হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের হাটহাজারী-রাউজান সড়ক চার লেনে উন্নীত করার প্রকল্পের কাজচ লছে ধীরগতিতে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বিদ্যুতের খুঁটি না সরানোয় এবং জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ না হওয়ায় এ মন্থর গতি বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, ১৮ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়নের প্রকল্পটি বাস্তবায়নে খুঁটি সরিয়ে নিতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে এক বছর আগে টাকা পরিশোধ করে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। সে সময় খুঁটিগুলো দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয় প্রতিষ্ঠানটিকে। এরপর এক বছর পার হলেও তারা সড়ক থেকে সব খুঁটি সরিয়ে নিতে পারেনি–এমনটাই দাবি করছেন প্রকল্প কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) বৈঠকে হাটহাজারী-রাউজান সড়ক ৪ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। ৫২৮ কোটি টাকা ব্যয় ধরে প্রকল্পটির কাজ ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে বলা হয়। ১০ মাস আগে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও এখনো শেষ করতে পারেনি সওজ। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় গত ১৪ আগস্ট এক দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়।
বর্ধিত মেয়াদ অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৩০ জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হবে। এদিকে ভূমি অধিগ্রহণ শেষ না হওয়ায় নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা যায়নি বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক জেলা সড়ক বিভাগ চট্টগ্রামের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সৌম্য তালুকদার।
সৌম্য তালুকদার বলেন, ‘প্রকল্পটি অনুমোদন হওয়ার কিছুদিন পর করোনা মহামারি ছড়িয়ে পড়ে। সে জন্য আমাদের কাজ দেরিতে শুরু করতে হয়েছে। এরপর ভূমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় হাটহাজারী অংশের কাজ করা যাচ্ছে না। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না করার পেছনে আরও অনেক কারণ আছে।
সড়কের ওপরে বিদ্যুতের খুঁটি আছে, সেগুলো এখনো সরানো হয়নি। প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হলে বিদ্যুতের ওই খুঁটিগুলোও সরাতে হবে।’
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, হাটহাজারী বাসস্ট্যান্ড থেকে রাউজানের শেষ সীমানা পর্যন্ত ১৮ কিলোমিটার সড়কে এখনো অন্তত ১০০টি বিদ্যুতের খুঁটি দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যে হাটহাজারী অংশে সবচেয়ে বেশি খুঁটি রয়েছে। এ অংশে কমপক্ষে ৬৭টি খুঁটি রয়েছে। এই ৬৭টি খুঁটির ৩৩টিই পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির। অন্যদিকে রাউজান অংশে আছে ৩৩টি। ওই ৩৩টি খুঁটির ১২টিই পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির। যে খুঁটিগুলো সরিয়ে নিতে এক বছর আগে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে টাকা পরিশোধ করেছে সড়ক বিভাগ।
সরেজমিনে দেখা যায়, সওজের হাটহাজারী কার্যালয়ের সামনে থেকে উপজেলা পরিষদ হয়ে সুবেদার পুকুরপাড় এলাকায় সম্প্রসারিত অংশে সড়কের মাঝখানে বিদ্যুতের খুঁটিগুলো সরানো হয়নি। মাঝখানে ইছাপুর অংশে সড়কের উভয় পাশের কার্পেটিং কাজ শেষ হলেও গহিরা ও হালদা সেতুর কাজ এখনো শেষ হয়নি। সড়কটির হাটহাজারী অংশের ৯ কিলোমিটার সড়কের প্রায় ৭০ শতাংশ কাজই এখনো বাকি।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, পুরো প্রকল্পটিকে ৩টি পর্যায়ে ভাগ করে ডিপিপি বা উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা প্রস্তুত করা হয়। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে হাটহাজারী থেকে রাউজানের কুণ্ডেশ্বরী মন্দির থেকে সেতু পর্যন্ত ৯ দশমিক ৩০ কিলোমিটার সড়ক ৪ লেনে উন্নীতকরণ। দ্বিতীয় পর্যায়ে ওই জায়গা থেকে রাউজানের (পার্বত্য জেলার সীমানা) ঢালারমুখ রাবারবাগান পর্যন্ত আরও ৯ কিলোমিটার সড়ক ৪ লেনে উন্নীতকরণ। এ ছাড়া তৃতীয় পর্যায়ে ১০টি সেতু নির্মাণ করার কথা ছিল।
প্রকল্প পরিচালক সৌম্য তালুকদার জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত প্রকল্পটির সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৭৫ শতাংশ। এর মধ্যে রাউজানের কুণ্ডেশ্বরী-সংলগ্ন সেতু থেকে রাবারবাগান পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার অংশের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এ ছাড়া তৃতীয় প্যাকেজে ১০টি সেতু নির্মাণের কথা ছিল। ওই সেতুর মধ্যে ৯টির কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। হাটহাজারী অংশের হালদা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে। সেতুটির প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় দীর্ঘায়িত হওয়ায় কাজ শেষ করা যাচ্ছে না।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, এটি বাস্তবায়ন করতে ২১৫ শতকের মতো জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। এর মধ্যে ১২০ শতক জমি অধিগ্রহণের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। শিগগির নোটিশ পাঠিয়ে জমির মালিকদের হাতে ক্ষতিপূরণের টাকা পৌঁছে দেওয়া হবে। বাকি ৯৫ শতক জমি অধিগ্রহণের কাজও চলছে। অন্যদিকে ৫৫টি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের।
চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩-এর সহকারী মহাব্যবস্থাপক (হাটহাজারী আঞ্চলিক কার্যালয়) সঞ্জয় দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যতটুকু জেনেছি, আমাদের যেসব খুঁটি সরিয়ে নিতে টাকা পরিশোধ করা হয়েছে, সেগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। যদি কয়েকটা থাকেও, তা পাঁচ-সাতটির বেশি হওয়ার কথা না।’
অন্যদিকে রাউজান অংশের খুঁটিগুলোর বিষয়ে চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর সহকারী মহাব্যবস্থাপক (ইঅ্যান্ডসি) মোহাম্মদ জুনায়েদ বলেন, ‘আমাদের যেসব খুঁটি সরানোর জন্য টাকা পরিশোধ করেছে, সব খুঁটি আমরা সরিয়ে নিয়েছি।’
চট্টগ্রামের হাটহাজারী-রাউজান সড়ক চার লেনে উন্নীত করার প্রকল্পের কাজচ লছে ধীরগতিতে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বিদ্যুতের খুঁটি না সরানোয় এবং জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ না হওয়ায় এ মন্থর গতি বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, ১৮ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়নের প্রকল্পটি বাস্তবায়নে খুঁটি সরিয়ে নিতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে এক বছর আগে টাকা পরিশোধ করে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। সে সময় খুঁটিগুলো দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয় প্রতিষ্ঠানটিকে। এরপর এক বছর পার হলেও তারা সড়ক থেকে সব খুঁটি সরিয়ে নিতে পারেনি–এমনটাই দাবি করছেন প্রকল্প কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (একনেক) বৈঠকে হাটহাজারী-রাউজান সড়ক ৪ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। ৫২৮ কোটি টাকা ব্যয় ধরে প্রকল্পটির কাজ ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে বলা হয়। ১০ মাস আগে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও এখনো শেষ করতে পারেনি সওজ। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় গত ১৪ আগস্ট এক দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়।
বর্ধিত মেয়াদ অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৩০ জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হবে। এদিকে ভূমি অধিগ্রহণ শেষ না হওয়ায় নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা যায়নি বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক জেলা সড়ক বিভাগ চট্টগ্রামের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সৌম্য তালুকদার।
সৌম্য তালুকদার বলেন, ‘প্রকল্পটি অনুমোদন হওয়ার কিছুদিন পর করোনা মহামারি ছড়িয়ে পড়ে। সে জন্য আমাদের কাজ দেরিতে শুরু করতে হয়েছে। এরপর ভূমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় হাটহাজারী অংশের কাজ করা যাচ্ছে না। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না করার পেছনে আরও অনেক কারণ আছে।
সড়কের ওপরে বিদ্যুতের খুঁটি আছে, সেগুলো এখনো সরানো হয়নি। প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হলে বিদ্যুতের ওই খুঁটিগুলোও সরাতে হবে।’
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, হাটহাজারী বাসস্ট্যান্ড থেকে রাউজানের শেষ সীমানা পর্যন্ত ১৮ কিলোমিটার সড়কে এখনো অন্তত ১০০টি বিদ্যুতের খুঁটি দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যে হাটহাজারী অংশে সবচেয়ে বেশি খুঁটি রয়েছে। এ অংশে কমপক্ষে ৬৭টি খুঁটি রয়েছে। এই ৬৭টি খুঁটির ৩৩টিই পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির। অন্যদিকে রাউজান অংশে আছে ৩৩টি। ওই ৩৩টি খুঁটির ১২টিই পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির। যে খুঁটিগুলো সরিয়ে নিতে এক বছর আগে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে টাকা পরিশোধ করেছে সড়ক বিভাগ।
সরেজমিনে দেখা যায়, সওজের হাটহাজারী কার্যালয়ের সামনে থেকে উপজেলা পরিষদ হয়ে সুবেদার পুকুরপাড় এলাকায় সম্প্রসারিত অংশে সড়কের মাঝখানে বিদ্যুতের খুঁটিগুলো সরানো হয়নি। মাঝখানে ইছাপুর অংশে সড়কের উভয় পাশের কার্পেটিং কাজ শেষ হলেও গহিরা ও হালদা সেতুর কাজ এখনো শেষ হয়নি। সড়কটির হাটহাজারী অংশের ৯ কিলোমিটার সড়কের প্রায় ৭০ শতাংশ কাজই এখনো বাকি।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, পুরো প্রকল্পটিকে ৩টি পর্যায়ে ভাগ করে ডিপিপি বা উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা প্রস্তুত করা হয়। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে হাটহাজারী থেকে রাউজানের কুণ্ডেশ্বরী মন্দির থেকে সেতু পর্যন্ত ৯ দশমিক ৩০ কিলোমিটার সড়ক ৪ লেনে উন্নীতকরণ। দ্বিতীয় পর্যায়ে ওই জায়গা থেকে রাউজানের (পার্বত্য জেলার সীমানা) ঢালারমুখ রাবারবাগান পর্যন্ত আরও ৯ কিলোমিটার সড়ক ৪ লেনে উন্নীতকরণ। এ ছাড়া তৃতীয় পর্যায়ে ১০টি সেতু নির্মাণ করার কথা ছিল।
প্রকল্প পরিচালক সৌম্য তালুকদার জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত প্রকল্পটির সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে ৭৫ শতাংশ। এর মধ্যে রাউজানের কুণ্ডেশ্বরী-সংলগ্ন সেতু থেকে রাবারবাগান পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার অংশের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এ ছাড়া তৃতীয় প্যাকেজে ১০টি সেতু নির্মাণের কথা ছিল। ওই সেতুর মধ্যে ৯টির কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। হাটহাজারী অংশের হালদা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে। সেতুটির প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় দীর্ঘায়িত হওয়ায় কাজ শেষ করা যাচ্ছে না।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, এটি বাস্তবায়ন করতে ২১৫ শতকের মতো জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। এর মধ্যে ১২০ শতক জমি অধিগ্রহণের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। শিগগির নোটিশ পাঠিয়ে জমির মালিকদের হাতে ক্ষতিপূরণের টাকা পৌঁছে দেওয়া হবে। বাকি ৯৫ শতক জমি অধিগ্রহণের কাজও চলছে। অন্যদিকে ৫৫টি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের।
চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩-এর সহকারী মহাব্যবস্থাপক (হাটহাজারী আঞ্চলিক কার্যালয়) সঞ্জয় দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যতটুকু জেনেছি, আমাদের যেসব খুঁটি সরিয়ে নিতে টাকা পরিশোধ করা হয়েছে, সেগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। যদি কয়েকটা থাকেও, তা পাঁচ-সাতটির বেশি হওয়ার কথা না।’
অন্যদিকে রাউজান অংশের খুঁটিগুলোর বিষয়ে চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর সহকারী মহাব্যবস্থাপক (ইঅ্যান্ডসি) মোহাম্মদ জুনায়েদ বলেন, ‘আমাদের যেসব খুঁটি সরানোর জন্য টাকা পরিশোধ করেছে, সব খুঁটি আমরা সরিয়ে নিয়েছি।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে