নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সড়ক কর্তৃপক্ষ তার উন্নয়ন করে যাচ্ছে, রেলের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। আবার সড়কের অনেক সেতু ভাঙতে হবে কম উচ্চতার কারণে। এতে বোঝা যাচ্ছে, প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় নেই। এই সমন্বয়হীনতার কারণে অনেক কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হচ্ছে না। বেড়ে যাচ্ছে প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ। বাড়ছে প্রকল্প ব্যয়।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ আয়োজিত এক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে অভিযাত্রা: সহজ, টেকসই ও নিরাপদ যোগাযোগ ব্যবস্থা’ শীর্ষক ওই সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নীলিমা আখতার। এ সময় প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে তিনি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে জমি অধিগ্রহণে অনেক সমস্যা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন পরিষেবার লাইন সরাতে হয়। সরকার বিভিন্ন সময় হঠাৎ করে নীতি পরিবর্তন করে। এ ছাড়া দক্ষ জনবলের অভাব ও নদীভাঙনের মতো সমস্যা তো আছেই। একই সঙ্গে প্রকল্পের নির্মাণ খরচ বেশি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে তিনি খরচ কমিয়ে আনার জন্য সেমিনারে বক্তাদের পরামর্শ চান। খরচ কমানোর ক্ষেত্রে নীতিমালা বা গবেষণা করার কথাও বলেন।
সেমিনারের প্যানেল আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুল হক। প্রকল্প বাস্তবায়নে কেউ কারও সঙ্গে সমন্বয় করে না জানিয়ে তিনি বলেন, রেলের সঙ্গে সমন্বয় না করে স্থানীয় সরকার বিভাগ সড়কে লেভেল ক্রসিং করে ফেলে। ফলে ঘটছে দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনা ঘটার পরে দেখা যায় লেভেল ক্রসিং অবৈধ। প্রশ্ন ওঠে কোনো সমন্বয় ছাড়াই তৈরি করা হয় ক্রসিং। তা ছাড়া, নদীর ওপর ব্রিজ করা হচ্ছে বিআইডব্লিউটিএর ছাড়পত্র ছাড়াই। সমন্বয়ের অভাবে ব্রিজ তৈরি করার পর উচ্চতা সমস্যায় ব্রিজ ভাঙার খবর পাওয়া যায়। বেশির ভাগ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা হয় দায়সারাভাবে। যার ফলে প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় দেখা যায়, বারবার ডিজাইন বদলাতে হচ্ছে, খরচ বাড়াতে হচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হচ্ছে না এ সবকিছুই সমন্বয়হীনতার ফল।
দেশে রেল এবং সড়কের ভালো নেটওয়ার্ক আছে জানিয়ে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটাকে ভারসাম্যপূর্ণ এবং টেকসই করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অবকাঠামো উন্নয়নে স্বাধীনতার পর থেকেই দাতাগোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল হয়ে গেছে বাংলাদেশ। যারা ঋণ দিচ্ছে শুধু সড়কের কাজেই ঋণ দিচ্ছে। রেলপথ, নৌপথে কোনো সম্পর্ক নেই। টেকসই উন্নয়ন চাইলে ভারসাম্যপূর্ণ যোগাযোগব্যবস্থা করতে হবে।
প্রকল্পের ভুল সিদ্ধান্তের বিষয়ে শামসুল হক বলেন, কিশোরগঞ্জ মিঠামইনে হাওরে যে রাস্তা করা হয়েছে, তা পরিবেশবান্ধব হয়নি। এতে হাওরের পানিপ্রবাহ কমিয়ে দেবে। সেখানে এলিভেটেড রাস্তা করা যেত। তা ছাড়া, ঢাকা-চিটাগাং রুটে এক্সপ্রেসওয়ে করার জন্য সব স্টাডি করা হয়েছে। কোন কারণে সরকার সেখানে চিন্তা করছে হাই স্পিড করিডর ট্রেনলাইন করার। ফলে এই রুটের এক্সপ্রেসওয়ে প্রজেক্টটা বাতিল করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা সুইসাইডাল সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারণ, ট্রেন দিয়ে কখনো বাণিজ্যের সুবিধা পাওয়া যাবে না এ রুটে।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, প্রতিটি নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী আধুনিকতার ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেন। একই সঙ্গে নির্মাণকাজ যেন একুশ শতকের উপযোগী হয়। নির্মাণকাজে পরিবেশের যেন ক্ষতি না হয়, এমন অনুশাসনও প্রধানমন্ত্রী দিয়েছেন।
সেমিনারে আরেক প্যানেল আলোচক বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেন, ‘বারবার বলা হচ্ছে সমন্বিতভাবে কাজ করা হয়। কিন্তু আসলেও কি কোথাও সমন্বিতভাবে কাজ করা হচ্ছে। প্রকল্প প্রস্তাব দেওয়ার সময় সমন্বয়ের ডেফিনেশনটা ভালোভাবে বোঝানোর দরকার। যে রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সব মন্ত্রীরা যে শহরে বসবাস করেন, সেই শহরে লালবাতি দিলেও গাড়ি চলে। সিগন্যাল বসিয়েছে সিটি করপোরেশন, দেখভাল করার দায়িত্ব পুলিশ ডিপার্টমেন্টের। কিন্তু এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয় নেই। ফলে ঢাকা শহরের ট্রাফিক সিস্টেম কাজ করে না। সড়কে একটি প্রতিষ্ঠানের দুটি বাস প্রতিযোগিতা করে মানুষ মেরে ফেলছে। আমরা সমাধান করতে পারি না, সমন্বয় না থাকার কারণে।’
সবশেষে সভাপতির বক্তব্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সেমিনারের মাধ্যমে অনেক তেতো কথা উঠে এসেছে। যাতে করে আমাদের ভাবনার মধ্যে একটা ধাক্কা লাগবে। যাতে আমাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারি। অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের মেধার যথাযথ প্রয়োগ করি না।’
সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাগত বক্তা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর, প্যানেল আলোচক রাষ্ট্রদূত মাসফি বিনতে শামস প্রমুখ।
সড়ক কর্তৃপক্ষ তার উন্নয়ন করে যাচ্ছে, রেলের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। আবার সড়কের অনেক সেতু ভাঙতে হবে কম উচ্চতার কারণে। এতে বোঝা যাচ্ছে, প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় নেই। এই সমন্বয়হীনতার কারণে অনেক কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হচ্ছে না। বেড়ে যাচ্ছে প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ। বাড়ছে প্রকল্প ব্যয়।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ আয়োজিত এক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে অভিযাত্রা: সহজ, টেকসই ও নিরাপদ যোগাযোগ ব্যবস্থা’ শীর্ষক ওই সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নীলিমা আখতার। এ সময় প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে তিনি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে জমি অধিগ্রহণে অনেক সমস্যা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন পরিষেবার লাইন সরাতে হয়। সরকার বিভিন্ন সময় হঠাৎ করে নীতি পরিবর্তন করে। এ ছাড়া দক্ষ জনবলের অভাব ও নদীভাঙনের মতো সমস্যা তো আছেই। একই সঙ্গে প্রকল্পের নির্মাণ খরচ বেশি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে তিনি খরচ কমিয়ে আনার জন্য সেমিনারে বক্তাদের পরামর্শ চান। খরচ কমানোর ক্ষেত্রে নীতিমালা বা গবেষণা করার কথাও বলেন।
সেমিনারের প্যানেল আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুল হক। প্রকল্প বাস্তবায়নে কেউ কারও সঙ্গে সমন্বয় করে না জানিয়ে তিনি বলেন, রেলের সঙ্গে সমন্বয় না করে স্থানীয় সরকার বিভাগ সড়কে লেভেল ক্রসিং করে ফেলে। ফলে ঘটছে দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনা ঘটার পরে দেখা যায় লেভেল ক্রসিং অবৈধ। প্রশ্ন ওঠে কোনো সমন্বয় ছাড়াই তৈরি করা হয় ক্রসিং। তা ছাড়া, নদীর ওপর ব্রিজ করা হচ্ছে বিআইডব্লিউটিএর ছাড়পত্র ছাড়াই। সমন্বয়ের অভাবে ব্রিজ তৈরি করার পর উচ্চতা সমস্যায় ব্রিজ ভাঙার খবর পাওয়া যায়। বেশির ভাগ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা হয় দায়সারাভাবে। যার ফলে প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় দেখা যায়, বারবার ডিজাইন বদলাতে হচ্ছে, খরচ বাড়াতে হচ্ছে। নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হচ্ছে না এ সবকিছুই সমন্বয়হীনতার ফল।
দেশে রেল এবং সড়কের ভালো নেটওয়ার্ক আছে জানিয়ে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটাকে ভারসাম্যপূর্ণ এবং টেকসই করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অবকাঠামো উন্নয়নে স্বাধীনতার পর থেকেই দাতাগোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল হয়ে গেছে বাংলাদেশ। যারা ঋণ দিচ্ছে শুধু সড়কের কাজেই ঋণ দিচ্ছে। রেলপথ, নৌপথে কোনো সম্পর্ক নেই। টেকসই উন্নয়ন চাইলে ভারসাম্যপূর্ণ যোগাযোগব্যবস্থা করতে হবে।
প্রকল্পের ভুল সিদ্ধান্তের বিষয়ে শামসুল হক বলেন, কিশোরগঞ্জ মিঠামইনে হাওরে যে রাস্তা করা হয়েছে, তা পরিবেশবান্ধব হয়নি। এতে হাওরের পানিপ্রবাহ কমিয়ে দেবে। সেখানে এলিভেটেড রাস্তা করা যেত। তা ছাড়া, ঢাকা-চিটাগাং রুটে এক্সপ্রেসওয়ে করার জন্য সব স্টাডি করা হয়েছে। কোন কারণে সরকার সেখানে চিন্তা করছে হাই স্পিড করিডর ট্রেনলাইন করার। ফলে এই রুটের এক্সপ্রেসওয়ে প্রজেক্টটা বাতিল করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা সুইসাইডাল সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারণ, ট্রেন দিয়ে কখনো বাণিজ্যের সুবিধা পাওয়া যাবে না এ রুটে।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, প্রতিটি নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী আধুনিকতার ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেন। একই সঙ্গে নির্মাণকাজ যেন একুশ শতকের উপযোগী হয়। নির্মাণকাজে পরিবেশের যেন ক্ষতি না হয়, এমন অনুশাসনও প্রধানমন্ত্রী দিয়েছেন।
সেমিনারে আরেক প্যানেল আলোচক বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেন, ‘বারবার বলা হচ্ছে সমন্বিতভাবে কাজ করা হয়। কিন্তু আসলেও কি কোথাও সমন্বিতভাবে কাজ করা হচ্ছে। প্রকল্প প্রস্তাব দেওয়ার সময় সমন্বয়ের ডেফিনেশনটা ভালোভাবে বোঝানোর দরকার। যে রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সব মন্ত্রীরা যে শহরে বসবাস করেন, সেই শহরে লালবাতি দিলেও গাড়ি চলে। সিগন্যাল বসিয়েছে সিটি করপোরেশন, দেখভাল করার দায়িত্ব পুলিশ ডিপার্টমেন্টের। কিন্তু এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয় নেই। ফলে ঢাকা শহরের ট্রাফিক সিস্টেম কাজ করে না। সড়কে একটি প্রতিষ্ঠানের দুটি বাস প্রতিযোগিতা করে মানুষ মেরে ফেলছে। আমরা সমাধান করতে পারি না, সমন্বয় না থাকার কারণে।’
সবশেষে সভাপতির বক্তব্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সেমিনারের মাধ্যমে অনেক তেতো কথা উঠে এসেছে। যাতে করে আমাদের ভাবনার মধ্যে একটা ধাক্কা লাগবে। যাতে আমাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারি। অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের মেধার যথাযথ প্রয়োগ করি না।’
সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাগত বক্তা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর, প্যানেল আলোচক রাষ্ট্রদূত মাসফি বিনতে শামস প্রমুখ।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে