জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ব্যয়ের চাপ থাকলেও ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ কমেছে সরকারের। বাজেটের ঘাটতি পূরণে সরকার প্রতিবছরই ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেয়। তবে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের নেওয়া ঋণের মোট স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১৩ হাজার ২৭৩ কোটি টাকায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের ১৫ মার্চ পর্যন্ত সাড়ে আট মাসে ১১ হাজার ১৬০ কোটি টাকার বেশি নিট ঋণ নিয়েছে। বর্তমান ২০২১-২২ অর্থবছরে জাতীয় বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংকঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। তুলনামূলক বিশ্লেষণে সরকার লক্ষ্যের চেয়ে কম ঋণ নিয়েছে। আর ২০২০-২১ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময়ে সরকারের নিট ঋণের পরিমাণ ছিল ১৬ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে একই সময়ে সরকারের নিট ঋণ কমেছে ৫ হাজার ৪২০ কোটি টাকা বা ৪৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
এ প্রসঙ্গে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের বাজেটের আয়-ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে বাস্তবের গরমিল ছিল। মহামারির কারণে সরকারের উন্নয়ন বাজেটের (এডিপি) বাস্তবায়ন কম হয়েছে। সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েছে। এসব কারণে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম ঋণ নিয়েছে। আর কিছু ঋণ পরিশোধ করায় নিট ঋণের পরিমাণও কমেছে। আর সরকারের ঋণ পরিশোধের হার মন্থর হওয়ায় এ খাতে মোট ঋণের পরিমাণ বেড়েছে।
একই প্রতিবেদন থেকে সরকারের ঋণের স্থিতি বৃদ্ধি পাওয়ার চিত্র ফুটে উঠেছে। চলতি অর্থবছরের সাড়ে আট মাসে সরকারের ঋণের স্থিতির পরিমাণ বেড়ে ২ লাখ ১৩ হাজার ২৭৩ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা তার আগের অর্থবছরে অর্থাৎ ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারের নেওয়া পুঞ্জীভূত ঋণের স্থিতি ছিল ২ লাখ ৩ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮২৩ কোটি টাকা। তুলনামূলক হিসাবে সরকারের ঋণের স্থিতি বেড়েই চলছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার কারণে সরকারি ও বেসরকারি খাতে ঋণের চাহিদা কম ছিল। সেই সুযোগে সরকারও দীর্ঘমেয়াদি উৎস হিসেবে ট্রেজারি বিল ও বন্ড ব্যবহার করে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। এতে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের ঋণ গ্রহণের পরিমাণ কমে যায়, যা সরকারের ব্যাংকিং থেকে প্রাপ্ত নিট ঋণের পরিমাণ কমাতে প্রভাব ফেলে। তবে সরকারের ঋণ পরিশোধ তুলনামূলক কম হওয়ায় ব্যাংকিং খাত থেকে নিট ঋণ কমলেও ঋণের মোট স্থিতি বেড়েই চলছে।
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, করোনার আগে ব্যাংক থেকে রেকর্ড পরিমাণ ঋণ নিয়েছিল সরকার। মহামারির কারণে ঋণের চাহিদা বাড়বে—এমন ধারণা থেকে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট ঘাটতি মেটাতে ৮৪ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা ব্যাংকঋণের লক্ষ্য ঠিক করেছিল সরকার। তবে ঋণের চাহিদা কম থাকায় শেষ পর্যন্ত ব্যাংকিং খাত থেকে ওই অর্থবছরে সরকার মাত্র ২৬ হাজার ৭৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে একটি অর্থবছরে কোনো টাকাই ঋণ নেয়নি সরকার। এ ছাড়া আগের নেওয়া ঋণের ১৯ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘সরকারের ঋণ ব্যবস্থাপনা’বিষয়ক একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সরকারের ঋণ ব্যবস্থাপনা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ঋণ ব্যবস্থাপনা করতে শুরু করেছে। বিশেষ করে ব্যাংকগুলোর তারল্যসংকট ঠেকাতে সরকার ব্যাংক থেকে আগের মতো ঋণ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। সরকার ঋণ কম নিলে ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়ে বেসরকারি খাতে বেশি ঋণ দিতে চাইবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়বে।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে সরকারের ঋণ নীতি নিয়ে জানান, করোনা মহামারির ক্ষত কাটিয়ে উঠছে দেশের অর্থনীতি। কিন্তু মেগা প্রকল্পগুলোর চলমান কার্যক্রমে খুব একটা গতি পায়নি। এ জন্য সরকার ঋণ গ্রহণে অনেক হিসাব-নিকাশ কষে সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। সরকার বিভিন্ন মেয়াদি বন্ড বিলের মাধ্যমে ঋণ নিতে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। এ জন্য বাজেটে ব্যাংকিং খাতে যে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তার চেয়ে কম ঋণ নিয়েছে। আবার কিছু ঋণ পরিশোধ করায় সরকারের নিট ঋণ কমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১০ সালে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের নেওয়া মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৫ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। ২০২১ সালে এসে দাঁড়ায় ৬ লাখ ১৫ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে জনগণের কাছ থেকে সরকারের নেওয়া প্রত্যক্ষ ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৫৩ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। আর ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেক সরকার প্রায় ২ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে।
ব্যয়ের চাপ থাকলেও ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ কমেছে সরকারের। বাজেটের ঘাটতি পূরণে সরকার প্রতিবছরই ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেয়। তবে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের নেওয়া ঋণের মোট স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১৩ হাজার ২৭৩ কোটি টাকায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের ১৫ মার্চ পর্যন্ত সাড়ে আট মাসে ১১ হাজার ১৬০ কোটি টাকার বেশি নিট ঋণ নিয়েছে। বর্তমান ২০২১-২২ অর্থবছরে জাতীয় বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংকঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। তুলনামূলক বিশ্লেষণে সরকার লক্ষ্যের চেয়ে কম ঋণ নিয়েছে। আর ২০২০-২১ অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত সময়ে সরকারের নিট ঋণের পরিমাণ ছিল ১৬ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে একই সময়ে সরকারের নিট ঋণ কমেছে ৫ হাজার ৪২০ কোটি টাকা বা ৪৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
এ প্রসঙ্গে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের বাজেটের আয়-ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে বাস্তবের গরমিল ছিল। মহামারির কারণে সরকারের উন্নয়ন বাজেটের (এডিপি) বাস্তবায়ন কম হয়েছে। সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েছে। এসব কারণে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম ঋণ নিয়েছে। আর কিছু ঋণ পরিশোধ করায় নিট ঋণের পরিমাণও কমেছে। আর সরকারের ঋণ পরিশোধের হার মন্থর হওয়ায় এ খাতে মোট ঋণের পরিমাণ বেড়েছে।
একই প্রতিবেদন থেকে সরকারের ঋণের স্থিতি বৃদ্ধি পাওয়ার চিত্র ফুটে উঠেছে। চলতি অর্থবছরের সাড়ে আট মাসে সরকারের ঋণের স্থিতির পরিমাণ বেড়ে ২ লাখ ১৩ হাজার ২৭৩ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা তার আগের অর্থবছরে অর্থাৎ ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারের নেওয়া পুঞ্জীভূত ঋণের স্থিতি ছিল ২ লাখ ৩ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮২৩ কোটি টাকা। তুলনামূলক হিসাবে সরকারের ঋণের স্থিতি বেড়েই চলছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার কারণে সরকারি ও বেসরকারি খাতে ঋণের চাহিদা কম ছিল। সেই সুযোগে সরকারও দীর্ঘমেয়াদি উৎস হিসেবে ট্রেজারি বিল ও বন্ড ব্যবহার করে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। এতে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের ঋণ গ্রহণের পরিমাণ কমে যায়, যা সরকারের ব্যাংকিং থেকে প্রাপ্ত নিট ঋণের পরিমাণ কমাতে প্রভাব ফেলে। তবে সরকারের ঋণ পরিশোধ তুলনামূলক কম হওয়ায় ব্যাংকিং খাত থেকে নিট ঋণ কমলেও ঋণের মোট স্থিতি বেড়েই চলছে।
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, করোনার আগে ব্যাংক থেকে রেকর্ড পরিমাণ ঋণ নিয়েছিল সরকার। মহামারির কারণে ঋণের চাহিদা বাড়বে—এমন ধারণা থেকে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট ঘাটতি মেটাতে ৮৪ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা ব্যাংকঋণের লক্ষ্য ঠিক করেছিল সরকার। তবে ঋণের চাহিদা কম থাকায় শেষ পর্যন্ত ব্যাংকিং খাত থেকে ওই অর্থবছরে সরকার মাত্র ২৬ হাজার ৭৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে একটি অর্থবছরে কোনো টাকাই ঋণ নেয়নি সরকার। এ ছাড়া আগের নেওয়া ঋণের ১৯ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘সরকারের ঋণ ব্যবস্থাপনা’বিষয়ক একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সরকারের ঋণ ব্যবস্থাপনা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ঋণ ব্যবস্থাপনা করতে শুরু করেছে। বিশেষ করে ব্যাংকগুলোর তারল্যসংকট ঠেকাতে সরকার ব্যাংক থেকে আগের মতো ঋণ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। সরকার ঋণ কম নিলে ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়ে বেসরকারি খাতে বেশি ঋণ দিতে চাইবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়বে।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে সরকারের ঋণ নীতি নিয়ে জানান, করোনা মহামারির ক্ষত কাটিয়ে উঠছে দেশের অর্থনীতি। কিন্তু মেগা প্রকল্পগুলোর চলমান কার্যক্রমে খুব একটা গতি পায়নি। এ জন্য সরকার ঋণ গ্রহণে অনেক হিসাব-নিকাশ কষে সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। সরকার বিভিন্ন মেয়াদি বন্ড বিলের মাধ্যমে ঋণ নিতে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। এ জন্য বাজেটে ব্যাংকিং খাতে যে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তার চেয়ে কম ঋণ নিয়েছে। আবার কিছু ঋণ পরিশোধ করায় সরকারের নিট ঋণ কমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১০ সালে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের নেওয়া মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১৫ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। ২০২১ সালে এসে দাঁড়ায় ৬ লাখ ১৫ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে জনগণের কাছ থেকে সরকারের নেওয়া প্রত্যক্ষ ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৫৩ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। আর ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেক সরকার প্রায় ২ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে