কক্সবাজার ও কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
কক্সবাজার ও কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে গত এক মাস পর্যটকদের আনাগোনা ছিল না বললেই চলে। হোটেল-মোটেল ছিল অনেকটাই ফাঁকা। ফলে সৈকতও ছিল অনেকটা নিষ্প্রাণ। তবে ঈদের ছুটিতে আড়মোড়া ভেঙে আবার সরব হয়ে উঠেছে সমুদ্রসৈকত। কয়েক লাখ পর্যটকের আনন্দ উদ্যাপনে জেগেছে প্রাণ।
কক্সবাজারে এখন ভরপুর পর্যটক। ভ্রমণপিয়াসীদের উপচে পড়া ভিড়, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে যেন উত্তাল সাগরও হার মানছে। কোথাও ঠাঁই নেই। শহরের ৩ কিলোমিটার সৈকতে ঈদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিন কমপক্ষে পাঁচ লাখ পর্যটক এসেছেন বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, শহরের হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলোর ৯৫ শতাংশ কক্ষ আগামী শনিবার পর্যন্ত আগাম বুকিং হয়ে গেছে। এই কদিনে ১০ লাখের বেশি পর্যটক কক্সবাজার আসবেন বলে ধারণা তাঁদের।
গত বুধবার ও গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, পর্যটকে গিজগিজ করছে। উত্তাল সাগরের ঢেউয়ের আঁচড়। তপ্ত রোদ। তারপরও নোনাজলে গা ভেজাতে ঝাঁপিয়ে পড়ছেন নানা বয়সী পর্যটক।
ঢাকার মালিবাগের বাসিন্দা সরকারি কর্মকর্তা সোয়াইব হোসেন পরিবার-পরিজন ও সহকর্মীদের একটি বড় দল নিয়ে বেড়াতে এসেছেন। তিনি বলেন, করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর বেড়ানোর সুযোগ হয়নি। এবার তাঁরা টানা ছুটিতে কক্সবাজার এসেছেন। তাঁদের মতো বেশির ভাগ পর্যটকই লম্বা ছুটিতে কক্সবাজার এসেছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম বলেন, ঈদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনে সৈকতে চার লাখের বেশি পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় সমুদ্রসৈকতের পাশাপাশি পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে দুই শতাধিক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
সমুদ্রসৈকত ছাড়াও মেরিন ড্রাইভ, দরিয়ানগর, হিমছড়ি ঝরনা, ইনানী ও পাটুয়ারটেকের পাথুরে সৈকত, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, রামুর বৌদ্ধবিহার, চকরিয়ার নিভৃতে নিসর্গে, ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, টেকনাফ ও উখিয়ার পর্যটনকেন্দ্রে ভিড় করছেন পর্যটকেরা।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ জানান, পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে ও হয়রানি রোধে জেলা প্রশাসনের একাধিক দল মাঠে কাজ করছে। কোথাও কোনো অভিযোগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পর্যটকে মুখর কুয়াকাটা
বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত পর্যটকে মুখর হয়ে উঠেছে। সৈকতের দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার এলাকাজুড়েই এখন পর্যটকের ভিড়।
কুয়াকাটার সব আবাসিক হোটেল-মোটেলের ৯০ ভাগ কক্ষ আগামী শনিবার পর্যন্ত বুকিং রয়েছে।
এদিকে গতকাল দুপুরে বৃষ্টিতে বিপাকে পড়তে হয়েছে দূরদূরান্ত থেকে আসা পর্যটকদের। এ সময় বৈরী আবহাওয়ায় পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে মাইকিং করে সচেতন করা হয়। একই সঙ্গে পর্যটকদের নিরাপত্তায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ থেকে আসা পর্যটক দম্পতি মৌসুমি ও আশিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের ছুটিতে পরিবার নিয়ে এখানে এসেছেন তাঁরা। ঝাউবাগান, শুঁটকিপল্লি ও ইলিশ পার্ক ঘুরে দেখেছেন।
ঢাকা থেকে আসা পর্যটক মিজানুর রহমান বলেন, ‘একই স্থানে বসে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করব–এ অনুভূতি প্রকাশ করার মতো নয়।’
কুয়াকাটার ট্যুরিজম ব্যবসায়ী আবুল হোসেন রাজু বলেন, ‘ঈদের তৃতীয় দিনে কুয়াকাটা সৈকতে ১৫ হাজারের অধিক পর্যটক রয়েছেন। তাঁদের সেবায় পর্যটনসংশ্লিষ্ট সবাই ব্যস্ত রয়েছেন। আশা করছি, এই সুযোগে কিছুটা হলেও আগের দুই বছরে করোনার কারণে আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারব।’
কুয়াকাটা আন্ধারমানিক ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এম বাচ্চু জানান, পর্যটকদের বিনোদনের জন্য এখানকার ১৫টি বোট প্রস্তুত রয়েছে। মৎস্যবন্দর আলীপুর থেকে শুরু করে টেংরাগিরি, ফাতরা, লেম্বুরবন, লালকাঁকড়া ও শুঁটকিপল্লি মিলিয়ে ৪ ঘণ্টার প্যাকেজ। জনপ্রতি পর্যটকদের কাছ থেকে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) সভাপতি এবং ইলিশ পার্ক ও রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, ‘আমার রিসোর্টসহ অধিকাংশ হোটেল-মোটেল শতভাগ বুকিং হয়ে গেছে, যা আরও দুই দিন থাকতে পারে।’
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ আজকের পত্রিকাকে জানান, পর্যটকদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া সাদাপোশাকের পুলিশ সদস্যসহ মাঠে নৌ পুলিশ ও থানা-পুলিশও তৎপর রয়েছে।
কক্সবাজার ও কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে গত এক মাস পর্যটকদের আনাগোনা ছিল না বললেই চলে। হোটেল-মোটেল ছিল অনেকটাই ফাঁকা। ফলে সৈকতও ছিল অনেকটা নিষ্প্রাণ। তবে ঈদের ছুটিতে আড়মোড়া ভেঙে আবার সরব হয়ে উঠেছে সমুদ্রসৈকত। কয়েক লাখ পর্যটকের আনন্দ উদ্যাপনে জেগেছে প্রাণ।
কক্সবাজারে এখন ভরপুর পর্যটক। ভ্রমণপিয়াসীদের উপচে পড়া ভিড়, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে যেন উত্তাল সাগরও হার মানছে। কোথাও ঠাঁই নেই। শহরের ৩ কিলোমিটার সৈকতে ঈদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিন কমপক্ষে পাঁচ লাখ পর্যটক এসেছেন বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, শহরের হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলোর ৯৫ শতাংশ কক্ষ আগামী শনিবার পর্যন্ত আগাম বুকিং হয়ে গেছে। এই কদিনে ১০ লাখের বেশি পর্যটক কক্সবাজার আসবেন বলে ধারণা তাঁদের।
গত বুধবার ও গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, পর্যটকে গিজগিজ করছে। উত্তাল সাগরের ঢেউয়ের আঁচড়। তপ্ত রোদ। তারপরও নোনাজলে গা ভেজাতে ঝাঁপিয়ে পড়ছেন নানা বয়সী পর্যটক।
ঢাকার মালিবাগের বাসিন্দা সরকারি কর্মকর্তা সোয়াইব হোসেন পরিবার-পরিজন ও সহকর্মীদের একটি বড় দল নিয়ে বেড়াতে এসেছেন। তিনি বলেন, করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর বেড়ানোর সুযোগ হয়নি। এবার তাঁরা টানা ছুটিতে কক্সবাজার এসেছেন। তাঁদের মতো বেশির ভাগ পর্যটকই লম্বা ছুটিতে কক্সবাজার এসেছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম বলেন, ঈদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনে সৈকতে চার লাখের বেশি পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় সমুদ্রসৈকতের পাশাপাশি পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে দুই শতাধিক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
সমুদ্রসৈকত ছাড়াও মেরিন ড্রাইভ, দরিয়ানগর, হিমছড়ি ঝরনা, ইনানী ও পাটুয়ারটেকের পাথুরে সৈকত, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, রামুর বৌদ্ধবিহার, চকরিয়ার নিভৃতে নিসর্গে, ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, টেকনাফ ও উখিয়ার পর্যটনকেন্দ্রে ভিড় করছেন পর্যটকেরা।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ জানান, পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে ও হয়রানি রোধে জেলা প্রশাসনের একাধিক দল মাঠে কাজ করছে। কোথাও কোনো অভিযোগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পর্যটকে মুখর কুয়াকাটা
বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত পর্যটকে মুখর হয়ে উঠেছে। সৈকতের দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার এলাকাজুড়েই এখন পর্যটকের ভিড়।
কুয়াকাটার সব আবাসিক হোটেল-মোটেলের ৯০ ভাগ কক্ষ আগামী শনিবার পর্যন্ত বুকিং রয়েছে।
এদিকে গতকাল দুপুরে বৃষ্টিতে বিপাকে পড়তে হয়েছে দূরদূরান্ত থেকে আসা পর্যটকদের। এ সময় বৈরী আবহাওয়ায় পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে মাইকিং করে সচেতন করা হয়। একই সঙ্গে পর্যটকদের নিরাপত্তায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ থেকে আসা পর্যটক দম্পতি মৌসুমি ও আশিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের ছুটিতে পরিবার নিয়ে এখানে এসেছেন তাঁরা। ঝাউবাগান, শুঁটকিপল্লি ও ইলিশ পার্ক ঘুরে দেখেছেন।
ঢাকা থেকে আসা পর্যটক মিজানুর রহমান বলেন, ‘একই স্থানে বসে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করব–এ অনুভূতি প্রকাশ করার মতো নয়।’
কুয়াকাটার ট্যুরিজম ব্যবসায়ী আবুল হোসেন রাজু বলেন, ‘ঈদের তৃতীয় দিনে কুয়াকাটা সৈকতে ১৫ হাজারের অধিক পর্যটক রয়েছেন। তাঁদের সেবায় পর্যটনসংশ্লিষ্ট সবাই ব্যস্ত রয়েছেন। আশা করছি, এই সুযোগে কিছুটা হলেও আগের দুই বছরে করোনার কারণে আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারব।’
কুয়াকাটা আন্ধারমানিক ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এম বাচ্চু জানান, পর্যটকদের বিনোদনের জন্য এখানকার ১৫টি বোট প্রস্তুত রয়েছে। মৎস্যবন্দর আলীপুর থেকে শুরু করে টেংরাগিরি, ফাতরা, লেম্বুরবন, লালকাঁকড়া ও শুঁটকিপল্লি মিলিয়ে ৪ ঘণ্টার প্যাকেজ। জনপ্রতি পর্যটকদের কাছ থেকে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) সভাপতি এবং ইলিশ পার্ক ও রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, ‘আমার রিসোর্টসহ অধিকাংশ হোটেল-মোটেল শতভাগ বুকিং হয়ে গেছে, যা আরও দুই দিন থাকতে পারে।’
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ আজকের পত্রিকাকে জানান, পর্যটকদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া সাদাপোশাকের পুলিশ সদস্যসহ মাঠে নৌ পুলিশ ও থানা-পুলিশও তৎপর রয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ দিন আগে