লাইছ ত্বোহা
প্রশ্ন: গত মৌসুমের মতো এবারও আপনার ডিপিএল ভালো যাচ্ছে। এখানে ধারাবাহিক ছন্দে থাকার রহস্য কী?
এনামুল হক বিজয়: ডিপিএল তো অনেক বড় টুর্নামেন্ট হয়, লম্বা সময় খেলা যায়। ওয়ানডে সংস্করণ হওয়ায় টি-টোয়েন্টির তুলনায় একটু বেশি সময় পাওয়া যায়। আর আমি তো বাংলাদেশ দলেও ওয়ানডে যত দিন খেলেছি, যতটুকু খেলেছি, ভালো খেলেছি। আমার সবচেয়ে পছন্দের সংস্করণ টেস্ট ক্রিকেট, তারপর ওয়ানডে সংস্করণ। সে ক্ষেত্রে প্রিমিয়ার লিগটা আমার পছন্দের টুর্নামেন্ট, সেখানে সব সময় রানের মধ্যেই থাকি। আবার বিপিএলেও যখন সুযোগ থাকে, ভালো করার চেষ্টা করি। আসলে প্রতিটা টুর্নামেন্টেই চেষ্টা করি ভালো করার। (ডিপিএল) এটা আলাদা কিছু না, সব মিলিয়ে একটা বড় টুর্নামেন্ট, মনোযোগ থাকে ভালো করার। সেটা মাথায় রেখে চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: গত ডিপিএলে ১০০০ রান করেছেন (১১৩৮ রান), এবারও কি এটা সম্ভব? যেহেতু ম্যাচ বাকি আর তিনটি।
বিজয়: আগেরবার তো (প্রাইম ব্যাংকের হয়ে) চ্যাম্পিয়ন হতে পারিনি। যতই রান করি দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে পারলে আলাদা ভালো লাগে। সেটা ৫০০ রান করেও হতে পারে, ১০০০ রান করেও হতে পারে। এবার আর তিনটা ম্যাচ আছে, হয়তো আগের রান ধরা সম্ভব হবে না। আশা করছি, যদি ভালোভাবে টুর্নামেন্টটা শেষ করতে পারি, দলকে চ্যাম্পিয়ন করার পেছনে অবদান রাখতে পারি, তাহলে হাজার রানের চেয়ে কম খুশি লাগবে না। একই রকম খুশি লাগবে।
প্রশ্ন: আপনার সঙ্গে আবাহনীতে মোহাম্মদ নাঈমও দারুণ খেলছেন। দুজনের এ রানের প্রতিযোগিতা কতটা উপভোগ করছেন?
বিজয়: দারুণ, দারুণ। আসলে ও খুবই বুদ্ধিমান খেলোয়াড় এবং খুবই সাপোর্টিভ। একটা প্রতিযোগিতা থাকলে অবশ্যই যেকোনো প্রতিপক্ষের কাছে একটু কঠিন হয় বোলিং করাটা। আমাদের দুজনের জুটির ওপর নির্ভর করে, আমরা বেশ কিছু ম্যাচ খুব সহজে জিতেছি। সে টানা ১০-১২টা ম্যাচ ভালো খেলেছে, ওর ভেতরে এতটাই মনোযোগ লক্ষ্য করা গেছে, এটা আসলে সহজ ব্যাপার ছিল না। ধারাবাহিক ভালো করে যাচ্ছে, এটা আসলে দারুণ বিষয়।
প্রশ্ন: দুজনের মধ্যে এই স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা কতটা সহায়তা করেছে ধারাবাহিক রান করে যেতে?
বিজয়: না, ওটা (প্রতিযোগিতা) আমাদের মধ্যে নেই। একটা জিনিস আমাদের মধ্যে আছে, যদি ওপেনিং জুটিতে আমরা ১৫-২০টা ওভার খেলে আসতে পারি, পেছনে কিন্তু চার-পাঁচজন দারুণ অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আছে। যেমন আফিফ, সৈকত, সাইফউদ্দিন, খুশদিল আছে; চারজন মূল খেলোয়াড় আছে। আমরা ভালো শুরু এনে দিতে পারলে পরে ৩০টা ওভার ভালো কাজে লাগাতে পারি। আমরা ওটাই টার্গেট করেছিলাম। টানা ৭-৮টা ম্যাচে সেটা করতে পেরেছি। মাঝখানে কয়েকটা ম্যাচে সেভাবে অবদান রাখতে পারিনি। আমরা দুজন যদি ভালো করতে পারি, এটা দলের খুব কাজে দেয়।
প্রশ্ন: শেখ জামালের সঙ্গে আবাহনীর শিরোপা লড়াই চলছে। দুই দল মুখোমুখি লিগের শেষ দিনে। শিরোপা জিততে কতটা আশাবাদী?
বিজয়: শেখ জামাল ম্যাচ (১৩ মে) পর্যন্ত যেতে যেতে পয়েন্ট টেবিল কোন পর্যায়ে দাঁড়ায় সেটা বোঝা মুশকিল। আমরা চেষ্টা করব, যেন চ্যাম্পিয়ন হই।
প্রশ্ন: গত ডিপিএলে ভালো করে জাতীয় দলে ফিরলেন। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে ভালো খেলে সুযোগ হলো টেস্টে, সেটিও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে কঠিন এক কন্ডিশনে, তখন দলও চাপে ছিল। আপনি কি মনে করেন আপনার জন্য এটা প্রত্যাবর্তনের উপযুক্ত মঞ্চ ছিল?
বিজয়: টেস্ট ক্রিকেটকে অনেক বেশি ভালোবাসি। যদি দেখেন প্রথম শ্রেণিতে আমার প্রায় ৮ হাজার রান। আমি চাই, টেস্ট ক্রিকেট খেলতে। স্বপ্নটা সব সময় আছে। আমাকে যখন সুযোগ দিল, তখনো সব সংস্করণে ভালো খেলছিলাম। দল নিয়েছে শতভাগ চেষ্টা করেছি, কিন্তু টেস্টটা খারাপ খেলিনি। দুটো আম্পায়ার্স কলে দুর্ভাগ্যভাবে আউট হয়েছি। ইনিংসের শুরুটা কিন্তু আমার ভালো ছিল। যদি আরও সুযোগ পাই আরও ভালো করব ইনশা আল্লাহ, বিশেষ করে টেস্টে।
প্রশ্ন: তিন বছর বিরতির পর সুযোগ পেয়ে ওয়ানডেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটি ফিফটি করলেন। এরপর ভারত সিরিজটা ভালো হলো না, বাদ পড়ে গেলেন। ভালো করতেই হবে, এমন চাপ কি অনুভব করেছেন নিজের মধ্যে?
বিজয়: মিরাজ ছাড়া কেউই ভালো খেলেনি ওই সিরিজে। ভারতেরও না, আমাদেরও না। মিরাজের একটা আলাদা সিরিজ গেছে। ওটা দিয়ে তো বিচার করা কঠিন হবে। শেষ ম্যাচটা ৪০০ রানের বেশি লক্ষ্য ছিল। সবার স্ট্রাইক রেট বেশি রাখার দরকার ছিল, মারতে গিয়ে আউট হতেই পারে। কিন্তু আগের দুটা লো স্কোরিং ম্যাচ ছিল, এ রকম না যে সবাই স্বচ্ছন্দে ব্যাটিং করেছে। সামনে আশা করি সুযোগ পেলে ভালো খেলার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেলছেন। এবারও ফিরতে কতটা আশাবাদী?
বিজয়: (ডিপিএলে) আরও তিনটা ম্যাচ আছে। দল যদি চায়, আমি প্রস্তুত আছি। সামনে এশিয়া কাপ আছে, বিশ্বকাপ আছে। আশা করি, বিবেচনায় আছি এবং ভালো খেলে যেন এ দুটা ফরম্যাটে খেলতে পারি, এটাই তো আশা করব।
প্রশ্ন: ঘরোয়া লিগে ভালো করে বারবার জাতীয় দলে ফিরে কোথায় যেন থেমে যাচ্ছেন। আপনার নিজের কাছে আসলে মূল প্রতিবন্ধকতা কোথায় মনে হয়?
বিজয়: প্রশ্নটা আপনারা নির্বাচকদের করতে পারেন। আমাকে প্রশ্ন করে কিছু হবে না। এটা নির্বাচকদের করতে পারেন, অধিনায়ককে করতে পারেন, বিজয়কে কেন নেওয়া হচ্ছে না। আমি প্রমাণিত খেলোয়াড়। এ প্রশ্ন তাঁদের করলে, তাঁরাই বলতে পারবেন।
প্রশ্ন: ২০১২ সালের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ না হওয়ায় অনেকে আপনাকে শুধু ঘরোয়া লিগের পারফরমার মনে করেন...।
বিজয়: এটা যাঁরা বলেন তাঁদের আমার বলার কিছু নেই। তাঁরা হয়তো জানেন না, বাংলাদেশে সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০০ রান করার রেকর্ড কিন্তু আমার। তাঁদের এটা স্ক্রিনশট দিয়ে দেখিয়ে দেবেন।
প্রশ্ন: গত মৌসুমের মতো এবারও আপনার ডিপিএল ভালো যাচ্ছে। এখানে ধারাবাহিক ছন্দে থাকার রহস্য কী?
এনামুল হক বিজয়: ডিপিএল তো অনেক বড় টুর্নামেন্ট হয়, লম্বা সময় খেলা যায়। ওয়ানডে সংস্করণ হওয়ায় টি-টোয়েন্টির তুলনায় একটু বেশি সময় পাওয়া যায়। আর আমি তো বাংলাদেশ দলেও ওয়ানডে যত দিন খেলেছি, যতটুকু খেলেছি, ভালো খেলেছি। আমার সবচেয়ে পছন্দের সংস্করণ টেস্ট ক্রিকেট, তারপর ওয়ানডে সংস্করণ। সে ক্ষেত্রে প্রিমিয়ার লিগটা আমার পছন্দের টুর্নামেন্ট, সেখানে সব সময় রানের মধ্যেই থাকি। আবার বিপিএলেও যখন সুযোগ থাকে, ভালো করার চেষ্টা করি। আসলে প্রতিটা টুর্নামেন্টেই চেষ্টা করি ভালো করার। (ডিপিএল) এটা আলাদা কিছু না, সব মিলিয়ে একটা বড় টুর্নামেন্ট, মনোযোগ থাকে ভালো করার। সেটা মাথায় রেখে চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: গত ডিপিএলে ১০০০ রান করেছেন (১১৩৮ রান), এবারও কি এটা সম্ভব? যেহেতু ম্যাচ বাকি আর তিনটি।
বিজয়: আগেরবার তো (প্রাইম ব্যাংকের হয়ে) চ্যাম্পিয়ন হতে পারিনি। যতই রান করি দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে পারলে আলাদা ভালো লাগে। সেটা ৫০০ রান করেও হতে পারে, ১০০০ রান করেও হতে পারে। এবার আর তিনটা ম্যাচ আছে, হয়তো আগের রান ধরা সম্ভব হবে না। আশা করছি, যদি ভালোভাবে টুর্নামেন্টটা শেষ করতে পারি, দলকে চ্যাম্পিয়ন করার পেছনে অবদান রাখতে পারি, তাহলে হাজার রানের চেয়ে কম খুশি লাগবে না। একই রকম খুশি লাগবে।
প্রশ্ন: আপনার সঙ্গে আবাহনীতে মোহাম্মদ নাঈমও দারুণ খেলছেন। দুজনের এ রানের প্রতিযোগিতা কতটা উপভোগ করছেন?
বিজয়: দারুণ, দারুণ। আসলে ও খুবই বুদ্ধিমান খেলোয়াড় এবং খুবই সাপোর্টিভ। একটা প্রতিযোগিতা থাকলে অবশ্যই যেকোনো প্রতিপক্ষের কাছে একটু কঠিন হয় বোলিং করাটা। আমাদের দুজনের জুটির ওপর নির্ভর করে, আমরা বেশ কিছু ম্যাচ খুব সহজে জিতেছি। সে টানা ১০-১২টা ম্যাচ ভালো খেলেছে, ওর ভেতরে এতটাই মনোযোগ লক্ষ্য করা গেছে, এটা আসলে সহজ ব্যাপার ছিল না। ধারাবাহিক ভালো করে যাচ্ছে, এটা আসলে দারুণ বিষয়।
প্রশ্ন: দুজনের মধ্যে এই স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা কতটা সহায়তা করেছে ধারাবাহিক রান করে যেতে?
বিজয়: না, ওটা (প্রতিযোগিতা) আমাদের মধ্যে নেই। একটা জিনিস আমাদের মধ্যে আছে, যদি ওপেনিং জুটিতে আমরা ১৫-২০টা ওভার খেলে আসতে পারি, পেছনে কিন্তু চার-পাঁচজন দারুণ অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আছে। যেমন আফিফ, সৈকত, সাইফউদ্দিন, খুশদিল আছে; চারজন মূল খেলোয়াড় আছে। আমরা ভালো শুরু এনে দিতে পারলে পরে ৩০টা ওভার ভালো কাজে লাগাতে পারি। আমরা ওটাই টার্গেট করেছিলাম। টানা ৭-৮টা ম্যাচে সেটা করতে পেরেছি। মাঝখানে কয়েকটা ম্যাচে সেভাবে অবদান রাখতে পারিনি। আমরা দুজন যদি ভালো করতে পারি, এটা দলের খুব কাজে দেয়।
প্রশ্ন: শেখ জামালের সঙ্গে আবাহনীর শিরোপা লড়াই চলছে। দুই দল মুখোমুখি লিগের শেষ দিনে। শিরোপা জিততে কতটা আশাবাদী?
বিজয়: শেখ জামাল ম্যাচ (১৩ মে) পর্যন্ত যেতে যেতে পয়েন্ট টেবিল কোন পর্যায়ে দাঁড়ায় সেটা বোঝা মুশকিল। আমরা চেষ্টা করব, যেন চ্যাম্পিয়ন হই।
প্রশ্ন: গত ডিপিএলে ভালো করে জাতীয় দলে ফিরলেন। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে ভালো খেলে সুযোগ হলো টেস্টে, সেটিও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে কঠিন এক কন্ডিশনে, তখন দলও চাপে ছিল। আপনি কি মনে করেন আপনার জন্য এটা প্রত্যাবর্তনের উপযুক্ত মঞ্চ ছিল?
বিজয়: টেস্ট ক্রিকেটকে অনেক বেশি ভালোবাসি। যদি দেখেন প্রথম শ্রেণিতে আমার প্রায় ৮ হাজার রান। আমি চাই, টেস্ট ক্রিকেট খেলতে। স্বপ্নটা সব সময় আছে। আমাকে যখন সুযোগ দিল, তখনো সব সংস্করণে ভালো খেলছিলাম। দল নিয়েছে শতভাগ চেষ্টা করেছি, কিন্তু টেস্টটা খারাপ খেলিনি। দুটো আম্পায়ার্স কলে দুর্ভাগ্যভাবে আউট হয়েছি। ইনিংসের শুরুটা কিন্তু আমার ভালো ছিল। যদি আরও সুযোগ পাই আরও ভালো করব ইনশা আল্লাহ, বিশেষ করে টেস্টে।
প্রশ্ন: তিন বছর বিরতির পর সুযোগ পেয়ে ওয়ানডেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটি ফিফটি করলেন। এরপর ভারত সিরিজটা ভালো হলো না, বাদ পড়ে গেলেন। ভালো করতেই হবে, এমন চাপ কি অনুভব করেছেন নিজের মধ্যে?
বিজয়: মিরাজ ছাড়া কেউই ভালো খেলেনি ওই সিরিজে। ভারতেরও না, আমাদেরও না। মিরাজের একটা আলাদা সিরিজ গেছে। ওটা দিয়ে তো বিচার করা কঠিন হবে। শেষ ম্যাচটা ৪০০ রানের বেশি লক্ষ্য ছিল। সবার স্ট্রাইক রেট বেশি রাখার দরকার ছিল, মারতে গিয়ে আউট হতেই পারে। কিন্তু আগের দুটা লো স্কোরিং ম্যাচ ছিল, এ রকম না যে সবাই স্বচ্ছন্দে ব্যাটিং করেছে। সামনে আশা করি সুযোগ পেলে ভালো খেলার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেলছেন। এবারও ফিরতে কতটা আশাবাদী?
বিজয়: (ডিপিএলে) আরও তিনটা ম্যাচ আছে। দল যদি চায়, আমি প্রস্তুত আছি। সামনে এশিয়া কাপ আছে, বিশ্বকাপ আছে। আশা করি, বিবেচনায় আছি এবং ভালো খেলে যেন এ দুটা ফরম্যাটে খেলতে পারি, এটাই তো আশা করব।
প্রশ্ন: ঘরোয়া লিগে ভালো করে বারবার জাতীয় দলে ফিরে কোথায় যেন থেমে যাচ্ছেন। আপনার নিজের কাছে আসলে মূল প্রতিবন্ধকতা কোথায় মনে হয়?
বিজয়: প্রশ্নটা আপনারা নির্বাচকদের করতে পারেন। আমাকে প্রশ্ন করে কিছু হবে না। এটা নির্বাচকদের করতে পারেন, অধিনায়ককে করতে পারেন, বিজয়কে কেন নেওয়া হচ্ছে না। আমি প্রমাণিত খেলোয়াড়। এ প্রশ্ন তাঁদের করলে, তাঁরাই বলতে পারবেন।
প্রশ্ন: ২০১২ সালের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ না হওয়ায় অনেকে আপনাকে শুধু ঘরোয়া লিগের পারফরমার মনে করেন...।
বিজয়: এটা যাঁরা বলেন তাঁদের আমার বলার কিছু নেই। তাঁরা হয়তো জানেন না, বাংলাদেশে সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০০ রান করার রেকর্ড কিন্তু আমার। তাঁদের এটা স্ক্রিনশট দিয়ে দেখিয়ে দেবেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪