মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি হাসপাতাল চত্বরজুড়ে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মনোরম নান্দনিক সৌন্দর্য। নানা রঙের বাহারি ফুল আর সবুজের সমারোহ। ঝকঝকে, তকতকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে বিভিন্ন ওয়ার্ডের সামনে বারান্দায়, টবে, গ্রিলে ও ভবনের ছাদে শোভা পাচ্ছে বাহারি ফুল এবং সৌন্দর্য বর্ধনকারী নানা প্রকার গাছ। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির সেবা নিয়েও সন্তুষ্ট এলাকার মানুষ। মনোমুগ্ধকর এই দৃশ্য মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের।
গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের সেবার পাশাপাশি স্বাভাবিক ডেলিভারি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। প্রতি মাসে ৭০ থেকে ৮০টি স্বাভাবিক প্রসব করানো হয়। গত মাসে ৬৬টি স্বাভাবিক প্রসব হয়েছে এখানে। খুলনা বিভাগীয় কর্মকর্তা পরিদর্শনে এসে মৌখিকভাবে জানিয়ে যান যে বিভাগীয় পর্যায়ে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যের দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বেশ কিছুদিন আগেও মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি এমন দৃশ্য ছিল না। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরের খোলা জায়গা পতিত পড়ে ছিল। এসব স্থানে সারা বছর ময়লা-আবর্জনা ফেলা থাকত এবং বর্ষাকালে কাদা-পানিতে ভরে থাকত। হাসপাতটির ভেতরে সব সময় একটা দুর্গন্ধ লেগেই থাকত। এখন পতিত এসব জায়গাগুলো যেন হেসে উঠেছে। নানা রকমের ফুল, ফল, পাতাবাহার, ঝাউ গাছ এবং শাক-সবজির আবাদে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি দৃষ্টিনন্দন হয়ে উঠেছে।
আর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির পরিবেশগত পরিবর্তনের নেপথ্য কারিগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোকছেদুল মোমিন। তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্যে সাজিয়ে তুলেছেন। শুধু পরিবেশগত পরিবর্তনই নয়, স্বাস্থ্যসেবাতেও এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছেন। স্বল্প সামর্থ্যের মধ্যেই সেবার ক্ষেত্রেও এক অনন্য অবদান রেখে চলেছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটক দিয়ে ঢুকলেই চোখ জুড়িয়ে যায়। বামপাশে রয়েছে মসজিদ। বিভিন্ন ফুল আর বাহারি গাছে অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা মসজিদের চার পাশ। পথের পাশে লোকজনের বসার জন্য রয়েছে বেঞ্চ। বেঞ্চের মাঝে মাঝে বসানো হয়েছে রঙে রঙের ফুলের টব। ডান দিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবনের সামনে এবং জরুরি বিভাগের সামনেই গড়ে তোলা হয়েছে এক অপরূপ সৌন্দর্য। সেখানে শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন ফুল, ঝাউ, পাতাবাহারসহ দৃষ্টিনন্দন সব গাছ। পথের দুই পাশ দিয়ে টবে রাখা বিভিন্ন ফুল ও পাতাবাহার গাছে সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবনের পশ্চিম দিকে আবাসিক এলাকায় যাওয়ার রাস্তার দুই পাশে শোভা পাচ্ছে পাতা বাহর, ঝাউ ও বাহারি ফুল গাছ। পাশেই ভেষজ উদ্যান করা হয়েছে। যেখানে প্রায় ২০ প্রকারের ঔষধি গাছ লাগানো হয়েছে। রাস্তার দুই পাশে মাঝে মাঝে বসার জন্য বেঞ্চ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে দেখা যায় আবাসিক এলাকায় বসবাসরত লোকজনের সঙ্গে রোগী ও রোগীর স্বজনরাও বিশ্রাম নিচ্ছেন এবং মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পানি নিষ্কাশনের জন্য তৈরি করা হয়েছে ড্রেন।
৫০ শয্যা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মূল ভবনের ভেতরেও রয়েছে পরিচ্ছন্নতার ছাপ। দেয়ালে ও করিডরে লেখা রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্যবার্তা ও দিক নির্দেশনা। নিচ তলা ও দ্বিতীয় তলার লম্বা বারান্দার সৌন্দর্য বাড়িয়েছে বিভিন্ন প্রকারের ফুল ও পাতাবাহার গাছের টব। রয়েছে একটি কনফারেন্স রুম। যার দেয়ালে রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্যবার্তার পাশাপাশি আলপনা আর প্রাসঙ্গিক চিত্রকর্ম। দোতলায় পুরুষ ও মহিলা ওয়ার্ডের সামনে গড়ে তোলা হয়েছে একটি মিনি লাইব্রেরি। যেখানে ধর্মীয় বই পুস্তকসহ ঐতিহাসিক ও বিভিন্ন লেখকের প্রচুর বই রয়েছে। সেখানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজনরা বসে আছেন এবং বই পড়ে সময় পার করছে।
উপজেলার দীঘা ইউনিয়নের পাল্লা গ্রাম থেকে রোগী নিয়ে আসা রোগীর স্বজন মো. মফিজ শেখ জানান, হাসপাতালের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। সেবার মানও অনেক ভালো বলে জানান যে, আগে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবেশ ভালো ছিল না। ডা. মোকছেদুল মোমিন স্যার আসার পর থেকেই ধীরে ধীরে চারপাশের পরিবেশ সৌন্দর্যের পাশাপাশি কর্মপরিবেশও সুন্দর হয়েছে। এতে আমাদের কর্মস্পৃহা বেড়ে গেছে বলে জানান কর্মরত নার্সরা।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এই পরিবর্তন সম্পর্কে উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোকছেদুল মোমিন বলেন, ২০১৮ সালের ২৭ মার্চে আমি এখানে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করি। তখন থেকেই আমি ও আমার টিম মিলে পরিকল্পনা করি যে সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন কর্মপরিবেশ তৈরি এবং মানসম্মত চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করব।
তিনি আরও বলেন, জনবল কাঠামোতে চিকিৎসকের পদ রয়েছে ১০টি। কর্মরত রয়েছেন মাত্র ৪ জন। সার্জারি, মেডিসিন, গাইনী এবং অ্যানেসথেসিয়া-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারের ৬টি পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য রয়েছে। সিনিয়র স্টাফ নার্সের ২৫টি পদে কর্মরত ২৫ জন। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৯২টি পদের মধ্যে কর্মরত আছে ৪৮ জন। বাকী ৪৪টি পদই রয়েছে শূন্য। এ অবস্থায়ও আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছি এলাকার মানুষকে সেবা দেওয়ার। আমি মাসিক মিটিংয়ে প্রস্তাব করেছি এবং চাহিদা দিয়েছি জনবল কাঠামো বৃদ্ধির জন্য।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবু আব্দুল্লাহেল কাফী বলেন, একটা সময় ছিল যখন মানুষ চিকিৎসা সেবা নিতে ফরিদপুর ও মাগুরা চলে যেত। কিন্তু এখন মানসম্মত চিকিৎসার পাশাপাশি নির্ভরতার জায়গা হয়ে উঠেছে এই হাসপাতাল। এখানে রোগ নিরাময়ের পাশাপাশি লাইব্রেরিতে বই পড়া ও হাসপাতাল চত্বরে ঘোরাঘুরি করতে পারে স্বজনরা।
চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি হাসপাতাল চত্বরজুড়ে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মনোরম নান্দনিক সৌন্দর্য। নানা রঙের বাহারি ফুল আর সবুজের সমারোহ। ঝকঝকে, তকতকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে বিভিন্ন ওয়ার্ডের সামনে বারান্দায়, টবে, গ্রিলে ও ভবনের ছাদে শোভা পাচ্ছে বাহারি ফুল এবং সৌন্দর্য বর্ধনকারী নানা প্রকার গাছ। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির সেবা নিয়েও সন্তুষ্ট এলাকার মানুষ। মনোমুগ্ধকর এই দৃশ্য মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের।
গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের সেবার পাশাপাশি স্বাভাবিক ডেলিভারি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। প্রতি মাসে ৭০ থেকে ৮০টি স্বাভাবিক প্রসব করানো হয়। গত মাসে ৬৬টি স্বাভাবিক প্রসব হয়েছে এখানে। খুলনা বিভাগীয় কর্মকর্তা পরিদর্শনে এসে মৌখিকভাবে জানিয়ে যান যে বিভাগীয় পর্যায়ে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যের দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বেশ কিছুদিন আগেও মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি এমন দৃশ্য ছিল না। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরের খোলা জায়গা পতিত পড়ে ছিল। এসব স্থানে সারা বছর ময়লা-আবর্জনা ফেলা থাকত এবং বর্ষাকালে কাদা-পানিতে ভরে থাকত। হাসপাতটির ভেতরে সব সময় একটা দুর্গন্ধ লেগেই থাকত। এখন পতিত এসব জায়গাগুলো যেন হেসে উঠেছে। নানা রকমের ফুল, ফল, পাতাবাহার, ঝাউ গাছ এবং শাক-সবজির আবাদে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি দৃষ্টিনন্দন হয়ে উঠেছে।
আর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির পরিবেশগত পরিবর্তনের নেপথ্য কারিগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোকছেদুল মোমিন। তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্যে সাজিয়ে তুলেছেন। শুধু পরিবেশগত পরিবর্তনই নয়, স্বাস্থ্যসেবাতেও এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছেন। স্বল্প সামর্থ্যের মধ্যেই সেবার ক্ষেত্রেও এক অনন্য অবদান রেখে চলেছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটক দিয়ে ঢুকলেই চোখ জুড়িয়ে যায়। বামপাশে রয়েছে মসজিদ। বিভিন্ন ফুল আর বাহারি গাছে অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা মসজিদের চার পাশ। পথের পাশে লোকজনের বসার জন্য রয়েছে বেঞ্চ। বেঞ্চের মাঝে মাঝে বসানো হয়েছে রঙে রঙের ফুলের টব। ডান দিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবনের সামনে এবং জরুরি বিভাগের সামনেই গড়ে তোলা হয়েছে এক অপরূপ সৌন্দর্য। সেখানে শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন ফুল, ঝাউ, পাতাবাহারসহ দৃষ্টিনন্দন সব গাছ। পথের দুই পাশ দিয়ে টবে রাখা বিভিন্ন ফুল ও পাতাবাহার গাছে সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবনের পশ্চিম দিকে আবাসিক এলাকায় যাওয়ার রাস্তার দুই পাশে শোভা পাচ্ছে পাতা বাহর, ঝাউ ও বাহারি ফুল গাছ। পাশেই ভেষজ উদ্যান করা হয়েছে। যেখানে প্রায় ২০ প্রকারের ঔষধি গাছ লাগানো হয়েছে। রাস্তার দুই পাশে মাঝে মাঝে বসার জন্য বেঞ্চ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে দেখা যায় আবাসিক এলাকায় বসবাসরত লোকজনের সঙ্গে রোগী ও রোগীর স্বজনরাও বিশ্রাম নিচ্ছেন এবং মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পানি নিষ্কাশনের জন্য তৈরি করা হয়েছে ড্রেন।
৫০ শয্যা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মূল ভবনের ভেতরেও রয়েছে পরিচ্ছন্নতার ছাপ। দেয়ালে ও করিডরে লেখা রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্যবার্তা ও দিক নির্দেশনা। নিচ তলা ও দ্বিতীয় তলার লম্বা বারান্দার সৌন্দর্য বাড়িয়েছে বিভিন্ন প্রকারের ফুল ও পাতাবাহার গাছের টব। রয়েছে একটি কনফারেন্স রুম। যার দেয়ালে রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্যবার্তার পাশাপাশি আলপনা আর প্রাসঙ্গিক চিত্রকর্ম। দোতলায় পুরুষ ও মহিলা ওয়ার্ডের সামনে গড়ে তোলা হয়েছে একটি মিনি লাইব্রেরি। যেখানে ধর্মীয় বই পুস্তকসহ ঐতিহাসিক ও বিভিন্ন লেখকের প্রচুর বই রয়েছে। সেখানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজনরা বসে আছেন এবং বই পড়ে সময় পার করছে।
উপজেলার দীঘা ইউনিয়নের পাল্লা গ্রাম থেকে রোগী নিয়ে আসা রোগীর স্বজন মো. মফিজ শেখ জানান, হাসপাতালের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। সেবার মানও অনেক ভালো বলে জানান যে, আগে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবেশ ভালো ছিল না। ডা. মোকছেদুল মোমিন স্যার আসার পর থেকেই ধীরে ধীরে চারপাশের পরিবেশ সৌন্দর্যের পাশাপাশি কর্মপরিবেশও সুন্দর হয়েছে। এতে আমাদের কর্মস্পৃহা বেড়ে গেছে বলে জানান কর্মরত নার্সরা।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এই পরিবর্তন সম্পর্কে উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোকছেদুল মোমিন বলেন, ২০১৮ সালের ২৭ মার্চে আমি এখানে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করি। তখন থেকেই আমি ও আমার টিম মিলে পরিকল্পনা করি যে সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন কর্মপরিবেশ তৈরি এবং মানসম্মত চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করব।
তিনি আরও বলেন, জনবল কাঠামোতে চিকিৎসকের পদ রয়েছে ১০টি। কর্মরত রয়েছেন মাত্র ৪ জন। সার্জারি, মেডিসিন, গাইনী এবং অ্যানেসথেসিয়া-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারের ৬টি পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য রয়েছে। সিনিয়র স্টাফ নার্সের ২৫টি পদে কর্মরত ২৫ জন। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৯২টি পদের মধ্যে কর্মরত আছে ৪৮ জন। বাকী ৪৪টি পদই রয়েছে শূন্য। এ অবস্থায়ও আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছি এলাকার মানুষকে সেবা দেওয়ার। আমি মাসিক মিটিংয়ে প্রস্তাব করেছি এবং চাহিদা দিয়েছি জনবল কাঠামো বৃদ্ধির জন্য।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবু আব্দুল্লাহেল কাফী বলেন, একটা সময় ছিল যখন মানুষ চিকিৎসা সেবা নিতে ফরিদপুর ও মাগুরা চলে যেত। কিন্তু এখন মানসম্মত চিকিৎসার পাশাপাশি নির্ভরতার জায়গা হয়ে উঠেছে এই হাসপাতাল। এখানে রোগ নিরাময়ের পাশাপাশি লাইব্রেরিতে বই পড়া ও হাসপাতাল চত্বরে ঘোরাঘুরি করতে পারে স্বজনরা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১০ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে