মঞ্জুর আহমদ, সিলেট
রক্ত দিয়ে মানুষের জীবন বাঁচাতে কাজ করছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ‘সঞ্চালন’ নামের একটি সংগঠন। ‘রক্তের প্রবাহে গড়ি আত্মার বন্ধন’ এই স্লোগান সামনে রেখে একদল শিক্ষার্থী এ সংগঠনে কাজ করছেন। করোনাকালে প্রায় এক হাজার মানুষকে রক্ত দিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭ জন স্বপ্নবাজ শিক্ষার্থীর প্রচেষ্টায় ২০০৮ সালের ১৩ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে এ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। সব মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে রক্ত দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের দেওয়া রক্তে অনেক মুমূর্ষু রোগী যেমন নতুন জীবন পেয়েছেন। তেমনি অনেক মা তাঁর সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন।
সংগঠনটির সভাপতি সর্দার ইমন বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সর্বদা মানবসেবায় নিয়োজিত আছেন এর সদস্যরা। শুরুতে ২৭ জন তরুণ এর উদ্যোগ নিলেও এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীই এর সদস্য।
শুধু রক্তদান নয়, সঞ্চালনের আরেকটি সেবামূলক কাজ হচ্ছে অর্থাভাবে যাঁরা চিকিৎসা করাতে পারেন না, তাঁদের চিকিৎসায় সহযোগিতা করা। এ লক্ষ্যে সংগঠনটি বিভিন্ন চ্যারিটি অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সহযোগিতার বাক্স নিয়ে যায় প্রতিটি শিক্ষার্থীদের কাছে। সবার সহযোগিতা নিয়ে পাশে দাঁড়ায় অসহায় মানুষের। এ ছাড়া শীতবস্ত্র বিতরণ, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে থাকে সংগঠনটি।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ গোস্বামী বলেন, প্রতিবছর শাবিপ্রবির নবীন শিক্ষার্থীদেরও রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে থাকে সঞ্চালন, যা পরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিক্ষার্থীদের পরিচয়পত্রে সংযুক্ত করা হয়। রক্তের গ্রুপ নির্ণয় শিক্ষার্থীদের একটা তালিকাও সংগঠনের কাছে থাকে। কারও রক্তের প্রয়োজন হলে এই তালিকা থেকে আগ্রহী রক্তদাতা খুঁজে বের করা হয়।
সিলেটের যেখানেই রক্তের প্রয়োজন পড়ে, সেখানেই পাশে দাঁড়ান এর সদস্যরা। মানুষকে ভালোবেসেই নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এই তরুণেরা। রক্তের অভাবে কারও অকাল মৃত্যু হবে না—এ স্বপ্নকে লালন করে ১১ বছর ধরে প্রচেষ্টার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন তাঁরা।
সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল আলম বলেন, রাত-বেরাতে কিংবা প্রাকৃতিক বৈরী সময়েও রক্ত দিয়ে জীবন বাঁচাতে গেছেন সংগঠনটির অনেক সদস্য। শত প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে মুমূর্ষু রোগী কিংবা প্রসূতি মাকে রক্ত দিয়ে জীবন বাঁচানোর অনেক গল্প আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সমাজের জন্য অনেক কাজ করছে। উদ্যমী কিছু তরুণ সঞ্চালন নামের সংগঠনটিতে কাজ করছেন। তাঁদের এ উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। রক্ত দিয়ে মানুষের জন্য কাজ করার স্বপ্নটাকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিয়ে রক্তের প্রবাহে আত্মার বন্ধন গড়তে চায় এই তরুণ শিক্ষার্থীরা।
রক্ত দিয়ে মানুষের জীবন বাঁচাতে কাজ করছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ‘সঞ্চালন’ নামের একটি সংগঠন। ‘রক্তের প্রবাহে গড়ি আত্মার বন্ধন’ এই স্লোগান সামনে রেখে একদল শিক্ষার্থী এ সংগঠনে কাজ করছেন। করোনাকালে প্রায় এক হাজার মানুষকে রক্ত দিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭ জন স্বপ্নবাজ শিক্ষার্থীর প্রচেষ্টায় ২০০৮ সালের ১৩ নভেম্বর যাত্রা শুরু করে এ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। সব মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে রক্ত দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের দেওয়া রক্তে অনেক মুমূর্ষু রোগী যেমন নতুন জীবন পেয়েছেন। তেমনি অনেক মা তাঁর সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন।
সংগঠনটির সভাপতি সর্দার ইমন বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সর্বদা মানবসেবায় নিয়োজিত আছেন এর সদস্যরা। শুরুতে ২৭ জন তরুণ এর উদ্যোগ নিলেও এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীই এর সদস্য।
শুধু রক্তদান নয়, সঞ্চালনের আরেকটি সেবামূলক কাজ হচ্ছে অর্থাভাবে যাঁরা চিকিৎসা করাতে পারেন না, তাঁদের চিকিৎসায় সহযোগিতা করা। এ লক্ষ্যে সংগঠনটি বিভিন্ন চ্যারিটি অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সহযোগিতার বাক্স নিয়ে যায় প্রতিটি শিক্ষার্থীদের কাছে। সবার সহযোগিতা নিয়ে পাশে দাঁড়ায় অসহায় মানুষের। এ ছাড়া শীতবস্ত্র বিতরণ, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে থাকে সংগঠনটি।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ গোস্বামী বলেন, প্রতিবছর শাবিপ্রবির নবীন শিক্ষার্থীদেরও রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে থাকে সঞ্চালন, যা পরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিক্ষার্থীদের পরিচয়পত্রে সংযুক্ত করা হয়। রক্তের গ্রুপ নির্ণয় শিক্ষার্থীদের একটা তালিকাও সংগঠনের কাছে থাকে। কারও রক্তের প্রয়োজন হলে এই তালিকা থেকে আগ্রহী রক্তদাতা খুঁজে বের করা হয়।
সিলেটের যেখানেই রক্তের প্রয়োজন পড়ে, সেখানেই পাশে দাঁড়ান এর সদস্যরা। মানুষকে ভালোবেসেই নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এই তরুণেরা। রক্তের অভাবে কারও অকাল মৃত্যু হবে না—এ স্বপ্নকে লালন করে ১১ বছর ধরে প্রচেষ্টার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন তাঁরা।
সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল আলম বলেন, রাত-বেরাতে কিংবা প্রাকৃতিক বৈরী সময়েও রক্ত দিয়ে জীবন বাঁচাতে গেছেন সংগঠনটির অনেক সদস্য। শত প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে মুমূর্ষু রোগী কিংবা প্রসূতি মাকে রক্ত দিয়ে জীবন বাঁচানোর অনেক গল্প আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সমাজের জন্য অনেক কাজ করছে। উদ্যমী কিছু তরুণ সঞ্চালন নামের সংগঠনটিতে কাজ করছেন। তাঁদের এ উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। রক্ত দিয়ে মানুষের জন্য কাজ করার স্বপ্নটাকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিয়ে রক্তের প্রবাহে আত্মার বন্ধন গড়তে চায় এই তরুণ শিক্ষার্থীরা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১২ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে