অবিশ্বাস্য সব অ্যাকশন দৃশ্য দেখিয়ে দর্শকদের মাত করেছে মিশন ইম্পসিবল সিরিজের সিনেমাগুলো। দৃশ্যগুলো বিশ্বাসযোগ্য করতে নিজেই স্ট্যান্ট করেন টম ক্রুজ। সাধারণত এসব দৃশ্যের শুটিংয়ে স্ট্যান্টম্যান রাখা হয়। তবে টম ক্রুজ এমনটায় বিশ্বাসী নন।
বুর্জ খলিফা বেয়ে ওঠা
‘মিশন ইম্পসিবল: ঘোস্ট প্রটোকল’ (২০১১) সিনেমার সেই শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্যটির কথা নিশ্চয়ই মনে আছে। পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভবন বুর্জ খলিফার গা বেয়ে উঠে যাচ্ছেন টম ক্রুজ। সম্বল শুধু দুটো গ্লাভস, যা ভবনের গায়ে আঠার মতো লেগে থাকে। কিছুক্ষণ পর একটা গ্লাভসের চার্জ শেষ হয়ে গেলে যে পরিস্থিতি হয়, তা গায়ে কাঁটা দেওয়ার মতো। শুটিংয়ে সত্যিই বুর্জ খলিফা বেয়ে উঠেছিলেন টম। সঙ্গে ছিল না কোনো স্ট্যান্টম্যান।
উড়োজাহাজে ঝুলে থাকা
রানওয়ে ধরে ছুটছে উড়োজাহাজ। সঙ্গে ছুটছেন টম ক্রুজ। লাফিয়ে পড়লেন চলন্ত উড়োজাহাজের ডানার ওপর। বেয়ে বেয়ে ওপরে উঠে পা পিছলে ঝুলে থাকলেন দরজা ধরে। উড়োজাহাজ তখন রানওয়ে থেকে খানিকটা ওপরে। ঘণ্টায় ১৪০ মাইল বেগে ছুটছে। ‘মিশন ইম্পসিবল: রুগ নেশন’ (২০১৫) সিনেমায় দৃশ্যটি এত বিশ্বাসযোগ্য হয়েছে কারণ বাস্তবেই চলন্ত উড়োজাহাজে ঝুলে শুটিং করেছিলেন টম ক্রুজ।
পানির নিচে ছয় মিনিট
একই সিনেমার আরেকটি দৃশ্যে টানা ছয় মিনিট পানির নিচে শুটিং করেছেন টম, কোনো অক্সিজেন সাপোর্ট ছাড়াই। দীর্ঘ সময় পানির নিচে ডুবে থাকার রেকর্ড করেছিলেন টম। এ দৃশ্যের শুটিং করতে অনেক দিন প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল তাঁকে। পরে, ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’-এ রেকর্ডটি ভেঙেছেন কেট উইন্সলেট।
মোটরবাইকে বিস্ময়
`মিশন ইম্পসিবল: ফলআউট’ (২০১৮) সিনেমায় চার মিনিটের একটি চেজিং দৃশ্যে টম ক্রুজ প্যারিসের সরু রাস্তায় বাইক চালিয়ে যান। পেছনে পুলিশের বহর। কখনো উল্টো পথে, কখনো জ্যামের ভেতর দিয়ে এমন গতিতে বাইক চালিয়ে যান টম; যা সবাইকে অবাক করে। এ দৃশ্যেও টম নিজেই বাইক চালিয়েছেন।
শূন্য থেকে লাফ
ফল আউট সিনেমার আরেকটি দৃশ্যে উড়োজাহাজ থেকে লাফিয়ে পড়তে দেখা যায় টম ক্রুজকে। উড়োজাহাজটি তখন ভূপৃষ্ঠ থেকে ২৫ হাজার ফুট ওপরে। এমন উচ্চতা থেকে কারও সাহায্য ছাড়াই প্যারাসুট নিয়ে লাফিয়ে পড়েন টম। এ দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য আলাদাভাবে তৈরি করা হয়েছিল হেলমেট ও জীবনরক্ষাকারী সামগ্রী।
খালি হাতে পাহাড়ে
খালি হাতে খাড়া পাহাড়ের গা বেয়ে উঠে যাওয়ার মতো কাজটি করে দেখিয়েছেন টম ক্রুজ। ‘মিশন ইম্পসিবল ২’ (২০০০) সিনেমার শুরুতেই দেখা যায় এ দৃশ্য। এমন কঠিন শুটিংয়েও স্ট্যান্টম্যান নেননি টম। যদিও সেফটি কেব্ল ছিল, তবুও এমন ভয়ংকর স্ট্যান্ট করার সাহস টম ক্রুজ ছাড়া আর কে দেখাতে পারেন!
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে থাকা
অনেক সিনেমায়ই ট্রেনে অ্যাকশন দৃশ্য আছে। তবে ‘মিশন ইম্পসিবল: ঘোস্ট প্রোটোকল’-এর ট্রেনের দৃশ্যটি শতগুণ বেশি ভয়ংকর। দ্রুতগতির একটি ট্রেনের বাইরে ঝুলে শুটিং করেছেন টম ক্রুজ। এমন শ্বাসরুদ্ধকর স্ট্যান্ট যখন করেছেন টম, তখন তাঁর বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি।
পাহাড় থেকে লাফ
সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘মিশন ইম্পসিবল: ডেড রেকনিং’ সিনেমার একটি দৃশ্য নিয়ে খুব আলোচনা হচ্ছে। পাহাড়ের ওপর থেকে বাইক নিয়ে লাফিয়ে পড়ার দৃশ্য। অনেকে ভাবতে পারেন, দৃশ্যটি গ্রাফিকসের সাহায্যে করা। কিন্তু তা নয়, সত্যিই পাহাড়ের ওপর থেকে বাইক নিয়ে লাফ দিয়েছেন টম ক্রুজ। নরওয়ের একটি পাহাড়ের ওপর করা এ দৃশ্যের জন্য দীর্ঘদিন রিহার্সাল করেছেন টম।
হেলিকপ্টারে অ্যাকশন
মিশন ইম্পসিবল: ফল আউটের একটি দৃশ্যে হেলিকপ্টার থেকে ঝুলে থাকা রশি বেয়ে টম উঠে যান। হাত ফসকে পড়েও যেতে বসেছিলেন। তারপর হেলিকপ্টারে ঢুকে মাঝ আকাশে তুমুল অ্যাকশন, দুই পাহাড়ের ভেতর দিয়ে দক্ষ হাতে হেলিকপ্টার উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া—এখনো ভোলেননি দর্শক।
অবিশ্বাস্য সব অ্যাকশন দৃশ্য দেখিয়ে দর্শকদের মাত করেছে মিশন ইম্পসিবল সিরিজের সিনেমাগুলো। দৃশ্যগুলো বিশ্বাসযোগ্য করতে নিজেই স্ট্যান্ট করেন টম ক্রুজ। সাধারণত এসব দৃশ্যের শুটিংয়ে স্ট্যান্টম্যান রাখা হয়। তবে টম ক্রুজ এমনটায় বিশ্বাসী নন।
বুর্জ খলিফা বেয়ে ওঠা
‘মিশন ইম্পসিবল: ঘোস্ট প্রটোকল’ (২০১১) সিনেমার সেই শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্যটির কথা নিশ্চয়ই মনে আছে। পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভবন বুর্জ খলিফার গা বেয়ে উঠে যাচ্ছেন টম ক্রুজ। সম্বল শুধু দুটো গ্লাভস, যা ভবনের গায়ে আঠার মতো লেগে থাকে। কিছুক্ষণ পর একটা গ্লাভসের চার্জ শেষ হয়ে গেলে যে পরিস্থিতি হয়, তা গায়ে কাঁটা দেওয়ার মতো। শুটিংয়ে সত্যিই বুর্জ খলিফা বেয়ে উঠেছিলেন টম। সঙ্গে ছিল না কোনো স্ট্যান্টম্যান।
উড়োজাহাজে ঝুলে থাকা
রানওয়ে ধরে ছুটছে উড়োজাহাজ। সঙ্গে ছুটছেন টম ক্রুজ। লাফিয়ে পড়লেন চলন্ত উড়োজাহাজের ডানার ওপর। বেয়ে বেয়ে ওপরে উঠে পা পিছলে ঝুলে থাকলেন দরজা ধরে। উড়োজাহাজ তখন রানওয়ে থেকে খানিকটা ওপরে। ঘণ্টায় ১৪০ মাইল বেগে ছুটছে। ‘মিশন ইম্পসিবল: রুগ নেশন’ (২০১৫) সিনেমায় দৃশ্যটি এত বিশ্বাসযোগ্য হয়েছে কারণ বাস্তবেই চলন্ত উড়োজাহাজে ঝুলে শুটিং করেছিলেন টম ক্রুজ।
পানির নিচে ছয় মিনিট
একই সিনেমার আরেকটি দৃশ্যে টানা ছয় মিনিট পানির নিচে শুটিং করেছেন টম, কোনো অক্সিজেন সাপোর্ট ছাড়াই। দীর্ঘ সময় পানির নিচে ডুবে থাকার রেকর্ড করেছিলেন টম। এ দৃশ্যের শুটিং করতে অনেক দিন প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল তাঁকে। পরে, ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’-এ রেকর্ডটি ভেঙেছেন কেট উইন্সলেট।
মোটরবাইকে বিস্ময়
`মিশন ইম্পসিবল: ফলআউট’ (২০১৮) সিনেমায় চার মিনিটের একটি চেজিং দৃশ্যে টম ক্রুজ প্যারিসের সরু রাস্তায় বাইক চালিয়ে যান। পেছনে পুলিশের বহর। কখনো উল্টো পথে, কখনো জ্যামের ভেতর দিয়ে এমন গতিতে বাইক চালিয়ে যান টম; যা সবাইকে অবাক করে। এ দৃশ্যেও টম নিজেই বাইক চালিয়েছেন।
শূন্য থেকে লাফ
ফল আউট সিনেমার আরেকটি দৃশ্যে উড়োজাহাজ থেকে লাফিয়ে পড়তে দেখা যায় টম ক্রুজকে। উড়োজাহাজটি তখন ভূপৃষ্ঠ থেকে ২৫ হাজার ফুট ওপরে। এমন উচ্চতা থেকে কারও সাহায্য ছাড়াই প্যারাসুট নিয়ে লাফিয়ে পড়েন টম। এ দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য আলাদাভাবে তৈরি করা হয়েছিল হেলমেট ও জীবনরক্ষাকারী সামগ্রী।
খালি হাতে পাহাড়ে
খালি হাতে খাড়া পাহাড়ের গা বেয়ে উঠে যাওয়ার মতো কাজটি করে দেখিয়েছেন টম ক্রুজ। ‘মিশন ইম্পসিবল ২’ (২০০০) সিনেমার শুরুতেই দেখা যায় এ দৃশ্য। এমন কঠিন শুটিংয়েও স্ট্যান্টম্যান নেননি টম। যদিও সেফটি কেব্ল ছিল, তবুও এমন ভয়ংকর স্ট্যান্ট করার সাহস টম ক্রুজ ছাড়া আর কে দেখাতে পারেন!
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে থাকা
অনেক সিনেমায়ই ট্রেনে অ্যাকশন দৃশ্য আছে। তবে ‘মিশন ইম্পসিবল: ঘোস্ট প্রোটোকল’-এর ট্রেনের দৃশ্যটি শতগুণ বেশি ভয়ংকর। দ্রুতগতির একটি ট্রেনের বাইরে ঝুলে শুটিং করেছেন টম ক্রুজ। এমন শ্বাসরুদ্ধকর স্ট্যান্ট যখন করেছেন টম, তখন তাঁর বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি।
পাহাড় থেকে লাফ
সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘মিশন ইম্পসিবল: ডেড রেকনিং’ সিনেমার একটি দৃশ্য নিয়ে খুব আলোচনা হচ্ছে। পাহাড়ের ওপর থেকে বাইক নিয়ে লাফিয়ে পড়ার দৃশ্য। অনেকে ভাবতে পারেন, দৃশ্যটি গ্রাফিকসের সাহায্যে করা। কিন্তু তা নয়, সত্যিই পাহাড়ের ওপর থেকে বাইক নিয়ে লাফ দিয়েছেন টম ক্রুজ। নরওয়ের একটি পাহাড়ের ওপর করা এ দৃশ্যের জন্য দীর্ঘদিন রিহার্সাল করেছেন টম।
হেলিকপ্টারে অ্যাকশন
মিশন ইম্পসিবল: ফল আউটের একটি দৃশ্যে হেলিকপ্টার থেকে ঝুলে থাকা রশি বেয়ে টম উঠে যান। হাত ফসকে পড়েও যেতে বসেছিলেন। তারপর হেলিকপ্টারে ঢুকে মাঝ আকাশে তুমুল অ্যাকশন, দুই পাহাড়ের ভেতর দিয়ে দক্ষ হাতে হেলিকপ্টার উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া—এখনো ভোলেননি দর্শক।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে