মহেশখালী (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারে করোনাভাইরাস সংক্রমণের নতুন হটস্পট হয়ে উঠেছে মহেশখালীর মাতারবাড়ী প্রকল্প এলাকা। বছরের শুরু থেকে চলতি মাসের ২২ তারিখ পর্যন্ত ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণকাজে জড়িত ১৭৭ জন বিদেশিসহ ২৩০ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। আর এসব ছড়িয়েছে ১৭ জন ভারতীয় শ্রমিকের সংস্পর্শে এসে। নির্মাণকাজ স্বাভাবিক রাখতে সংক্রমণের কারণ অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন থেকে এসব জানা গেছে।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর ১৭ জন ভারতীয় শ্রমিক ছুটি শেষে কাজে যোগ দেন। ২৯ ডিসেম্বর তাঁদের করোনা টেস্ট করা হয়। ফলাফলে ১৭ জনসহ তাঁদের সংস্পর্শে থাকা ৮০ জনের মধ্যে ৬৯ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়। এরপর দ্রুত প্রকল্প এলাকায় করোনা ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।
এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। গঠন করা হয় তদন্ত কমিটি। এরপর জেলার সিভিল সার্জন মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে চার সদস্যের দল প্রকল্প এলাকায় কাজ শুরু করেন। গত সপ্তাহে তাঁরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
তদন্ত কমিটির সদস্য মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহফুজুল হক বলেন, ‘অনেক শ্রমিক পজিটিভ হওয়ার দুই দিনের মাথায় তথ্য গোপন রেখে পুনরায় ফলোআপ স্যাম্পল দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে একজন রোগী তিনবার পর্যন্ত তালিকাভুক্ত হয়েছেন। এ রকম ৩০ জনের নাম পাওয়া গেছে। যার ফলে সঠিক সংখ্যা বের করতে বেগ পেতে হয়। এ ছাড়া আক্রান্তদের সবাই ডেলটা ভ্যারিয়েন্টের। ওমিক্রনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।’
ডা. মাহফুজুল হক আরও বলেন, ‘১৭ জন ভারতীয় কাজে যোগ দেওয়ার পর তাঁদের সংস্পর্শে যাঁরা গেছেন তাঁরাই সংক্রমিত হয়েছেন।’
জমা দেওয়া প্রতিবেদনে কয়েকটি সুপারিশ করা হয়েছে। সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে, শ্রমিকদের সুরক্ষায় ১৪ দিনের আইসোলেশন বাধ্যতামূলক। কন্ট্রাক্ট ট্রেসিংয়ের মাধ্যমে আক্রান্তদের সংস্পর্শে যাঁরা গেছেন, তাঁদের র্যাপিড টেস্টের মাধ্যমে শনাক্ত করা। ১৪ দিন পর স্যাম্পল দেওয়ার সময় অবশ্যই ল্যাব কর্তৃপক্ষকে সেটি ফলোআপ স্যাম্পল কি না সে বিষয়ে অবহিত করা।
প্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, ‘আক্রান্তদের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কাজ চালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি। নির্মাণকাজে এখনো ব্যাঘাত ঘটেনি। আশা করছি, নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ করতে পারব।’
কক্সবাজারে করোনাভাইরাস সংক্রমণের নতুন হটস্পট হয়ে উঠেছে মহেশখালীর মাতারবাড়ী প্রকল্প এলাকা। বছরের শুরু থেকে চলতি মাসের ২২ তারিখ পর্যন্ত ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণকাজে জড়িত ১৭৭ জন বিদেশিসহ ২৩০ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। আর এসব ছড়িয়েছে ১৭ জন ভারতীয় শ্রমিকের সংস্পর্শে এসে। নির্মাণকাজ স্বাভাবিক রাখতে সংক্রমণের কারণ অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন থেকে এসব জানা গেছে।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর ১৭ জন ভারতীয় শ্রমিক ছুটি শেষে কাজে যোগ দেন। ২৯ ডিসেম্বর তাঁদের করোনা টেস্ট করা হয়। ফলাফলে ১৭ জনসহ তাঁদের সংস্পর্শে থাকা ৮০ জনের মধ্যে ৬৯ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়। এরপর দ্রুত প্রকল্প এলাকায় করোনা ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।
এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। গঠন করা হয় তদন্ত কমিটি। এরপর জেলার সিভিল সার্জন মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে চার সদস্যের দল প্রকল্প এলাকায় কাজ শুরু করেন। গত সপ্তাহে তাঁরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
তদন্ত কমিটির সদস্য মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহফুজুল হক বলেন, ‘অনেক শ্রমিক পজিটিভ হওয়ার দুই দিনের মাথায় তথ্য গোপন রেখে পুনরায় ফলোআপ স্যাম্পল দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে একজন রোগী তিনবার পর্যন্ত তালিকাভুক্ত হয়েছেন। এ রকম ৩০ জনের নাম পাওয়া গেছে। যার ফলে সঠিক সংখ্যা বের করতে বেগ পেতে হয়। এ ছাড়া আক্রান্তদের সবাই ডেলটা ভ্যারিয়েন্টের। ওমিক্রনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।’
ডা. মাহফুজুল হক আরও বলেন, ‘১৭ জন ভারতীয় কাজে যোগ দেওয়ার পর তাঁদের সংস্পর্শে যাঁরা গেছেন তাঁরাই সংক্রমিত হয়েছেন।’
জমা দেওয়া প্রতিবেদনে কয়েকটি সুপারিশ করা হয়েছে। সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে, শ্রমিকদের সুরক্ষায় ১৪ দিনের আইসোলেশন বাধ্যতামূলক। কন্ট্রাক্ট ট্রেসিংয়ের মাধ্যমে আক্রান্তদের সংস্পর্শে যাঁরা গেছেন, তাঁদের র্যাপিড টেস্টের মাধ্যমে শনাক্ত করা। ১৪ দিন পর স্যাম্পল দেওয়ার সময় অবশ্যই ল্যাব কর্তৃপক্ষকে সেটি ফলোআপ স্যাম্পল কি না সে বিষয়ে অবহিত করা।
প্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, ‘আক্রান্তদের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কাজ চালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি। নির্মাণকাজে এখনো ব্যাঘাত ঘটেনি। আশা করছি, নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ করতে পারব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪