কালিয়াকৈর ও শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগরীর ঢাকা বাইপাস ও ঢাকা-টাঙ্গাইল সংযোগ সড়কে যানজট নিরসনে মহানগরীর নাওজোর ও কালিয়াকৈরের সফিপুরে নির্মিত দুই উড়ালসড়ক চালু করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বেলা ২টার দিকে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া উড়ালসড়ক দুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এতে উত্তরবঙ্গগামী মানুষের ঈদযাত্রা অনেকটা স্বস্তিদায়ক হবে বলে মনে করছেন চালক ও যাত্রীরা।
জানা যায়, ঈদের আগে এই সড়কে নাওজোর অংশ থেকে শুরু করে সফিপুর বাজার পর্যন্ত দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এ সমস্যা নিরসনে ২০১৯ সাল থেকে উড়ালসড়কের নির্মাণকাজ শুরু হয়। এখনো পুরোপুরি কাজ শেষ না হলেও ঈদ সামনে রেখে যানজট নিরসনের কথা চিন্তা করে এই উড়ালসড়ক দুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
গাজীপুর সড়ক বিভাগ (সওজ) সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এখনো উড়ালসড়কের কিছু কাজ বাকি রয়েছে। এগুলো ঈদের পর করা হবে। যানজটের কথা মাথায় রেখে তড়িঘড়ি করে যান চলাচলের জন্য উড়ালসড়ক দুটি খুলে দেওয়া হয়েছে।
সওজ সূত্রে জানা যায়, তাদের উদ্যোগে এডিবির অর্থায়নে সাউথ এশিয়া সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) সড়ক সংযোগ প্রকল্পের আওতায় সফিপুরের উড়ালসড়কটি নির্মিত হচ্ছে। ১ হাজার ২৬৯ মিটার দৈর্ঘ্যের এ উড়ালসড়ক নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১০৫ কোটি টাকা। অন্যদিকে, মহানগরীর নাওজোর এলাকায় ৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮১৫ মিটার দৈর্ঘ্যের উড়ালসড়ক নির্মিত হচ্ছে।
গতকাল নাওজোর উড়ালসড়কে প্রাইভেট কারের চালক মোমেনুল ইসলাম বলেন, ‘উড়ালসড়ক যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার ফলে এই সড়কে আগের মতো যানজট হবে না। খুবই ভালো লাগছে।’
বাসচালক ইসলাম মিয়া বলেন, ‘আমার ঘরে একজন নতুন অতিথি অথবা নতুন কিছু পেলে যেমন আনন্দ পাই, ঠিক চালক হিসেবে ততই আনন্দ লাগছে। প্রতিবছর ঈদ এলে বোঝা যেত যানজটে কত ভোগান্তি।’
সফিপুর উড়ালসড়কের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের উপব্যবস্থাপক সাখাওয়াৎ হোসেন মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘সফিপুর উড়ালসড়কের কাজ এখনো শেষ হয়নি। গার্ডার ও স্ল্যাবের কাজ শেষ হয়েছে। উড়ালসড়কটির ৯৮ ভাগ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন রেলিংয়ের কিছু কাজ বাকি রয়েছে। যতটুকু কাজ বাকি আছে, স্বল্প সময়ের জন্য এক লেন বন্ধ করেই তা সম্পন্ন করতে পারব।’
সালনা-কোনাবাড়ী হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন বলেন, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ উড়ালসড়কটি খুলে দেওয়ায় ঈদে উত্তরবঙ্গগামী মানুষের যানজটের ভোগান্তি অনেকটাই কমে যাবে।
কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম আজাদ বলেন, ‘উড়ালসড়ক খুলে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। এই উড়ালসড়ক চালু হওয়ায় সড়কে যাত্রী ভোগান্তি কমবে বলে আশা করছি।’
গাজীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের প্রকৌশলী খোন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল আলম বলেন, গতকাল সোমবার বেলা ২টার দিকে উড়ালসড়ক যান চলাচলের খুলে দেওয়া হয়েছে। এখনো উড়ালসড়কের কিছু কিছু কাজ বাকি রয়েছে। তবু যানজটের কথা মাথায় রেখে সরকার উড়ালসড়ক খুলে দিয়েছে। এর ফলে এই সড়কে যানজট কমবে।
সাসেক প্রকল্পের পরিচালক এ কে এম নূরুল আমিন বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে উড়ালসড়ক যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। কিছু কাজ বাকি থাকলেও যানবাহন চলাচলে কোনো সমস্যা নেই। ঈদের পরপরই ছোট কাজগুলো শেষ হবে।
গাজীপুর মহানগরীর ঢাকা বাইপাস ও ঢাকা-টাঙ্গাইল সংযোগ সড়কে যানজট নিরসনে মহানগরীর নাওজোর ও কালিয়াকৈরের সফিপুরে নির্মিত দুই উড়ালসড়ক চালু করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বেলা ২টার দিকে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া উড়ালসড়ক দুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এতে উত্তরবঙ্গগামী মানুষের ঈদযাত্রা অনেকটা স্বস্তিদায়ক হবে বলে মনে করছেন চালক ও যাত্রীরা।
জানা যায়, ঈদের আগে এই সড়কে নাওজোর অংশ থেকে শুরু করে সফিপুর বাজার পর্যন্ত দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এ সমস্যা নিরসনে ২০১৯ সাল থেকে উড়ালসড়কের নির্মাণকাজ শুরু হয়। এখনো পুরোপুরি কাজ শেষ না হলেও ঈদ সামনে রেখে যানজট নিরসনের কথা চিন্তা করে এই উড়ালসড়ক দুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
গাজীপুর সড়ক বিভাগ (সওজ) সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এখনো উড়ালসড়কের কিছু কাজ বাকি রয়েছে। এগুলো ঈদের পর করা হবে। যানজটের কথা মাথায় রেখে তড়িঘড়ি করে যান চলাচলের জন্য উড়ালসড়ক দুটি খুলে দেওয়া হয়েছে।
সওজ সূত্রে জানা যায়, তাদের উদ্যোগে এডিবির অর্থায়নে সাউথ এশিয়া সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) সড়ক সংযোগ প্রকল্পের আওতায় সফিপুরের উড়ালসড়কটি নির্মিত হচ্ছে। ১ হাজার ২৬৯ মিটার দৈর্ঘ্যের এ উড়ালসড়ক নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১০৫ কোটি টাকা। অন্যদিকে, মহানগরীর নাওজোর এলাকায় ৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮১৫ মিটার দৈর্ঘ্যের উড়ালসড়ক নির্মিত হচ্ছে।
গতকাল নাওজোর উড়ালসড়কে প্রাইভেট কারের চালক মোমেনুল ইসলাম বলেন, ‘উড়ালসড়ক যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার ফলে এই সড়কে আগের মতো যানজট হবে না। খুবই ভালো লাগছে।’
বাসচালক ইসলাম মিয়া বলেন, ‘আমার ঘরে একজন নতুন অতিথি অথবা নতুন কিছু পেলে যেমন আনন্দ পাই, ঠিক চালক হিসেবে ততই আনন্দ লাগছে। প্রতিবছর ঈদ এলে বোঝা যেত যানজটে কত ভোগান্তি।’
সফিপুর উড়ালসড়কের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্পেক্ট্রা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের উপব্যবস্থাপক সাখাওয়াৎ হোসেন মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘সফিপুর উড়ালসড়কের কাজ এখনো শেষ হয়নি। গার্ডার ও স্ল্যাবের কাজ শেষ হয়েছে। উড়ালসড়কটির ৯৮ ভাগ নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন রেলিংয়ের কিছু কাজ বাকি রয়েছে। যতটুকু কাজ বাকি আছে, স্বল্প সময়ের জন্য এক লেন বন্ধ করেই তা সম্পন্ন করতে পারব।’
সালনা-কোনাবাড়ী হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন বলেন, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ উড়ালসড়কটি খুলে দেওয়ায় ঈদে উত্তরবঙ্গগামী মানুষের যানজটের ভোগান্তি অনেকটাই কমে যাবে।
কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম আজাদ বলেন, ‘উড়ালসড়ক খুলে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। এই উড়ালসড়ক চালু হওয়ায় সড়কে যাত্রী ভোগান্তি কমবে বলে আশা করছি।’
গাজীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের প্রকৌশলী খোন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল আলম বলেন, গতকাল সোমবার বেলা ২টার দিকে উড়ালসড়ক যান চলাচলের খুলে দেওয়া হয়েছে। এখনো উড়ালসড়কের কিছু কিছু কাজ বাকি রয়েছে। তবু যানজটের কথা মাথায় রেখে সরকার উড়ালসড়ক খুলে দিয়েছে। এর ফলে এই সড়কে যানজট কমবে।
সাসেক প্রকল্পের পরিচালক এ কে এম নূরুল আমিন বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে উড়ালসড়ক যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। কিছু কাজ বাকি থাকলেও যানবাহন চলাচলে কোনো সমস্যা নেই। ঈদের পরপরই ছোট কাজগুলো শেষ হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে