মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা)
বারি মাল্টা-১ নামের উন্নত জাতের মাল্টা চাষ করে সফল হয়েছেন কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার টাকই গ্রামের কৃষক মো. ছাদেক মিয়া। তার বাগানে সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে শোভা পাচ্ছে এখন সবুজ মাল্টা। ফলের ভারে নুয়ে পড়েছে প্রতিটি গাছ। গাছপ্রতি গড়ে এক–দেড় শ ফল ধরেছে। পাঁচ-ছয় ফুট উচ্চতার ডালপালা ও ফল এখন হৃষ্টপুষ্ট এবং রসাল। এসব মাল্টা বাগান থেকে স্থানীয় লোকজনের কাছে কেজি প্রতি ১৫০–২০০ টাকা দামে বিক্রি করছেন। চলিত মৌসুমে তার বাগান থেকে ৫০ হাজার টাকার মাল্টা বিক্রি করেছেন তিনি। সবুজ মাল্টায় ভাগ্য পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক ছাদেক মিয়া।
সম্প্রতি উপজেলা সাহেবাবাদ ইউনিয়নের টাকই গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে ছাদেক মিয়ার মাল্টার বাগান। বাগানে প্রায় প্রতিটি গাছের ডালে থোকায় থোকায় সবুজ রঙের মাল্টা ঝুলে আছে। বাগানে পরিচর্যা করছিলেন ছাদেক মিয়া। বলেন, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে ২০১৮ সালে আমাকে বারি-১ জাতের ১১০টি মাল্টার চারা দেওয়া হয়েছিল। এসব চারা বাড়ির আঙিনায় ১০ শতক পতিত জমিতে রোপণ করি। আমার বাগানে এবার অন্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি ফলন হয়েছে। কোনো কোনো গাছে ১৩০–১৫০টি পর্যন্ত ফল ধরেছে। এসব মাল্টা আকারে বড় ও মিষ্টি। চলিত মৌসুমে ৫০ হাজার টাকার মাল্টা বিক্রি করেছি। আশা করছি আরও পঞ্চাশ হাজার টাকার মাল্টা বিক্রি করতে পারব।’
ছাদেক মিয়ার বাগানে মাল্টা কিনতে আসা একই গ্রামের আবুল কাশেম বলেন, প্রথমে মনে করেছিলাম মাল্টা একটি বিদেশি ফল, এখানকার মাটিতে এ ফলের চাষ হয় না। ফলন ভালো হবে না কিংবা ফল এলেও তা ওই মাল্টার মতো হবে না। এই ধারণা পাল্টে দিয়েছে ছাদেক মিয়া। প্রায়ই এ বাগানে আসি। ঘুরে ঘুরে তার বাগান দেখি ও যাওয়ার সময় মাল্টা কিনে নিয়ে যাই।
মাল্টা বাগান দেখতে আসা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, এ এলাকায় মাল্টা চাষের উপযোগী। তা ছাদেক মিয়ার বাগান দেখেই বোঝা যায়। সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাড়ির পাশে পতিত জমিতে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষ করব।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাহবুবুল হাসান বলেন, ২০১৮ সালে ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রামের (এনএটিপি) আওতায় আদর্শ ফল বাগান স্থাপন প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে কৃষক ছাদেক মিয়াকে ১১০টি বারি-১ জাতের মাল্টার চারা দেওয়া হয়েছিল।
বারি মাল্টা-১ নামের উন্নত জাতের মাল্টা চাষ করে সফল হয়েছেন কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার টাকই গ্রামের কৃষক মো. ছাদেক মিয়া। তার বাগানে সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে শোভা পাচ্ছে এখন সবুজ মাল্টা। ফলের ভারে নুয়ে পড়েছে প্রতিটি গাছ। গাছপ্রতি গড়ে এক–দেড় শ ফল ধরেছে। পাঁচ-ছয় ফুট উচ্চতার ডালপালা ও ফল এখন হৃষ্টপুষ্ট এবং রসাল। এসব মাল্টা বাগান থেকে স্থানীয় লোকজনের কাছে কেজি প্রতি ১৫০–২০০ টাকা দামে বিক্রি করছেন। চলিত মৌসুমে তার বাগান থেকে ৫০ হাজার টাকার মাল্টা বিক্রি করেছেন তিনি। সবুজ মাল্টায় ভাগ্য পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক ছাদেক মিয়া।
সম্প্রতি উপজেলা সাহেবাবাদ ইউনিয়নের টাকই গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে ছাদেক মিয়ার মাল্টার বাগান। বাগানে প্রায় প্রতিটি গাছের ডালে থোকায় থোকায় সবুজ রঙের মাল্টা ঝুলে আছে। বাগানে পরিচর্যা করছিলেন ছাদেক মিয়া। বলেন, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে ২০১৮ সালে আমাকে বারি-১ জাতের ১১০টি মাল্টার চারা দেওয়া হয়েছিল। এসব চারা বাড়ির আঙিনায় ১০ শতক পতিত জমিতে রোপণ করি। আমার বাগানে এবার অন্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি ফলন হয়েছে। কোনো কোনো গাছে ১৩০–১৫০টি পর্যন্ত ফল ধরেছে। এসব মাল্টা আকারে বড় ও মিষ্টি। চলিত মৌসুমে ৫০ হাজার টাকার মাল্টা বিক্রি করেছি। আশা করছি আরও পঞ্চাশ হাজার টাকার মাল্টা বিক্রি করতে পারব।’
ছাদেক মিয়ার বাগানে মাল্টা কিনতে আসা একই গ্রামের আবুল কাশেম বলেন, প্রথমে মনে করেছিলাম মাল্টা একটি বিদেশি ফল, এখানকার মাটিতে এ ফলের চাষ হয় না। ফলন ভালো হবে না কিংবা ফল এলেও তা ওই মাল্টার মতো হবে না। এই ধারণা পাল্টে দিয়েছে ছাদেক মিয়া। প্রায়ই এ বাগানে আসি। ঘুরে ঘুরে তার বাগান দেখি ও যাওয়ার সময় মাল্টা কিনে নিয়ে যাই।
মাল্টা বাগান দেখতে আসা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, এ এলাকায় মাল্টা চাষের উপযোগী। তা ছাদেক মিয়ার বাগান দেখেই বোঝা যায়। সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাড়ির পাশে পতিত জমিতে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা চাষ করব।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাহবুবুল হাসান বলেন, ২০১৮ সালে ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রামের (এনএটিপি) আওতায় আদর্শ ফল বাগান স্থাপন প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে কৃষক ছাদেক মিয়াকে ১১০টি বারি-১ জাতের মাল্টার চারা দেওয়া হয়েছিল।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে