মুলাদী প্রতিনিধি
মুলাদী উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের নোমরহাট-গলইভাঙা সড়কটি গত বর্ষা মৌসুমে ভেঙে যায়। এটি আজও সংস্কার করা হয়নি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন চরকালেখান, সফিপুর ও বাটামারা ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, বাটামারা, সফিপুর ও চরকালেখান ইউনিয়নের সঙ্গে উপজেলার যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম নোমরহাট-গলইভাঙা-মুলাদী সড়ক। এই সড়ক দিয়ে নোমরহাট, সোনামদ্দিন বন্দর, জয়বাংলা বাজার, মুন্সীরহাট, বাটামারা নতুন হাট, লক্ষ্মীপুর নতুন হাট, বোয়ালিয়া নতুন হাটসহ বিভিন্ন বন্দরে ব্যবসায়ীরা যাতায়াত এবং পণ্য পরিবহন করেন। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, চরকালেখান ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, গাছুয়া আব্দুল কাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পূর্ব হোসনাবাদ মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাসহ স্থানীয় বাসিন্দারা চলাচল করেন এই রাস্তা দিয়ে।
এই সড়কে প্রতিদিন কয়েক শত অটোরিকশা, লেগুনা, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে। গুরুত্ব বিবেচনায় ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে তৎকালীন সাংসদ শেখ মো. টিপু সুলতান সড়কটি পিচ ঢালাই করে দেন। গত বছরের জুলাই মাসে প্রবল বর্ষণ এবং খালের পানির স্রোতে হঠাৎ করে সড়কের নোমরহাটের দক্ষিণ পাশের অংশে ২-৩ স্থান ভেঙে পড়ে। ওই সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে চরকালেখান ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম সরদার ব্যক্তিগত অর্থায়নে ভাঙন রোধে পাইলিং করে দেন এবং ভাঙা অংশ মাটি ভরাট করেন। এরপরে দীর্ঘদিনেও সড়কটির আর কোনো সংস্কার করা হয়নি।
বোয়ালিয়া গ্রামের মো. আবির হোসেন লিমন জানান, দীর্ঘ দিন ধরে নোমরহাট-গলইভাঙা সড়কটি ভাঙা অবস্থায় রয়েছে। এতে যানবাহন চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। অনেক সময় অটোরিকশা, লেগুনা দুর্ঘটনার শিকার হয়। সড়কটি সংস্কার করা না হলে আগামী বর্ষা মৌসুমে পুরোপুরিভাবে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।
নোমরহাটের ব্যবসায়ী মো. কাইউম হোসেন বলেন, ভাঙা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চলছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের পণ্যবাহী মিনি ট্রাক চলতে পারছে না। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে গেছে। এ ছাড়া নোমরহাটে চরকালেখান ইউপি কার্যালয় রয়েছে। এখানে সেবা নিতে আসা মানুষ ভাঙা সড়কে জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
চরকালেখান ইউপি চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম সরদার জানান, হঠাৎ করে সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় পাইলিং করে যানবাহন চলাচল উপযোগী করে দেওয়া হয়েছিল। এর অনেক স্থানে পিচ উঠে গেছে। পুরো সড়কটি সংস্কারের জন্য উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে চাহিদা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী তানজিলুর রহমান বলেন, নোমরহাট-গলইভাঙা সড়কটি সংস্কারের জন্য বরিশাল নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে সংস্কার করা হবে।
মুলাদী উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের নোমরহাট-গলইভাঙা সড়কটি গত বর্ষা মৌসুমে ভেঙে যায়। এটি আজও সংস্কার করা হয়নি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন চরকালেখান, সফিপুর ও বাটামারা ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
জানা গেছে, বাটামারা, সফিপুর ও চরকালেখান ইউনিয়নের সঙ্গে উপজেলার যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম নোমরহাট-গলইভাঙা-মুলাদী সড়ক। এই সড়ক দিয়ে নোমরহাট, সোনামদ্দিন বন্দর, জয়বাংলা বাজার, মুন্সীরহাট, বাটামারা নতুন হাট, লক্ষ্মীপুর নতুন হাট, বোয়ালিয়া নতুন হাটসহ বিভিন্ন বন্দরে ব্যবসায়ীরা যাতায়াত এবং পণ্য পরিবহন করেন। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, চরকালেখান ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, গাছুয়া আব্দুল কাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পূর্ব হোসনাবাদ মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাসহ স্থানীয় বাসিন্দারা চলাচল করেন এই রাস্তা দিয়ে।
এই সড়কে প্রতিদিন কয়েক শত অটোরিকশা, লেগুনা, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে। গুরুত্ব বিবেচনায় ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে তৎকালীন সাংসদ শেখ মো. টিপু সুলতান সড়কটি পিচ ঢালাই করে দেন। গত বছরের জুলাই মাসে প্রবল বর্ষণ এবং খালের পানির স্রোতে হঠাৎ করে সড়কের নোমরহাটের দক্ষিণ পাশের অংশে ২-৩ স্থান ভেঙে পড়ে। ওই সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে চরকালেখান ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম সরদার ব্যক্তিগত অর্থায়নে ভাঙন রোধে পাইলিং করে দেন এবং ভাঙা অংশ মাটি ভরাট করেন। এরপরে দীর্ঘদিনেও সড়কটির আর কোনো সংস্কার করা হয়নি।
বোয়ালিয়া গ্রামের মো. আবির হোসেন লিমন জানান, দীর্ঘ দিন ধরে নোমরহাট-গলইভাঙা সড়কটি ভাঙা অবস্থায় রয়েছে। এতে যানবাহন চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। অনেক সময় অটোরিকশা, লেগুনা দুর্ঘটনার শিকার হয়। সড়কটি সংস্কার করা না হলে আগামী বর্ষা মৌসুমে পুরোপুরিভাবে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।
নোমরহাটের ব্যবসায়ী মো. কাইউম হোসেন বলেন, ভাঙা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চলছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের পণ্যবাহী মিনি ট্রাক চলতে পারছে না। এতে পরিবহন ব্যয় বেড়ে গেছে। এ ছাড়া নোমরহাটে চরকালেখান ইউপি কার্যালয় রয়েছে। এখানে সেবা নিতে আসা মানুষ ভাঙা সড়কে জন্য ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
চরকালেখান ইউপি চেয়ারম্যান মো. মিরাজুল ইসলাম সরদার জানান, হঠাৎ করে সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় পাইলিং করে যানবাহন চলাচল উপযোগী করে দেওয়া হয়েছিল। এর অনেক স্থানে পিচ উঠে গেছে। পুরো সড়কটি সংস্কারের জন্য উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে চাহিদা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী তানজিলুর রহমান বলেন, নোমরহাট-গলইভাঙা সড়কটি সংস্কারের জন্য বরিশাল নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে সংস্কার করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে