ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
গুচ্ছগ্ৰামের ৬০টি পরিবারের মধ্যে টিকে আছে মাত্র একটি পরিবার। নেই রাস্তা, নেই বিদ্যুৎ-সুপেয় পানির ব্যবস্থা। ঘরগুলোর ভেতরে বালু। বাইরেও বালু। এসব কারণে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের দ্বীপ চর গোড়কমন্ডলের গুচ্ছগ্ৰামটি এখন মানুষশূন্য।
অভিযোগ উঠেছে, চরে অপরিকল্পিতভাবে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের দূরে রেখে নামমাত্র কাজ করে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও)। নির্মাণের চার বছর যেতেই না যেতেই দরিদ্র মানুষের এই স্বপ্নের ঠিকানার বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। নানা সমস্যা নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন অবশিষ্ট থাকা পরিবারটির সদস্যরা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস জানায়, ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৩৫৩ মেট্রিক টন চাল ব্যয়ে পাঁচ একর জমিতে এ প্রকল্পে ৬০টি টিনশেড ঘর নির্মাণ করা হয়। নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সংরক্ষিত নারী সদস্য পারভীন বেগমকে সভাপতি এবং সাবেক সদস্য হাবিবুর রহমান হবিকে সম্পাদক করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। বছরের জুনে কাজ শেষ হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, ওই গুচ্ছগ্ৰামে ফুলবাড়ী উপজেলা থেকে ৬০ পরিবারের মধ্যে বসবাস করছে মাত্র একটি পরিবার। এ ছাড়া লালমনিরহাট সদরের কুরুল গ্রামের নদীভাঙনে নিঃস্ব ১৮টি পরিবার গুচ্ছগ্ৰামে অস্থায়ীভাবে ঠাঁই নিয়েছে। তারাও মানবেতর জীবনযাপন করছে।
গুচ্ছগ্রামে অবশিষ্ট পরিবারের সদস্য গেদ্যা শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিরুপায় হয়ে আমি ও আমার স্ত্রী এখানে আছি। আমার বসতবাড়ির অন্য কোনো জমি নেই।’
গোড়কমন্ডল গ্ৰামের জগদীশ চন্দ্র বলেন, ‘এ গুচ্ছ গ্ৰামে কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। ঘরগুলো নির্মাণের পর থেকে অদ্যাবধি কেউ সেখানকার কোনো সমস্যা নিরসনের ব্যবস্থা নেয়নি। চার বছরে ঘরের দরজা, জানালা খুলে পড়েছে। সামান্য বাতাসে টিন খুলে পড়ে।’
প্রকল্পের সম্পাদক সাবেক ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান (হাবিব) বলেন, ‘আমাকে নামে মাত্র প্রকল্পের সম্পাদক করা হয়েছে। সবকিছুই করেছেন পিআইও। আমার কাছ থেকে শুধু স্বাক্ষর নিয়েছেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (পিআইও) সবুজ কুমার গুপ্ত বলেন, ‘গুচ্ছগ্রাম নির্মাণে জমি অধিগ্রহণ করে সঠিক ডিজাইনে গুণগত মান বজায় রেখে কাজ করা হয়েছে। কোনো অনিয়ম হয়নি।’
গুচ্ছগ্ৰামের ৬০টি পরিবারের মধ্যে টিকে আছে মাত্র একটি পরিবার। নেই রাস্তা, নেই বিদ্যুৎ-সুপেয় পানির ব্যবস্থা। ঘরগুলোর ভেতরে বালু। বাইরেও বালু। এসব কারণে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের দ্বীপ চর গোড়কমন্ডলের গুচ্ছগ্ৰামটি এখন মানুষশূন্য।
অভিযোগ উঠেছে, চরে অপরিকল্পিতভাবে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের দূরে রেখে নামমাত্র কাজ করে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও)। নির্মাণের চার বছর যেতেই না যেতেই দরিদ্র মানুষের এই স্বপ্নের ঠিকানার বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। নানা সমস্যা নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন অবশিষ্ট থাকা পরিবারটির সদস্যরা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস জানায়, ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৩৫৩ মেট্রিক টন চাল ব্যয়ে পাঁচ একর জমিতে এ প্রকল্পে ৬০টি টিনশেড ঘর নির্মাণ করা হয়। নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সংরক্ষিত নারী সদস্য পারভীন বেগমকে সভাপতি এবং সাবেক সদস্য হাবিবুর রহমান হবিকে সম্পাদক করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। বছরের জুনে কাজ শেষ হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, ওই গুচ্ছগ্ৰামে ফুলবাড়ী উপজেলা থেকে ৬০ পরিবারের মধ্যে বসবাস করছে মাত্র একটি পরিবার। এ ছাড়া লালমনিরহাট সদরের কুরুল গ্রামের নদীভাঙনে নিঃস্ব ১৮টি পরিবার গুচ্ছগ্ৰামে অস্থায়ীভাবে ঠাঁই নিয়েছে। তারাও মানবেতর জীবনযাপন করছে।
গুচ্ছগ্রামে অবশিষ্ট পরিবারের সদস্য গেদ্যা শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিরুপায় হয়ে আমি ও আমার স্ত্রী এখানে আছি। আমার বসতবাড়ির অন্য কোনো জমি নেই।’
গোড়কমন্ডল গ্ৰামের জগদীশ চন্দ্র বলেন, ‘এ গুচ্ছ গ্ৰামে কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। ঘরগুলো নির্মাণের পর থেকে অদ্যাবধি কেউ সেখানকার কোনো সমস্যা নিরসনের ব্যবস্থা নেয়নি। চার বছরে ঘরের দরজা, জানালা খুলে পড়েছে। সামান্য বাতাসে টিন খুলে পড়ে।’
প্রকল্পের সম্পাদক সাবেক ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান (হাবিব) বলেন, ‘আমাকে নামে মাত্র প্রকল্পের সম্পাদক করা হয়েছে। সবকিছুই করেছেন পিআইও। আমার কাছ থেকে শুধু স্বাক্ষর নিয়েছেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (পিআইও) সবুজ কুমার গুপ্ত বলেন, ‘গুচ্ছগ্রাম নির্মাণে জমি অধিগ্রহণ করে সঠিক ডিজাইনে গুণগত মান বজায় রেখে কাজ করা হয়েছে। কোনো অনিয়ম হয়নি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৮ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে