ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের বালারহাট বাজারে পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া নোংরা স্থানে চলে মাছ-মাংস বিক্রি।
বালারহাট বাজার ঘুরে জানা গেছে, বাজারের বিভিন্ন স্থান নোংরা ও আবর্জনায় ভরা। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভালো নেই। ইউনিয়ন পরিষদের মাঠ থেকে গরুর হাটি পর্যন্ত একটি মাত্র ড্রেন রয়েছে। এটিও কাদা, ময়লা ও পলিথিনে পরিপূর্ণ। দুর্গন্ধে মানুষ নাক-মুখ চেপে চলাচল করে।
মাছ-মাংসের হাটের উচ্ছিষ্ট ও পচা পানির দুর্গন্ধে এলাকার বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সূত্রে জানা গেছে, বালারহাট বাজার থেকে বছরে ভ্যাট ছাড়া ইজারা বাবদ আয় হয় ৩০ লাখ টাকা। এ তুলনায় ব্যবসায়ী ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুযোগ-সুবিধা তেমন নেই।
গজেরকুটি গ্রামের বাসিন্দা সামসুল হক বলেন, ‘এই বাজারের যে অবস্থা তাতে আসতেই মন চায় না; কিন্তু কী করব? বাড়ির আশপাশে তো আর কোনো হাট-বাজার নেই, তাই বাধ্য হয়ে আসি।’
বালারহাট বাজারের মাছ বিক্রেতা তপন চন্দ্র বিশ্বাস ও মানু বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা জীবন-জীবিকার তাগিদে বছরের পর বছর পচা-দুর্গন্ধের মধ্যেই বসে মাছ বিক্রি করে আসছি। ইজারাদার তো শুধু মাশুল নেন। সুযোগ-সুবিধা দেন না। আমাদের দুর্ভোগের শেষ নেই। বাজারের ড্রেনগুলো পরিষ্কার না করায় কাদা জমে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়েছে। পেটের দায়ে পচা-দুর্গন্ধের মধ্যে বসে মাছ বিক্রি করি।’
মাংস বিক্রেতা নুর মোহম্মদ ও মাসুদ রানা বলেন, ‘পশু জবাইয়ের আলাদা কোনো কসাইখানা নেই। বাজারের বাইরে গরু-ছাগল জবাই করে এখানে এনে মাংস বিক্রি করি। আমরা দীর্ঘদিন থেকে নোংরা জায়গায় ব্যবসা করে আসছি।’
বালারহাট বাজার কমিটির সভাপতি ও নাওডাঙ্গা ইউপির চেয়ারম্যান হাছেন আলী বলেন, দুয়েকটি দোকানের কারণে মাছ হাটের ড্রেনেজ ব্যবস্থা অকেজো হয়ে পড়েছে। ড্রেন কাদা আর নোংরা পানির পাশাপাশি প্লাস্টিকের ছোট-বড় ব্যাগে ভর্তি হয়ে গেছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে, যাতে ড্রেনেজ ব্যবস্থা চালু করে হাট-বাজার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা যায়।
উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর সামচুল আরেফিন বলেন, বালারহাটে নির্দিষ্ট পশু জবাই করার স্থান নেই। বিষয়টি হাট-কমিটিকে জানানো হবে। কোনো মাংস বিক্রেতা যদি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মাংস জবাই করেন তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের বালারহাট বাজারে পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া নোংরা স্থানে চলে মাছ-মাংস বিক্রি।
বালারহাট বাজার ঘুরে জানা গেছে, বাজারের বিভিন্ন স্থান নোংরা ও আবর্জনায় ভরা। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভালো নেই। ইউনিয়ন পরিষদের মাঠ থেকে গরুর হাটি পর্যন্ত একটি মাত্র ড্রেন রয়েছে। এটিও কাদা, ময়লা ও পলিথিনে পরিপূর্ণ। দুর্গন্ধে মানুষ নাক-মুখ চেপে চলাচল করে।
মাছ-মাংসের হাটের উচ্ছিষ্ট ও পচা পানির দুর্গন্ধে এলাকার বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সূত্রে জানা গেছে, বালারহাট বাজার থেকে বছরে ভ্যাট ছাড়া ইজারা বাবদ আয় হয় ৩০ লাখ টাকা। এ তুলনায় ব্যবসায়ী ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুযোগ-সুবিধা তেমন নেই।
গজেরকুটি গ্রামের বাসিন্দা সামসুল হক বলেন, ‘এই বাজারের যে অবস্থা তাতে আসতেই মন চায় না; কিন্তু কী করব? বাড়ির আশপাশে তো আর কোনো হাট-বাজার নেই, তাই বাধ্য হয়ে আসি।’
বালারহাট বাজারের মাছ বিক্রেতা তপন চন্দ্র বিশ্বাস ও মানু বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা জীবন-জীবিকার তাগিদে বছরের পর বছর পচা-দুর্গন্ধের মধ্যেই বসে মাছ বিক্রি করে আসছি। ইজারাদার তো শুধু মাশুল নেন। সুযোগ-সুবিধা দেন না। আমাদের দুর্ভোগের শেষ নেই। বাজারের ড্রেনগুলো পরিষ্কার না করায় কাদা জমে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়েছে। পেটের দায়ে পচা-দুর্গন্ধের মধ্যে বসে মাছ বিক্রি করি।’
মাংস বিক্রেতা নুর মোহম্মদ ও মাসুদ রানা বলেন, ‘পশু জবাইয়ের আলাদা কোনো কসাইখানা নেই। বাজারের বাইরে গরু-ছাগল জবাই করে এখানে এনে মাংস বিক্রি করি। আমরা দীর্ঘদিন থেকে নোংরা জায়গায় ব্যবসা করে আসছি।’
বালারহাট বাজার কমিটির সভাপতি ও নাওডাঙ্গা ইউপির চেয়ারম্যান হাছেন আলী বলেন, দুয়েকটি দোকানের কারণে মাছ হাটের ড্রেনেজ ব্যবস্থা অকেজো হয়ে পড়েছে। ড্রেন কাদা আর নোংরা পানির পাশাপাশি প্লাস্টিকের ছোট-বড় ব্যাগে ভর্তি হয়ে গেছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে, যাতে ড্রেনেজ ব্যবস্থা চালু করে হাট-বাজার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা যায়।
উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর সামচুল আরেফিন বলেন, বালারহাটে নির্দিষ্ট পশু জবাই করার স্থান নেই। বিষয়টি হাট-কমিটিকে জানানো হবে। কোনো মাংস বিক্রেতা যদি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মাংস জবাই করেন তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে