পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
গোয়ালন্দ ঘাট-খুলনা রুটে দীর্ঘদিন ধরে পুরোনো বগি নিয়ে চলছে মেইল ট্রেন। সাতটি বগির মধ্যে চারটি নিয়ে চলাচল করছে ট্রেনটি। এ ছাড়া মালামাল বহনের জন্য নেই কোনো লাগেজ বগি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।
জানা গেছে, বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারের কাছ থেকে ছয়টি যাত্রীবাহী বগি ও একটি লাগেজ (মালপত্র) পরিবহনের বগিসহ সাতটি বগি লিজ নিয়েছে মেসার্স এন এল ট্রেডিং লিমিটেড নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। লিজ নেওয়ার পর থেকেই মেইল ট্রেনটি খুলনা ও রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ ঘাট রেললাইনে পরিচালনা করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাংশা রেলওয়ে স্টেশনের এক স্টাফ জানান, যাত্রীবাহী ছয়টি বগি থাকার কথা থাকলেও তা নেই। যাত্রী বহনের জন্য রয়েছে মাত্র চারটি বগি। দীর্ঘদিন এভাবেই এই লাইন দিয়ে চলাচল করছে মেইল ট্রেনটি। চারটি বগির মধ্যে একটি বগির সিংহভাগ পাওয়ার বগি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তা ছাড়া প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে এই লাইনে লাগেজ বগিও নেই।
ট্রেনের কয়েকজন টিকিট চেকার জানান, কুষ্টিয়ার পোড়াদহ থেকে রাজবাড়ী গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত মাঝেমধ্যে ট্রেনের ভেতরে এমন অবস্থা হয়, যাত্রীদের চাপের কারণে ঠিকমতো টিকিট চেক করা হয় না। ট্রেনটি যখন কোনো স্টেশনে পৌঁছায় বা আসে, তখন কে কার আগে উঠবে বা নামবে, এ নিয়েও তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
খুলনা থেকে ছেড়ে আসা মেইল ট্রেনটি রাজবাড়ীর পাংশা রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছালে দেখা যায়, ট্রেনের ছাদ, দরজা ও ইঞ্জিনে ঝুঁকি নিয়ে বসে আসছেন যাত্রীরা। ট্রেনের ভেতরে থাকা যাত্রীদের সঙ্গে থাকা ব্যাগ নিয়ে গাদাগাদি অবস্থায় কেউ বসে, কেউ দাঁড়িয়ে রয়েছেন। যাত্রীবাহী বগির ভেতরে একটুও জায়গা ফাঁকা নেই। ফলে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছাতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
এ সময় একাধিক যাত্রীর সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, ট্রেনে যাতায়াত অনেকটা নিরাপদ। তা ছাড়া বর্তমানে বাসসহ অন্যান্য যানবাহনে ভাড়া বাড়ায় ট্রেনে যাত্রীদের একটু চাপ বেড়েছে। তবে এই লাইনে ট্রেনের বগিগুলোর অবস্থা নাজেহাল। মালপত্র বহনের জন্য কোনো বগি নেই। যাত্রী ও মালামাল সবই এক বগিতে। এ কারণে চাপ আরও বেড়েছে। মালামালের জন্য তাঁদের অনেক দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
এ বিষয়ে পাংশা রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার জীবন বৈরাগী বলেন, ট্রেনযাত্রীদের সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষের মেইল ট্রেনের বগির সংখ্যা অবশ্যই বাড়ানো উচিত।
মেসার্স এন এল ট্রেডিং কোম্পানির ইনচার্জ দিলীপ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘আমাদের বেশ কয়েকটি বগির মেরামতকাজ চলছে। তা ছাড়া দীর্ঘদিন পুরোনো বগি নিয়ে ট্রেনটি চলাচল করছে। মেরামতের কাজ শেষ হলেই যাত্রীদের সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মেইল ট্রেনের বগির সংখ্যা বাড়ানো হবে।’
গোয়ালন্দ ঘাট-খুলনা রুটে দীর্ঘদিন ধরে পুরোনো বগি নিয়ে চলছে মেইল ট্রেন। সাতটি বগির মধ্যে চারটি নিয়ে চলাচল করছে ট্রেনটি। এ ছাড়া মালামাল বহনের জন্য নেই কোনো লাগেজ বগি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।
জানা গেছে, বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারের কাছ থেকে ছয়টি যাত্রীবাহী বগি ও একটি লাগেজ (মালপত্র) পরিবহনের বগিসহ সাতটি বগি লিজ নিয়েছে মেসার্স এন এল ট্রেডিং লিমিটেড নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। লিজ নেওয়ার পর থেকেই মেইল ট্রেনটি খুলনা ও রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ ঘাট রেললাইনে পরিচালনা করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাংশা রেলওয়ে স্টেশনের এক স্টাফ জানান, যাত্রীবাহী ছয়টি বগি থাকার কথা থাকলেও তা নেই। যাত্রী বহনের জন্য রয়েছে মাত্র চারটি বগি। দীর্ঘদিন এভাবেই এই লাইন দিয়ে চলাচল করছে মেইল ট্রেনটি। চারটি বগির মধ্যে একটি বগির সিংহভাগ পাওয়ার বগি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তা ছাড়া প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে এই লাইনে লাগেজ বগিও নেই।
ট্রেনের কয়েকজন টিকিট চেকার জানান, কুষ্টিয়ার পোড়াদহ থেকে রাজবাড়ী গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত মাঝেমধ্যে ট্রেনের ভেতরে এমন অবস্থা হয়, যাত্রীদের চাপের কারণে ঠিকমতো টিকিট চেক করা হয় না। ট্রেনটি যখন কোনো স্টেশনে পৌঁছায় বা আসে, তখন কে কার আগে উঠবে বা নামবে, এ নিয়েও তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
খুলনা থেকে ছেড়ে আসা মেইল ট্রেনটি রাজবাড়ীর পাংশা রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছালে দেখা যায়, ট্রেনের ছাদ, দরজা ও ইঞ্জিনে ঝুঁকি নিয়ে বসে আসছেন যাত্রীরা। ট্রেনের ভেতরে থাকা যাত্রীদের সঙ্গে থাকা ব্যাগ নিয়ে গাদাগাদি অবস্থায় কেউ বসে, কেউ দাঁড়িয়ে রয়েছেন। যাত্রীবাহী বগির ভেতরে একটুও জায়গা ফাঁকা নেই। ফলে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছাতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
এ সময় একাধিক যাত্রীর সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, ট্রেনে যাতায়াত অনেকটা নিরাপদ। তা ছাড়া বর্তমানে বাসসহ অন্যান্য যানবাহনে ভাড়া বাড়ায় ট্রেনে যাত্রীদের একটু চাপ বেড়েছে। তবে এই লাইনে ট্রেনের বগিগুলোর অবস্থা নাজেহাল। মালপত্র বহনের জন্য কোনো বগি নেই। যাত্রী ও মালামাল সবই এক বগিতে। এ কারণে চাপ আরও বেড়েছে। মালামালের জন্য তাঁদের অনেক দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
এ বিষয়ে পাংশা রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার জীবন বৈরাগী বলেন, ট্রেনযাত্রীদের সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষের মেইল ট্রেনের বগির সংখ্যা অবশ্যই বাড়ানো উচিত।
মেসার্স এন এল ট্রেডিং কোম্পানির ইনচার্জ দিলীপ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘আমাদের বেশ কয়েকটি বগির মেরামতকাজ চলছে। তা ছাড়া দীর্ঘদিন পুরোনো বগি নিয়ে ট্রেনটি চলাচল করছে। মেরামতের কাজ শেষ হলেই যাত্রীদের সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মেইল ট্রেনের বগির সংখ্যা বাড়ানো হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪