তানিম আহমেদ, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোটের শরিক ও অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে কোন কোন আসনে ছাড় দেবে তার জন্য কৌশল ঠিক করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এ নিয়ে শরিকদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা চলছে। পাশাপাশি অন্যান্য দলকে কোথায় কোথায় ছাড় দেওয়া যায় সে বিষয়টিও ক্ষমতাসীনদের ভাবনায় রয়েছে। বিজয় দিবসের আগে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি চূড়ান্ত হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলেছেন, নির্বাচনে ২৯৮ আসনে দলের পক্ষ থেকে প্রার্থী ঘোষণা করা হলেও নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে যেসব দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে, তাদের এবং ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের কিছু আসনে ছাড় দেওয়া হবে। আসন নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে। এ ক্ষেত্রে বিএনপি-জামায়াত অধ্যুষিত এলাকা এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে আওয়ামী লীগের দু-একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ও এমপির আসন ছাড়ের বিষয়টি প্রাথমিক আলোচনায় আছে।
নির্বাচনী জোটের আসন ভাগাভাগির বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের চিন্তাভাবনা হচ্ছে, ১৪ ডিসেম্বরের পরে এগুলো চূড়ান্ত করব।’ কেমন ছাড় দিতে পারেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এগুলো স্পেকুলেশন। ফাইনাল করলে বোঝা যাবে।’
আওয়ামী লীগের সূত্রে জানা গেছে, ১৪ দলীয় জোটের শরিক ছাড়াও জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম, কল্যাণ পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোটকে কিছু আসনে ছাড় দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। যদিও কোন কোন আসনে ছাড় দেওয়া হতে পারে এবং কীভাবে তা সমন্বয় করা হবে, সে বিষয়ে কৌশল নির্ধারণ করা হচ্ছে। চূড়ান্ত হলে দলগুলোকে জানাবে বিষয়গুলো।
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির সঙ্গে যুক্ত এমন এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জোট এবং অন্যান্য দলের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি এখনো প্রাথমিক আলোচনায় আছে। বিষয়টি এখনো কোনো কাঠামোতে দাঁড়ায়নি। তাই এ নিয়ে এখনো পরিষ্কার কিছু বলা যাবে না।
বর্তমানে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক ৪টি দলের ৮ জন এবং বিকল্পধারার ২ জন এমপি রয়েছেন। এর মধ্যে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনুর কুষ্টিয়া-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী দেয়নি। জোটের এক নেতা বলেন, ‘প্রধান শরিক দল আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সেখানে আমাদের বলা হয়েছে, বর্তমানে যাঁরা এমপি আছেন, তাঁদের ছাড় দেওয়া হতে পারে কিংবা সংখ্যা ঠিক রাখা হবে। ওই আসনগুলোতে আমরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করব। বাকি আসনগুলোতে আমাদের প্রার্থীরা দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবেন।’
তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জোট আছে, জোট থাকবে। ছাড় দেওয়া আসনে আমরা নৌকায় নির্বাচন করব।’
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নেত্রী (শেখ হাসিনা) ১৪ দলের প্রেসিডেন্ট। তাই এটার একটা সমাধান হবেই।’
১৪ দলীয় জোটের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বর্তমানে ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য। এবার আসনটিতে আওয়ামী লীগ দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমকে মনোনয়ন দিয়েছে। এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র তুলেছিলেন মেনন। কিন্তু আসন ছাড়ের নিশ্চয়তা না পাওয়ায় জমা দেননি। তিনি বরিশাল ২ ও ৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জানতে চাইলে রাশেদ খান মেনন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো আনুষ্ঠানিক পর্যায়ে কোনো আলোচনা আসেনি। আমরা সাতজনের তালিকা পাঠিয়েছি। দেখা যাক কী হয়।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে ২৯৮টি আসনে আওয়ামী লীগ, ২৮৭ আসনে জাতীয় পার্টি, ২৩০ আসনে তৃণমূল বিএনপি এবং ৮২ আসনে বিএনএম প্রার্থিতা দাখিল করে।
তৃণমূল বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী তালিকায় পাঁচজন সাবেক এমপি রয়েছেন। আর দলটির চেয়ারম্যান শমশের মুবিন চৌধুরী সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ), নির্বাহী চেয়ারপারসন অন্তরা হুদা মুন্সিগঞ্জ-১ এবং মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসন থেকে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন।
এর মধ্যে দলটির চেয়ারম্যান শমশের মুবিন চৌধুরীর সমর্থনে ওই আসন থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নুরুল ইসলাম নাহিদ সরে যেতে পারেন বলে স্থানীয় পর্যায়ে আলোচনা হচ্ছে। এ ছাড়া তৈমূর আলম খন্দকারের আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী। এ আসনটি ছাড়াও আরও কয়েকটি আসনে দলটির পক্ষ থেকে ছাড় চাওয়া হচ্ছে।
বিএনএমে মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ ছয়জন সাবেক এমপি রয়েছেন। এর মধ্যে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ফরিদপুর-১ আসনের এমপি ছিলেন। তিনি এবারও সেখানে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলটি সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান।
বিএনএমের মহাসচিব মো. শাহজাহান চাঁদপুর-৪ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তাঁর আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকুর রহমান। এদিকে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে আওয়ামী লীগের একাধিক কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের এলাকায় আলোচনা চলছে আসনটি বিএনএমকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
তফসিল ঘোষণার আগে হুট করে নির্বাচনে আসার ঘোষণা দেয় কল্যাণ পার্টি। দলটির একটি সূত্র আজকের পত্রিকার কাছে দাবি করেছে, দুটো আসনে আওয়া লীগের পক্ষ থেকে ছাড় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি তাদের দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ও মহাসচিব আবদুল আউয়াল মামুনকে ছাড় দেওয়া হতে পারে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোটের শরিক ও অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে কোন কোন আসনে ছাড় দেবে তার জন্য কৌশল ঠিক করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এ নিয়ে শরিকদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা চলছে। পাশাপাশি অন্যান্য দলকে কোথায় কোথায় ছাড় দেওয়া যায় সে বিষয়টিও ক্ষমতাসীনদের ভাবনায় রয়েছে। বিজয় দিবসের আগে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি চূড়ান্ত হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলেছেন, নির্বাচনে ২৯৮ আসনে দলের পক্ষ থেকে প্রার্থী ঘোষণা করা হলেও নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে যেসব দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে, তাদের এবং ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের কিছু আসনে ছাড় দেওয়া হবে। আসন নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে। এ ক্ষেত্রে বিএনপি-জামায়াত অধ্যুষিত এলাকা এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে আওয়ামী লীগের দু-একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ও এমপির আসন ছাড়ের বিষয়টি প্রাথমিক আলোচনায় আছে।
নির্বাচনী জোটের আসন ভাগাভাগির বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের চিন্তাভাবনা হচ্ছে, ১৪ ডিসেম্বরের পরে এগুলো চূড়ান্ত করব।’ কেমন ছাড় দিতে পারেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এগুলো স্পেকুলেশন। ফাইনাল করলে বোঝা যাবে।’
আওয়ামী লীগের সূত্রে জানা গেছে, ১৪ দলীয় জোটের শরিক ছাড়াও জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম, কল্যাণ পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোটকে কিছু আসনে ছাড় দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। যদিও কোন কোন আসনে ছাড় দেওয়া হতে পারে এবং কীভাবে তা সমন্বয় করা হবে, সে বিষয়ে কৌশল নির্ধারণ করা হচ্ছে। চূড়ান্ত হলে দলগুলোকে জানাবে বিষয়গুলো।
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির সঙ্গে যুক্ত এমন এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জোট এবং অন্যান্য দলের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি এখনো প্রাথমিক আলোচনায় আছে। বিষয়টি এখনো কোনো কাঠামোতে দাঁড়ায়নি। তাই এ নিয়ে এখনো পরিষ্কার কিছু বলা যাবে না।
বর্তমানে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক ৪টি দলের ৮ জন এবং বিকল্পধারার ২ জন এমপি রয়েছেন। এর মধ্যে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনুর কুষ্টিয়া-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী দেয়নি। জোটের এক নেতা বলেন, ‘প্রধান শরিক দল আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সেখানে আমাদের বলা হয়েছে, বর্তমানে যাঁরা এমপি আছেন, তাঁদের ছাড় দেওয়া হতে পারে কিংবা সংখ্যা ঠিক রাখা হবে। ওই আসনগুলোতে আমরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করব। বাকি আসনগুলোতে আমাদের প্রার্থীরা দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবেন।’
তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জোট আছে, জোট থাকবে। ছাড় দেওয়া আসনে আমরা নৌকায় নির্বাচন করব।’
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নেত্রী (শেখ হাসিনা) ১৪ দলের প্রেসিডেন্ট। তাই এটার একটা সমাধান হবেই।’
১৪ দলীয় জোটের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বর্তমানে ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য। এবার আসনটিতে আওয়ামী লীগ দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমকে মনোনয়ন দিয়েছে। এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র তুলেছিলেন মেনন। কিন্তু আসন ছাড়ের নিশ্চয়তা না পাওয়ায় জমা দেননি। তিনি বরিশাল ২ ও ৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জানতে চাইলে রাশেদ খান মেনন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো আনুষ্ঠানিক পর্যায়ে কোনো আলোচনা আসেনি। আমরা সাতজনের তালিকা পাঠিয়েছি। দেখা যাক কী হয়।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে ২৯৮টি আসনে আওয়ামী লীগ, ২৮৭ আসনে জাতীয় পার্টি, ২৩০ আসনে তৃণমূল বিএনপি এবং ৮২ আসনে বিএনএম প্রার্থিতা দাখিল করে।
তৃণমূল বিএনপি ঘোষিত প্রার্থী তালিকায় পাঁচজন সাবেক এমপি রয়েছেন। আর দলটির চেয়ারম্যান শমশের মুবিন চৌধুরী সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ), নির্বাহী চেয়ারপারসন অন্তরা হুদা মুন্সিগঞ্জ-১ এবং মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসন থেকে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন।
এর মধ্যে দলটির চেয়ারম্যান শমশের মুবিন চৌধুরীর সমর্থনে ওই আসন থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নুরুল ইসলাম নাহিদ সরে যেতে পারেন বলে স্থানীয় পর্যায়ে আলোচনা হচ্ছে। এ ছাড়া তৈমূর আলম খন্দকারের আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী। এ আসনটি ছাড়াও আরও কয়েকটি আসনে দলটির পক্ষ থেকে ছাড় চাওয়া হচ্ছে।
বিএনএমে মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ ছয়জন সাবেক এমপি রয়েছেন। এর মধ্যে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর ফরিদপুর-১ আসনের এমপি ছিলেন। তিনি এবারও সেখানে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলটি সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান।
বিএনএমের মহাসচিব মো. শাহজাহান চাঁদপুর-৪ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তাঁর আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকুর রহমান। এদিকে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে আওয়ামী লীগের একাধিক কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের এলাকায় আলোচনা চলছে আসনটি বিএনএমকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
তফসিল ঘোষণার আগে হুট করে নির্বাচনে আসার ঘোষণা দেয় কল্যাণ পার্টি। দলটির একটি সূত্র আজকের পত্রিকার কাছে দাবি করেছে, দুটো আসনে আওয়া লীগের পক্ষ থেকে ছাড় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি তাদের দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ও মহাসচিব আবদুল আউয়াল মামুনকে ছাড় দেওয়া হতে পারে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে