চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে আমন ধানে শিষমরা (ব্লাস্ট) রোগ দেখা দিয়েছে। এতে ধানের ফলনে বিপর্যয়ের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর আমন মৌসুমে ২২ হাজার ৫২০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ হয়েছে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, উপজেলায় স্বর্ণা জাতের ৭ হাজার ৮২০, ব্রি-৫১ জাতের ১১ হাজার ৩৮৫, ব্রি-৫২ জাতের ১২০০, ব্রি-৪৯ জাতের ২০, ব্রি-৩৪ জাতের ১৩৯২, ব্রি-৭১ জাতের ১৫৩, ব্রি-৮৭ জাতের ১০৪, বিনা-১১ জাতের ৬, বিনা-১৭ জাতের ১৫, বিনা-২২ জাতের ৮, অ্যাবাইজএজেড হাইব্রিড জাতের ৩০ ও অন্যান্য স্থানীয় জাতের ধান প্রায় ৮ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, টানা ৫ দিনের বৃষ্টিপাতের ফলে শিষ আসা আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে স্বর্ণা জাতের ধান বৃষ্টির ফলে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। লুটিয়ে পড়া ধানের খেতে পোকার আক্রমণ বেশি হয়েছে।
উপজেলার ঝিকড়া গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, এ বছর আমনের বাম্পার ফলনের আশা করেছিলেন তিনি। কিন্তু বৃষ্টিতে কিছু ধান মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এতে ফলন কম হবে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।
খেসবা গ্রামের কৃষক গোলাম মর্ত্তুজা বলেন, তিনি এবার চার বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছেন। তাতে মোট খরচ হয়েছে ৪৫ হাজার টাকা। ধানের শিষে পোকা লাগার কারণে অধিকাংশ কৃষকই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এ ছাড়া বৃষ্টিতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে খরচ ওঠা নিয়ে তিনি সংশয় প্রকাশ করেছেন।
এ বিষয়ে সিনজেন্টা কোম্পানির সার ও কীটনাশক ডিলার মতিউর রহমান বলেন, শিষমরা (ব্লাস্ট) রোগটি শনাক্ত করতে ও সঠিক কীটনাশক প্রয়োগ করতে না পারায় কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বুলবুল আহম্মেদ বলেন, চলতি বছর আশ্বিনের শেষে রোদের তাপে ধানের পরাগায়ণের সময় কৃষকেরা না বুঝেই কীটনাশক প্রয়োগ করে। ফলে ধানের পরাগায়ণ বিঘ্নিত হয়েছে। ফলে আমনখেতে অনেক শিষ চিটা (ব্লাস্ট) বা মরা শিষ বের হয়েছে।
বুলবুল আহম্মেদ আরও বলেন, কৃষকেরা না বুঝেই খেতে নিম্নমানের কীটনাশক প্রয়োগ করেছেন। শিষমরা রোগের ও স্বর্ণা জাতের ধান মাটিতে লুটিয়ে পড়ার ফলে এ বছর আমন ফলনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যাহত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে আমন ধানে শিষমরা (ব্লাস্ট) রোগ দেখা দিয়েছে। এতে ধানের ফলনে বিপর্যয়ের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর আমন মৌসুমে ২২ হাজার ৫২০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ হয়েছে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, উপজেলায় স্বর্ণা জাতের ৭ হাজার ৮২০, ব্রি-৫১ জাতের ১১ হাজার ৩৮৫, ব্রি-৫২ জাতের ১২০০, ব্রি-৪৯ জাতের ২০, ব্রি-৩৪ জাতের ১৩৯২, ব্রি-৭১ জাতের ১৫৩, ব্রি-৮৭ জাতের ১০৪, বিনা-১১ জাতের ৬, বিনা-১৭ জাতের ১৫, বিনা-২২ জাতের ৮, অ্যাবাইজএজেড হাইব্রিড জাতের ৩০ ও অন্যান্য স্থানীয় জাতের ধান প্রায় ৮ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, টানা ৫ দিনের বৃষ্টিপাতের ফলে শিষ আসা আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে স্বর্ণা জাতের ধান বৃষ্টির ফলে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। লুটিয়ে পড়া ধানের খেতে পোকার আক্রমণ বেশি হয়েছে।
উপজেলার ঝিকড়া গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, এ বছর আমনের বাম্পার ফলনের আশা করেছিলেন তিনি। কিন্তু বৃষ্টিতে কিছু ধান মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এতে ফলন কম হবে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।
খেসবা গ্রামের কৃষক গোলাম মর্ত্তুজা বলেন, তিনি এবার চার বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছেন। তাতে মোট খরচ হয়েছে ৪৫ হাজার টাকা। ধানের শিষে পোকা লাগার কারণে অধিকাংশ কৃষকই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এ ছাড়া বৃষ্টিতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে খরচ ওঠা নিয়ে তিনি সংশয় প্রকাশ করেছেন।
এ বিষয়ে সিনজেন্টা কোম্পানির সার ও কীটনাশক ডিলার মতিউর রহমান বলেন, শিষমরা (ব্লাস্ট) রোগটি শনাক্ত করতে ও সঠিক কীটনাশক প্রয়োগ করতে না পারায় কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বুলবুল আহম্মেদ বলেন, চলতি বছর আশ্বিনের শেষে রোদের তাপে ধানের পরাগায়ণের সময় কৃষকেরা না বুঝেই কীটনাশক প্রয়োগ করে। ফলে ধানের পরাগায়ণ বিঘ্নিত হয়েছে। ফলে আমনখেতে অনেক শিষ চিটা (ব্লাস্ট) বা মরা শিষ বের হয়েছে।
বুলবুল আহম্মেদ আরও বলেন, কৃষকেরা না বুঝেই খেতে নিম্নমানের কীটনাশক প্রয়োগ করেছেন। শিষমরা রোগের ও স্বর্ণা জাতের ধান মাটিতে লুটিয়ে পড়ার ফলে এ বছর আমন ফলনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যাহত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ দিন আগে