নাজমুল হাসান, চট্টগ্রাম
অস্ত্রোপচারকক্ষের সামনে আনন্দাশ্রু নিয়ে বেরিয়ে আসছিলেন মাঝবয়সী জহির উদ্দিন। এক হাতে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র, অন্য হাতে শিশুকন্যা। জিজ্ঞেস করতেই জানালেন, নোয়াখালীর সেবার হাট থেকে এসেছেন। পাঁচ মাস আগে তাঁর শিশুকন্যা সামিয়া তাবাসসুম সড়ক দুর্ঘটনায় চোখে গুরুতর আঘাত পায়। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে কোনো ফল পাচ্ছিলেন না। যেখানেই গেছেন, সবাই বলেছে, মেয়ের দৃষ্টিশক্তি চিরতরে নষ্ট হয়েছে। সবশেষে আসেন চট্টগ্রাম মহানগরীর চিটাগাং আই ইনফারমারি অ্যান্ড ট্রেনিং কমপ্লেক্সে। এই হাসপাতাল সবার কাছে পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতাল নামেই বেশি পরিচিত। এখানে এসে জানতে পারেন, মেয়ের রেটিনায় সমস্যা। দুই মাসে কয়েক দফায় চিকিৎসা নেওয়ার এবং অস্ত্রোপচারের পর সামিয়া এখন অনেকটাই সুস্থ।
শুধু সামিয়া নয়, ছোট-বড় এমন লাখো মানুষের চোখের আলো ফিরিয়ে দিয়েছে চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী এলাকায় অবস্থিত হাসপাতালটি। ১৯৭২ সালের ডিসেম্বরে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে মানুষের চোখের সেবা দিতে যাত্রা শুরু করে জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি। কয়েকজন চক্ষুবিশেষজ্ঞ ও নিবেদিতপ্রাণ সমাজকর্মী এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গড়ে তোলেন। এ সংগঠনের ব্যানারে মাত্র ৩ হাজার ৬০০ টাকার মূলধন নিয়ে হাসপাতালটির পথচলা শুরু। মরহুম এ কে খান জহুর আহমেদ চৌধুরী, ডা. ছমিউদ্দীন, ডা. এস আর দাশ এবং ডা. রবিউল হোসেন এর কার্যক্রম শুরু করেন। শিল্পপতি এ কে খান ছিলেন এ স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতির নামে প্রথমে চিকিৎসাসেবা দেওয়া শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের একটি অংশ ব্যবহার করা হয়। ১৯৭৩ সালে প্রথম চক্ষুশিবির হয় কক্সবাজারে। ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠানের পরিধি বড় হয়। পাহাড়তলীতে নিজস্ব জমিতে গড়ে ওঠে হাসপাতাল। ১৯৭৪ সালের পশ্চিম জার্মানির ‘আন্দেরি হিলফি’ নামের একটি সংস্থার প্রেসিডেন্ট রোজি গোলমম্যান বাংলাদেশে আসেন। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ হয় ডা. রবিউল হোসেনের। সেই থেকে এখন পর্যন্ত এই মহীয়সী নারী জড়িয়ে রয়েছেন এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। ৪৯ বছরের প্রতিষ্ঠানটির আয়তন এখন ২ লাখ বর্গফুট। এতে ১৩টি ব্লকে ১০০টি সাধারণ শয্যা, ৩৫টি বিভিন্ন ধরনের কেবিন এবং ৯টি অস্ত্রোপচারকক্ষ রয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত (শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত এবং শনিবার বন্ধ) প্রায় ৭০০ রোগী এখানে সেবা নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা জরুরি বিভাগে ২৪ ঘণ্টা সেবা দিচ্ছেন। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০০ রোগীর অস্ত্রোপচার হয়। ৫০ জন চিকিৎসক এবং ৩৮০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করছেন এখানে।
শিশুদের চোখের ক্যানসারের চিকিৎসায় এ প্রতিষ্ঠান বড় সফলতা অর্জন করেছে। এ পর্যন্ত ৩৮৬টি শিশুর চোখের ক্যানসার নিরাময় হয়েছে এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে। এর মধ্যে ৭০টি শিশুর চোখ থেকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অপসারণ করা হয়েছে ক্যানসার কোষ। এ ছাড়া যেসব শিশুর নির্দিষ্ট সময়ের আগে জন্ম নেওয়ায় চোখের গঠন অপরিপক্ব বা অপরিপূর্ণ হয়, তাদেরও সেবা দিচ্ছে এই হাসপাতাল। গত এক বছরে ৫০৮টি শিশুকে বিভিন্ন পদ্ধতিতে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করা হয়েছে।
পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতাল রোগীদের সেবা প্রদানের পাশাপাশি দক্ষ চক্ষুচিকিৎসক ও জনশক্তি তৈরিতেও অনন্য ভূমিকা রাখছে। এ প্রতিষ্ঠানে একাধিক বিভাগে ডিগ্রি ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৯১ সালে ‘কমিউনিটি অফথালমোলজি’ কোর্স চালু হয় এখানে। ১৯৭৯ সাল থেকে এটি ইনস্টিটিউট অব অপথালমোলজি হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানে দুই বছর মেয়াদে ডিপ্লোমা ইন কমিউনিটি অফথালমোলজি (ডিসিও), ৫ বছর মেয়াদের মাস্টার্স অব অফথালমোলজি, ৪ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন অপটোমেট্রি (বি. অপটাম) ডিগ্রি দেওয়া হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে এখন শিক্ষার্থীরা পড়তে আসছেন।
চোখের চিকিৎসার জন্য চিটাগাং আই ইনফারমারি অ্যান্ড ট্রেনিং কমপ্লেক্স দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চক্ষু হাসপাতাল গড়ে তুলেছে। এর মধ্যে দিনাজপুর, রাজশাহী, ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ, চাঁদপুর, খুলনা ও পটুয়াখালীতে গড়ে উঠেছে বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতাল। এ ছাড়া দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চোখের রোগীদের সেবা দিতে স্যাটেলাইট চক্ষু চিকিৎসাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছে।
এই হাসপাতালের উদ্যোক্তাদের মধ্যে একমাত্র অধ্যাপক রবিউল হোসেনই এখনো বেঁচে আছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট্ট একটি কক্ষে রোগী দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে যেতাম। পরক্ষণে এই ভেবে আনন্দিত হতাম যে আমার হাতে একজন রোগী পৃথিবীর আলো দেখছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি স্বপ্নবাজ মানুষ। স্বপ্ন দেখতে এবং স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে ভালোবাসি।’
অস্ত্রোপচারকক্ষের সামনে আনন্দাশ্রু নিয়ে বেরিয়ে আসছিলেন মাঝবয়সী জহির উদ্দিন। এক হাতে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র, অন্য হাতে শিশুকন্যা। জিজ্ঞেস করতেই জানালেন, নোয়াখালীর সেবার হাট থেকে এসেছেন। পাঁচ মাস আগে তাঁর শিশুকন্যা সামিয়া তাবাসসুম সড়ক দুর্ঘটনায় চোখে গুরুতর আঘাত পায়। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে কোনো ফল পাচ্ছিলেন না। যেখানেই গেছেন, সবাই বলেছে, মেয়ের দৃষ্টিশক্তি চিরতরে নষ্ট হয়েছে। সবশেষে আসেন চট্টগ্রাম মহানগরীর চিটাগাং আই ইনফারমারি অ্যান্ড ট্রেনিং কমপ্লেক্সে। এই হাসপাতাল সবার কাছে পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতাল নামেই বেশি পরিচিত। এখানে এসে জানতে পারেন, মেয়ের রেটিনায় সমস্যা। দুই মাসে কয়েক দফায় চিকিৎসা নেওয়ার এবং অস্ত্রোপচারের পর সামিয়া এখন অনেকটাই সুস্থ।
শুধু সামিয়া নয়, ছোট-বড় এমন লাখো মানুষের চোখের আলো ফিরিয়ে দিয়েছে চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী এলাকায় অবস্থিত হাসপাতালটি। ১৯৭২ সালের ডিসেম্বরে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে মানুষের চোখের সেবা দিতে যাত্রা শুরু করে জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি। কয়েকজন চক্ষুবিশেষজ্ঞ ও নিবেদিতপ্রাণ সমাজকর্মী এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গড়ে তোলেন। এ সংগঠনের ব্যানারে মাত্র ৩ হাজার ৬০০ টাকার মূলধন নিয়ে হাসপাতালটির পথচলা শুরু। মরহুম এ কে খান জহুর আহমেদ চৌধুরী, ডা. ছমিউদ্দীন, ডা. এস আর দাশ এবং ডা. রবিউল হোসেন এর কার্যক্রম শুরু করেন। শিল্পপতি এ কে খান ছিলেন এ স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতির নামে প্রথমে চিকিৎসাসেবা দেওয়া শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের একটি অংশ ব্যবহার করা হয়। ১৯৭৩ সালে প্রথম চক্ষুশিবির হয় কক্সবাজারে। ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠানের পরিধি বড় হয়। পাহাড়তলীতে নিজস্ব জমিতে গড়ে ওঠে হাসপাতাল। ১৯৭৪ সালের পশ্চিম জার্মানির ‘আন্দেরি হিলফি’ নামের একটি সংস্থার প্রেসিডেন্ট রোজি গোলমম্যান বাংলাদেশে আসেন। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ হয় ডা. রবিউল হোসেনের। সেই থেকে এখন পর্যন্ত এই মহীয়সী নারী জড়িয়ে রয়েছেন এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। ৪৯ বছরের প্রতিষ্ঠানটির আয়তন এখন ২ লাখ বর্গফুট। এতে ১৩টি ব্লকে ১০০টি সাধারণ শয্যা, ৩৫টি বিভিন্ন ধরনের কেবিন এবং ৯টি অস্ত্রোপচারকক্ষ রয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত (শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত এবং শনিবার বন্ধ) প্রায় ৭০০ রোগী এখানে সেবা নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা জরুরি বিভাগে ২৪ ঘণ্টা সেবা দিচ্ছেন। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০০ রোগীর অস্ত্রোপচার হয়। ৫০ জন চিকিৎসক এবং ৩৮০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করছেন এখানে।
শিশুদের চোখের ক্যানসারের চিকিৎসায় এ প্রতিষ্ঠান বড় সফলতা অর্জন করেছে। এ পর্যন্ত ৩৮৬টি শিশুর চোখের ক্যানসার নিরাময় হয়েছে এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে। এর মধ্যে ৭০টি শিশুর চোখ থেকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অপসারণ করা হয়েছে ক্যানসার কোষ। এ ছাড়া যেসব শিশুর নির্দিষ্ট সময়ের আগে জন্ম নেওয়ায় চোখের গঠন অপরিপক্ব বা অপরিপূর্ণ হয়, তাদেরও সেবা দিচ্ছে এই হাসপাতাল। গত এক বছরে ৫০৮টি শিশুকে বিভিন্ন পদ্ধতিতে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করা হয়েছে।
পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতাল রোগীদের সেবা প্রদানের পাশাপাশি দক্ষ চক্ষুচিকিৎসক ও জনশক্তি তৈরিতেও অনন্য ভূমিকা রাখছে। এ প্রতিষ্ঠানে একাধিক বিভাগে ডিগ্রি ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৯১ সালে ‘কমিউনিটি অফথালমোলজি’ কোর্স চালু হয় এখানে। ১৯৭৯ সাল থেকে এটি ইনস্টিটিউট অব অপথালমোলজি হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানে দুই বছর মেয়াদে ডিপ্লোমা ইন কমিউনিটি অফথালমোলজি (ডিসিও), ৫ বছর মেয়াদের মাস্টার্স অব অফথালমোলজি, ৪ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন অপটোমেট্রি (বি. অপটাম) ডিগ্রি দেওয়া হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে এখন শিক্ষার্থীরা পড়তে আসছেন।
চোখের চিকিৎসার জন্য চিটাগাং আই ইনফারমারি অ্যান্ড ট্রেনিং কমপ্লেক্স দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় চক্ষু হাসপাতাল গড়ে তুলেছে। এর মধ্যে দিনাজপুর, রাজশাহী, ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ, চাঁদপুর, খুলনা ও পটুয়াখালীতে গড়ে উঠেছে বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতাল। এ ছাড়া দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চোখের রোগীদের সেবা দিতে স্যাটেলাইট চক্ষু চিকিৎসাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছে।
এই হাসপাতালের উদ্যোক্তাদের মধ্যে একমাত্র অধ্যাপক রবিউল হোসেনই এখনো বেঁচে আছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট্ট একটি কক্ষে রোগী দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে যেতাম। পরক্ষণে এই ভেবে আনন্দিত হতাম যে আমার হাতে একজন রোগী পৃথিবীর আলো দেখছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি স্বপ্নবাজ মানুষ। স্বপ্ন দেখতে এবং স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে ভালোবাসি।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে