চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
পদ্মা নদীর ভাঙনরোধে নির্মাণ করা স্পার বাঁধের ওপর দিয়ে বিকট শব্দে চলাচল করছে মাটিভর্তি ট্রাক্টর। পদ্মা নদীতে জেগে ওঠা চরে খননযন্ত্র বসিয়ে কাটা হচ্ছে মাটি। সেই মাটি বহনে ব্যবহার করা ৩০-৩২টি ট্রাক্টর দাপিয়ে চলছে। এতে ঝুঁকিতে পড়েছে শতকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত তীররক্ষা বাঁধটি।
গত শনিবার সরেজমিন দেখা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঘোড়াপাখিয়া ইউনিয়নের পদ্মার দুর্গম চর থেকে মাটি কাটা হচ্ছে। চরের মাটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ট্রাক্টরে করে। পদ্মা নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা বিভিন্ন ইটভাটায় যাচ্ছে এসব মাটি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাঁধ নির্মাণ করায় নদীর গতিপথ কিছুটা পরিবর্তন হয়। এলাকায় চর জেগে ওঠে। বিস্তীর্ণ চরে চাষিরা ধান, গম, সবজিসহ বিভিন্ন ফসল চাষ করেন। কিন্তু মাটিখেকোরা ১৮-২০ ফুট গভীর করে চরের মাটি কেটে নিচ্ছেন। এতে পাড় ভেঙে নদী এগিয়ে আসছে জনবসতির দিকে।
কথা হলে ট্রাক্টরচালক ইফাদ, আলী, মাসুদ, বাবু ও শামীম জানান, প্রতিদিন তাঁরা ১০-১২টি গাড়িতে মাটি বহন করেন। স্পার বাঁধের ওপর দিয়ে চলাচল করে এসব বাহন। ট্রাক্টরে মাটি বহনের কারণে বেড়িবাঁধ ও সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শিবগঞ্জের ঘোড়াপাখিয়া ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে পদ্মা নদীর ৫ নম্বর বাঁধ এলাকায় খননযন্ত্র বসিয়ে মাটি কাটছেন রামচন্দ্রপুরহাট এলাকার জিয়ারুল (জিয়া মেকার) ও মালেক। এ ছাড়া সদর উপজেলার শাহিন, শফিক, তাবজুল, সুমনসহ অনেকেই মাটির কারবারে জড়িত।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত বছর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিযান চালিয়ে মাটি কাটার যন্ত্র পুড়িয়ে দেন। এরপর থেকে বন্ধ ছিল মাটি কাটা। তবে গত এক সপ্তাহ ধরে নতুন করে শুরু হয়েছে মাটি কাটার মহোৎসব।
গত বুধবার সরেজমিন সুন্দরপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ফাতেমা খাতুন মাটি কাটা বন্ধ করেন। তবে শিবগঞ্জ উপজেলার ঘোড়াপাখিয়া ইউনিয়নে মাটি কাটা বন্ধ হয়নি।
খাইরুল ইসলাম নামে এক কৃষক জানান, তাঁর জমির পাশে ২০ ফুট গভীর করে মাটি কাটা হচ্ছে। এতে জমির পাড় ভেঙে যাচ্ছে। মাটি ব্যবসায়ীরা প্রভাবশালী হওয়ার তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস পান না।
শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাকিব আল রাব্বি বলেন, ‘কোথায় কোথায় মাটি কাটা হচ্ছে সে বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পদ্মা নদীর ভাঙনরোধে নির্মাণ করা স্পার বাঁধের ওপর দিয়ে বিকট শব্দে চলাচল করছে মাটিভর্তি ট্রাক্টর। পদ্মা নদীতে জেগে ওঠা চরে খননযন্ত্র বসিয়ে কাটা হচ্ছে মাটি। সেই মাটি বহনে ব্যবহার করা ৩০-৩২টি ট্রাক্টর দাপিয়ে চলছে। এতে ঝুঁকিতে পড়েছে শতকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত তীররক্ষা বাঁধটি।
গত শনিবার সরেজমিন দেখা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঘোড়াপাখিয়া ইউনিয়নের পদ্মার দুর্গম চর থেকে মাটি কাটা হচ্ছে। চরের মাটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ট্রাক্টরে করে। পদ্মা নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা বিভিন্ন ইটভাটায় যাচ্ছে এসব মাটি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাঁধ নির্মাণ করায় নদীর গতিপথ কিছুটা পরিবর্তন হয়। এলাকায় চর জেগে ওঠে। বিস্তীর্ণ চরে চাষিরা ধান, গম, সবজিসহ বিভিন্ন ফসল চাষ করেন। কিন্তু মাটিখেকোরা ১৮-২০ ফুট গভীর করে চরের মাটি কেটে নিচ্ছেন। এতে পাড় ভেঙে নদী এগিয়ে আসছে জনবসতির দিকে।
কথা হলে ট্রাক্টরচালক ইফাদ, আলী, মাসুদ, বাবু ও শামীম জানান, প্রতিদিন তাঁরা ১০-১২টি গাড়িতে মাটি বহন করেন। স্পার বাঁধের ওপর দিয়ে চলাচল করে এসব বাহন। ট্রাক্টরে মাটি বহনের কারণে বেড়িবাঁধ ও সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শিবগঞ্জের ঘোড়াপাখিয়া ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে পদ্মা নদীর ৫ নম্বর বাঁধ এলাকায় খননযন্ত্র বসিয়ে মাটি কাটছেন রামচন্দ্রপুরহাট এলাকার জিয়ারুল (জিয়া মেকার) ও মালেক। এ ছাড়া সদর উপজেলার শাহিন, শফিক, তাবজুল, সুমনসহ অনেকেই মাটির কারবারে জড়িত।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত বছর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিযান চালিয়ে মাটি কাটার যন্ত্র পুড়িয়ে দেন। এরপর থেকে বন্ধ ছিল মাটি কাটা। তবে গত এক সপ্তাহ ধরে নতুন করে শুরু হয়েছে মাটি কাটার মহোৎসব।
গত বুধবার সরেজমিন সুন্দরপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ফাতেমা খাতুন মাটি কাটা বন্ধ করেন। তবে শিবগঞ্জ উপজেলার ঘোড়াপাখিয়া ইউনিয়নে মাটি কাটা বন্ধ হয়নি।
খাইরুল ইসলাম নামে এক কৃষক জানান, তাঁর জমির পাশে ২০ ফুট গভীর করে মাটি কাটা হচ্ছে। এতে জমির পাড় ভেঙে যাচ্ছে। মাটি ব্যবসায়ীরা প্রভাবশালী হওয়ার তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস পান না।
শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাকিব আল রাব্বি বলেন, ‘কোথায় কোথায় মাটি কাটা হচ্ছে সে বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে