আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা, বর্ণিল শোভাযাত্রা ও অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার শপথবাক্য পাঠের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করল যশোরবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রাণের লাল–সবুজের পোশাক পরে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচিতে অংশ নেন সর্বস্তরের মানুষ।
যশোর সদরসহ জেলার কেশবপুর, মনিরামপুর, ঝিকরগাছা, চৌগাছা, শার্শা, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া উপজেলায় নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর।
যশোর সদর: ভোরে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে যশোর কালেক্টরেট চত্বরে ৫০ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এর পরপরই শহরের মণিহার চত্বরে বিজয়স্তম্ভে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মধ্য দিয়ে শহীদদের আত্মার প্রতি সম্মান জানানো হয়।
সকাল সাড়ে ৮টায় যশোর শামস-উল-হুদা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক। এ সময় সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা জানান দেশ মাতৃকার প্রতি। এরপর একই স্থানে পুলিশ ও আনসার বাহিনীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থীরা কুচকাওয়াজ ও মনোজ্ঞ প্রদর্শনীতে অংশ নেয়। সকাল ১১টায় যশোর টাউন হল মাঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
বিকেল ৪টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর এই শপথ অনুষ্ঠানে হাজারো কণ্ঠে দৃপ্ত প্রত্যয়ে শুরু হয় শপথ পাঠ। সমস্বরে উচ্চারিত হয় অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ার।
এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা ও স্মরণ সভা, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়ানুষ্ঠান উদ্যাপন করা হয়।
যৌথ ও পৃথক এসব অনুষ্ঠানে অংশ নেন যশোরের জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, পৌর মেয়র হায়দার গনি খান পলাশ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রাজেক আহমেদ, আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম, প্রেসক্লাব সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন প্রমুখ।
শার্শা: যথাযথ মর্যাদায় শার্শায় বিজয় দিবস উদ্যাপন করেছেন সর্বস্তরের মানুষ। এদিন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও বীরশ্রেষ্ঠ শেখ নূর মোহাম্মদের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। বিজিবির ৪৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সায়িদ মিনহাজ সিদ্দিক এই বীর শ্রেষ্ঠের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান। এদিন বেনাপোল বন্দরের শূন্য রেখায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শপথবাক্য পাঠ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিজিবি। এ ছাড়া পৃথক আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
মনিরামপুর: মনিরামপুরে ভোরে তোপধ্বনির মাধ্যমে বিজয় দিবসের সূচনা করা হয়। এর পর উপজেলা চত্বরের শহীদ মিনারে শহীদদের প্রতি ফুলেল শুভেচ্ছা জানান উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ নানা সংগঠন।
এদিকে সকাল ৯টার দিকে বেলুন ও কবুতর উড়িয়ে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমা খানম। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, পৌর মেয়র কাজী মাহমুদুল হাসান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) হরেকৃষ্ণ অধিকারী প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চৌগাছা: চৌগাছায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স চত্বরে তোপধ্বনির মাধ্যমে বিজয় দিবসের কার্যক্রমের শুরু হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় মুক্তিনগর স্মৃতি সৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে মশিউরনগর স্মৃতি সৌধ, শহরের বিজয়স্তম্ভ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ ছাড়া সরকারি শাহাদাৎ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে শপথবাক্য পাঠেরও আয়োজন হয়।
এসব অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
অভয়নগর: ভোরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ ফরিদ জাহাঙ্গীর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আমিনুর রহমান, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম শামীম হাসান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ রেল স্টেশনে নির্মিত কেন্দ্রীয় স্মৃতিস্তম্ভ ও উপজেলা চত্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। এ দিন নানা কর্মসূচি পালন করা হয় বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষে।
কেশবপুর: কেশবপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী উপজেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে পৃথক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এ দিন বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন, পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা সাদেক, ভাইস চেয়ারম্যান পলাশ কুমার মল্লিক, কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম রুহুল আমীন প্রমুখ।
বাঘারপাড়া: বাঘারপাড়ায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।
সকালে প্রথমে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে সাংসদ ও আওয়ামী লীগের সভাপতি রণজিৎ কুমার রায়, উপজেলা চেয়ারম্যান ভিক্টোরিয়া পারভীন সাথী স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
ঝিকরগাছা: ঝিকরগাছায় বিজয় দিবস উপলক্ষে বিজয় স্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন, শোভাযাত্রা, কুচকাওয়াজ প্রদর্শন, মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা করা হয়েছে।
এসব অনুষ্ঠানে অংশ নেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুল হক, উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম, পৌর মেয়র মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল প্রমুখ।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা, বর্ণিল শোভাযাত্রা ও অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার শপথবাক্য পাঠের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করল যশোরবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রাণের লাল–সবুজের পোশাক পরে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচিতে অংশ নেন সর্বস্তরের মানুষ।
যশোর সদরসহ জেলার কেশবপুর, মনিরামপুর, ঝিকরগাছা, চৌগাছা, শার্শা, অভয়নগর ও বাঘারপাড়া উপজেলায় নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর।
যশোর সদর: ভোরে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে যশোর কালেক্টরেট চত্বরে ৫০ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এর পরপরই শহরের মণিহার চত্বরে বিজয়স্তম্ভে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মধ্য দিয়ে শহীদদের আত্মার প্রতি সম্মান জানানো হয়।
সকাল সাড়ে ৮টায় যশোর শামস-উল-হুদা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক। এ সময় সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা জানান দেশ মাতৃকার প্রতি। এরপর একই স্থানে পুলিশ ও আনসার বাহিনীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থীরা কুচকাওয়াজ ও মনোজ্ঞ প্রদর্শনীতে অংশ নেয়। সকাল ১১টায় যশোর টাউন হল মাঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
বিকেল ৪টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর এই শপথ অনুষ্ঠানে হাজারো কণ্ঠে দৃপ্ত প্রত্যয়ে শুরু হয় শপথ পাঠ। সমস্বরে উচ্চারিত হয় অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র গড়ার।
এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা ও স্মরণ সভা, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়ানুষ্ঠান উদ্যাপন করা হয়।
যৌথ ও পৃথক এসব অনুষ্ঠানে অংশ নেন যশোরের জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, পৌর মেয়র হায়দার গনি খান পলাশ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রাজেক আহমেদ, আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম, প্রেসক্লাব সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন প্রমুখ।
শার্শা: যথাযথ মর্যাদায় শার্শায় বিজয় দিবস উদ্যাপন করেছেন সর্বস্তরের মানুষ। এদিন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও বীরশ্রেষ্ঠ শেখ নূর মোহাম্মদের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। বিজিবির ৪৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সায়িদ মিনহাজ সিদ্দিক এই বীর শ্রেষ্ঠের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান। এদিন বেনাপোল বন্দরের শূন্য রেখায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শপথবাক্য পাঠ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিজিবি। এ ছাড়া পৃথক আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন।
মনিরামপুর: মনিরামপুরে ভোরে তোপধ্বনির মাধ্যমে বিজয় দিবসের সূচনা করা হয়। এর পর উপজেলা চত্বরের শহীদ মিনারে শহীদদের প্রতি ফুলেল শুভেচ্ছা জানান উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ নানা সংগঠন।
এদিকে সকাল ৯টার দিকে বেলুন ও কবুতর উড়িয়ে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমা খানম। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, পৌর মেয়র কাজী মাহমুদুল হাসান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) হরেকৃষ্ণ অধিকারী প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চৌগাছা: চৌগাছায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স চত্বরে তোপধ্বনির মাধ্যমে বিজয় দিবসের কার্যক্রমের শুরু হয়। সকাল সাড়ে ৬টায় মুক্তিনগর স্মৃতি সৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে মশিউরনগর স্মৃতি সৌধ, শহরের বিজয়স্তম্ভ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ ছাড়া সরকারি শাহাদাৎ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে শপথবাক্য পাঠেরও আয়োজন হয়।
এসব অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা সুলতানা ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মোস্তানিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
অভয়নগর: ভোরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ ফরিদ জাহাঙ্গীর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আমিনুর রহমান, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম শামীম হাসান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ রেল স্টেশনে নির্মিত কেন্দ্রীয় স্মৃতিস্তম্ভ ও উপজেলা চত্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। এ দিন নানা কর্মসূচি পালন করা হয় বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষে।
কেশবপুর: কেশবপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী উপজেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে পৃথক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এ দিন বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন, পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা সাদেক, ভাইস চেয়ারম্যান পলাশ কুমার মল্লিক, কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম রুহুল আমীন প্রমুখ।
বাঘারপাড়া: বাঘারপাড়ায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।
সকালে প্রথমে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে সাংসদ ও আওয়ামী লীগের সভাপতি রণজিৎ কুমার রায়, উপজেলা চেয়ারম্যান ভিক্টোরিয়া পারভীন সাথী স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
ঝিকরগাছা: ঝিকরগাছায় বিজয় দিবস উপলক্ষে বিজয় স্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন, শোভাযাত্রা, কুচকাওয়াজ প্রদর্শন, মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা করা হয়েছে।
এসব অনুষ্ঠানে অংশ নেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুল হক, উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম, পৌর মেয়র মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল প্রমুখ।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে