হাসান আব্দুল গোফরান
উচ্চশিক্ষা গ্রহণের দিক থেকে অস্ট্রেলিয়া বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় জনপ্রিয় দেশ। দেশটিতে পড়াশোনার জন্য কোন বিষয়গুলোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে–জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী বাঙালি, অ্যাপোলো ইন্টারন্যাশনালের সিইও, হাসান আব্দুল গোফরান।
মেধার পাশাপাশি অর্থও
অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার জন্য ‘অর্থ’ ও ‘মেধা’ দুটোই দরকার। এই দুটো বিষয়ে সক্ষমতা থাকলেই কেবল দেশটিতে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা করা উচিত। বৃত্তিপ্রাপ্তির মাধ্যমেও উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে পড়াশোনার খরচ না লাগলেও থাকা-খাওয়া ও আনুষঙ্গিক খরচ বহনের সামর্থ্য থাকতে হবে।
মনে রাখতে হবে, অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করার আগে আবেদনকারীকে কয়েকটি দিক থেকে পরিকল্পনা করে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি অর্থনৈতিক ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হবে।
কোন বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত চাহিদাসম্পন্ন বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা দেয় এমন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। বিষয় নির্বাচনে সতর্কতাও জরুরি। কারণ বিদেশে চাহিদা আছে এমন অনেক বিষয়ের চাহিদা বাংলাদেশে তেমন নেই। মানসম্মত শিক্ষাদান করে, তুলনামূলক টিউশন ফি কম এমন বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করাই ভালো। শিল্পসমৃদ্ধ শহরের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন কাজ করে তুলনামূলক বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ পান। উন্নত দেশগুলো তাদের দেশের বাজারে কোন পেশার কতটুকু চাহিদা, তার একটা ‘ডিমান্ড লিস্ট থাকে, যেখানে সেসব বিষয়ের বিস্তারিত উল্লেখ থাকে।
যেসব বিষয়ে পড়া যাবে
আইটি, সাইবার সিকিউরিটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, সোশ্যাল ওয়ার্ক, ব্যবসায় অনুষদ, ডেটা এনালিটিক্স বর্তমানে সবচেয়ে বেশি চাহিদাম্পন্ন। এ ক্ষেত্রে গ্রুপ অব এইটের ইউনিভার্সিটির পরেই স্থান রয়েছে UOW, UTS, WSU, UNSW, Uni of Tasmania, Deakin.
দরকার ইংরেজি দক্ষতা
ইংরেজির দক্ষতা প্রমাণ ছাড়া শিক্ষার্থী হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা পাওয়া অসম্ভব। বর্তমানে ইংরেজি ভাষার জ্ঞান ও দক্ষতা প্রমাণ করার অনেক পরীক্ষা থাকলেও ‘আইইএলটিএস’ বেশ পরিচিত। কোর্স ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভেদে আইইএলটিএসের ন্যূনতম স্কোর ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে; তবে আবেদনকারী ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থী হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণের প্রয়োজন পড়ে না। আইইএলটিএস না থাকলেও ভর্তির সুযোগ দিচ্ছে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়। তবে এ ক্ষেত্রে সে দেশে পৌঁছে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইংরেজি ভাষা দক্ষতা’বিষয়ক বিভিন্ন মেয়াদের ফাউন্ডেশন কোর্স করতে হয়। এটি ব্যয়বহুল হওয়ায় অভিজ্ঞরা বাংলাদেশ থেকেই আইইএলটিএস স্কোর নিশ্চিত করে বিদেশে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
আর্থিক সামর্থ্য
অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা আবেদন করতে গেলে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে যাবতীয় ব্যয়ভার বহনের আর্থিক সামর্থ্য রয়েছে। থাকা-খাওয়া ও টিউশন ফির জন্য শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা থাকতে হবে।
প্রমাণ হিসেবে সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টের শেষ এক বছরের লেনদেনের কাগজপত্র, অর্থাৎ ব্যাংক স্টেটমেন্টযুক্ত করতে হবে ভিসা আবেদনপত্রের সঙ্গে। স্পন্সরের ক্ষেত্রে মা-বাবা ছাড়াও বৈধ অভিভাবকদের সহযোগিতা নিতে পারেন। তবে অন্য কোনো ব্যক্তিকে অভিভাবক বানিয়ে ভুয়া স্পন্সর সংগ্রহ করে ভিসা আবেদন করতে নিষেধ করে ভিসা সেন্টার কর্তৃপক্ষ। ভুয়া কাগজপত্র প্রমাণিত হলে ভিসা প্রত্যাখ্যান ছাড়াও আইনি ঝামেলার আশঙ্কা আছে। এ জন্য কোনো মিথ্যার আশ্রয় না নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ভিসা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব আবশ্যিক শর্ত এবং এক সেমিস্টারের টিউশন ফি জমা দিলে সাধারণতস্টুডেন্ট ভিসা মঞ্জুর হয়।
ভর্তি কীভাবে
বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে সাধারণত বছরে দুই থেকে চারটি সেশনে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থাকে। অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ অনুরোধ পাঠালে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়কর্তৃপক্ষ কাগজপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পর যোগ্য শিক্ষার্থীদের ‘অফার লেটার’ পাঠিয়ে থাকে। অফার লেটার হাতে পাওয়ার পর ভিসার জন্য দূতাবাসে আবেদন করতে হবে।
অস্ট্রেলিয়া পৌঁছে
অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছার পর শিক্ষার্থীদের কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়, যেমন ভিসাপ্রাপ্তির পর ভিসার মেয়াদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। শিক্ষা সমাপ্তের আগমুহূর্ত পর্যন্ত ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সহযোগিতা করে থাকে। কোনো শিক্ষার্থী যদি নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করেন কিংবা পড়াশোনা ছেড়ে দেন, সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভিসার মেয়াদ বাড়াবে না।
খেয়াল রাখতে হবে
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর সেমিস্টার ফি এবং নিজের খরচটা নিজেকেই জোগাড় করতে হয়। তাই পড়াশোনার পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করার মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হবে। ক্লাসে উপস্থিতির হার ৮০ শতাংশ থাকা জরুরি এবং সর্বনিম্ন ৫০ শতাংশ পাস নম্বর থাকা আবশ্যক। সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ থাকবে। ভর্তির ৬ মাসের মধ্যে ইউনিভার্সিটি পরিবর্তন করা যাবে না। আবাসিক ঠিকানা এবং যোগাযোগ নম্বর পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি এবং হাইকমিশনকে ৭ দিনের মধ্যে জানাতে হবে। প্রতিটি দেশেরই নিজস্ব কিছু নিয়মকানুন থাকে। এসব মেনে চলতে হবে।
উচ্চশিক্ষা গ্রহণের দিক থেকে অস্ট্রেলিয়া বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় জনপ্রিয় দেশ। দেশটিতে পড়াশোনার জন্য কোন বিষয়গুলোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে–জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী বাঙালি, অ্যাপোলো ইন্টারন্যাশনালের সিইও, হাসান আব্দুল গোফরান।
মেধার পাশাপাশি অর্থও
অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার জন্য ‘অর্থ’ ও ‘মেধা’ দুটোই দরকার। এই দুটো বিষয়ে সক্ষমতা থাকলেই কেবল দেশটিতে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা করা উচিত। বৃত্তিপ্রাপ্তির মাধ্যমেও উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে পড়াশোনার খরচ না লাগলেও থাকা-খাওয়া ও আনুষঙ্গিক খরচ বহনের সামর্থ্য থাকতে হবে।
মনে রাখতে হবে, অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করার আগে আবেদনকারীকে কয়েকটি দিক থেকে পরিকল্পনা করে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি অর্থনৈতিক ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হবে।
কোন বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত চাহিদাসম্পন্ন বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা দেয় এমন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। বিষয় নির্বাচনে সতর্কতাও জরুরি। কারণ বিদেশে চাহিদা আছে এমন অনেক বিষয়ের চাহিদা বাংলাদেশে তেমন নেই। মানসম্মত শিক্ষাদান করে, তুলনামূলক টিউশন ফি কম এমন বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করাই ভালো। শিল্পসমৃদ্ধ শহরের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন কাজ করে তুলনামূলক বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ পান। উন্নত দেশগুলো তাদের দেশের বাজারে কোন পেশার কতটুকু চাহিদা, তার একটা ‘ডিমান্ড লিস্ট থাকে, যেখানে সেসব বিষয়ের বিস্তারিত উল্লেখ থাকে।
যেসব বিষয়ে পড়া যাবে
আইটি, সাইবার সিকিউরিটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, সোশ্যাল ওয়ার্ক, ব্যবসায় অনুষদ, ডেটা এনালিটিক্স বর্তমানে সবচেয়ে বেশি চাহিদাম্পন্ন। এ ক্ষেত্রে গ্রুপ অব এইটের ইউনিভার্সিটির পরেই স্থান রয়েছে UOW, UTS, WSU, UNSW, Uni of Tasmania, Deakin.
দরকার ইংরেজি দক্ষতা
ইংরেজির দক্ষতা প্রমাণ ছাড়া শিক্ষার্থী হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা পাওয়া অসম্ভব। বর্তমানে ইংরেজি ভাষার জ্ঞান ও দক্ষতা প্রমাণ করার অনেক পরীক্ষা থাকলেও ‘আইইএলটিএস’ বেশ পরিচিত। কোর্স ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভেদে আইইএলটিএসের ন্যূনতম স্কোর ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে; তবে আবেদনকারী ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থী হলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণের প্রয়োজন পড়ে না। আইইএলটিএস না থাকলেও ভর্তির সুযোগ দিচ্ছে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়। তবে এ ক্ষেত্রে সে দেশে পৌঁছে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইংরেজি ভাষা দক্ষতা’বিষয়ক বিভিন্ন মেয়াদের ফাউন্ডেশন কোর্স করতে হয়। এটি ব্যয়বহুল হওয়ায় অভিজ্ঞরা বাংলাদেশ থেকেই আইইএলটিএস স্কোর নিশ্চিত করে বিদেশে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
আর্থিক সামর্থ্য
অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা আবেদন করতে গেলে এটা নিশ্চিত করতে হবে যে যাবতীয় ব্যয়ভার বহনের আর্থিক সামর্থ্য রয়েছে। থাকা-খাওয়া ও টিউশন ফির জন্য শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা থাকতে হবে।
প্রমাণ হিসেবে সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টের শেষ এক বছরের লেনদেনের কাগজপত্র, অর্থাৎ ব্যাংক স্টেটমেন্টযুক্ত করতে হবে ভিসা আবেদনপত্রের সঙ্গে। স্পন্সরের ক্ষেত্রে মা-বাবা ছাড়াও বৈধ অভিভাবকদের সহযোগিতা নিতে পারেন। তবে অন্য কোনো ব্যক্তিকে অভিভাবক বানিয়ে ভুয়া স্পন্সর সংগ্রহ করে ভিসা আবেদন করতে নিষেধ করে ভিসা সেন্টার কর্তৃপক্ষ। ভুয়া কাগজপত্র প্রমাণিত হলে ভিসা প্রত্যাখ্যান ছাড়াও আইনি ঝামেলার আশঙ্কা আছে। এ জন্য কোনো মিথ্যার আশ্রয় না নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ভিসা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব আবশ্যিক শর্ত এবং এক সেমিস্টারের টিউশন ফি জমা দিলে সাধারণতস্টুডেন্ট ভিসা মঞ্জুর হয়।
ভর্তি কীভাবে
বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে সাধারণত বছরে দুই থেকে চারটি সেশনে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থাকে। অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ অনুরোধ পাঠালে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়কর্তৃপক্ষ কাগজপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পর যোগ্য শিক্ষার্থীদের ‘অফার লেটার’ পাঠিয়ে থাকে। অফার লেটার হাতে পাওয়ার পর ভিসার জন্য দূতাবাসে আবেদন করতে হবে।
অস্ট্রেলিয়া পৌঁছে
অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছার পর শিক্ষার্থীদের কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়, যেমন ভিসাপ্রাপ্তির পর ভিসার মেয়াদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। শিক্ষা সমাপ্তের আগমুহূর্ত পর্যন্ত ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সহযোগিতা করে থাকে। কোনো শিক্ষার্থী যদি নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করেন কিংবা পড়াশোনা ছেড়ে দেন, সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভিসার মেয়াদ বাড়াবে না।
খেয়াল রাখতে হবে
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর সেমিস্টার ফি এবং নিজের খরচটা নিজেকেই জোগাড় করতে হয়। তাই পড়াশোনার পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করার মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হবে। ক্লাসে উপস্থিতির হার ৮০ শতাংশ থাকা জরুরি এবং সর্বনিম্ন ৫০ শতাংশ পাস নম্বর থাকা আবশ্যক। সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ থাকবে। ভর্তির ৬ মাসের মধ্যে ইউনিভার্সিটি পরিবর্তন করা যাবে না। আবাসিক ঠিকানা এবং যোগাযোগ নম্বর পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি এবং হাইকমিশনকে ৭ দিনের মধ্যে জানাতে হবে। প্রতিটি দেশেরই নিজস্ব কিছু নিয়মকানুন থাকে। এসব মেনে চলতে হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে