রাজশাহী বিশ্ববিদ্যায় প্রতিনিধি
দীর্ঘ সাত বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ১৭টি হলের সম্মেলন আগামীকাল ১৪ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রত্যেকটি হলের কর্মী-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলন ঘিরে জমে উঠেছে ছাত্রলীগের রাজনীতি। ব্যানার-পোস্টারে ছেয়ে গেছে ক্যাম্পাস। পদপ্রত্যাশী ও তাঁদের অনুসারীদের আড্ডা মধ্যরাত পর্যন্ত সরগম টুকিটাকি চত্বর। বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ নেতারা বলছেন, যারা রাজনীতিতে সময় দিয়েছেন তাঁরাই নেতৃত্বে আসবেন।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, সবশেষ ২০১৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ও ২২ নভেম্বর দুই ধাপে ছাত্রদের ১১টি হলের সম্মেলন হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে ৯টি হলের কমিটি ঘোষণা করা হয়। বাদ রাখা হয় শের-ই-বাংলা ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল শাখার কমিটি। এ ছাড়া ছাত্রীদের ৬টি হলে কবে সবশেষ কমিটি হয়েছে জানাতে পারেনি খোদ ছাত্রলীগ নেতারা। এর পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় হল কমিটির বিষয়ে আলোচনা হলেও কমিটি হয়নি। ২০১৯ সালের ১৬ জুন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে রাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুকে ফোন করে দশ দিনের মধ্যে হল কমিটি করার নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে ২০২০ সালের ০৫ ফেব্রুয়ারি হল সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। ওই সময় ১৭ হলের বিপরীতে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক পদে ৪১৭টি সিভি জমা পড়ে। কিন্তু সম্মেলনে তিন আগে রাজশাহী মহানগরের বর্ধিত সভার কথা উল্লেখ করে সম্মেলন স্থগিত হয়। এর বিভিন্ন সময় ক্যাম্পাসে প্রেসে হল কমিটির গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। নানা নাটকীয়তা শেষে আগামী ১৪ই মার্চ সমন্বিত হল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
আগামী কাল অনুষ্ঠেয় হল সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য আসছেন। আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি গোলম কিবরিয়া।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭টি হলের ৩২টি পদের বিপরীতে ৪১৭টি সিভি জমা পরেছে। ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, প্রত্যেকটি হলের জন্য আলাদা করে তালিকা করেছেন শাখা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতারা। তালিকায় থাকা কর্মীদের পারিবারিক বিষয় সম্পর্কে জানতে ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মাধ্যমে খোঁজ নেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাদের তৈরি ওই খসড়া কমিটির তালিকা এই প্রতিবেদকের হাতে এসেছে।
তালিকায় দেখা যায়, প্রায় প্রত্যেক হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আজকের পত্রিকার অনুসন্ধানে দেখা যায়, অধিকাংশ দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাই সিট বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত।
রাবি ছাত্রলীগের প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক আসাদুল্লাহ হিল গালিব বলেন, ‘আমরা বর্ধিত সভায় হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সিট বাণিজ্যের বিষয়টি তুলে ছিলাম। কিন্তু সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এই বিষয়ে জবাব দিতে পারেন নি। আমরা চাই এই বিতর্কিত নেতারা যাতে হলের দায়িত্বে না আসেন।’
রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের তৈরি খসড়া কমিটি দিন শেষে টিকবে না বলে মনে করেছেন ছাত্রলীগের একাংশ।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী মহানগর থেকে ইতিমধ্যে বিভিন্ন হলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকের জন্য কয়েজনের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন মো. রিয়াজ উদ্দীন পাপন (শের-ই বাংলা হল), আব্দুল্লাহ আল মামুন স্বদেশ ও নিশাদ ফরহাদ অনিক (মতিহার হল), রবিউল আলম মো. নাসিম ও তানভীর আহমেদ তুষার (এসএম হল), নিয়াজ মোর্শেদ ও শোয়েভ আকতার (হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল), আব্দুল আলীম (মাদার বখ্শ হল), ইশতিয়াক তানভীর (জিয়া হল), আল আমিন আকাশ ও সৈকত (হবিবুর রহমান) ।
দীর্ঘ সাত বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ১৭টি হলের সম্মেলন আগামীকাল ১৪ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রত্যেকটি হলের কর্মী-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলন ঘিরে জমে উঠেছে ছাত্রলীগের রাজনীতি। ব্যানার-পোস্টারে ছেয়ে গেছে ক্যাম্পাস। পদপ্রত্যাশী ও তাঁদের অনুসারীদের আড্ডা মধ্যরাত পর্যন্ত সরগম টুকিটাকি চত্বর। বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ নেতারা বলছেন, যারা রাজনীতিতে সময় দিয়েছেন তাঁরাই নেতৃত্বে আসবেন।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, সবশেষ ২০১৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ও ২২ নভেম্বর দুই ধাপে ছাত্রদের ১১টি হলের সম্মেলন হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে ৯টি হলের কমিটি ঘোষণা করা হয়। বাদ রাখা হয় শের-ই-বাংলা ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল শাখার কমিটি। এ ছাড়া ছাত্রীদের ৬টি হলে কবে সবশেষ কমিটি হয়েছে জানাতে পারেনি খোদ ছাত্রলীগ নেতারা। এর পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় হল কমিটির বিষয়ে আলোচনা হলেও কমিটি হয়নি। ২০১৯ সালের ১৬ জুন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে রাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুকে ফোন করে দশ দিনের মধ্যে হল কমিটি করার নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে ২০২০ সালের ০৫ ফেব্রুয়ারি হল সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। ওই সময় ১৭ হলের বিপরীতে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক পদে ৪১৭টি সিভি জমা পড়ে। কিন্তু সম্মেলনে তিন আগে রাজশাহী মহানগরের বর্ধিত সভার কথা উল্লেখ করে সম্মেলন স্থগিত হয়। এর বিভিন্ন সময় ক্যাম্পাসে প্রেসে হল কমিটির গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। নানা নাটকীয়তা শেষে আগামী ১৪ই মার্চ সমন্বিত হল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
আগামী কাল অনুষ্ঠেয় হল সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য আসছেন। আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি গোলম কিবরিয়া।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭টি হলের ৩২টি পদের বিপরীতে ৪১৭টি সিভি জমা পরেছে। ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, প্রত্যেকটি হলের জন্য আলাদা করে তালিকা করেছেন শাখা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতারা। তালিকায় থাকা কর্মীদের পারিবারিক বিষয় সম্পর্কে জানতে ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মাধ্যমে খোঁজ নেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাদের তৈরি ওই খসড়া কমিটির তালিকা এই প্রতিবেদকের হাতে এসেছে।
তালিকায় দেখা যায়, প্রায় প্রত্যেক হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আজকের পত্রিকার অনুসন্ধানে দেখা যায়, অধিকাংশ দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাই সিট বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত।
রাবি ছাত্রলীগের প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক আসাদুল্লাহ হিল গালিব বলেন, ‘আমরা বর্ধিত সভায় হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সিট বাণিজ্যের বিষয়টি তুলে ছিলাম। কিন্তু সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এই বিষয়ে জবাব দিতে পারেন নি। আমরা চাই এই বিতর্কিত নেতারা যাতে হলের দায়িত্বে না আসেন।’
রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের তৈরি খসড়া কমিটি দিন শেষে টিকবে না বলে মনে করেছেন ছাত্রলীগের একাংশ।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী মহানগর থেকে ইতিমধ্যে বিভিন্ন হলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকের জন্য কয়েজনের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন মো. রিয়াজ উদ্দীন পাপন (শের-ই বাংলা হল), আব্দুল্লাহ আল মামুন স্বদেশ ও নিশাদ ফরহাদ অনিক (মতিহার হল), রবিউল আলম মো. নাসিম ও তানভীর আহমেদ তুষার (এসএম হল), নিয়াজ মোর্শেদ ও শোয়েভ আকতার (হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল), আব্দুল আলীম (মাদার বখ্শ হল), ইশতিয়াক তানভীর (জিয়া হল), আল আমিন আকাশ ও সৈকত (হবিবুর রহমান) ।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে