নূরুন্নবী ফারুকী, ধামইরহাট (নওগাঁ)
নওগাঁর ধামইরহাটে মালচিং পদ্ধতিতে রঙিন তরমুজ চাষ করছেন কৃষক বাবুল হোসেন। বর্তমানে হাটবাজার ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে এ-জাতীয় তরমুজের চাহিদা বেশি। ফলন ভালো হওয়ার পাশাপাশি দামও ভালো এ ধরনের তরমুজের। তাই এলাকার অন্য কৃষকেরাও এ তরমুজ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার আলমপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চকসুবল গ্রামের কৃষক বাবুল ১৭ শতাংশ জমির ওপর মালচিং পদ্ধতিতে ব্ল্যাক বেরি, ব্ল্যাক কিং, ইয়েলো বার্ড ও তৃপ্তি জাতের তরমুজ চাষ করেছেন। ফলন ভালো হওয়ায় প্রতিটি মাচার নিচে শোভা পাচ্ছে ১ থেকে ৪ কেজি ওজনের নানা রঙের তরমুজ। দূর-দূরান্ত থেকে পাইকাররা প্রতিদিন ভিড় করেন বাবুলের বাগানে। এঁদের সঙ্গে স্থানীয় কৃষকসহ দর্শনার্থীদের মধ্যেও দেখা গেছে উৎসাহ।
কৃষক বাবুল জানান, জয়পুরহাটে বেড়াতে গিয়ে এক আত্মীয়র বাগানে এক ধরনের মাচাতে হলুদ ও কালো রঙের তরমুজ দেখতে পান।এরপর শখের বশে জয়পুরহাট থেকে বীজ সংগ্রহ করে রোপণ করেন। এতে বাঁশ, সুতা ও লেবার খরচ বাবদ ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।
বাবুল আরও বলেন, এরই মধ্যে দুইবার তরমুজ বিক্রি করে লাভবান হয়েছেন। দ্বিতীয় চাষাবাদে যেহেতু বাঁশের মাচা ও সুতা অক্ষত থাকে, সে জন্য খরচ হয় মাত্র ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। এতে খুব সহজেই ৯০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকার অধিক আয় করা সম্ভব। ফলে ধান আবাদের চেয়ে তরমুজ চাষে অনেক লাভবান হওয়া যায়।
তরমুজচাষি আব্দুর রহমান বলেন, চাচা বাবুলের তরমুজ চাষে সফলতা দেখে তিনি অনুপ্রাণিত হন। বাড়ির পাশে স্বল্প পরিসরে একটি বাগান করে লাভবান হয়েছেন। এ ধরনের তরমুজ ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ-জাতীয় তরমুজ চাষাবাদের আগে জমিতে প্রয়োজনীয় সার ও গোবর দিতে হয়। এরপর মাটি ভালোভাবে আলগা করে নিতে হবে। তারপর মাটির আইল (ডারা) তৈরি করে এর ওপর পলিথিনজাতীয় মালকিং কাগজ বিছিয়ে দেওয়ার পর এক হাত পরপর ছিদ্র করে বীজ রোপণ করতে হয়। এরপর লম্বা করে দুই ফুট উচ্চতা মাচা বা জাংলা তৈরি করতে হবে। গাছ বড় হতেই গাছের গোড়া থেকে নিচ বরাবর দেড় ফুট বাঁশের খুঁটি পুঁতে দিতে হবে। খুঁটির সাহায্যে গাছগুলো মাচার ওপর বিস্তার লাভ করে।প্রতি মাচায় গাছের ডালে প্রায় ১৫০ থেকে ২০০টি তরমুজ ধরে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. তৌফিক আল জুবায়ের আজকের পত্রিকাকে বলেন, মালচিং পদ্ধতিতে এ-জাতীয় তরমুজ চাষ স্বাস্থ্যসম্মত ও লাভজনক। প্রতিবছর এর ফলন পাওয়া যায়। ফলে কৃষকেরা খুব সহজেই অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠেন।
নওগাঁর ধামইরহাটে মালচিং পদ্ধতিতে রঙিন তরমুজ চাষ করছেন কৃষক বাবুল হোসেন। বর্তমানে হাটবাজার ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে এ-জাতীয় তরমুজের চাহিদা বেশি। ফলন ভালো হওয়ার পাশাপাশি দামও ভালো এ ধরনের তরমুজের। তাই এলাকার অন্য কৃষকেরাও এ তরমুজ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার আলমপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চকসুবল গ্রামের কৃষক বাবুল ১৭ শতাংশ জমির ওপর মালচিং পদ্ধতিতে ব্ল্যাক বেরি, ব্ল্যাক কিং, ইয়েলো বার্ড ও তৃপ্তি জাতের তরমুজ চাষ করেছেন। ফলন ভালো হওয়ায় প্রতিটি মাচার নিচে শোভা পাচ্ছে ১ থেকে ৪ কেজি ওজনের নানা রঙের তরমুজ। দূর-দূরান্ত থেকে পাইকাররা প্রতিদিন ভিড় করেন বাবুলের বাগানে। এঁদের সঙ্গে স্থানীয় কৃষকসহ দর্শনার্থীদের মধ্যেও দেখা গেছে উৎসাহ।
কৃষক বাবুল জানান, জয়পুরহাটে বেড়াতে গিয়ে এক আত্মীয়র বাগানে এক ধরনের মাচাতে হলুদ ও কালো রঙের তরমুজ দেখতে পান।এরপর শখের বশে জয়পুরহাট থেকে বীজ সংগ্রহ করে রোপণ করেন। এতে বাঁশ, সুতা ও লেবার খরচ বাবদ ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।
বাবুল আরও বলেন, এরই মধ্যে দুইবার তরমুজ বিক্রি করে লাভবান হয়েছেন। দ্বিতীয় চাষাবাদে যেহেতু বাঁশের মাচা ও সুতা অক্ষত থাকে, সে জন্য খরচ হয় মাত্র ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। এতে খুব সহজেই ৯০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকার অধিক আয় করা সম্ভব। ফলে ধান আবাদের চেয়ে তরমুজ চাষে অনেক লাভবান হওয়া যায়।
তরমুজচাষি আব্দুর রহমান বলেন, চাচা বাবুলের তরমুজ চাষে সফলতা দেখে তিনি অনুপ্রাণিত হন। বাড়ির পাশে স্বল্প পরিসরে একটি বাগান করে লাভবান হয়েছেন। এ ধরনের তরমুজ ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ-জাতীয় তরমুজ চাষাবাদের আগে জমিতে প্রয়োজনীয় সার ও গোবর দিতে হয়। এরপর মাটি ভালোভাবে আলগা করে নিতে হবে। তারপর মাটির আইল (ডারা) তৈরি করে এর ওপর পলিথিনজাতীয় মালকিং কাগজ বিছিয়ে দেওয়ার পর এক হাত পরপর ছিদ্র করে বীজ রোপণ করতে হয়। এরপর লম্বা করে দুই ফুট উচ্চতা মাচা বা জাংলা তৈরি করতে হবে। গাছ বড় হতেই গাছের গোড়া থেকে নিচ বরাবর দেড় ফুট বাঁশের খুঁটি পুঁতে দিতে হবে। খুঁটির সাহায্যে গাছগুলো মাচার ওপর বিস্তার লাভ করে।প্রতি মাচায় গাছের ডালে প্রায় ১৫০ থেকে ২০০টি তরমুজ ধরে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. তৌফিক আল জুবায়ের আজকের পত্রিকাকে বলেন, মালচিং পদ্ধতিতে এ-জাতীয় তরমুজ চাষ স্বাস্থ্যসম্মত ও লাভজনক। প্রতিবছর এর ফলন পাওয়া যায়। ফলে কৃষকেরা খুব সহজেই অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠেন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে