পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার মহিপুরে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণের পাঁচ মাসেও চালু হয়নি। সড়ক পুনর্নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন মৎস্য ব্যবসায়ী ও মৎস্য খাত-সংশ্লিষ্টরা। প্রশাসন বলছে, জুনের মধ্যেই নির্মাণকাজ শেষ হবে। তারপরই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি চালু করা যাবে।
জানা গেছে, ২০১২ সালে জেলার কলাপাড়ার মহিপুর ও আলিপুর মৎস্য বন্দরে দুটি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন। তবে জমি অধিগ্রহণ করতেই সময় লাগে চার বছর। ২০১৬ সালের মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের স্থাপনা নির্মাণের কাজ শুরু করে সংস্থাটি। দেশের তিন জেলার চারটি স্থানে আনুষঙ্গিক সুবিধাসহ ৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণকাজ শেষ করে বিএফডিসি। ২০২১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম মহিপুর ও আলিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র দুটি উদ্বোধন করেন। তবে উদ্বোধনের চার মাসেও মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি চালু হয়নি।
সরেজমিন দেখা গেছে, মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মাছ ট্রলার থেকে নামানোর জন্য নির্মাণ করা হয়েছে উন্নত মানের পন্টুন ও গ্যাংওয়ে। ১ হাজার স্কয়ার ফুটের ওয়ার্কশন সেট, মাছ প্যাকেজিং করার জন্য আলাদা প্যাকেজিং সেট, আড়তদারদের অফিস রুম, স্যানিটেশন ও পয়োনিষ্কাশনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। এ ছাড়া মাছ পরিবহনের জন্য তৈরি করা হয়েছে সাত হাজার বর্গফুটের ট্রাকস্ট্যান্ড। তবে এসব সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা। এদিকে অবতরণ কেন্দ্রে যাওয়ার পথের সড়কটির নির্মাণকাজ অতি দ্রুত শেষ করার দাবি জানান মৎস্য ব্যবসায়ী ও মৎস্য খাত-সংশ্লিষ্টরা।
মহিপুর মৎস্য বন্দরের জেলে ইদ্রিস ফকির বলেন, ‘এহন সাগর দিয়া মাছ লইয়া আইলে সিন্ডিকেটের মধ্যে পড়তে হয়, তিন থেকে চারজন পাইকার যুক্তি কইরা মাছের দাম কমাইয়া দেয়। কিন্তু এই কেন্দ্র চালু হইলে সব পাইকার এক জায়গায় থাকপে। এতে কইরা মাছের ভালো দাম ওঠবে।’
কুয়াকাটা ও আলিপুর মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি আনসার উদ্দিন মোল্লা বলেন, অবতরণ কেন্দ্রটি চালু হলে ট্রলারমালিক, জেলে, আড়তদার, পাইকারসহ সবাই এক ছাদের নিচে মাছ ক্রয়-বিক্রয় এবং রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করবেন। এতে মৎস্য খাতের ভোগান্তি এবং সমস্যা অনেকটাই লাঘব হবে।
এলজিইডি কলাপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী মোহর আলী বলেন, ‘মহিপুর শেখ রাসেল সেতুর অ্যাপ্রোচ থেকে গফফার মৃধার বরফ কল পর্যন্ত মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ১৯৮০ মিটার সড়কটির পুনর্নির্মাণকাজ এ বছরের জানুয়ারি মাসে শুরু হয়েছে। আশা করি জুনের মধ্যেই এর নির্মাণকাজ শেষ করা যাবে।’
মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক মো. শাকিল আহমেদ বলেন, ‘মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র উদ্বোধন হয়েছে, কিন্তু অপারেশনে যেতে পারেনি। এ জন্য বিএফডিসি কর্তৃপক্ষ নানাবিধ পদক্ষেপ নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে যাতায়াতের সড়কটি অন্যতম। ইতিমধ্যে সড়কটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। আশা করি সড়কের নির্মাণকাজ শেষ হলেই আমরা অপারেশনে যেতে পারব।’
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার মহিপুরে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণের পাঁচ মাসেও চালু হয়নি। সড়ক পুনর্নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন মৎস্য ব্যবসায়ী ও মৎস্য খাত-সংশ্লিষ্টরা। প্রশাসন বলছে, জুনের মধ্যেই নির্মাণকাজ শেষ হবে। তারপরই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি চালু করা যাবে।
জানা গেছে, ২০১২ সালে জেলার কলাপাড়ার মহিপুর ও আলিপুর মৎস্য বন্দরে দুটি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন। তবে জমি অধিগ্রহণ করতেই সময় লাগে চার বছর। ২০১৬ সালের মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের স্থাপনা নির্মাণের কাজ শুরু করে সংস্থাটি। দেশের তিন জেলার চারটি স্থানে আনুষঙ্গিক সুবিধাসহ ৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণকাজ শেষ করে বিএফডিসি। ২০২১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম মহিপুর ও আলিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র দুটি উদ্বোধন করেন। তবে উদ্বোধনের চার মাসেও মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রটি চালু হয়নি।
সরেজমিন দেখা গেছে, মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মাছ ট্রলার থেকে নামানোর জন্য নির্মাণ করা হয়েছে উন্নত মানের পন্টুন ও গ্যাংওয়ে। ১ হাজার স্কয়ার ফুটের ওয়ার্কশন সেট, মাছ প্যাকেজিং করার জন্য আলাদা প্যাকেজিং সেট, আড়তদারদের অফিস রুম, স্যানিটেশন ও পয়োনিষ্কাশনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। এ ছাড়া মাছ পরিবহনের জন্য তৈরি করা হয়েছে সাত হাজার বর্গফুটের ট্রাকস্ট্যান্ড। তবে এসব সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা। এদিকে অবতরণ কেন্দ্রে যাওয়ার পথের সড়কটির নির্মাণকাজ অতি দ্রুত শেষ করার দাবি জানান মৎস্য ব্যবসায়ী ও মৎস্য খাত-সংশ্লিষ্টরা।
মহিপুর মৎস্য বন্দরের জেলে ইদ্রিস ফকির বলেন, ‘এহন সাগর দিয়া মাছ লইয়া আইলে সিন্ডিকেটের মধ্যে পড়তে হয়, তিন থেকে চারজন পাইকার যুক্তি কইরা মাছের দাম কমাইয়া দেয়। কিন্তু এই কেন্দ্র চালু হইলে সব পাইকার এক জায়গায় থাকপে। এতে কইরা মাছের ভালো দাম ওঠবে।’
কুয়াকাটা ও আলিপুর মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি আনসার উদ্দিন মোল্লা বলেন, অবতরণ কেন্দ্রটি চালু হলে ট্রলারমালিক, জেলে, আড়তদার, পাইকারসহ সবাই এক ছাদের নিচে মাছ ক্রয়-বিক্রয় এবং রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করবেন। এতে মৎস্য খাতের ভোগান্তি এবং সমস্যা অনেকটাই লাঘব হবে।
এলজিইডি কলাপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী মোহর আলী বলেন, ‘মহিপুর শেখ রাসেল সেতুর অ্যাপ্রোচ থেকে গফফার মৃধার বরফ কল পর্যন্ত মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ১৯৮০ মিটার সড়কটির পুনর্নির্মাণকাজ এ বছরের জানুয়ারি মাসে শুরু হয়েছে। আশা করি জুনের মধ্যেই এর নির্মাণকাজ শেষ করা যাবে।’
মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক মো. শাকিল আহমেদ বলেন, ‘মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র উদ্বোধন হয়েছে, কিন্তু অপারেশনে যেতে পারেনি। এ জন্য বিএফডিসি কর্তৃপক্ষ নানাবিধ পদক্ষেপ নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে যাতায়াতের সড়কটি অন্যতম। ইতিমধ্যে সড়কটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। আশা করি সড়কের নির্মাণকাজ শেষ হলেই আমরা অপারেশনে যেতে পারব।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে