বিনোদন ডেস্ক
পঞ্চাশ-ষাটের দশকে রুপালি পর্দায় দুর্দান্ত অভিনয় দিয়ে মানুষের মন জয় করেছিলেন মার্কিন অভিনেত্রী মেরিলিন মনরো। অভিনয়ের টাকায় কিনেছিলেন ২ হাজার ৯০০ বর্গফুটের একটি বাড়ি। লস অ্যাঞ্জেলেসের হেলেনা ড্রাইভের বাড়িটির সামনে ছিল একটি নামফলক। লাতিন ভাষায় তাতে লেখা ‘আমার যাত্রা শেষ হলো’। সত্যিই এ বাড়িতে ১৯৬২ সালের ৪ আগস্ট যাত্রা শেষ হয়েছিল মেরিলিন মনরোর। তদন্তে জানা গিয়েছিল ড্রাগ ওভারডোজের কারণে মৃত্যু হয়েছিল মনরোর। তখন থেকেই এ বাড়িটি মনরোর অনুরাগীদের বিশেষ নজরে রয়েছে। সম্প্রতি বাড়িটি ভেঙে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছিল লস অ্যাঞ্জেলেস সিটি কাউন্সিল। তবে ভক্ত ও প্রতিবেশীদের প্রতিবাদে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে তারা।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, বাড়িটি বেশ পুরোনো বলেই ভাঙার নির্দেশ দেয় সিটি কাউন্সিল। এর পরেই বাড়িটি না ভাঙার দাবিতে ফোন ও ই-মেইলের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানান আশপাশের বাসিন্দা ও মনরোর ভক্তরা। অবশেষে বাড়িটি ভাঙার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সিটি কাউন্সিল। তারা জানিয়েছে, বাড়িটি টিকিয়ে রাখতে হলে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন। তাই তৈরি করা হয়েছে একটি বিশেষ কমিটি। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে কমিটি জানাবে কীভাবে টিকিয়ে রাখা যায় বাড়িটি।
১২৩০৫ ফিফথ হেলেনা ড্রাইভের বাংলো ধরনের বাড়িটি মেরিলিন কিনেছিলেন ১৯৬০ সালে, ৭৫ হাজার ডলারে। তখন তিনি সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন চিত্রনাট্যকার আর্থার মিলারের সঙ্গে। সম্পর্কটা একসময় ভেঙে যায়, কিন্তু মনরো রয়ে যান সেই বাড়িতেই। একতলা এ বাড়িটিতে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন সুইমিংপুল, সুন্দর লন আর সাতটি বেডরুম।
মেরিলিন মনরোর মৃত্যুর পর তাঁর বাড়িটি হাতবদল হয়েছে একাধিকবার। এ বছর শুরুর দিকে গ্লোরি অব দ্য স্নো ট্রাস্ট ৮ দশমিক ৩৭ মিলিয়ন ডলারে কিনে নিয়েছিল বাড়িটি। তখন থেকেই চলছিল বাড়িটি ভাঙার প্রস্তুতি। সিটি কাউন্সিলের পক্ষ থেকে ট্রসি পার্ক বলেন, ‘মেরিলিন আমাদের কাছে শুধু অভিনেত্রীই নন, তিনি এক দৃষ্টান্ত। ছোটবেলা থেকে অনাথালয়ে বেড়ে উঠেছেন। হাজারো প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করে একসময় হয়ে উঠেছেন কিংবদন্তি। বাড়িটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হলেও প্রতিবেশী ও তাঁর অনুরাগীদের অনুরোধে আমরা সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছি। বাড়িটিকে হলিউডের ইতিহাস ধারণের অংশ হিসেবে ও লস অ্যাঞ্জেলেসের ইতিহাস, সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে সংরক্ষণ করা হবে। সম্ভব হলে বাড়িটিকে মিউজিয়ামও বানানো হতে পারে।’
পঞ্চাশ-ষাটের দশকে রুপালি পর্দায় দুর্দান্ত অভিনয় দিয়ে মানুষের মন জয় করেছিলেন মার্কিন অভিনেত্রী মেরিলিন মনরো। অভিনয়ের টাকায় কিনেছিলেন ২ হাজার ৯০০ বর্গফুটের একটি বাড়ি। লস অ্যাঞ্জেলেসের হেলেনা ড্রাইভের বাড়িটির সামনে ছিল একটি নামফলক। লাতিন ভাষায় তাতে লেখা ‘আমার যাত্রা শেষ হলো’। সত্যিই এ বাড়িতে ১৯৬২ সালের ৪ আগস্ট যাত্রা শেষ হয়েছিল মেরিলিন মনরোর। তদন্তে জানা গিয়েছিল ড্রাগ ওভারডোজের কারণে মৃত্যু হয়েছিল মনরোর। তখন থেকেই এ বাড়িটি মনরোর অনুরাগীদের বিশেষ নজরে রয়েছে। সম্প্রতি বাড়িটি ভেঙে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছিল লস অ্যাঞ্জেলেস সিটি কাউন্সিল। তবে ভক্ত ও প্রতিবেশীদের প্রতিবাদে শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে তারা।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, বাড়িটি বেশ পুরোনো বলেই ভাঙার নির্দেশ দেয় সিটি কাউন্সিল। এর পরেই বাড়িটি না ভাঙার দাবিতে ফোন ও ই-মেইলের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানান আশপাশের বাসিন্দা ও মনরোর ভক্তরা। অবশেষে বাড়িটি ভাঙার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সিটি কাউন্সিল। তারা জানিয়েছে, বাড়িটি টিকিয়ে রাখতে হলে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন। তাই তৈরি করা হয়েছে একটি বিশেষ কমিটি। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে কমিটি জানাবে কীভাবে টিকিয়ে রাখা যায় বাড়িটি।
১২৩০৫ ফিফথ হেলেনা ড্রাইভের বাংলো ধরনের বাড়িটি মেরিলিন কিনেছিলেন ১৯৬০ সালে, ৭৫ হাজার ডলারে। তখন তিনি সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন চিত্রনাট্যকার আর্থার মিলারের সঙ্গে। সম্পর্কটা একসময় ভেঙে যায়, কিন্তু মনরো রয়ে যান সেই বাড়িতেই। একতলা এ বাড়িটিতে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন সুইমিংপুল, সুন্দর লন আর সাতটি বেডরুম।
মেরিলিন মনরোর মৃত্যুর পর তাঁর বাড়িটি হাতবদল হয়েছে একাধিকবার। এ বছর শুরুর দিকে গ্লোরি অব দ্য স্নো ট্রাস্ট ৮ দশমিক ৩৭ মিলিয়ন ডলারে কিনে নিয়েছিল বাড়িটি। তখন থেকেই চলছিল বাড়িটি ভাঙার প্রস্তুতি। সিটি কাউন্সিলের পক্ষ থেকে ট্রসি পার্ক বলেন, ‘মেরিলিন আমাদের কাছে শুধু অভিনেত্রীই নন, তিনি এক দৃষ্টান্ত। ছোটবেলা থেকে অনাথালয়ে বেড়ে উঠেছেন। হাজারো প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করে একসময় হয়ে উঠেছেন কিংবদন্তি। বাড়িটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হলেও প্রতিবেশী ও তাঁর অনুরাগীদের অনুরোধে আমরা সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছি। বাড়িটিকে হলিউডের ইতিহাস ধারণের অংশ হিসেবে ও লস অ্যাঞ্জেলেসের ইতিহাস, সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে সংরক্ষণ করা হবে। সম্ভব হলে বাড়িটিকে মিউজিয়ামও বানানো হতে পারে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে