কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের গঙ্গামতি পয়েন্ট এলাকায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিশাল একটি অংশের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ মারা যাচ্ছে। এতে একদিকে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ঝড়সহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উপকূলের মানুষের জানমাল রক্ষায় ঝুঁকি বাড়ছে।
বন বিভাগ ও পরিবেশকর্মীদের দাবি—জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে স্ফীত জোয়ারের সঙ্গে সৈকতে বালু জমা হয়ে গাছের শিকড় আটকে যাওয়ায় এসব গাছ মারা যাচ্ছে। বন বিভাগের তথ্যমতে, প্রায় ২০ একর জায়গাজুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে মরা গাছগুলো। মার গাছগুলোর বেশির ভাগই কেওড়া ও গেওয়া। এ ছাড়া ছইলা, হিজল, কাঠবাদাম, ক্যাজা, নিম, পাকুড়, তেঁতুলসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছও মারা গেছে।
গঙ্গামতি এলাকার জেলে আব্বাস উদ্দিন বলেন, ‘সিডরের সময় আমাদের উপকূলবাসীদের অন্যতম বন্ধু ছিল এই গাছগুলো। কিন্তু সিডরের পর থেকেই এই গাছগুলো মারা যেতে শুরু করেছে। আগের চেয়ে জোয়ারের পানিও বেড়েছে। গাছ না থাকায় আমরা উপকূলের মানুষ ঝুঁকিতে আছি।’
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার (টোয়াক) পরিচালক আবুল হোসেন রাজু বলেন, ‘কুয়াকাটা সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের অন্যতম সবুজ বনায়নসহ নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগের একমাত্র জায়গা এই গঙ্গামতির সৈকত। গঙ্গামতির বনায়ন এখন ধ্বংসের পথে। বন বিভাগসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জেগে ওঠা চরে বনায়ন অতীব জরুরি; যা বনও রক্ষা করবে, আবার পর্যটকদের আকর্ষণও বাড়াবে।’
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার কলাপাড়া জোনের সাধারণ সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন মাননু বলেন, সিডর ও আইলা-পরবর্তী সময়ে উপকূলীয় অঞ্চলে বনের আয়তন ঠিক থাকলেও গাছের সংখ্যা কমে আসছে। নদীভাঙনে অনেক গাছ বিলীন হয়ে হচ্ছে। আবার সমুদ্র উপকূলে পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় অতিরিক্ত বালু জমা হচ্ছে। ফলে হাজার হাজার গাছের শ্বাসমূল বালুচাপা পড়ায় শ্বাস নিতে পারছে না। যে কারণে এই গাছগুলো মারা যাচ্ছে।
পটুয়াখালী বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘আমরা বছরে কমপক্ষে ১০ হাজার কেওড়াগাছসহ কয়েক হাজার বিভিন্ন জাতের গাছ হারাচ্ছি। যার একমাত্র কারণ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব। সমুদ্রে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি, বালু জমাট হওয়া থেকেই মূলত গাছগুলো মারা যাচ্ছে। ওই অঞ্চলগুলোতে যখন মাটির অংশ এসে পড়বে, তখন পরিবেশটা ফিরবে। এ ছাড়া গাছ মারা যাওয়া এলাকায় এবং নতুন জেগে ওঠা চরে বনায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি; যা অল্প সময়ের মধ্যেই বাস্তবায়ন করতে পারব বলে আসা করছি।’
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের গঙ্গামতি পয়েন্ট এলাকায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিশাল একটি অংশের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ মারা যাচ্ছে। এতে একদিকে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ঝড়সহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উপকূলের মানুষের জানমাল রক্ষায় ঝুঁকি বাড়ছে।
বন বিভাগ ও পরিবেশকর্মীদের দাবি—জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে স্ফীত জোয়ারের সঙ্গে সৈকতে বালু জমা হয়ে গাছের শিকড় আটকে যাওয়ায় এসব গাছ মারা যাচ্ছে। বন বিভাগের তথ্যমতে, প্রায় ২০ একর জায়গাজুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে মরা গাছগুলো। মার গাছগুলোর বেশির ভাগই কেওড়া ও গেওয়া। এ ছাড়া ছইলা, হিজল, কাঠবাদাম, ক্যাজা, নিম, পাকুড়, তেঁতুলসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছও মারা গেছে।
গঙ্গামতি এলাকার জেলে আব্বাস উদ্দিন বলেন, ‘সিডরের সময় আমাদের উপকূলবাসীদের অন্যতম বন্ধু ছিল এই গাছগুলো। কিন্তু সিডরের পর থেকেই এই গাছগুলো মারা যেতে শুরু করেছে। আগের চেয়ে জোয়ারের পানিও বেড়েছে। গাছ না থাকায় আমরা উপকূলের মানুষ ঝুঁকিতে আছি।’
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার (টোয়াক) পরিচালক আবুল হোসেন রাজু বলেন, ‘কুয়াকাটা সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের অন্যতম সবুজ বনায়নসহ নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগের একমাত্র জায়গা এই গঙ্গামতির সৈকত। গঙ্গামতির বনায়ন এখন ধ্বংসের পথে। বন বিভাগসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জেগে ওঠা চরে বনায়ন অতীব জরুরি; যা বনও রক্ষা করবে, আবার পর্যটকদের আকর্ষণও বাড়াবে।’
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার কলাপাড়া জোনের সাধারণ সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন মাননু বলেন, সিডর ও আইলা-পরবর্তী সময়ে উপকূলীয় অঞ্চলে বনের আয়তন ঠিক থাকলেও গাছের সংখ্যা কমে আসছে। নদীভাঙনে অনেক গাছ বিলীন হয়ে হচ্ছে। আবার সমুদ্র উপকূলে পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় অতিরিক্ত বালু জমা হচ্ছে। ফলে হাজার হাজার গাছের শ্বাসমূল বালুচাপা পড়ায় শ্বাস নিতে পারছে না। যে কারণে এই গাছগুলো মারা যাচ্ছে।
পটুয়াখালী বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘আমরা বছরে কমপক্ষে ১০ হাজার কেওড়াগাছসহ কয়েক হাজার বিভিন্ন জাতের গাছ হারাচ্ছি। যার একমাত্র কারণ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব। সমুদ্রে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি, বালু জমাট হওয়া থেকেই মূলত গাছগুলো মারা যাচ্ছে। ওই অঞ্চলগুলোতে যখন মাটির অংশ এসে পড়বে, তখন পরিবেশটা ফিরবে। এ ছাড়া গাছ মারা যাওয়া এলাকায় এবং নতুন জেগে ওঠা চরে বনায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি; যা অল্প সময়ের মধ্যেই বাস্তবায়ন করতে পারব বলে আসা করছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে