ড. মো. মিজানুর রহমান
আজকের দিনটিকে আমরা ‘বিমা দিবস’ হিসেবে উদ্যাপন করি। এ দিনটি বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ এ কারণে যে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬০ সালের ১ মার্চ তৎকালীন পাকিস্তানের আলফা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদান করেন। বীমা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা আইডিআরএর অনুরোধক্রমে বাংলাদেশ সরকার এ দিনটিকে ‘বিমা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।দেশের অর্থনীতির আকার ও প্রবৃদ্ধির সাপেক্ষে আমাদের বিমা খাত খানিকটা পিছিয়ে আছে অদ্যাবধি। Re Institute (Swiss Re sigma 3/2021)-এর তথ্যানুসারে আমাদের জিডিপিতে ২০২০ সালে বিমা খাতে জীবনবিমার অবদান ছিল মাত্র ০.২৯ শতাংশ এবং নন-লাইফ বিমার ০.১১ শতাংশ। এ দুটি খাতের জিডিপিতে মোট অবদান ছিল ০.৪০ শতাংশ। এটি নির্ধারণ করা হয় বিমার প্রিমিয়ামকে জিডিপি দ্বারা ভাগ দিয়ে। তবে কোভিড-১৯-এর পূর্বে লাইফ ও নন-লাইফ বিমার জিডিপিতে অবদান ছিল ০.৫০ শতাংশের মতো। অথচ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে জিডিপিতে বিমার অবদানের পরিমাণ ৩.৬৯ শতাংশ এবং উন্নত দেশগুলোতে এর পরিমাণ ৯-১০ শতাংশের মতো। এদিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান উদীয়মান এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন। অথচ অনেকে মনে করেন যে, একটি দেশের উন্নয়নের সূচকগুলোর মধ্যে অন্যতম সূচক হচ্ছে জনপ্রতি বিমা প্রিমিয়াম বাবদ ব্যয়, যা সরাসরি জিডিপিতে অবদান রাখে।
সরকার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, তা অর্জন করা সহজ হবে যদি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে বিমা খাতকে এগিয়ে নেওয়া যায়। সরকার ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করছে, যা বিমা খাতকে দীর্ঘ মেয়াদে কিছুটা এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। যেমন, শিক্ষার্থী ও শিশুদের জন্য বঙ্গবন্ধু বিমা চালুকরণ, কতিপয় দেশে যাওয়ার জন্য শ্রমিকদের বিমা বাধ্যতামূলককরণ, ক্যাপিটাল মার্কেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার জন্য বিমা বাধ্যতামূলককরণ, তৈরি পোশাকশিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত শ্রমিকদের বিমা পলিসি গ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণ, নতুন স্থাপনাগুলো বিমার আওতায় আনয়ন ইত্যাদি।
বীমা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা আইডিআরএ বিমা খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বেশ কিছু যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যা বিমা খাতে সুশাসন আনয়নে সহায়তা করবে। আইডিআরএ ইতিমধ্যে বিমা কোম্পানির আর্থিক লেনদেনের জন্য ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা ৩টির মধ্যে সীমাবদ্ধকরণ, বিমা প্রতিষ্ঠানের পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ, উদ্যোক্তা/পরিচালকের শেয়ার ৬০ শতাংশ এ উন্নীতকরণসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ইতিমধ্যে প্রাইভেট গাড়ির ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষ বিমা রহিত করে প্রথম পক্ষের জন্য এ বিমা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যদিও প্রথম পক্ষের জন্য বাধ্যতামূলক বিমা সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন অদ্যাবধি করা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। যদি এ ক্ষেত্রে প্রথম পক্ষের জন্য বিমা বাধ্যতামূলক করা যায়, তাহলে সরকার তার রাজস্ব আয় অনেক বেশি পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে দুটি বিমা কোম্পানির পরিচালন পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের পদক্ষেপ অন্যান্য বিমা কোম্পানির জন্য একটি সতর্কীকরণ বার্তাও বটে।
বিমা খাতকে ভবিষ্যতে সমৃদ্ধ করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করার বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে।
১. সব পেশার মানুষের জন্য ক্ষেত্রভেদে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিমার আওতায় আনয়ন। ২. শহরের বড় বড় স্থাপনা বিমার আওতায় এনে বিমা বাধ্যতামূলককরণ। ৩. জীবনবিমা বা সাধারণ বিমার ক্ষেত্রে দাবিগুলো অতি দ্রুত নিষ্পত্তিকরণের মাধ্যমে জনসাধারণের বিমাশিল্পের প্রতি আস্থা বৃদ্ধিকরণ। ৪. বিমাশিল্পের জন্য দক্ষ জনবল গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত মাত্র তিন-চারজন একচুয়ারি আছে, যা এ খাতের জন্য একান্ত নগণ্যই মাত্র। ৫. দূরপাল্লার বাস ও ট্রেনযাত্রীসহ উবার ও পাঠাও যাত্রীদের বিমার আওতায় আনয়ন। ৬. বিস্তর পরিসরে শস্যবিমা ও গবাদিপশু বিমা চালুকরণ। ৭. পোর্টফোলিও বিমা, ক্রেডিট বিমা এবং দেশের ভেতরে প্রবেশকারী বিদেশি ভ্রমণকারীদের জন্য বিমা চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। ৮. দেশের অভ্যন্তরে বড় মেগা প্রকল্প এবং বৃহত্তম পদ্মা সেতুর জন্য এখন থেকে দেশীয় বিমা কোম্পানির মাধ্যমে বিমা পলিসি ক্রয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ। ৯. প্রাইভেট গাড়ির ক্ষেত্রে প্রথম পক্ষের জন্য বিমা বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত অনতিবিলম্বে বাস্তবায়ন। ১০.আইডিআরএর সক্ষমতা বাড়াতে জনবল নিয়োগ এবং উন্নয়ন।
যদি এ ব্যবস্থাগুলো গ্রহণ করা হয়, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে বিমা খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি বড় খাত হিসেবে আবির্ভূত হবে। সত্যিকার অর্থে বিমা খাত হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি অপার সম্ভাবনাময় খাত।
আজকের দিনটিকে আমরা ‘বিমা দিবস’ হিসেবে উদ্যাপন করি। এ দিনটি বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ এ কারণে যে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬০ সালের ১ মার্চ তৎকালীন পাকিস্তানের আলফা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদান করেন। বীমা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা আইডিআরএর অনুরোধক্রমে বাংলাদেশ সরকার এ দিনটিকে ‘বিমা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।দেশের অর্থনীতির আকার ও প্রবৃদ্ধির সাপেক্ষে আমাদের বিমা খাত খানিকটা পিছিয়ে আছে অদ্যাবধি। Re Institute (Swiss Re sigma 3/2021)-এর তথ্যানুসারে আমাদের জিডিপিতে ২০২০ সালে বিমা খাতে জীবনবিমার অবদান ছিল মাত্র ০.২৯ শতাংশ এবং নন-লাইফ বিমার ০.১১ শতাংশ। এ দুটি খাতের জিডিপিতে মোট অবদান ছিল ০.৪০ শতাংশ। এটি নির্ধারণ করা হয় বিমার প্রিমিয়ামকে জিডিপি দ্বারা ভাগ দিয়ে। তবে কোভিড-১৯-এর পূর্বে লাইফ ও নন-লাইফ বিমার জিডিপিতে অবদান ছিল ০.৫০ শতাংশের মতো। অথচ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে জিডিপিতে বিমার অবদানের পরিমাণ ৩.৬৯ শতাংশ এবং উন্নত দেশগুলোতে এর পরিমাণ ৯-১০ শতাংশের মতো। এদিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান উদীয়মান এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন। অথচ অনেকে মনে করেন যে, একটি দেশের উন্নয়নের সূচকগুলোর মধ্যে অন্যতম সূচক হচ্ছে জনপ্রতি বিমা প্রিমিয়াম বাবদ ব্যয়, যা সরাসরি জিডিপিতে অবদান রাখে।
সরকার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, তা অর্জন করা সহজ হবে যদি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে বিমা খাতকে এগিয়ে নেওয়া যায়। সরকার ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করছে, যা বিমা খাতকে দীর্ঘ মেয়াদে কিছুটা এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। যেমন, শিক্ষার্থী ও শিশুদের জন্য বঙ্গবন্ধু বিমা চালুকরণ, কতিপয় দেশে যাওয়ার জন্য শ্রমিকদের বিমা বাধ্যতামূলককরণ, ক্যাপিটাল মার্কেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার জন্য বিমা বাধ্যতামূলককরণ, তৈরি পোশাকশিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত শ্রমিকদের বিমা পলিসি গ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণ, নতুন স্থাপনাগুলো বিমার আওতায় আনয়ন ইত্যাদি।
বীমা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা আইডিআরএ বিমা খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বেশ কিছু যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যা বিমা খাতে সুশাসন আনয়নে সহায়তা করবে। আইডিআরএ ইতিমধ্যে বিমা কোম্পানির আর্থিক লেনদেনের জন্য ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা ৩টির মধ্যে সীমাবদ্ধকরণ, বিমা প্রতিষ্ঠানের পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ, উদ্যোক্তা/পরিচালকের শেয়ার ৬০ শতাংশ এ উন্নীতকরণসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ইতিমধ্যে প্রাইভেট গাড়ির ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষ বিমা রহিত করে প্রথম পক্ষের জন্য এ বিমা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যদিও প্রথম পক্ষের জন্য বাধ্যতামূলক বিমা সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন অদ্যাবধি করা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। যদি এ ক্ষেত্রে প্রথম পক্ষের জন্য বিমা বাধ্যতামূলক করা যায়, তাহলে সরকার তার রাজস্ব আয় অনেক বেশি পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে দুটি বিমা কোম্পানির পরিচালন পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের পদক্ষেপ অন্যান্য বিমা কোম্পানির জন্য একটি সতর্কীকরণ বার্তাও বটে।
বিমা খাতকে ভবিষ্যতে সমৃদ্ধ করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করার বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে।
১. সব পেশার মানুষের জন্য ক্ষেত্রভেদে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিমার আওতায় আনয়ন। ২. শহরের বড় বড় স্থাপনা বিমার আওতায় এনে বিমা বাধ্যতামূলককরণ। ৩. জীবনবিমা বা সাধারণ বিমার ক্ষেত্রে দাবিগুলো অতি দ্রুত নিষ্পত্তিকরণের মাধ্যমে জনসাধারণের বিমাশিল্পের প্রতি আস্থা বৃদ্ধিকরণ। ৪. বিমাশিল্পের জন্য দক্ষ জনবল গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত মাত্র তিন-চারজন একচুয়ারি আছে, যা এ খাতের জন্য একান্ত নগণ্যই মাত্র। ৫. দূরপাল্লার বাস ও ট্রেনযাত্রীসহ উবার ও পাঠাও যাত্রীদের বিমার আওতায় আনয়ন। ৬. বিস্তর পরিসরে শস্যবিমা ও গবাদিপশু বিমা চালুকরণ। ৭. পোর্টফোলিও বিমা, ক্রেডিট বিমা এবং দেশের ভেতরে প্রবেশকারী বিদেশি ভ্রমণকারীদের জন্য বিমা চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। ৮. দেশের অভ্যন্তরে বড় মেগা প্রকল্প এবং বৃহত্তম পদ্মা সেতুর জন্য এখন থেকে দেশীয় বিমা কোম্পানির মাধ্যমে বিমা পলিসি ক্রয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ। ৯. প্রাইভেট গাড়ির ক্ষেত্রে প্রথম পক্ষের জন্য বিমা বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত অনতিবিলম্বে বাস্তবায়ন। ১০.আইডিআরএর সক্ষমতা বাড়াতে জনবল নিয়োগ এবং উন্নয়ন।
যদি এ ব্যবস্থাগুলো গ্রহণ করা হয়, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে বিমা খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি বড় খাত হিসেবে আবির্ভূত হবে। সত্যিকার অর্থে বিমা খাত হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি অপার সম্ভাবনাময় খাত।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে