হাসান আলী
প্রতিবছর ১৫ জুন ‘বিশ্ব প্রবীণ নির্যাতন সচেতনতা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। জাতিসংঘের আহ্বানে সারা বিশ্বে দিবসটি পালিত হয়। দিবসটির এ বছরের স্লোগান হলো—‘ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে প্রবীণের মর্যাদা, নিরাপত্তা ও সুখ-সমৃদ্ধির অগ্রাধিকার’।
প্রবীণেরা এই বয়সে নির্যাতনের শিকার হলে তাঁদের মর্যাদার হানি হয়, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রবীণেরা পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র দ্বারা নানাভাবে নির্যাতিত হয়ে থাকেন। তাঁরা শারীরিক, মানসিক, আর্থিক, আবেগীয় ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকেন। আরও বয়সবিদ্বেষ (এইজইজম), বর্ণবাদ (রেসিজম), সক্ষমতাবাদ (এবেলইজম) দ্বারাও নির্যাতিত হন।
শারীরিক নির্যাতনের মধ্যে আঘাত করা, চড়-থাপ্পড়, কিল-ঘুষি মারা, চুল টানা, ধাক্কা দেওয়া, খাবার না দেওয়া ও কম দেওয়া, অপুষ্টিকর ও ঝুঁকিপূর্ণ খাবার গ্রহণে বাধ্য করা, চিকিৎসা ও ওষুধপত্র ঠিকমতো না দেওয়া, বিছানাপত্র ও কাপড়চোপড় না দেওয়া, তাঁদের বসবাসের জায়গা অপরিষ্কার ও নোংরা করে রাখা এবং অধিক ঠান্ডা বা গরমে থাকতে বাধ্য করা।
মানসিক নির্যাতনের মধ্যে কথা বন্ধ করে দেওয়া, মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না দেওয়া, গালাগালি করা, পছন্দের কাজ করতে বাধা দেওয়া, সামাজিক অনুষ্ঠানে যেতে বারণ করা, অতীতের কোনো ব্যর্থতা নিয়ে তির্যক মন্তব্য, ব্যঙ্গবিদ্রূপ করা, ঘরে আটকে রাখা কিংবা ঘর থেকে বের করে দেওয়া ইত্যাদি।
আর্থিক নির্যাতনের মধ্যে টাকা-পয়সা ও সহায়-সম্পদ দখল করা, পারিবারিক প্রয়োজনে টাকা-পয়সা দিতে বাধ্য করা, জমিজমা, বাড়ি-ঘরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া, ব্যাংকের চেক, ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ছিনিয়ে নেওয়া, সন্তানদের বিয়ে, ব্যবসা-বাণিজ্য, লেখাপড়ায় টাকা দিতে বাধ্য করা, ইচ্ছার বিরুদ্ধে জমি, ফ্ল্যাট বিক্রিতে চাপ সৃষ্টি করা এবং নিজের ইচ্ছেমতো টাকা-পয়সা খরচ করতে বাধা দেওয়া ইত্যাদি।
আবেগী নির্যাতনের মধ্যে অতীত কর্মকাণ্ড, ভুলভ্রান্তি, দায়িত্বহীনতা, আত্মকেন্দ্রিকতা, অক্ষমতাগুলোকে কেন্দ্র করে সমালোচনা করে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করা। কী হতে পারত আর কী করতে পারত না—এ নিয়ে কথা তুলে খোঁটা দেওয়া এবং শখের কোনো কাজ করার পরিবেশ নষ্ট করে দেওয়া ইত্যাদি।
যৌন নির্যাতনের মধ্যে সম্মতি প্রদানে অক্ষম ব্যক্তির সঙ্গে কৌশলে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন, মিথ্যা কথা বলে ও প্রতারণা করে যৌন সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করা, গোসল ও টয়লেট করানোর সময় গোপনীয়তা বজায় না রাখা, যৌনকাতর স্থানে অপ্রয়োজনে স্পর্শ করা, আদি রসাত্মক গল্প বলে বিব্রত করা এবং যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ আলোচনা করতে বাধ্য করা ইত্যাদি।
বয়সবিদ্বেষী আচরণ হলো বয়সের কারণে কাউকে কাজ না দেওয়া কিংবা কাজ থেকে বাদ দেওয়া। শুধু বয়সের দোহাই দিয়ে কারও দক্ষতা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানকে অবহেলা ও অসম্মান করা।
বর্ণবাদ হলো একধরনের মানসিক অবস্থান, যা থেকে মানুষের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করে থাকে। প্রবীণ জীবনে বর্ণবাদ খুব বেশি যন্ত্রনাদায়ক। প্রবীণেরা শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল থাকায় বর্ণবাদ বিষফোড়ার মতো যন্ত্রণা দেয়। কে কোন বংশের বা কোন এলাকার লোক—এসব বিবেচনায় নিয়ে পক্ষপাতমূলক আচরণ করা। কোন এলাকার লোক কত ভালো বা খারাপ—এসব নিয়ে বিতর্ক এখনো বিদ্যমান রয়েছে। কে কী বিশ্বাস করে, কেমন জীবনযাপন, চলাফেরা করে, সেটা নিয়ে নানা ধরনের সমালোচনা প্রবীণ জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে।
সক্ষমতাবাদের মধ্যে সক্ষম সমাজের মানুষ অক্ষম সমাজের মানুষের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করা, সক্ষম সমাজ প্রতিবন্ধী জীবনকে কম মূল্যবান, কম গ্রহণযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা ইত্যাদি।
এমনিতেই প্রবীণেরা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে সক্ষমতা হারাতে থাকেন। চলাচল সীমিত হয়ে যায়, চোখ, কানের সমস্যা তৈরি হয় এবং শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। তাই সক্ষমদের কাছে তাঁরা সহানুভূতি, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রত্যাশা করেন। কিন্তু অনেক সক্ষম ব্যক্তি সেসব দেন না।
প্রবীণেরা সারা জীবন ধরে পরিবারের সদস্যদের সুখ-সমৃদ্ধির জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। আবার বার্ধক্যে এসে সেই পরিবারের সদস্যদের দ্বারা নির্যাতন, নিপীড়ন, অসম্মান ও অবহেলার শিকার হন সবচেয়ে বেশি।
তাঁরা একসময় পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণেও ভূমিকা রাখেন। তাই জীবনের শেষ প্রান্তে এসে রাষ্ট্রীয়ভাবে মর্যাদা ও নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার তাঁদের আছে।
প্রবীণেরা সব সময় নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত থাকেন। মাদকাসক্ত ছেলে-মেয়ে, আত্মীয়স্বজন, গৃহকর্মী, দারোয়ান দ্বারা দুর্ঘটনার সংবাদ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা যায়।
প্রবীণেরা সুখে থাকলে তাঁদের অসুখ-বিসুখ তুলনামূলকভাবে কম হবে। অভিযোগ, রাগ ও ক্ষোভ তুলনামূলকভাবে কমে যাবে। ছেলে-মেয়েরা নিশ্চিন্ত মনে কর্মক্ষেত্রে মনোনিবেশ করতে পারবেন।
একটা ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের মাধ্যমে প্রবীণের মর্যাদা, নিরাপত্তা ও সুখ-সমৃদ্ধির অগ্রাধিকার দেওয়া সম্ভব। সেই লক্ষ্য অর্জনে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে আরও বেগবান করা জরুরি। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠন ছাড়া কিছুতেই প্রবীণ নির্যাতন ও নিপীড়ন বন্ধ করা সম্ভব নয়। তবে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে কিছু কমানো বা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে।
লেখক: সভাপতি, এজিং সাপোর্ট ফোরাম
প্রতিবছর ১৫ জুন ‘বিশ্ব প্রবীণ নির্যাতন সচেতনতা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। জাতিসংঘের আহ্বানে সারা বিশ্বে দিবসটি পালিত হয়। দিবসটির এ বছরের স্লোগান হলো—‘ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে প্রবীণের মর্যাদা, নিরাপত্তা ও সুখ-সমৃদ্ধির অগ্রাধিকার’।
প্রবীণেরা এই বয়সে নির্যাতনের শিকার হলে তাঁদের মর্যাদার হানি হয়, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রবীণেরা পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র দ্বারা নানাভাবে নির্যাতিত হয়ে থাকেন। তাঁরা শারীরিক, মানসিক, আর্থিক, আবেগীয় ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকেন। আরও বয়সবিদ্বেষ (এইজইজম), বর্ণবাদ (রেসিজম), সক্ষমতাবাদ (এবেলইজম) দ্বারাও নির্যাতিত হন।
শারীরিক নির্যাতনের মধ্যে আঘাত করা, চড়-থাপ্পড়, কিল-ঘুষি মারা, চুল টানা, ধাক্কা দেওয়া, খাবার না দেওয়া ও কম দেওয়া, অপুষ্টিকর ও ঝুঁকিপূর্ণ খাবার গ্রহণে বাধ্য করা, চিকিৎসা ও ওষুধপত্র ঠিকমতো না দেওয়া, বিছানাপত্র ও কাপড়চোপড় না দেওয়া, তাঁদের বসবাসের জায়গা অপরিষ্কার ও নোংরা করে রাখা এবং অধিক ঠান্ডা বা গরমে থাকতে বাধ্য করা।
মানসিক নির্যাতনের মধ্যে কথা বন্ধ করে দেওয়া, মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না দেওয়া, গালাগালি করা, পছন্দের কাজ করতে বাধা দেওয়া, সামাজিক অনুষ্ঠানে যেতে বারণ করা, অতীতের কোনো ব্যর্থতা নিয়ে তির্যক মন্তব্য, ব্যঙ্গবিদ্রূপ করা, ঘরে আটকে রাখা কিংবা ঘর থেকে বের করে দেওয়া ইত্যাদি।
আর্থিক নির্যাতনের মধ্যে টাকা-পয়সা ও সহায়-সম্পদ দখল করা, পারিবারিক প্রয়োজনে টাকা-পয়সা দিতে বাধ্য করা, জমিজমা, বাড়ি-ঘরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া, ব্যাংকের চেক, ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ছিনিয়ে নেওয়া, সন্তানদের বিয়ে, ব্যবসা-বাণিজ্য, লেখাপড়ায় টাকা দিতে বাধ্য করা, ইচ্ছার বিরুদ্ধে জমি, ফ্ল্যাট বিক্রিতে চাপ সৃষ্টি করা এবং নিজের ইচ্ছেমতো টাকা-পয়সা খরচ করতে বাধা দেওয়া ইত্যাদি।
আবেগী নির্যাতনের মধ্যে অতীত কর্মকাণ্ড, ভুলভ্রান্তি, দায়িত্বহীনতা, আত্মকেন্দ্রিকতা, অক্ষমতাগুলোকে কেন্দ্র করে সমালোচনা করে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করা। কী হতে পারত আর কী করতে পারত না—এ নিয়ে কথা তুলে খোঁটা দেওয়া এবং শখের কোনো কাজ করার পরিবেশ নষ্ট করে দেওয়া ইত্যাদি।
যৌন নির্যাতনের মধ্যে সম্মতি প্রদানে অক্ষম ব্যক্তির সঙ্গে কৌশলে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন, মিথ্যা কথা বলে ও প্রতারণা করে যৌন সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করা, গোসল ও টয়লেট করানোর সময় গোপনীয়তা বজায় না রাখা, যৌনকাতর স্থানে অপ্রয়োজনে স্পর্শ করা, আদি রসাত্মক গল্প বলে বিব্রত করা এবং যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ আলোচনা করতে বাধ্য করা ইত্যাদি।
বয়সবিদ্বেষী আচরণ হলো বয়সের কারণে কাউকে কাজ না দেওয়া কিংবা কাজ থেকে বাদ দেওয়া। শুধু বয়সের দোহাই দিয়ে কারও দক্ষতা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানকে অবহেলা ও অসম্মান করা।
বর্ণবাদ হলো একধরনের মানসিক অবস্থান, যা থেকে মানুষের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করে থাকে। প্রবীণ জীবনে বর্ণবাদ খুব বেশি যন্ত্রনাদায়ক। প্রবীণেরা শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল থাকায় বর্ণবাদ বিষফোড়ার মতো যন্ত্রণা দেয়। কে কোন বংশের বা কোন এলাকার লোক—এসব বিবেচনায় নিয়ে পক্ষপাতমূলক আচরণ করা। কোন এলাকার লোক কত ভালো বা খারাপ—এসব নিয়ে বিতর্ক এখনো বিদ্যমান রয়েছে। কে কী বিশ্বাস করে, কেমন জীবনযাপন, চলাফেরা করে, সেটা নিয়ে নানা ধরনের সমালোচনা প্রবীণ জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে।
সক্ষমতাবাদের মধ্যে সক্ষম সমাজের মানুষ অক্ষম সমাজের মানুষের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করা, সক্ষম সমাজ প্রতিবন্ধী জীবনকে কম মূল্যবান, কম গ্রহণযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা ইত্যাদি।
এমনিতেই প্রবীণেরা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে সক্ষমতা হারাতে থাকেন। চলাচল সীমিত হয়ে যায়, চোখ, কানের সমস্যা তৈরি হয় এবং শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। তাই সক্ষমদের কাছে তাঁরা সহানুভূতি, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রত্যাশা করেন। কিন্তু অনেক সক্ষম ব্যক্তি সেসব দেন না।
প্রবীণেরা সারা জীবন ধরে পরিবারের সদস্যদের সুখ-সমৃদ্ধির জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। আবার বার্ধক্যে এসে সেই পরিবারের সদস্যদের দ্বারা নির্যাতন, নিপীড়ন, অসম্মান ও অবহেলার শিকার হন সবচেয়ে বেশি।
তাঁরা একসময় পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণেও ভূমিকা রাখেন। তাই জীবনের শেষ প্রান্তে এসে রাষ্ট্রীয়ভাবে মর্যাদা ও নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার তাঁদের আছে।
প্রবীণেরা সব সময় নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত থাকেন। মাদকাসক্ত ছেলে-মেয়ে, আত্মীয়স্বজন, গৃহকর্মী, দারোয়ান দ্বারা দুর্ঘটনার সংবাদ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা যায়।
প্রবীণেরা সুখে থাকলে তাঁদের অসুখ-বিসুখ তুলনামূলকভাবে কম হবে। অভিযোগ, রাগ ও ক্ষোভ তুলনামূলকভাবে কমে যাবে। ছেলে-মেয়েরা নিশ্চিন্ত মনে কর্মক্ষেত্রে মনোনিবেশ করতে পারবেন।
একটা ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের মাধ্যমে প্রবীণের মর্যাদা, নিরাপত্তা ও সুখ-সমৃদ্ধির অগ্রাধিকার দেওয়া সম্ভব। সেই লক্ষ্য অর্জনে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে আরও বেগবান করা জরুরি। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠন ছাড়া কিছুতেই প্রবীণ নির্যাতন ও নিপীড়ন বন্ধ করা সম্ভব নয়। তবে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে কিছু কমানো বা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে।
লেখক: সভাপতি, এজিং সাপোর্ট ফোরাম
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে