সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় চলতি মৌসুমে ২৯ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। বসন্ত বাতাসে সেই বোরো ধানের সবুজ ঢেউ উপজেলার দেড় শতাধিক কৃষকের মন ভরিয়ে দিচ্ছে। অনুকূল আবহাওয়া, কৃষকের নিবিড় পরিচর্যা, যথাসময়ে জমিতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগের কারণে বোরোর বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষক ও কৃষি বিভাগ। ফলে মাঠে দোল খাওয়া নতুন ধানের নতুন স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নের ১৫২ জন কৃষক ২৯ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছেন। যার মধ্যে ১৮ হেক্টর জমিতে উন্নত জাতের হাইব্রিড ও ১১ হেক্টরে উফশী জাতের ধানের চাষ করা হয়েছে। হাইব্রিডের মধ্যে ৫ হেক্টরে হিরা, সাড়ে ৪ হেক্টরে এসিআই, ৪ হেক্টরে ইস্পানি, দেড় হেক্টরে পারটেক্স, দেড় হেক্টরে তেজগোল্ড ও আড়াই হেক্টর জমিতে দুর্বার জাতের ধানের চাষ করা হয়েছে। এ ছাড়াও উফশী জাতের মধ্যে ৪ হেক্টরে ব্রি-ধান ২৮, এক হেক্টরে ব্রি-ধান ২৯, পাঁচ হেক্টরে ব্রি-ধান ৭৪ ও ব্রি-ধান ৮৮ এবং এক হেক্টর জমিতে পূর্বাচি জাতের ধানের চাষ করা হয়েছে। গতবারের তুলনায় এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে বোরোর চাষ করেছেন কৃষকেরা।
সরেজমিন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সবুজের সমারোহে ভরে আছে ফসলের মাঠ। বসন্ত বাতাসে উঠেছে সবুজের ঢেউ। সোনালি ধান ফলানোর জন্য মাঠে নিরন্তর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন কৃষক। তাঁদের নিবিড় পরিচর্যায় আশানুরূপভাবে বেড়ে উঠেছে বোরো ধান।
আলাপকালে বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের নড়ালিয়া এলাকার কৃষক মো. রফিক, নিরঞ্জন দাস ও সমীরণ দাস জানান, তারা ১ একর ২০ শতক জমিতে উফশী ও হাইব্রিড জাতের বোরোর চাষ করেছেন। শুরু থেকে সার কীটনাশক প্রয়োগসহ সঠিক পরিচর্যা করছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে না পড়লে এবার বাম্পার ফলনের আশাবাদী তাঁরা।
একই ইউনিয়নে চৌধুরীপাড়া এলাকার কৃষক আব্দুর রশিদ, নুর আহম্মদ, মো. দুলাল ও মনজুর আলম জানান, আবহাওয়া অনুকূল থাকার পাশাপাশি সঠিক সময়ে সেচ দেওয়ায় এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। ধান পাকার পর তা নিরাপদে ঘরে তুলতে পারলেই লাভবান হবেন বলে আশা এসব কৃষকের।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিব উল্ল্যাহ জানান, চলতি মৌসুমে ডিজেল সরবরাহ স্বাভাবিক থাকা সেসঙ্গে অনুকূল পরিবেশের কারণে এবার সীতাকুণ্ডে বোরোর বাম্পার ফলন হবে বলে আশাবাদী তিনি। সামনে প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটলে সোনালি ধানে হাসি ফুটবে কৃষকের মুখে, ভরবে তাঁদের গোলা।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় চলতি মৌসুমে ২৯ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। বসন্ত বাতাসে সেই বোরো ধানের সবুজ ঢেউ উপজেলার দেড় শতাধিক কৃষকের মন ভরিয়ে দিচ্ছে। অনুকূল আবহাওয়া, কৃষকের নিবিড় পরিচর্যা, যথাসময়ে জমিতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগের কারণে বোরোর বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষক ও কৃষি বিভাগ। ফলে মাঠে দোল খাওয়া নতুন ধানের নতুন স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নের ১৫২ জন কৃষক ২৯ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছেন। যার মধ্যে ১৮ হেক্টর জমিতে উন্নত জাতের হাইব্রিড ও ১১ হেক্টরে উফশী জাতের ধানের চাষ করা হয়েছে। হাইব্রিডের মধ্যে ৫ হেক্টরে হিরা, সাড়ে ৪ হেক্টরে এসিআই, ৪ হেক্টরে ইস্পানি, দেড় হেক্টরে পারটেক্স, দেড় হেক্টরে তেজগোল্ড ও আড়াই হেক্টর জমিতে দুর্বার জাতের ধানের চাষ করা হয়েছে। এ ছাড়াও উফশী জাতের মধ্যে ৪ হেক্টরে ব্রি-ধান ২৮, এক হেক্টরে ব্রি-ধান ২৯, পাঁচ হেক্টরে ব্রি-ধান ৭৪ ও ব্রি-ধান ৮৮ এবং এক হেক্টর জমিতে পূর্বাচি জাতের ধানের চাষ করা হয়েছে। গতবারের তুলনায় এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে বোরোর চাষ করেছেন কৃষকেরা।
সরেজমিন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সবুজের সমারোহে ভরে আছে ফসলের মাঠ। বসন্ত বাতাসে উঠেছে সবুজের ঢেউ। সোনালি ধান ফলানোর জন্য মাঠে নিরন্তর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন কৃষক। তাঁদের নিবিড় পরিচর্যায় আশানুরূপভাবে বেড়ে উঠেছে বোরো ধান।
আলাপকালে বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের নড়ালিয়া এলাকার কৃষক মো. রফিক, নিরঞ্জন দাস ও সমীরণ দাস জানান, তারা ১ একর ২০ শতক জমিতে উফশী ও হাইব্রিড জাতের বোরোর চাষ করেছেন। শুরু থেকে সার কীটনাশক প্রয়োগসহ সঠিক পরিচর্যা করছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে না পড়লে এবার বাম্পার ফলনের আশাবাদী তাঁরা।
একই ইউনিয়নে চৌধুরীপাড়া এলাকার কৃষক আব্দুর রশিদ, নুর আহম্মদ, মো. দুলাল ও মনজুর আলম জানান, আবহাওয়া অনুকূল থাকার পাশাপাশি সঠিক সময়ে সেচ দেওয়ায় এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। ধান পাকার পর তা নিরাপদে ঘরে তুলতে পারলেই লাভবান হবেন বলে আশা এসব কৃষকের।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিব উল্ল্যাহ জানান, চলতি মৌসুমে ডিজেল সরবরাহ স্বাভাবিক থাকা সেসঙ্গে অনুকূল পরিবেশের কারণে এবার সীতাকুণ্ডে বোরোর বাম্পার ফলন হবে বলে আশাবাদী তিনি। সামনে প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটলে সোনালি ধানে হাসি ফুটবে কৃষকের মুখে, ভরবে তাঁদের গোলা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে