আব্দুর রহিম পায়েল, গঙ্গাচড়া ও শিপুল ইসলাম, তারাগঞ্জ
গঙ্গাচড়ার বকশিগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমির একাংশ বেহাত হয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমি পুনরুদ্ধারে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত হওয়ার পর দুই বছর পেরিয়ে গেলেও সমাধান মেলেনি আজও।
সূত্র জানায়, ১৯৯২ সালের নতুন রেকর্ডে বিদ্যালয়ের ৪৫ শতক জমির মধ্যে প্রতিষ্ঠানের দখল ও মালিকানায় রয়েছে ২৭ শতক। অবশিষ্ট জমির মধ্যে খাস খতিয়ানভুক্ত হয়েছে ১৫ শতক এবং জমিদাতাদের ওয়ারিশদের নামে রয়েছে তিন শতক। বেহাত হওয়া জমি স্থানীয়দের জবরদখলে আছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই জমিতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করে ব্যবসা করে আসছেন দখলকারীরা।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোতমাইন্না বেগম জানান, বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা হয় ১৯১০ সালে। তখন স্থানীয় আব্দুল আলীম, আলিম উদ্দিন ও ইছাহাক আলী যৌথভাবে ৪৫ শতক জমি দান করেন। দানের জমিতেই গড়ে ওঠে প্রতিষ্ঠানটি। যা পরবর্তীতে সিএস ও আরএস রেকর্ডভুক্ত হয়। তবে ১৯৯২ সালের রেকর্ডে বিদ্যালয়ের নামে ২৭ শতক জমি দেখানো হয়েছে। এ জন্য প্রধান শিক্ষক দাতাদের ওয়ারিশ ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যদের অসততাকে দায়ী করেন।
মোতমাইন্না বেগম আরও জানান, তিনি ২০১৮ সালে এখানে যোগদানের পর বিদ্যালয় চত্বরে দাতাদের পক্ষ থেকে জবরদখল করে একটি ঘর ওঠাতে গেলে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। সে সময়েই তিনি বিদ্যালয়ের জমির প্রকৃত অবস্থা জানতে পান এবং তা পুনরুদ্ধারে সোচ্চার হন।
প্রধান শিক্ষক বিষয়টি নিয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেন। তাঁর পরামর্শে প্রধান শিক্ষক ২০২০ সালের ১৬ মার্চে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগপত্র দেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে ইউএনও তাসলীমা বেগমের নির্দেশে সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আশিকুল আহাদ সরেজমিনে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেন। প্রতিবেদনে জবরদখলের প্রকৃত চিত্র প্রতিফলিত হয়। তারপর আর কোনো অগ্রগতি হয়নি।
এমন অবস্থায় প্রধান শিক্ষক শিক্ষা কর্মকর্তার পরামর্শে পুনরায় গত অক্টোবর ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগ জানান। এরপরও জমি জবরদখল সমস্যার কোনো সমাধান পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে আশিকুল আহাদ বলেন, ‘২০২০ সালে ওই বিদ্যালয়ের জমির বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন ইউএনও। তাঁর নির্দেশে তদন্ত করে প্রতিবেদন যথাসময়ে তাঁর অফিসে জমা দিয়েছি।’
এ বিষয়ে ইউএনও তাসলীমা বেগমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিদ্যালয়ের জমি বেহাতের বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করেই ফোন কেটে দেন।
গঙ্গাচড়ার বকশিগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমির একাংশ বেহাত হয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমি পুনরুদ্ধারে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত হওয়ার পর দুই বছর পেরিয়ে গেলেও সমাধান মেলেনি আজও।
সূত্র জানায়, ১৯৯২ সালের নতুন রেকর্ডে বিদ্যালয়ের ৪৫ শতক জমির মধ্যে প্রতিষ্ঠানের দখল ও মালিকানায় রয়েছে ২৭ শতক। অবশিষ্ট জমির মধ্যে খাস খতিয়ানভুক্ত হয়েছে ১৫ শতক এবং জমিদাতাদের ওয়ারিশদের নামে রয়েছে তিন শতক। বেহাত হওয়া জমি স্থানীয়দের জবরদখলে আছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই জমিতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করে ব্যবসা করে আসছেন দখলকারীরা।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোতমাইন্না বেগম জানান, বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা হয় ১৯১০ সালে। তখন স্থানীয় আব্দুল আলীম, আলিম উদ্দিন ও ইছাহাক আলী যৌথভাবে ৪৫ শতক জমি দান করেন। দানের জমিতেই গড়ে ওঠে প্রতিষ্ঠানটি। যা পরবর্তীতে সিএস ও আরএস রেকর্ডভুক্ত হয়। তবে ১৯৯২ সালের রেকর্ডে বিদ্যালয়ের নামে ২৭ শতক জমি দেখানো হয়েছে। এ জন্য প্রধান শিক্ষক দাতাদের ওয়ারিশ ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যদের অসততাকে দায়ী করেন।
মোতমাইন্না বেগম আরও জানান, তিনি ২০১৮ সালে এখানে যোগদানের পর বিদ্যালয় চত্বরে দাতাদের পক্ষ থেকে জবরদখল করে একটি ঘর ওঠাতে গেলে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। সে সময়েই তিনি বিদ্যালয়ের জমির প্রকৃত অবস্থা জানতে পান এবং তা পুনরুদ্ধারে সোচ্চার হন।
প্রধান শিক্ষক বিষয়টি নিয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেন। তাঁর পরামর্শে প্রধান শিক্ষক ২০২০ সালের ১৬ মার্চে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগপত্র দেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে ইউএনও তাসলীমা বেগমের নির্দেশে সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আশিকুল আহাদ সরেজমিনে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেন। প্রতিবেদনে জবরদখলের প্রকৃত চিত্র প্রতিফলিত হয়। তারপর আর কোনো অগ্রগতি হয়নি।
এমন অবস্থায় প্রধান শিক্ষক শিক্ষা কর্মকর্তার পরামর্শে পুনরায় গত অক্টোবর ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগ জানান। এরপরও জমি জবরদখল সমস্যার কোনো সমাধান পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে আশিকুল আহাদ বলেন, ‘২০২০ সালে ওই বিদ্যালয়ের জমির বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন ইউএনও। তাঁর নির্দেশে তদন্ত করে প্রতিবেদন যথাসময়ে তাঁর অফিসে জমা দিয়েছি।’
এ বিষয়ে ইউএনও তাসলীমা বেগমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিদ্যালয়ের জমি বেহাতের বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করেই ফোন কেটে দেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে