সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
প্রকৃতিতে বইছে হিমেল হাওয়া। শীতের আগমনে সারা দেশের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলেও ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লেপ-তোশক তৈরির কারিগরেরা। লোকজনও ভিড় জমাচ্ছেন এসব দোকানে। এতে বিক্রি বেড়েছে লেপ-তোশকের। সারা বছর অলস সময় পার করলেও এখন রাত জেগেও কাজ করতে হয় কারিগরদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার হাওরাঞ্চলে অবস্থিত অরুয়াইল বাজারের লেপ-তোশকের প্রত্যেকটি দোকানে এখন প্রতিদিন ১০ থেকে ১২টি লেপ-তোশক তৈরি হচ্ছে। তবে লেপের কাপড়, ফোম ও মজুরি গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। এখানে চার-পাঁচ হাত মাপের তৈরি লেপ ১ হাজার টাকা থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে অরুয়াইল বাজারের লোপাড়া বেডিং স্টোরের স্বত্বাধিকারী মো. আল আমিন বলেন, ‘আমাদের এই লেপ তোশকের দোকানের বয়স প্রায় ৫০ বছর। আমার বাবা এ কাজ করতেন। বাবা এখন বৃদ্ধ হয়ে গেছেন। কর্মচারী নিয়ে দোকানটি এখন আমিই পরিচালনা করি। লেপ-তোশকের ব্যবসা আগের চেয়ে অনেক খারাপ। আমার বাবা এই ব্যবসা দিয়ে অনেক কিছু করেছেন। আমি এই ব্যবসা থেকে কিছুই করতে পারিনি। শুধু খেয়ে পরে কোনো রকমে বেঁচে আছি। কারণ লেপের জায়গা দখল করেছে বিদেশি কম্বল। ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও সংসারের প্রয়োজনে এ ব্যবসা ছেড়ে অন্য কোনো ব্যবসা করব ভাবছি।’
লেপ-তোশক তৈরির কারিগর মো. হারুন মিয়া বলেন, ‘আমি ১০ বছর ধরে লেপ-তোশকের কারিগর হিসেবে কাজ করে আসছি। এ পেশায় এখন কদর কম। অনেক কষ্ট করে কাজটি শিখেছি, তাই এ পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় যেতে মন চায় না। আমাদের পরিবারে আমিই এ পেশায় আছি।’
কারিগর তফসির বলেন, ‘শীত আসার আগেই মানুষ লেপ-তোশক বানাতে শুরু করে দিয়েছে। তাই আমরাও ব্যস্ত সময় পার করছি। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসা আরও বৃদ্ধি পাবে। মনে হয় এ বছর আয়-রোজগার ভালোই হবে।’
অরুয়াইল বাজারে কথা হয় লেপ-তোশক কিনতে আসা সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের বরইচারা গ্রামের লিয়াকত আলীর সঙ্গে।
তিনি বলেন, ‘আমি শুধু তোশক বানাতে এসেছি। আমার ছেলে বিদেশ থেকে দুটি কম্বল পাঠিয়েছে। তাই লেপের দরকার নেই। লেপের চেয়ে শীতে কম্বল অনেক আরামদায়ক। তা ছাড়া তুলা, কাপড় ও কারিগরের মজুরি অনেক বেশি। তাই টেকসই ও দামের দিক দিয়ে লেপের চেয়ে কম্বল অনেক ভালো।’
প্রকৃতিতে বইছে হিমেল হাওয়া। শীতের আগমনে সারা দেশের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলেও ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লেপ-তোশক তৈরির কারিগরেরা। লোকজনও ভিড় জমাচ্ছেন এসব দোকানে। এতে বিক্রি বেড়েছে লেপ-তোশকের। সারা বছর অলস সময় পার করলেও এখন রাত জেগেও কাজ করতে হয় কারিগরদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার হাওরাঞ্চলে অবস্থিত অরুয়াইল বাজারের লেপ-তোশকের প্রত্যেকটি দোকানে এখন প্রতিদিন ১০ থেকে ১২টি লেপ-তোশক তৈরি হচ্ছে। তবে লেপের কাপড়, ফোম ও মজুরি গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। এখানে চার-পাঁচ হাত মাপের তৈরি লেপ ১ হাজার টাকা থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে অরুয়াইল বাজারের লোপাড়া বেডিং স্টোরের স্বত্বাধিকারী মো. আল আমিন বলেন, ‘আমাদের এই লেপ তোশকের দোকানের বয়স প্রায় ৫০ বছর। আমার বাবা এ কাজ করতেন। বাবা এখন বৃদ্ধ হয়ে গেছেন। কর্মচারী নিয়ে দোকানটি এখন আমিই পরিচালনা করি। লেপ-তোশকের ব্যবসা আগের চেয়ে অনেক খারাপ। আমার বাবা এই ব্যবসা দিয়ে অনেক কিছু করেছেন। আমি এই ব্যবসা থেকে কিছুই করতে পারিনি। শুধু খেয়ে পরে কোনো রকমে বেঁচে আছি। কারণ লেপের জায়গা দখল করেছে বিদেশি কম্বল। ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও সংসারের প্রয়োজনে এ ব্যবসা ছেড়ে অন্য কোনো ব্যবসা করব ভাবছি।’
লেপ-তোশক তৈরির কারিগর মো. হারুন মিয়া বলেন, ‘আমি ১০ বছর ধরে লেপ-তোশকের কারিগর হিসেবে কাজ করে আসছি। এ পেশায় এখন কদর কম। অনেক কষ্ট করে কাজটি শিখেছি, তাই এ পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় যেতে মন চায় না। আমাদের পরিবারে আমিই এ পেশায় আছি।’
কারিগর তফসির বলেন, ‘শীত আসার আগেই মানুষ লেপ-তোশক বানাতে শুরু করে দিয়েছে। তাই আমরাও ব্যস্ত সময় পার করছি। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসা আরও বৃদ্ধি পাবে। মনে হয় এ বছর আয়-রোজগার ভালোই হবে।’
অরুয়াইল বাজারে কথা হয় লেপ-তোশক কিনতে আসা সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের বরইচারা গ্রামের লিয়াকত আলীর সঙ্গে।
তিনি বলেন, ‘আমি শুধু তোশক বানাতে এসেছি। আমার ছেলে বিদেশ থেকে দুটি কম্বল পাঠিয়েছে। তাই লেপের দরকার নেই। লেপের চেয়ে শীতে কম্বল অনেক আরামদায়ক। তা ছাড়া তুলা, কাপড় ও কারিগরের মজুরি অনেক বেশি। তাই টেকসই ও দামের দিক দিয়ে লেপের চেয়ে কম্বল অনেক ভালো।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে