সৌগত বসু, ঢাকা
দিনাজপুরের পার্বতীপুর থেকে রংপুরের কাউনিয়া পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার রেলপথ স্থাপন করার কথা ভারতীয় ঋণের টাকায়। ছয় বছরের প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২৩ সালে। এখনো প্রকল্পের কাজই শুরু হয়নি। এখনো চলছে সম্ভাব্যতা যাচাই। আগামী ডিসেম্বরে তা শেষ হওয়ার কথা। এ কারণে এখনো প্রকল্পের নতুন মেয়াদ ঠিক করা হয়নি।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, এই প্রকল্পেও ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান ভারতের এক্সিম ব্যাংক পরামর্শক নিয়োগের বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় সম্মতি দিতে সময়ক্ষেপণ করে। এর ফলে প্রস্তাবিত মেয়াদের শেষের দিকে পরামর্শক নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া রেলপথ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়হীনতা আছে। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে বিদ্যমান মিটারগেজ রেলপথকে ডুয়েলগেজে রূপান্তরের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে পুরোনো লাইনের পাশ দিয়েই নতুন ডুয়েলগেজ লাইন নির্মাণ করতে যাচ্ছে রেলওয়ে।
এ প্রসঙ্গে রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যমান লাইনে ডুয়েলগেজ করব, নাকি আলাদা একটা লাইন করব—সেই সিদ্ধান্তের বিষয় ছিল। আমরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলাম, আলাদা আরেকটা লাইন করব। কারণ, ওটা ভেঙে লাইন করতে গেলে যে খরচ হবে, তার চেয়ে পাশে আরেকটা লাইন করলে খরচ কম হবে।’
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ভারতের লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি) বা নমনীয় ঋণচুক্তির আওতায় দেওয়া হবে ১ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা। বাকিটা দেবে বাংলাদেশ। তবে সময়মতো কাজ শুরু করতে না পারায় প্রকল্পের ব্যয় বাড়তে পারে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ২০২২ সালের ২৫ আগস্ট পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেওয়া হয়। ভারতীয় আরভি অ্যাসোসিয়েট এবং স্টুপ কনসালট্যান্টস লিমিটেড যৌথভাবে এই প্রকল্পে পরামর্শক হিসেবে কাজ করবে। এর চুক্তিমূল্য ৭৫ কোটি ৮৪ লাখ ৬৬ হাজার ২৯০ টাকা। তারা গত বছরের ১৫ জানুয়ারি কাজ শুরু করেছে। তাদের সুপারিশে পুরোনো মিটারগেজ লাইনকে ডুয়েলগেজ না করে তার পাশ দিয়ে নতুন ডুয়েলগেজ লাইন বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে। এতে প্রায় সমপরিমাণ ব্যয়েই প্রকল্প শেষ করা যাবে। তবে প্রকল্পের মেয়াদ শুরু হলেও টাকা পাওয়া যায়নি। তাই দেরি করে শুরু হচ্ছে।
প্রকল্প পরিচালক ও রেলওয়ে পশ্চিমের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আহসান জাবির ২৪ জুন আজকের পত্রিকার বলেন, এখন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইকাজ চলমান। এটি শেষ হলে প্রকল্পের বিস্তারিত ডিজাইনের কাজ চলবে। দেরি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখানে অনেক বিষয় কাজ করে। এমন প্রকল্পের প্রস্তাব যখন মন্ত্রণালয়ে যায় তখন অনেক প্রক্রিয়া পার হতে হয়। এ ক্ষেত্রে রেলপথ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় দরকার হয়। যেহেতু এখনো সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে, তাই নতুন মেয়াদ ঠিক করা হয়নি। এটি শেষ হলে নতুন মেয়াদ ঠিক করা হবে।
সম্প্রতি ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের রেলপথ নিয়ে যে চুক্তি হয়েছে, সেখানে এই প্রকল্পের ভূমিকা অনেক। রেলওয়ে বলছে, পার্বতীপুর-কাউনিয়া সেকশনটি প্রধান রেলপথ, যা রংপুর বিভাগীয় সদর দপ্তরকে যুক্ত করেছে। বিদ্যমান সেকশনটি ১৯৮৭ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত একটি প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হয়েছিল। বর্তমানে এ সেকশনটির স্লিপারের মেয়াদ উত্তীর্ণসহ অন্যান্য অবকাঠামো উপকরণ জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ফলে এ সেকশন দিয়ে আন্তনগর ট্রেনসহ অন্যান্য ট্রেন যথাযথ গতিতে চলতে পারছে না।
জানা যায়, ভারতের রেললাইন ব্রডগেজ, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ভারতের ট্রেন চলাচলে মিটারগেজ পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু পার্বতীপুর থেকে ভারতের রাধিকাপুর এবং পার্বতীপুর থেকে কাউনিয়া পর্যন্ত সেকশনটি মিটারগেজ। এ অবস্থায় বিরল সীমান্ত দিয়ে ব্রডগেজ লাইনের মাধ্যমে আন্তর্দেশীয় রেল যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। এ জন্য ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের পার্বতীপুর থেকে কাউনিয়া পর্যন্ত মিটারগেজ রেললাইনকে ডুয়েলগেজে রূপান্তর’ নামে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়। বালুরঘাট-হিলি-পার্বতীপুর-কাউনিয়া-লালমনিরহাট-মোগলহাট-গীতালদহ সেকশন। আবার রাধিকাপুর-বিরল-পার্বতীপুর-কাউনিয়া-গীতালদহ সেকশন। এই পথগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্বতীপুর-কাউনিয়া।
প্রকল্পে দেরি হওয়ার সঙ্গে অন্য কোনো পরিকল্পনার যোগ আছে কি না, জানতে চাইলে রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ‘এমন কোনো সম্ভাবনা নেই। এখানে অনেকগুলো সংস্থা কাজ করে। এমন ঋণের প্রকল্পে অনেক কাজ করতে হয়, যা সময়সাপেক্ষ। তাই এটা বাদ দিয়ে বিকল্প করার পরিকল্পনা নেই। এখান থেকে অভিজ্ঞতা নিতে হবে।’
দিনাজপুরের পার্বতীপুর থেকে রংপুরের কাউনিয়া পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার রেলপথ স্থাপন করার কথা ভারতীয় ঋণের টাকায়। ছয় বছরের প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২৩ সালে। এখনো প্রকল্পের কাজই শুরু হয়নি। এখনো চলছে সম্ভাব্যতা যাচাই। আগামী ডিসেম্বরে তা শেষ হওয়ার কথা। এ কারণে এখনো প্রকল্পের নতুন মেয়াদ ঠিক করা হয়নি।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, এই প্রকল্পেও ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান ভারতের এক্সিম ব্যাংক পরামর্শক নিয়োগের বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় সম্মতি দিতে সময়ক্ষেপণ করে। এর ফলে প্রস্তাবিত মেয়াদের শেষের দিকে পরামর্শক নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া রেলপথ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয়হীনতা আছে। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে বিদ্যমান মিটারগেজ রেলপথকে ডুয়েলগেজে রূপান্তরের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে পুরোনো লাইনের পাশ দিয়েই নতুন ডুয়েলগেজ লাইন নির্মাণ করতে যাচ্ছে রেলওয়ে।
এ প্রসঙ্গে রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যমান লাইনে ডুয়েলগেজ করব, নাকি আলাদা একটা লাইন করব—সেই সিদ্ধান্তের বিষয় ছিল। আমরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলাম, আলাদা আরেকটা লাইন করব। কারণ, ওটা ভেঙে লাইন করতে গেলে যে খরচ হবে, তার চেয়ে পাশে আরেকটা লাইন করলে খরচ কম হবে।’
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ভারতের লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি) বা নমনীয় ঋণচুক্তির আওতায় দেওয়া হবে ১ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা। বাকিটা দেবে বাংলাদেশ। তবে সময়মতো কাজ শুরু করতে না পারায় প্রকল্পের ব্যয় বাড়তে পারে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ২০২২ সালের ২৫ আগস্ট পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেওয়া হয়। ভারতীয় আরভি অ্যাসোসিয়েট এবং স্টুপ কনসালট্যান্টস লিমিটেড যৌথভাবে এই প্রকল্পে পরামর্শক হিসেবে কাজ করবে। এর চুক্তিমূল্য ৭৫ কোটি ৮৪ লাখ ৬৬ হাজার ২৯০ টাকা। তারা গত বছরের ১৫ জানুয়ারি কাজ শুরু করেছে। তাদের সুপারিশে পুরোনো মিটারগেজ লাইনকে ডুয়েলগেজ না করে তার পাশ দিয়ে নতুন ডুয়েলগেজ লাইন বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে। এতে প্রায় সমপরিমাণ ব্যয়েই প্রকল্প শেষ করা যাবে। তবে প্রকল্পের মেয়াদ শুরু হলেও টাকা পাওয়া যায়নি। তাই দেরি করে শুরু হচ্ছে।
প্রকল্প পরিচালক ও রেলওয়ে পশ্চিমের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আহসান জাবির ২৪ জুন আজকের পত্রিকার বলেন, এখন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইকাজ চলমান। এটি শেষ হলে প্রকল্পের বিস্তারিত ডিজাইনের কাজ চলবে। দেরি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখানে অনেক বিষয় কাজ করে। এমন প্রকল্পের প্রস্তাব যখন মন্ত্রণালয়ে যায় তখন অনেক প্রক্রিয়া পার হতে হয়। এ ক্ষেত্রে রেলপথ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় দরকার হয়। যেহেতু এখনো সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে, তাই নতুন মেয়াদ ঠিক করা হয়নি। এটি শেষ হলে নতুন মেয়াদ ঠিক করা হবে।
সম্প্রতি ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের রেলপথ নিয়ে যে চুক্তি হয়েছে, সেখানে এই প্রকল্পের ভূমিকা অনেক। রেলওয়ে বলছে, পার্বতীপুর-কাউনিয়া সেকশনটি প্রধান রেলপথ, যা রংপুর বিভাগীয় সদর দপ্তরকে যুক্ত করেছে। বিদ্যমান সেকশনটি ১৯৮৭ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত একটি প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হয়েছিল। বর্তমানে এ সেকশনটির স্লিপারের মেয়াদ উত্তীর্ণসহ অন্যান্য অবকাঠামো উপকরণ জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ফলে এ সেকশন দিয়ে আন্তনগর ট্রেনসহ অন্যান্য ট্রেন যথাযথ গতিতে চলতে পারছে না।
জানা যায়, ভারতের রেললাইন ব্রডগেজ, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ভারতের ট্রেন চলাচলে মিটারগেজ পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু পার্বতীপুর থেকে ভারতের রাধিকাপুর এবং পার্বতীপুর থেকে কাউনিয়া পর্যন্ত সেকশনটি মিটারগেজ। এ অবস্থায় বিরল সীমান্ত দিয়ে ব্রডগেজ লাইনের মাধ্যমে আন্তর্দেশীয় রেল যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। এ জন্য ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের পার্বতীপুর থেকে কাউনিয়া পর্যন্ত মিটারগেজ রেললাইনকে ডুয়েলগেজে রূপান্তর’ নামে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়। বালুরঘাট-হিলি-পার্বতীপুর-কাউনিয়া-লালমনিরহাট-মোগলহাট-গীতালদহ সেকশন। আবার রাধিকাপুর-বিরল-পার্বতীপুর-কাউনিয়া-গীতালদহ সেকশন। এই পথগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্বতীপুর-কাউনিয়া।
প্রকল্পে দেরি হওয়ার সঙ্গে অন্য কোনো পরিকল্পনার যোগ আছে কি না, জানতে চাইলে রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ‘এমন কোনো সম্ভাবনা নেই। এখানে অনেকগুলো সংস্থা কাজ করে। এমন ঋণের প্রকল্পে অনেক কাজ করতে হয়, যা সময়সাপেক্ষ। তাই এটা বাদ দিয়ে বিকল্প করার পরিকল্পনা নেই। এখান থেকে অভিজ্ঞতা নিতে হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে