিত ও সৃজিত বন ছাড়া বাকিটা প্রাকৃতিক বন।
বনখেকোদের দৌরাত্ম্যে এসব বনের গাছ নির্বিচারে কাটা হচ্ছে। এসব কাজে মজুরিভিত্তিক শ্রমিকদের যুক্ত করা হয়। তাঁরা পাহাড় থেকে গাছ কাটে ও পরিবহন করেন। বছরে পাঁচ মাস এভাবে গাছ কাটা চলে।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা, মাটিরাঙ্গা, সদর উপজেলাসহ পুরো জেলায় এক শ্রেণির সিন্ডিকেট (স্থানীয়ভাবে মাঝি নামে পরিচিত) গাছ কাটার সঙ্গে যুক্ত। প্রতিবছরই শুষ্ক মৌসুমে চক্রটি সক্রিয় হয়ে ওঠে।
গাছ কাটার সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকেরা বলেন, ইটভাটার মৌসুমে চাপালিশ, চম্পা ফুল, গামারিসহ বিভিন্ন ধরনের গাছ কাটা হয়। এসব গাছ ইটভাটাসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। বছরে অন্তত পাঁচ মাস এভাবে কাজ করেন। দৈনিক ৫০০-৬০০ টাকা মজুরি পান। বন থেকে গাছ কেটে তা সড়কের পাশে নেওয়া হয়। পরিবহন শ্রমিকেরা এসব কাঠ নিয়ে যান ইটভাটায়।
বন ধ্বংস হওয়ায় বিপন্ন হচ্ছে পশু-পাখির আশ্রয়স্থল। হুমকির মুখে পড়ছে জীববৈচিত্র্য। বনমাটি আগলে রাখে, পানির উৎস সতেজ রাখে এবং মাটির ক্ষয় রোধ করে। তাই বনের গাছ কাটা বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ চান পরিবেশকর্মীরা।
খাগড়াছড়ির পরিবেশবিষয়ক সংগঠন পিটাছড়া বন ও বন্য প্রাণী সংরক্ষণ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা মাহফুজ রাসেল বলেন, বন উজাড়ের কারণে বন্য প্রাণীর আবাসস্থল নষ্ট হচ্ছে। বন না থাকলে তো পাখিসহ অন্যান্য বন্য প্রাণী বাঁচতে পারবে না। এতে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে। বন্য প্রাণীর আশ্রয় নষ্ট হচ্ছে। বনের গাছের বাণিজ্যিক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
তবে বনের গাছ কাটা বন্ধে অভিযান জোরদার করা হয়েছে বলে দাবি করেন খাগড়াছড়ির বিভাগীয় বন কর্মকর্তা হুমায়ন কবির। তিনি বলেন, বন আইন অনুযায়ী বনের কাঠ জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের সুযোগ নেই। অবৈধভাবে কেউ বনের কাঠ পোড়ালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মাঠপর্যায়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বনের গাছ কাটা বন্ধে ইতিমধ্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) চিঠি দেওয়া হয়েছে।
শুষ্ক মৌসুম এলেই খাগড়াছড়িতে নির্বিচারে বন উজাড় শুরু হয়। প্রাকৃতিক বন থেকে গাছ কেটে ইটভাটার জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বন ধ্বংস হওয়ায় পরিবেশগত বিপর্যয় নেমে আসছে। বনরক্ষায় পাহাড় থেকে গাছ কাটা বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান পরিবেশকর্মীরা।
খাগড়াছড়িতে শত প্রজাতির বৃক্ষ নিয়ে গড়ে উঠেছে প্রাকৃতিক বন, যা অশ্রেণিভুক্ত বন হিসেবে পরিচিত। পার্বত্য এলাকায় সংরক্ষিত ও সৃজিত বন ছাড়া বাকিটা প্রাকৃতিক বন।
বনখেকোদের দৌরাত্ম্যে এসব বনের গাছ নির্বিচারে কাটা হচ্ছে। এসব কাজে মজুরিভিত্তিক শ্রমিকদের যুক্ত করা হয়। তাঁরা পাহাড় থেকে গাছ কাটে ও পরিবহন করেন। বছরে পাঁচ মাস এভাবে গাছ কাটা চলে।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা, মাটিরাঙ্গা, সদর উপজেলাসহ পুরো জেলায় এক শ্রেণির সিন্ডিকেট (স্থানীয়ভাবে মাঝি নামে পরিচিত) গাছ কাটার সঙ্গে যুক্ত। প্রতিবছরই শুষ্ক মৌসুমে চক্রটি সক্রিয় হয়ে ওঠে।
গাছ কাটার সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকেরা বলেন, ইটভাটার মৌসুমে চাপালিশ, চম্পা ফুল, গামারিসহ বিভিন্ন ধরনের গাছ কাটা হয়। এসব গাছ ইটভাটাসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। বছরে অন্তত পাঁচ মাস এভাবে কাজ করেন। দৈনিক ৫০০-৬০০ টাকা মজুরি পান। বন থেকে গাছ কেটে তা সড়কের পাশে নেওয়া হয়। পরিবহন শ্রমিকেরা এসব কাঠ নিয়ে যান ইটভাটায়।
বন ধ্বংস হওয়ায় বিপন্ন হচ্ছে পশু-পাখির আশ্রয়স্থল। হুমকির মুখে পড়ছে জীববৈচিত্র্য। বনমাটি আগলে রাখে, পানির উৎস সতেজ রাখে এবং মাটির ক্ষয় রোধ করে। তাই বনের গাছ কাটা বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ চান পরিবেশকর্মীরা।
খাগড়াছড়ির পরিবেশবিষয়ক সংগঠন পিটাছড়া বন ও বন্য প্রাণী সংরক্ষণ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা মাহফুজ রাসেল বলেন, বন উজাড়ের কারণে বন্য প্রাণীর আবাসস্থল নষ্ট হচ্ছে। বন না থাকলে তো পাখিসহ অন্যান্য বন্য প্রাণী বাঁচতে পারবে না। এতে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে। বন্য প্রাণীর আশ্রয় নষ্ট হচ্ছে। বনের গাছের বাণিজ্যিক ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
তবে বনের গাছ কাটা বন্ধে অভিযান জোরদার করা হয়েছে বলে দাবি করেন খাগড়াছড়ির বিভাগীয় বন কর্মকর্তা হুমায়ন কবির। তিনি বলেন, বন আইন অনুযায়ী বনের কাঠ জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের সুযোগ নেই। অবৈধভাবে কেউ বনের কাঠ পোড়ালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মাঠপর্যায়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বনের গাছ কাটা বন্ধে ইতিমধ্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) চিঠি দেওয়া হয়েছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে