মুসাররাত আবির
আধুনিক যুগের বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের সংক্ষিপ্ত তালিকা করলে যাঁর নাম শীর্ষে থাকবে, তিনি হলেন বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। দুরারোগ্য মোটর নিউরন ব্যাধিতে আক্রান্ত হলেও থেমে ছিল না হকিংয়ের তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা। মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য ‘বিগ ব্যাং থিউরি’র প্রবক্তা স্টিফেন হকিং। হকিং তাঁর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করেছেন মূলত মহাকর্ষতত্ত্ব, সৃষ্টিতত্ত্ব, কোয়ান্টামতত্ত্ব, তাপগতিবিদ্যা ও ইনফরমেশন তত্ত্বে।
কাজের উদ্দেশ্য খুঁজে বের করুন
এত সফল ব্যক্তি তাঁর অনুজদের উদ্দেশে কী বলেছেন জানেন? ২০১০ সালের এবিসি নিউজের এক সাক্ষাৎকারে কিংবদন্তি এই বিজ্ঞানী সবাইকে জীবনের উদ্দেশ্য বের করা যায় এমন কাজ খুঁজে বের করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘কাজ আপনাকে অর্থ ও উদ্দেশ্য দেয় এবং এটি ছাড়া জীবন শূন্য।’
মাথা রাখুন উঁচুতে
তিনি তাঁর সন্তানদের উদ্দেশ করে বলেছিলেন, প্রথমত, সব সময় আকাশের তারাগুলোর দিকে তাকাবে, নিজের পায়ের দিকে নয়। আপনার মাথা যেন সব সময় উঁচুতে থাকে। আপনি যা দেখেন, তা বোঝার চেষ্টা করুন এবং মহাবিশ্বের অস্তিত্ব কী, তা নিয়ে আশ্চর্য হোন। আশপাশের সবকিছু নিয়ে কৌতূহলী হোন।
হাল ছাড়বেন না
দ্বিতীয়ত, কখনোই কাজ ছাড়বেন না এবং জীবন যতই কঠিন মনে হোক না কেন, সব সময় এমন কিছু না কিছু থাকবে, যা আপনি করতে পারেন। আর তা করে সফল হতে পারেন। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনি শুধু হাল ছেড়ে দেবেন না। কাজ আপনাকে অর্থ ও জীবনের উদ্দেশ্য দেয় এবং এটি ছাড়া আপনার জীবন শূন্য। তৃতীয়ত, আপনি যদি ভালোবাসা খুঁজে পাওয়ার মতো যথেষ্ট ভাগ্যবান হন, তবে মনে রাখবেন, এটি বিরল এবং এটি ফেলে দেবেন না।
আপনি যা করেন, তা যদি আপনি পছন্দ করেন, তাহলে এর ছোট ছোট সমস্যা আপনাকে বিরক্ত করবে না এবং আপনাকে ছেড়ে দিতে চাইবে না। এটা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান–দুই ক্ষেত্রেই ভালো।
সবকিছুর ইতিবাচক দিক খুঁজুন
আমাকে হরহামেশাই জিজ্ঞাসা করা হয়, এএলএসে আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপারে আমার মনের ভাবটা কী রকম? আমি সব সময় বলি, এ নিয়ে আমি তেমন কিছু ভাবি না। সাধারণ মানুষের মতোই বাঁচার চেষ্টা করি, এই অসুখের ফলে যা যা করতে পারি না, তা নিয়েও ভাবি না। আর সত্যি বলতে কি, না পারার তালিকাটা বিশেষ বড়ও নয়। অসুখ ধরা পড়ার আগে বেশ বোরিং জীবন কাটাতাম। সেদিক থেকে দেখলে, অসুখটা থেকে অনেক কিছু পেয়েছিও।
সূত্র: বিবিসি
আধুনিক যুগের বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের সংক্ষিপ্ত তালিকা করলে যাঁর নাম শীর্ষে থাকবে, তিনি হলেন বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। দুরারোগ্য মোটর নিউরন ব্যাধিতে আক্রান্ত হলেও থেমে ছিল না হকিংয়ের তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা। মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য ‘বিগ ব্যাং থিউরি’র প্রবক্তা স্টিফেন হকিং। হকিং তাঁর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করেছেন মূলত মহাকর্ষতত্ত্ব, সৃষ্টিতত্ত্ব, কোয়ান্টামতত্ত্ব, তাপগতিবিদ্যা ও ইনফরমেশন তত্ত্বে।
কাজের উদ্দেশ্য খুঁজে বের করুন
এত সফল ব্যক্তি তাঁর অনুজদের উদ্দেশে কী বলেছেন জানেন? ২০১০ সালের এবিসি নিউজের এক সাক্ষাৎকারে কিংবদন্তি এই বিজ্ঞানী সবাইকে জীবনের উদ্দেশ্য বের করা যায় এমন কাজ খুঁজে বের করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘কাজ আপনাকে অর্থ ও উদ্দেশ্য দেয় এবং এটি ছাড়া জীবন শূন্য।’
মাথা রাখুন উঁচুতে
তিনি তাঁর সন্তানদের উদ্দেশ করে বলেছিলেন, প্রথমত, সব সময় আকাশের তারাগুলোর দিকে তাকাবে, নিজের পায়ের দিকে নয়। আপনার মাথা যেন সব সময় উঁচুতে থাকে। আপনি যা দেখেন, তা বোঝার চেষ্টা করুন এবং মহাবিশ্বের অস্তিত্ব কী, তা নিয়ে আশ্চর্য হোন। আশপাশের সবকিছু নিয়ে কৌতূহলী হোন।
হাল ছাড়বেন না
দ্বিতীয়ত, কখনোই কাজ ছাড়বেন না এবং জীবন যতই কঠিন মনে হোক না কেন, সব সময় এমন কিছু না কিছু থাকবে, যা আপনি করতে পারেন। আর তা করে সফল হতে পারেন। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনি শুধু হাল ছেড়ে দেবেন না। কাজ আপনাকে অর্থ ও জীবনের উদ্দেশ্য দেয় এবং এটি ছাড়া আপনার জীবন শূন্য। তৃতীয়ত, আপনি যদি ভালোবাসা খুঁজে পাওয়ার মতো যথেষ্ট ভাগ্যবান হন, তবে মনে রাখবেন, এটি বিরল এবং এটি ফেলে দেবেন না।
আপনি যা করেন, তা যদি আপনি পছন্দ করেন, তাহলে এর ছোট ছোট সমস্যা আপনাকে বিরক্ত করবে না এবং আপনাকে ছেড়ে দিতে চাইবে না। এটা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান–দুই ক্ষেত্রেই ভালো।
সবকিছুর ইতিবাচক দিক খুঁজুন
আমাকে হরহামেশাই জিজ্ঞাসা করা হয়, এএলএসে আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপারে আমার মনের ভাবটা কী রকম? আমি সব সময় বলি, এ নিয়ে আমি তেমন কিছু ভাবি না। সাধারণ মানুষের মতোই বাঁচার চেষ্টা করি, এই অসুখের ফলে যা যা করতে পারি না, তা নিয়েও ভাবি না। আর সত্যি বলতে কি, না পারার তালিকাটা বিশেষ বড়ও নয়। অসুখ ধরা পড়ার আগে বেশ বোরিং জীবন কাটাতাম। সেদিক থেকে দেখলে, অসুখটা থেকে অনেক কিছু পেয়েছিও।
সূত্র: বিবিসি
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে