হিলি স্থলবন্দর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে আমদানি করা পেঁয়াজ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। পেঁয়াজে গাছ গজানোয় কিনতে চাচ্ছেন না পাইকারেরা। এ ছাড়া নতুন করে শুল্ক বাড়ায় পেঁয়াজ আমদানি করে লোকসানের শঙ্কা করছেন তাঁরা।
বন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী তোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘মেহেরপুর, পাবনা অঞ্চলে মুড়িকাটা পেঁয়াজ ওঠে গেছে, যার কারণে বাজারে এখন দেশীয় পেঁয়াজের সরবরাহ আছে। এ ছাড়া এই পেঁয়াজের মান ভালো থাকায় চাহিদা রয়েছে। একই সঙ্গে মিয়ানমার থেকেও আসায় চাহিদা কমেছে ভারতের পেঁয়াজের। যার কারণে সেভাবে পড়তা হচ্ছে না। এ কারণে ব্যবসায়ীরা এখন সমস্যা পড়েছেন।’
পেঁয়াজ কিনতে আসা পাইকার আব্দুল গফুর বলেন, ‘দেশে পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে, কিন্তু বর্তমানে বন্দর দিয়ে যেসব পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে সেগুলোতে গাছ হচ্ছে। এ কারণে আমরা পেঁয়াজ ঠিকমতো কিনতে পারছি না। এতে আমরা পাইকাররা ক্ষতির মুখে পড়ে যাচ্ছি। বিভিন্ন মোকামে পার্টিদের এসব পেঁয়াজ পছন্দ হচ্ছে না।’
হিলি স্থলবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজের আমদানি অব্যাহত রয়েছে। তবে আগের তুলনায় আমদানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। আগে প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ ট্রাক আমদানি হলেও এখন তা কমে ১৫ থেকে ২০ ট্রাকে নেমেছে। কোনো দিন সেই পরিমাণ আরও কমে ১০ ট্রাকে নামছে।
তিনি আরও বলেন, গত মঙ্গলবার বন্দর দিয়ে ১৬টি ট্রাকে ৪৪২ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। পেঁয়াজ যেহেতু কাঁচাপণ্য এবং দ্রুত পচনশীল, সেহেতু এটিকে অগ্রাধিকার দিয়ে খালাসের সব ধরনের ব্যবস্থা করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
প্রসঙ্গত, দেশে কৃষকের উৎপাদিত পেঁয়াজের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত ও পেঁয়াজ চাষে উৎসাহিত করতে গত ২০ ডিসেম্বর থেকে আমদানির অনুমতিপত্র স্থগিত করে সরকার। কিন্তু আগের অনুমতিপত্রের মাধ্যমে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে।
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে আমদানি করা পেঁয়াজ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। পেঁয়াজে গাছ গজানোয় কিনতে চাচ্ছেন না পাইকারেরা। এ ছাড়া নতুন করে শুল্ক বাড়ায় পেঁয়াজ আমদানি করে লোকসানের শঙ্কা করছেন তাঁরা।
বন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী তোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘মেহেরপুর, পাবনা অঞ্চলে মুড়িকাটা পেঁয়াজ ওঠে গেছে, যার কারণে বাজারে এখন দেশীয় পেঁয়াজের সরবরাহ আছে। এ ছাড়া এই পেঁয়াজের মান ভালো থাকায় চাহিদা রয়েছে। একই সঙ্গে মিয়ানমার থেকেও আসায় চাহিদা কমেছে ভারতের পেঁয়াজের। যার কারণে সেভাবে পড়তা হচ্ছে না। এ কারণে ব্যবসায়ীরা এখন সমস্যা পড়েছেন।’
পেঁয়াজ কিনতে আসা পাইকার আব্দুল গফুর বলেন, ‘দেশে পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে, কিন্তু বর্তমানে বন্দর দিয়ে যেসব পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে সেগুলোতে গাছ হচ্ছে। এ কারণে আমরা পেঁয়াজ ঠিকমতো কিনতে পারছি না। এতে আমরা পাইকাররা ক্ষতির মুখে পড়ে যাচ্ছি। বিভিন্ন মোকামে পার্টিদের এসব পেঁয়াজ পছন্দ হচ্ছে না।’
হিলি স্থলবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজের আমদানি অব্যাহত রয়েছে। তবে আগের তুলনায় আমদানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। আগে প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ ট্রাক আমদানি হলেও এখন তা কমে ১৫ থেকে ২০ ট্রাকে নেমেছে। কোনো দিন সেই পরিমাণ আরও কমে ১০ ট্রাকে নামছে।
তিনি আরও বলেন, গত মঙ্গলবার বন্দর দিয়ে ১৬টি ট্রাকে ৪৪২ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। পেঁয়াজ যেহেতু কাঁচাপণ্য এবং দ্রুত পচনশীল, সেহেতু এটিকে অগ্রাধিকার দিয়ে খালাসের সব ধরনের ব্যবস্থা করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
প্রসঙ্গত, দেশে কৃষকের উৎপাদিত পেঁয়াজের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত ও পেঁয়াজ চাষে উৎসাহিত করতে গত ২০ ডিসেম্বর থেকে আমদানির অনুমতিপত্র স্থগিত করে সরকার। কিন্তু আগের অনুমতিপত্রের মাধ্যমে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪