নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খেলাপি ঋণ আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক পিছিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা, বেসিক ও বিডিবিএল ব্যাংক। আর কিছুটা স্বস্তিদায়ক অবস্থায় আছে সোনালী, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র থেকে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে (২০২১-২২) জনতা ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪৫০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর) ব্যাংকটি আদায় করেছে ১৮৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এটি বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৪০ দশমিক ৮৫ শতাংশ। আর বিদায়ী অর্থবছরের একই সময়ে জনতা ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বা ২৩ শতাংশ। ব্যাংকটির চলতি অর্থবছরে খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ চলতি অর্থবছরে তুলনামূলক একটু বেশি হলেও তা লক্ষ্যের তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ কম।
চলতি অর্থবছরে বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২৫ কোটি টাকা। বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে আদায়ের পরিমাণ কম হওয়ায় নভেম্বর মাসে নতুন করে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। সংশোধনের পরে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে মাত্র ৩৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। এই খেলাপি ঋণ আদায়ের হার সংশোধিত লক্ষ্যের তুলনায় ৩৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ এবং বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ২৯ দশমিক ৫৫ শতাংশ। আর বিদায়ী ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ ছিল ২৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা বা ২৩ শতাংশ। তুলনামূলক চিত্রে বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরে আদায়ের হার একটু বেশি হলেও তা মোট লক্ষ্য পূরণের প্রায় ৭০ শতাংশ কম।
একইভাবে বিডিবিএলের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে ১২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বা ৩১ দশমিক ৯৭ শতাংশ। আর ব্যাংকটি তার আগের অর্থবছরের একই সময়ে খেলাপি ঋণ আদায় করেছিল ১৭ কোটি ১০ লাখ টাকা বা ৪২ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সেই হিসাবে গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে বিডিবিএল ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ কমেছে ৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা। আর লক্ষ্য অর্জন করতে বাকি প্রায় ৬৮ শতাংশ।
সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে ২৩৬ কোটি টাকা বা ৫২ দশমিক ৪৪ শতাংশ। ব্যাংকটি গত অর্থবছরে খেলাপি ঋণ আদায় করেছিল ২৬৩ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ৫৮ শতাংশ। সে হিসাবে গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ ও হার দুই-ই কমেছে। কিন্তু ব্যাংকটি প্রথম খেলাপি ঋণ আদায়ের নির্ধারিত লক্ষ্যের চেয়ে প্রথম ছয় মাসে অর্ধেকের চেয়ে বেশি অর্জন করেছে।
চলতি অর্থবছরে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪০০ কোটি টাকা। বছরের শুরুর দিকে কম আদায় হওয়ায় নভেম্বরে সংশোধন করে নতুন করে কমিয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৩৬০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে ২১৯ কোটি টাকা বা ৬০ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এটি মূল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৫৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ ছিল ১৩১ কোটি টাকা বা ৩৩ শতাংশ। এখানে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ এবং হার—দুই ক্ষেত্রেই বেশি।
আর ২০২১-২২ অর্থবছরে রূপালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ১৪০ কোটি টাকা। পরিস্থিতি বিবেচনা করে নভেম্বরে তা সংশোধন করে কমিয়ে ঠিক করা হয়েছে ৭০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে ৬৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা বা ৯১ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এটি মূল লক্ষ্যের তুলনায় ৪৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ। এ ছাড়া গত ২০২০-২১ অর্থবছরের একই সময়ে রূপালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ ছিল ৩৯ কোটি ৬ লাখ টাকা বা ২৮ শতাংশ।
জানা গেছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে সম্পাদিত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) আওতায় চলতি অর্থবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের মূল লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। কিন্তু করোনাসহ চলমান নেতিবাচক পরিস্থিতি বিবেচনায় গত নভেম্বরে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। এই লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণ আদায় করেছে ৭৫২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
খেলাপি ঋণ আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক পিছিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা, বেসিক ও বিডিবিএল ব্যাংক। আর কিছুটা স্বস্তিদায়ক অবস্থায় আছে সোনালী, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র থেকে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে (২০২১-২২) জনতা ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪৫০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর) ব্যাংকটি আদায় করেছে ১৮৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এটি বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৪০ দশমিক ৮৫ শতাংশ। আর বিদায়ী অর্থবছরের একই সময়ে জনতা ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বা ২৩ শতাংশ। ব্যাংকটির চলতি অর্থবছরে খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ চলতি অর্থবছরে তুলনামূলক একটু বেশি হলেও তা লক্ষ্যের তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ কম।
চলতি অর্থবছরে বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১২৫ কোটি টাকা। বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে আদায়ের পরিমাণ কম হওয়ায় নভেম্বর মাসে নতুন করে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। সংশোধনের পরে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে মাত্র ৩৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। এই খেলাপি ঋণ আদায়ের হার সংশোধিত লক্ষ্যের তুলনায় ৩৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ এবং বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ২৯ দশমিক ৫৫ শতাংশ। আর বিদায়ী ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ ছিল ২৮ কোটি ৬১ লাখ টাকা বা ২৩ শতাংশ। তুলনামূলক চিত্রে বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরে আদায়ের হার একটু বেশি হলেও তা মোট লক্ষ্য পূরণের প্রায় ৭০ শতাংশ কম।
একইভাবে বিডিবিএলের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে ১২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বা ৩১ দশমিক ৯৭ শতাংশ। আর ব্যাংকটি তার আগের অর্থবছরের একই সময়ে খেলাপি ঋণ আদায় করেছিল ১৭ কোটি ১০ লাখ টাকা বা ৪২ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সেই হিসাবে গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে বিডিবিএল ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ কমেছে ৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা। আর লক্ষ্য অর্জন করতে বাকি প্রায় ৬৮ শতাংশ।
সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে ২৩৬ কোটি টাকা বা ৫২ দশমিক ৪৪ শতাংশ। ব্যাংকটি গত অর্থবছরে খেলাপি ঋণ আদায় করেছিল ২৬৩ কোটি ২২ লাখ টাকা বা ৫৮ শতাংশ। সে হিসাবে গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ ও হার দুই-ই কমেছে। কিন্তু ব্যাংকটি প্রথম খেলাপি ঋণ আদায়ের নির্ধারিত লক্ষ্যের চেয়ে প্রথম ছয় মাসে অর্ধেকের চেয়ে বেশি অর্জন করেছে।
চলতি অর্থবছরে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪০০ কোটি টাকা। বছরের শুরুর দিকে কম আদায় হওয়ায় নভেম্বরে সংশোধন করে নতুন করে কমিয়ে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৩৬০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে ২১৯ কোটি টাকা বা ৬০ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এটি মূল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৫৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ ছিল ১৩১ কোটি টাকা বা ৩৩ শতাংশ। এখানে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ এবং হার—দুই ক্ষেত্রেই বেশি।
আর ২০২১-২২ অর্থবছরে রূপালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ১৪০ কোটি টাকা। পরিস্থিতি বিবেচনা করে নভেম্বরে তা সংশোধন করে কমিয়ে ঠিক করা হয়েছে ৭০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ছয় মাসে ব্যাংকটি আদায় করেছে ৬৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা বা ৯১ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এটি মূল লক্ষ্যের তুলনায় ৪৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ। এ ছাড়া গত ২০২০-২১ অর্থবছরের একই সময়ে রূপালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের পরিমাণ ছিল ৩৯ কোটি ৬ লাখ টাকা বা ২৮ শতাংশ।
জানা গেছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে সম্পাদিত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) আওতায় চলতি অর্থবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের মূল লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। কিন্তু করোনাসহ চলমান নেতিবাচক পরিস্থিতি বিবেচনায় গত নভেম্বরে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। এই লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণ আদায় করেছে ৭৫২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে