জীবন
১. সাংবাদিক হলে ৫০তম জন্মদিনে হাবিবুল বাশার সুমনকে কী প্রশ্ন করতেন?
সুমন: নিজেকে জিজ্ঞেস করতাম—পেছনে ফিরে তাকাও, কী মনে হচ্ছে?
২. ‘ফিফটি’ শব্দটা শুনতে কেমন লাগে?
সুমন: ছোট ছেলে আমাকে প্রায় বলে, ইউ ওল্ড ম্যান!
৩. তারুণ্যের সময় ফিটনেসে অনেক ফাঁকি দেওয়া হতো?
সুমন: ক্রিকেটিং ক্যারিয়ারে খুব ফাঁকিবাজ ছিলাম।
৪. শৈশবের কোন স্মৃতি মনে পড়ে?
সুমন: স্কুলের জীবন আর আমার ঢাকার প্রথম দুটো বছর (১৯৮৯-৯০)।
৫. জীবনের সবচেয়ে খারাপ সময়?
সুমন: ১৯৯৯ বিশ্বকাপে বাদ পড়াটা।
৬. কোন জিনিসটা বেশি ঘৃণা করেন?
সুমন: যখন আমার সঙ্গে কেউ চালাকি করেছে, ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে, সেটা আমি সব সময় ঘৃণা করি।
৭. জীবনের ‘সেঞ্চুরি’ যদি পূর্ণ হয় কোনো দিন, কোন চাওয়াটা পূরণ করতে চাইবেন?
সুমন: দেখে যেতে চাইব যে বাংলাদেশ বিশ্বকাপ বা বড় কোনো টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতবে।
৮. দুই ছেলের কোন আবদার বিচলিত করে?
সুমন: ওদের কোনো আবদারই আসলে আমি না করতে পারি না।
৯. স্ত্রীকে কখন বেশি ভয় লাগে?
সুমন: তাকে সব সময়ই ভয় লাগে।
১০. বাজার করতে গেলে কোন ব্যাপারটা বেশি উপভোগ করেন না?
সুমন: দরদাম একেবারেই করতে পারি না।
১১. সংসারের কোন কাজ বিরক্ত লাগে?
সুমন: সংসারের সব কাজই বিরক্ত লাগে আমার। সংসারের বাইরে থাকতে পারলে খুব ভালো লাগে।
১২. কোথায় বেড়াতে যেতে ভালো লাগে?
সুমন: নিউজিল্যান্ডের কুইন্সটাউন আর বাংলাদেশের কক্সবাজার।
১৩. আর অপছন্দের জায়গা?
সুমন: কলকাতা, সেখানে গেলে শপিং করতে হয়।
১৪. কুষ্টিয়ায় গেলে কোন কাজটা করবেনই?
সুমন: বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া।
১৫. স্ত্রীর কোন রান্নাটা বেশি প্রিয়?
সুমন: বউয়ের যখন মেজাজ ভালো থাকে, তখন সব রান্নাই ভালো করে।
১৬. স্ত্রী আপনার ওপর বেশি বিরক্ত হন কখন?
সুমন: খুব অগোছালো মানুষ। এতে বিরক্ত হয়।
১৭. ৫০তম জন্মদিনের নৈশভোজে কোন অভিনেতা বা অভিনেত্রীকে চাইতেন?
সুমন: নিশোর অভিনয় খুব ভালো লাগে। মেহ্জাবীনকেও বেশ ভালো লাগে। তবে নিশ্চিতভাবে পরিবারের সঙ্গে যেতে চাইব।
১৮. বিরিয়ানি নাকি খিচুড়ি?
সুমন: খিচুড়ি।
১৯. বই পড়া নাকি সিনেমা দেখা?
সুমন: বই পড়া।
২০. হিমু নাকি বাকের ভাই?
সুমন: হিমু।
২১. কফি নাকি চা?
সুমন: কফি।
২২. শার্ট নাকি পাঞ্জাবি?
সুমন: পাঞ্জাবি।
২৩. নিজেকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রশংসা?
সুমন: সদালাপী মানুষ।
২৪. সবচেয়ে বেশি সমালোচনা হয়?
সুমন: এখন নির্বাচক হিসেবেই বেশি হয়।
২৫. সন্তানদের কেউ ক্রিকেটার হবে?
সুমন: সুযোগ নেই, পড়াশোনার চাপ।
খেলা
২৬. নির্বাচক হিসেবে সাংবাদিকদের কোন প্রশ্ন বিরক্ত লাগে?
সুমন: এবারের দলটা কী হবে?
২৭. দল ঘোষণার আগে কার ফোন না এলে খুশি হন?
সুমন: দল করার আগে সাংবাদিকদের ফোন।
২৮. দল ব্যর্থ হওয়ার পর কোন প্রশ্নটা শুনতে ভালো লাগে না?
সুমন: হেরে যাওয়ার পর ব্যক্তিগত আক্রমণটা ভালো লাগে না।
২৯. সফলতম অধিনায়ক বলা হয়, এটাই কি সবচেয়ে তৃপ্তির?
সুমন: হ্যাঁ। চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলাম এবং ভালোভাবে উতরে গেছি।
৩০. কোন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলতে বেশি ভালো লাগত?
সুমন: অস্ট্রেলিয়া।
৩১. অপ্রিয় প্রতিপক্ষ?
সুমন: শ্রীলঙ্কা।
৩২. কাকে খেলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেননি?
সুমন: মুত্তিয়া মুরালিধরনকে। তার দুসরাগুলো পড়তে পারতাম না।
৩৩. কার ব্যাটিং দেখতে ভালো লাগে?
সুমন: লিটন দাস। সারাদিন দেখার মতো।
৩৪. খেলা ছাড়ার পর নির্বাচক যদি না হতেন, তবে কী হতেন?
সুমন: কোচ হওয়ার কথা ছিল।
৩৫. বর্তমান দলের কোন ক্রিকেটারের সঙ্গে আড্ডা দিতে মজা পান?
সুমন: সাকিব-তামিমের সঙ্গেই বেশি সময় কাটে।
৩৬. সাকিবের কোন জিনিসটা আপনার কাছে বেশি মজার লাগে?
সুমন: সাকিব খুব স্পষ্টভাষী।
৩৭. আর তামিম?
সুমন: ওর জ্ঞান অনেক বেশি।
৩৮. মোহামেডান নাকি আবাহনী?
সুমন: আবাহনী।
৩৯. আর্জেন্টিনা নাকি ব্রাজিল?
সুমন: ব্রাজিল।
৪০. মেসি, রোনালদো নাকি নেইমার?
সুমন: নেইমার। মেসিও।
৪১. সবচেয়ে বাজে মাঠ?
সুমন: এসএসসি (কলম্বো)।
৪২. সবচেয়ে প্রিয় মাঠ?
সুমন: হ্যামিল্টন, নিউজিল্যান্ড।
৪৩. সবচেয়ে বেশি আফসোস?
সুমন: ৩টা সেঞ্চুরির জায়গায় ৭টা সেঞ্চুরি হতে পারত।
৪৪. ক্রিকেটে যে দিনটা ভুলেই যাবেন?
সুমন: মুলতান টেস্ট (২০০৩)।
৪৫. কাকে দলের বাইরে দেখে খারাপ লেগেছে?
সুমন: নাসির হোসেন।
৪৬. কাকে কখনো বাদ দেওয়ার প্রশ্ন আসেনি?
সুমন: সাকিব-তামিম-মুশফিকের কথা তো বলার কিছু নেই।
৪৭. সবচেয়ে আতঙ্কিত মুহূর্ত?
সুমন: ২০০৫ সালে ইংল্যান্ড সফরে মাশরাফি ভয় দিয়েছিল। আর ২০০৭ বিশ্বকাপে বারমুডা ম্যাচে।
৪৮. প্রতিপক্ষের কোন খেলোয়াড় সবচেয়ে বেশি স্লেজিং করেছেন?
সুমন: ইয়ান বেল একবার বলছিল, তুমি দলে কীভাবে আছ? নির্বাচক প্যানেলে তোমার কেউ আছে নাকি?
৪৯. কাকে বেশি স্লেজিং করতেন?
সুমন: আমি করতাম না। তবে করিয়েছি।
৫০. নির্বাচক হিসেবে কোন অধিনায়কের সঙ্গে বোঝাপড়া সবচেয়ে সহজ হয়েছে?
সুমন: মাশরাফি বিন মুর্তজা।
জীবন
১. সাংবাদিক হলে ৫০তম জন্মদিনে হাবিবুল বাশার সুমনকে কী প্রশ্ন করতেন?
সুমন: নিজেকে জিজ্ঞেস করতাম—পেছনে ফিরে তাকাও, কী মনে হচ্ছে?
২. ‘ফিফটি’ শব্দটা শুনতে কেমন লাগে?
সুমন: ছোট ছেলে আমাকে প্রায় বলে, ইউ ওল্ড ম্যান!
৩. তারুণ্যের সময় ফিটনেসে অনেক ফাঁকি দেওয়া হতো?
সুমন: ক্রিকেটিং ক্যারিয়ারে খুব ফাঁকিবাজ ছিলাম।
৪. শৈশবের কোন স্মৃতি মনে পড়ে?
সুমন: স্কুলের জীবন আর আমার ঢাকার প্রথম দুটো বছর (১৯৮৯-৯০)।
৫. জীবনের সবচেয়ে খারাপ সময়?
সুমন: ১৯৯৯ বিশ্বকাপে বাদ পড়াটা।
৬. কোন জিনিসটা বেশি ঘৃণা করেন?
সুমন: যখন আমার সঙ্গে কেউ চালাকি করেছে, ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে, সেটা আমি সব সময় ঘৃণা করি।
৭. জীবনের ‘সেঞ্চুরি’ যদি পূর্ণ হয় কোনো দিন, কোন চাওয়াটা পূরণ করতে চাইবেন?
সুমন: দেখে যেতে চাইব যে বাংলাদেশ বিশ্বকাপ বা বড় কোনো টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতবে।
৮. দুই ছেলের কোন আবদার বিচলিত করে?
সুমন: ওদের কোনো আবদারই আসলে আমি না করতে পারি না।
৯. স্ত্রীকে কখন বেশি ভয় লাগে?
সুমন: তাকে সব সময়ই ভয় লাগে।
১০. বাজার করতে গেলে কোন ব্যাপারটা বেশি উপভোগ করেন না?
সুমন: দরদাম একেবারেই করতে পারি না।
১১. সংসারের কোন কাজ বিরক্ত লাগে?
সুমন: সংসারের সব কাজই বিরক্ত লাগে আমার। সংসারের বাইরে থাকতে পারলে খুব ভালো লাগে।
১২. কোথায় বেড়াতে যেতে ভালো লাগে?
সুমন: নিউজিল্যান্ডের কুইন্সটাউন আর বাংলাদেশের কক্সবাজার।
১৩. আর অপছন্দের জায়গা?
সুমন: কলকাতা, সেখানে গেলে শপিং করতে হয়।
১৪. কুষ্টিয়ায় গেলে কোন কাজটা করবেনই?
সুমন: বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া।
১৫. স্ত্রীর কোন রান্নাটা বেশি প্রিয়?
সুমন: বউয়ের যখন মেজাজ ভালো থাকে, তখন সব রান্নাই ভালো করে।
১৬. স্ত্রী আপনার ওপর বেশি বিরক্ত হন কখন?
সুমন: খুব অগোছালো মানুষ। এতে বিরক্ত হয়।
১৭. ৫০তম জন্মদিনের নৈশভোজে কোন অভিনেতা বা অভিনেত্রীকে চাইতেন?
সুমন: নিশোর অভিনয় খুব ভালো লাগে। মেহ্জাবীনকেও বেশ ভালো লাগে। তবে নিশ্চিতভাবে পরিবারের সঙ্গে যেতে চাইব।
১৮. বিরিয়ানি নাকি খিচুড়ি?
সুমন: খিচুড়ি।
১৯. বই পড়া নাকি সিনেমা দেখা?
সুমন: বই পড়া।
২০. হিমু নাকি বাকের ভাই?
সুমন: হিমু।
২১. কফি নাকি চা?
সুমন: কফি।
২২. শার্ট নাকি পাঞ্জাবি?
সুমন: পাঞ্জাবি।
২৩. নিজেকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রশংসা?
সুমন: সদালাপী মানুষ।
২৪. সবচেয়ে বেশি সমালোচনা হয়?
সুমন: এখন নির্বাচক হিসেবেই বেশি হয়।
২৫. সন্তানদের কেউ ক্রিকেটার হবে?
সুমন: সুযোগ নেই, পড়াশোনার চাপ।
খেলা
২৬. নির্বাচক হিসেবে সাংবাদিকদের কোন প্রশ্ন বিরক্ত লাগে?
সুমন: এবারের দলটা কী হবে?
২৭. দল ঘোষণার আগে কার ফোন না এলে খুশি হন?
সুমন: দল করার আগে সাংবাদিকদের ফোন।
২৮. দল ব্যর্থ হওয়ার পর কোন প্রশ্নটা শুনতে ভালো লাগে না?
সুমন: হেরে যাওয়ার পর ব্যক্তিগত আক্রমণটা ভালো লাগে না।
২৯. সফলতম অধিনায়ক বলা হয়, এটাই কি সবচেয়ে তৃপ্তির?
সুমন: হ্যাঁ। চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলাম এবং ভালোভাবে উতরে গেছি।
৩০. কোন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলতে বেশি ভালো লাগত?
সুমন: অস্ট্রেলিয়া।
৩১. অপ্রিয় প্রতিপক্ষ?
সুমন: শ্রীলঙ্কা।
৩২. কাকে খেলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেননি?
সুমন: মুত্তিয়া মুরালিধরনকে। তার দুসরাগুলো পড়তে পারতাম না।
৩৩. কার ব্যাটিং দেখতে ভালো লাগে?
সুমন: লিটন দাস। সারাদিন দেখার মতো।
৩৪. খেলা ছাড়ার পর নির্বাচক যদি না হতেন, তবে কী হতেন?
সুমন: কোচ হওয়ার কথা ছিল।
৩৫. বর্তমান দলের কোন ক্রিকেটারের সঙ্গে আড্ডা দিতে মজা পান?
সুমন: সাকিব-তামিমের সঙ্গেই বেশি সময় কাটে।
৩৬. সাকিবের কোন জিনিসটা আপনার কাছে বেশি মজার লাগে?
সুমন: সাকিব খুব স্পষ্টভাষী।
৩৭. আর তামিম?
সুমন: ওর জ্ঞান অনেক বেশি।
৩৮. মোহামেডান নাকি আবাহনী?
সুমন: আবাহনী।
৩৯. আর্জেন্টিনা নাকি ব্রাজিল?
সুমন: ব্রাজিল।
৪০. মেসি, রোনালদো নাকি নেইমার?
সুমন: নেইমার। মেসিও।
৪১. সবচেয়ে বাজে মাঠ?
সুমন: এসএসসি (কলম্বো)।
৪২. সবচেয়ে প্রিয় মাঠ?
সুমন: হ্যামিল্টন, নিউজিল্যান্ড।
৪৩. সবচেয়ে বেশি আফসোস?
সুমন: ৩টা সেঞ্চুরির জায়গায় ৭টা সেঞ্চুরি হতে পারত।
৪৪. ক্রিকেটে যে দিনটা ভুলেই যাবেন?
সুমন: মুলতান টেস্ট (২০০৩)।
৪৫. কাকে দলের বাইরে দেখে খারাপ লেগেছে?
সুমন: নাসির হোসেন।
৪৬. কাকে কখনো বাদ দেওয়ার প্রশ্ন আসেনি?
সুমন: সাকিব-তামিম-মুশফিকের কথা তো বলার কিছু নেই।
৪৭. সবচেয়ে আতঙ্কিত মুহূর্ত?
সুমন: ২০০৫ সালে ইংল্যান্ড সফরে মাশরাফি ভয় দিয়েছিল। আর ২০০৭ বিশ্বকাপে বারমুডা ম্যাচে।
৪৮. প্রতিপক্ষের কোন খেলোয়াড় সবচেয়ে বেশি স্লেজিং করেছেন?
সুমন: ইয়ান বেল একবার বলছিল, তুমি দলে কীভাবে আছ? নির্বাচক প্যানেলে তোমার কেউ আছে নাকি?
৪৯. কাকে বেশি স্লেজিং করতেন?
সুমন: আমি করতাম না। তবে করিয়েছি।
৫০. নির্বাচক হিসেবে কোন অধিনায়কের সঙ্গে বোঝাপড়া সবচেয়ে সহজ হয়েছে?
সুমন: মাশরাফি বিন মুর্তজা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে