হোমনা প্রতিনিধি
হোমনায় ৯ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে পাঁচটিতেই জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। তিনটিতে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। এর মধ্যে একটিতে বিনা ভোটে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চেয়ারম্যান হয়েছেন। অপর ৪ নম্বর চান্দেরচর ইউনিয়ন পরিষদে একটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত হওয়া ফলাফল হয়নি।
দলের এমন ভরাডুবির জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা বিদ্রোহী প্রার্থীদের দুষছেন।
ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে দুজন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয় পেয়েছেন। এই দুটি ইউপি হলো, ৫ নম্বর আসাদপুর ও ৭ নম্বর ভাষানিয়া ইউনিয়ন পরিষদ।
৫ নম্বর আসাদপুর ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী (আনারস) জালাল উদ্দিন পাঠান পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৭০ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. সিদ্দিকুর রহমান (নৌকা) পেয়েছেন মাত্র ২ হাজার ৩৮৬ ভোট। ৭ নম্বর ভাষানিয়া ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী (আনারস) সাদেক হোসেন সরকার পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৯ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল আউয়াল (নৌকা) পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৩১ ভোট।
এদিকে দুলালপুর ও জয়পুরে ভোটের লড়াইয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয় পেয়েছেন। তাঁদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন দলটির বিদ্রোহী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া দুজন নেতা। অপর নিলখী ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ছাড়া কেউ মনোনয়নপত্র জমা না দেওয়ায় তিনি বিনা ভোটে জয় পান।
এ ছাড়া ৮ নম্বর ঘারমোড়া ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহজাহান মোল্লা (আনারস) ৩ হাজার ৭৪৩ ভোট পেয়ে জয় পান। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী সাইদুর আলম অপু (ঘোড়া)। তিনি পেয়েছেন ৩ হাজার ৫১৪ ভোট।
দলের এমন ভরাডুবি নিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং পৌর মেয়র মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদেই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিল। বিদ্রোহী প্রার্থীদের কারণেই এ অবস্থা হয়েছে। আমরা ভোটের আগেই বিদ্রোহীদের ব্যাপারে জেলা নেতাদের জানিয়েছিলাম।’
হোমনায় ভোট গণনা শেষে গত রোববার রাতে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষ থেকে বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। চান্দেরচর ইউপিতে চান্দেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সংঘর্ষের ঘটনায় ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। তাই এই ইউপিতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি।
ফলাফল ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমন দে, উপজেলা যুব উন্নয়ন ও রিটার্নিং কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা স্বপন চন্দ্র বর্মন। তাঁদের সহযোগিতা করেন চান্দিনা নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান হাবিব ও মুরাদনগর নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ আহমেদ সিকদার।
হোমনায় ৯ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে পাঁচটিতেই জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। তিনটিতে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। এর মধ্যে একটিতে বিনা ভোটে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চেয়ারম্যান হয়েছেন। অপর ৪ নম্বর চান্দেরচর ইউনিয়ন পরিষদে একটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত হওয়া ফলাফল হয়নি।
দলের এমন ভরাডুবির জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা বিদ্রোহী প্রার্থীদের দুষছেন।
ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে দুজন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয় পেয়েছেন। এই দুটি ইউপি হলো, ৫ নম্বর আসাদপুর ও ৭ নম্বর ভাষানিয়া ইউনিয়ন পরিষদ।
৫ নম্বর আসাদপুর ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী (আনারস) জালাল উদ্দিন পাঠান পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৭০ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. সিদ্দিকুর রহমান (নৌকা) পেয়েছেন মাত্র ২ হাজার ৩৮৬ ভোট। ৭ নম্বর ভাষানিয়া ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী (আনারস) সাদেক হোসেন সরকার পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৯ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল আউয়াল (নৌকা) পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৩১ ভোট।
এদিকে দুলালপুর ও জয়পুরে ভোটের লড়াইয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয় পেয়েছেন। তাঁদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন দলটির বিদ্রোহী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া দুজন নেতা। অপর নিলখী ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ছাড়া কেউ মনোনয়নপত্র জমা না দেওয়ায় তিনি বিনা ভোটে জয় পান।
এ ছাড়া ৮ নম্বর ঘারমোড়া ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহজাহান মোল্লা (আনারস) ৩ হাজার ৭৪৩ ভোট পেয়ে জয় পান। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী সাইদুর আলম অপু (ঘোড়া)। তিনি পেয়েছেন ৩ হাজার ৫১৪ ভোট।
দলের এমন ভরাডুবি নিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং পৌর মেয়র মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদেই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিল। বিদ্রোহী প্রার্থীদের কারণেই এ অবস্থা হয়েছে। আমরা ভোটের আগেই বিদ্রোহীদের ব্যাপারে জেলা নেতাদের জানিয়েছিলাম।’
হোমনায় ভোট গণনা শেষে গত রোববার রাতে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষ থেকে বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। চান্দেরচর ইউপিতে চান্দেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সংঘর্ষের ঘটনায় ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। তাই এই ইউপিতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি।
ফলাফল ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমন দে, উপজেলা যুব উন্নয়ন ও রিটার্নিং কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা স্বপন চন্দ্র বর্মন। তাঁদের সহযোগিতা করেন চান্দিনা নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান হাবিব ও মুরাদনগর নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ আহমেদ সিকদার।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে