বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিবারের সবাই মিলে টিভি নাটক দেখা ছিল একসময়ের নিয়মিত রুটিন। তবে বিগত কয়েক বছরে টিভি নাটক তার ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। অশ্লীল নাম ও ভাষার ব্যবহার এত বেড়েছে যে পরিবার নিয়ে নাটক দেখাই দায়। টেলিভিশন ও ডিজিটাল মাধ্যমে নাটকে অশ্লীলতার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অভিনেতা, নির্মাতা ও প্রযোজকেরা। গতকাল এ বিষয়ে একটি মুক্ত আলোচনার আয়োজন করে নাট্যনির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। এ আলোচনায় যোগ দেয় ছোট পর্দার প্রযোজকদের সংগঠন টেলিপ্যাব, অভিনয়শিল্পী সংঘ, টেলিভিশন নাট্যকার সংঘ ও ক্যামেরাম্যান অ্যাসোসিয়েশন।
শনিবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি অনন্ত হিরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় এই মুক্ত আলোচনা। বক্তব্যে অনন্ত হিরা বলেন, ‘আমাদের বাংলা নাটকের রয়েছে গৌরবময় ঐতিহ্য। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে সেই ঐতিহ্য হারাতে বসেছি। এখন ৯৮ শতাংশ নাটকেরই বিষয়বস্তু প্রেম, অপরাধ, খুন, রক্তপাত আর যৌনতার স্থূল চিত্রায়ণ। আমাদের বর্তমান নাটক দেখলে মনে হয় প্রেম ছাড়া বা প্রেমজনিত সমস্যা আর কষ্ট ছাড়া কোনো বিষয় নেই। দেশ-মাটি-মানুষের যে সংকট, রুচির যে সংকট, মানবিক সম্পর্কের সংকটগুলো আর এখন আমাদের নাটকের বিষয়বস্তু হয়ে উঠতে পারছে না।’
অনন্ত হিরা আরও বলেন, ‘আমাদের নাটক থেকে বাবা, মা, ভাই, বোন, আত্মীয়, বন্ধু চরিত্রগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। এ বাস্তবতায় কিছুসংখ্যক নায়ক-নায়িকা ছাড়া অধিকাংশ গুণীশিল্পীর হাতে কাজ নেই। আমাদের টেলিভিশন ও ডিজিটাল মাধ্যমের নাটকে কুরুচিপূর্ণ অশ্লীল দৃশ্যধারণ, অশ্লীল সংলাপের ব্যবহার এবং নাটকের নাম নির্বাচনেও রুচিহীনতা আর অশ্লীলতার আগ্রাসন একদিকে আমাদের নাটকের ঐতিহ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। অন্যদিকে আমরা উদ্বেগের সঙ্গে আশঙ্কা করছি, নাটকের ভিউ বাড়ানোর এই অসুস্থ অশ্লীল প্রতিযোগিতা আমাদের সামাজিক, পারিবারিক জীবনে সুস্থ রুচি, সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা ও বিকাশের যে প্রয়োজনীয়তা, সেটাকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।’
এ বিষয়ে নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘নাটকের এ অবস্থার পেছনে অর্থনৈতিক একটা ব্যাপারও আছে। ইউটিউব বা ডিজিটাল মাধ্যমে অনেকেই উপার্জন করছে এটা ভুলে গেলে চলবে না। এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে টিভি চ্যানেলগুলো নাটক প্রচারের পর তা ইউটিউবে দিয়ে দিচ্ছে। ইউটিউবে যে নাটকটি বেশিবার দেখা হচ্ছে, সেটাও টেলিভিশনে প্রচার হচ্ছে। এমন অনেক দেশ আছে, যেখানে ইউটিউব কনটেন্টের ক্ষেত্রে বিশেষ নিয়ম করা হয়েছে। ফলে সেখানে যা খুশি তা দেখানো সম্ভব নয়। অশ্লীলতা, কুরুচিপূর্ণ কনটেন্ট রুখতে হলে আমাদের দেশে এমন নিয়ম করা প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়। টাকাটা না পেলেই কিন্তু ইউটিউবের কুরুচিপূর্ণ প্রযোজনাগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। তখন চ্যানেলগুলো আবার আগের ধারায় চলে আসবে। নাটকের এ দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই হয়তো এর সমাধান সম্ভব।’
অভিনেত্রী নাজনীন হাসান চুমকী বলেন, ‘নাটক দেখার বদলে যখন থেকে খাওয়ায় রূপান্তরিত হয়েছে, তখন থেকেই এ সংকট শুরু হয়েছে। আমি তো নাটক খাওয়াতে আসিনি। আমার সংস্কৃতি দেখাতে এসেছি। মানুষ আমাদের কথা শোনে, অভিনয় দেখে, নাট্যকার-নির্মাতাদের কথা তাদের ভাবায়। বর্তমানে আমরা আকাশ সংস্কৃতির মধ্যে আছি, যেটার মধ্যে কোনো সীমানা নেই। তার মানে কি আমরা আমাদের সংস্কৃতির বাইরে চলে যাব? আজ যে কনটেন্ট নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, সেটা কি আমাদের সংস্কৃতির মধ্যে পড়ে? তার মানে আমরা সংস্কৃতি নিয়ে ভাবছি না। একটা সময় আমরা পরিবারের সবাই মিলে নাটক দেখতাম। সেই বিষয়টি এখন রূপকথার গল্পের দিকে চলে যাচ্ছে। আমার মনে হয়, এটি নিয়ে আমাদের ভাববার সময় হয়েছে।’
নাট্যকার সংঘের সভাপতি হারুন রশীদ বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন সেন্সর বোর্ডে কাজ করেছি। সে সময় আমরা অনেক অংশ কেটে রাখতাম।বর্তমানে অনেক নাটকের দৃশ্য ও সংলাপ সেই কাটা অংশের চাইতে বেশি অগ্রহণযোগ্য বলে আমার মনে হয়। এর দায় টিভি চ্যানেলগুলোকেও নিতে হবে। তারাও ভিউয়ের পিছনে ছুটছে। নাটক তৈরির আগে তারা অভিনয়শিল্পী বাছাই করে দিচ্ছে। এই পন্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এ ধরনের কনটেন্টের প্রথম প্রতিবাদটা কিন্তু নির্মাতাকেই করতে হবে। তাহলে সমাধানের পথটা মসৃণ হবে।’
প্রযোজক মনোয়ার পাঠান বলেন, ‘একসময় নাটকে শিক্ষণীয় বিষয় থাকত। সে বিষয়টি নাটক থেকে বিলুপ্তির পথে। এখন নাটকে ও ওটিটিতে এমন কিছু সংলাপ ব্যবহার হয়, যেগুলো পরিবারের সামনে প্রকাশ্যে বলা যায় না। যে সংলাপ প্রকাশ্যে বলার মতো নয়, সেই সংলাপ কেন নাটকে আসবে? এই সমস্যা থেকে উত্তরণের দায় নাটকের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে নিতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা ইউটিউবে কতটুকু দেখানো যাবে, তার একটা ন্যূনতম গাইডলাইন থাকা প্রয়োজন। এ ছাড়া আপত্তিকর কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলে এ প্রবণতা কমে আসবে।’ অভিনেতা, নির্মাতা ও প্রযোজক ছাড়াও আলোচনায় অংশ নেন বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের কর্মকর্তারা।
পরিবারের সবাই মিলে টিভি নাটক দেখা ছিল একসময়ের নিয়মিত রুটিন। তবে বিগত কয়েক বছরে টিভি নাটক তার ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। অশ্লীল নাম ও ভাষার ব্যবহার এত বেড়েছে যে পরিবার নিয়ে নাটক দেখাই দায়। টেলিভিশন ও ডিজিটাল মাধ্যমে নাটকে অশ্লীলতার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অভিনেতা, নির্মাতা ও প্রযোজকেরা। গতকাল এ বিষয়ে একটি মুক্ত আলোচনার আয়োজন করে নাট্যনির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। এ আলোচনায় যোগ দেয় ছোট পর্দার প্রযোজকদের সংগঠন টেলিপ্যাব, অভিনয়শিল্পী সংঘ, টেলিভিশন নাট্যকার সংঘ ও ক্যামেরাম্যান অ্যাসোসিয়েশন।
শনিবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি অনন্ত হিরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় এই মুক্ত আলোচনা। বক্তব্যে অনন্ত হিরা বলেন, ‘আমাদের বাংলা নাটকের রয়েছে গৌরবময় ঐতিহ্য। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে সেই ঐতিহ্য হারাতে বসেছি। এখন ৯৮ শতাংশ নাটকেরই বিষয়বস্তু প্রেম, অপরাধ, খুন, রক্তপাত আর যৌনতার স্থূল চিত্রায়ণ। আমাদের বর্তমান নাটক দেখলে মনে হয় প্রেম ছাড়া বা প্রেমজনিত সমস্যা আর কষ্ট ছাড়া কোনো বিষয় নেই। দেশ-মাটি-মানুষের যে সংকট, রুচির যে সংকট, মানবিক সম্পর্কের সংকটগুলো আর এখন আমাদের নাটকের বিষয়বস্তু হয়ে উঠতে পারছে না।’
অনন্ত হিরা আরও বলেন, ‘আমাদের নাটক থেকে বাবা, মা, ভাই, বোন, আত্মীয়, বন্ধু চরিত্রগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। এ বাস্তবতায় কিছুসংখ্যক নায়ক-নায়িকা ছাড়া অধিকাংশ গুণীশিল্পীর হাতে কাজ নেই। আমাদের টেলিভিশন ও ডিজিটাল মাধ্যমের নাটকে কুরুচিপূর্ণ অশ্লীল দৃশ্যধারণ, অশ্লীল সংলাপের ব্যবহার এবং নাটকের নাম নির্বাচনেও রুচিহীনতা আর অশ্লীলতার আগ্রাসন একদিকে আমাদের নাটকের ঐতিহ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। অন্যদিকে আমরা উদ্বেগের সঙ্গে আশঙ্কা করছি, নাটকের ভিউ বাড়ানোর এই অসুস্থ অশ্লীল প্রতিযোগিতা আমাদের সামাজিক, পারিবারিক জীবনে সুস্থ রুচি, সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা ও বিকাশের যে প্রয়োজনীয়তা, সেটাকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।’
এ বিষয়ে নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘নাটকের এ অবস্থার পেছনে অর্থনৈতিক একটা ব্যাপারও আছে। ইউটিউব বা ডিজিটাল মাধ্যমে অনেকেই উপার্জন করছে এটা ভুলে গেলে চলবে না। এমন অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে টিভি চ্যানেলগুলো নাটক প্রচারের পর তা ইউটিউবে দিয়ে দিচ্ছে। ইউটিউবে যে নাটকটি বেশিবার দেখা হচ্ছে, সেটাও টেলিভিশনে প্রচার হচ্ছে। এমন অনেক দেশ আছে, যেখানে ইউটিউব কনটেন্টের ক্ষেত্রে বিশেষ নিয়ম করা হয়েছে। ফলে সেখানে যা খুশি তা দেখানো সম্ভব নয়। অশ্লীলতা, কুরুচিপূর্ণ কনটেন্ট রুখতে হলে আমাদের দেশে এমন নিয়ম করা প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়। টাকাটা না পেলেই কিন্তু ইউটিউবের কুরুচিপূর্ণ প্রযোজনাগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। তখন চ্যানেলগুলো আবার আগের ধারায় চলে আসবে। নাটকের এ দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই হয়তো এর সমাধান সম্ভব।’
অভিনেত্রী নাজনীন হাসান চুমকী বলেন, ‘নাটক দেখার বদলে যখন থেকে খাওয়ায় রূপান্তরিত হয়েছে, তখন থেকেই এ সংকট শুরু হয়েছে। আমি তো নাটক খাওয়াতে আসিনি। আমার সংস্কৃতি দেখাতে এসেছি। মানুষ আমাদের কথা শোনে, অভিনয় দেখে, নাট্যকার-নির্মাতাদের কথা তাদের ভাবায়। বর্তমানে আমরা আকাশ সংস্কৃতির মধ্যে আছি, যেটার মধ্যে কোনো সীমানা নেই। তার মানে কি আমরা আমাদের সংস্কৃতির বাইরে চলে যাব? আজ যে কনটেন্ট নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, সেটা কি আমাদের সংস্কৃতির মধ্যে পড়ে? তার মানে আমরা সংস্কৃতি নিয়ে ভাবছি না। একটা সময় আমরা পরিবারের সবাই মিলে নাটক দেখতাম। সেই বিষয়টি এখন রূপকথার গল্পের দিকে চলে যাচ্ছে। আমার মনে হয়, এটি নিয়ে আমাদের ভাববার সময় হয়েছে।’
নাট্যকার সংঘের সভাপতি হারুন রশীদ বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন সেন্সর বোর্ডে কাজ করেছি। সে সময় আমরা অনেক অংশ কেটে রাখতাম।বর্তমানে অনেক নাটকের দৃশ্য ও সংলাপ সেই কাটা অংশের চাইতে বেশি অগ্রহণযোগ্য বলে আমার মনে হয়। এর দায় টিভি চ্যানেলগুলোকেও নিতে হবে। তারাও ভিউয়ের পিছনে ছুটছে। নাটক তৈরির আগে তারা অভিনয়শিল্পী বাছাই করে দিচ্ছে। এই পন্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এ ধরনের কনটেন্টের প্রথম প্রতিবাদটা কিন্তু নির্মাতাকেই করতে হবে। তাহলে সমাধানের পথটা মসৃণ হবে।’
প্রযোজক মনোয়ার পাঠান বলেন, ‘একসময় নাটকে শিক্ষণীয় বিষয় থাকত। সে বিষয়টি নাটক থেকে বিলুপ্তির পথে। এখন নাটকে ও ওটিটিতে এমন কিছু সংলাপ ব্যবহার হয়, যেগুলো পরিবারের সামনে প্রকাশ্যে বলা যায় না। যে সংলাপ প্রকাশ্যে বলার মতো নয়, সেই সংলাপ কেন নাটকে আসবে? এই সমস্যা থেকে উত্তরণের দায় নাটকের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে নিতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা ইউটিউবে কতটুকু দেখানো যাবে, তার একটা ন্যূনতম গাইডলাইন থাকা প্রয়োজন। এ ছাড়া আপত্তিকর কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলে এ প্রবণতা কমে আসবে।’ অভিনেতা, নির্মাতা ও প্রযোজক ছাড়াও আলোচনায় অংশ নেন বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের কর্মকর্তারা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪