ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
গতকাল সোমবার বেলা ১টা। সূর্যের তেজ বেড়েছে সকাল থেকে। কিন্তু সেই তেজ গরম অনুভূত হচ্ছে না মানুষের কাছে। গায়ের লিলেনের চাদরটি খুলতে গিয়েও থেমে গেলেন আইয়ুব আলী। ভাবছিলেন এক চাদরে মাগুরা শহরে কাজ সেরে দুপুরে বাড়ি যাবেন। কিন্তু কাজ দেরি হওয়ায় পড়ে গেলেন চিন্তায়। কারন শীত রোদেও যাচ্ছে না। চাদরের ফাঁকফোকর দিয়ে ঠান্ডা বাতাসে ৬৫ বছরের বার্ধক্য কাঁপুনি ধরিয়ে দিচ্ছে। আইয়ুব আলী বলেন, পোস্ট অফিসের সামনে এসেছি একটা পুরান কাপড় কিনতে। কারন, বাড়ি যেতে বিকেল হবে।
দুপুরেই যদি রোদে শীত না যায় তবে বিকেলে পরিস্থিতি খারাপ হবে। অ্যাজমার সমস্যা, শীত সহ্য করতে পারি না। মাগুরায় গত রোববার থেকে কনকনে ঠান্ডা বিরাজ করছে সর্বত্র। বেলা যত বাড়ে ততটাই রোদের তেজের সঙ্গে শীতের ঠান্ডা বাতাস বইতে থাকে সবখানে।
বৈরী আবহাওয়ার খবর রাখেন দোকানি তোয়াজ মিয়া। পারনান্দুয়ালী গ্রামে যেতে বলেন, ‘পত্রিকায় পড়েছি আগামী কদিন কনকনে ঠান্ডা পরতি পারে। তাই মাগুরা শীত পড়ছে। বাড়ির পোলাপান যারা গেঁদা (শিশু) তাদের কম্বলের বাইরে যেতে না করেছি। ঠান্ডা লাগলি তো সমস্যা। মাগুরা ভোর থেকে কুয়াশা শুধু নয়, গাছগাছালি দিয়ে বেয়ে পড়ছে কুয়াশার শিশির।’
সূর্য উঠলেও রোদে তাপ নেই। দুপুর গড়ালেও শহরের বিভিন্ন এলাকায় সোয়েটার কিংবা যেকোনো গরম কাপড় পরে থাকতে দেখা গেছে পথচারীদের। এ রকম একজন সোহেলী খাতুন। তিনি বাচ্চার স্কুল থেকে ফেরার সময় দেখেন বেলা ১১টা। পাতলা চাদর গায়ে দেওয়া তবু যেন শরীরে কাঁপুনি ধরে যাচ্ছে। তিনি জানান, অন্য দিন এই বেলায় রোদ লাগালে ভালো লাগে। বাড়ির সবাইকে নিয়ে অমরা রোদে শীত কমাই তাপে। কিন্তু আজ (রবিবার) দেখছি সম্পূর্ণ উল্টো। মেয়েকে স্কুলে দিয়ে এসে চিন্তা করছি আ একটা সোয়েটার নেওয়া যায় কিনা।
এদিকে শীতের এমন বিচিত্র আচরণে খুশি পুরান গরম কাপড় বিক্রেতা রহমত। তিনি বলেন, ‘মানুষ মোটেও কাপড় কিনছিল না। বারবার সৃষ্টিকর্তাকে ডাকছিলাম। এখন গত রাইত (শনিবার) থেকে দেখি চরম শীত। সকাল থেকে ভালোই বিক্রি হচ্ছে। বিশেষ করে বয়স্করা বেশি কিনতে আসছেন। দাম বেশি নিচ্ছি না। সবাই শীত থেকে বাঁচুক তা মনে করেই বেচাবিক্রি করছি।’
গতকাল সোমবার বেলা ১টা। সূর্যের তেজ বেড়েছে সকাল থেকে। কিন্তু সেই তেজ গরম অনুভূত হচ্ছে না মানুষের কাছে। গায়ের লিলেনের চাদরটি খুলতে গিয়েও থেমে গেলেন আইয়ুব আলী। ভাবছিলেন এক চাদরে মাগুরা শহরে কাজ সেরে দুপুরে বাড়ি যাবেন। কিন্তু কাজ দেরি হওয়ায় পড়ে গেলেন চিন্তায়। কারন শীত রোদেও যাচ্ছে না। চাদরের ফাঁকফোকর দিয়ে ঠান্ডা বাতাসে ৬৫ বছরের বার্ধক্য কাঁপুনি ধরিয়ে দিচ্ছে। আইয়ুব আলী বলেন, পোস্ট অফিসের সামনে এসেছি একটা পুরান কাপড় কিনতে। কারন, বাড়ি যেতে বিকেল হবে।
দুপুরেই যদি রোদে শীত না যায় তবে বিকেলে পরিস্থিতি খারাপ হবে। অ্যাজমার সমস্যা, শীত সহ্য করতে পারি না। মাগুরায় গত রোববার থেকে কনকনে ঠান্ডা বিরাজ করছে সর্বত্র। বেলা যত বাড়ে ততটাই রোদের তেজের সঙ্গে শীতের ঠান্ডা বাতাস বইতে থাকে সবখানে।
বৈরী আবহাওয়ার খবর রাখেন দোকানি তোয়াজ মিয়া। পারনান্দুয়ালী গ্রামে যেতে বলেন, ‘পত্রিকায় পড়েছি আগামী কদিন কনকনে ঠান্ডা পরতি পারে। তাই মাগুরা শীত পড়ছে। বাড়ির পোলাপান যারা গেঁদা (শিশু) তাদের কম্বলের বাইরে যেতে না করেছি। ঠান্ডা লাগলি তো সমস্যা। মাগুরা ভোর থেকে কুয়াশা শুধু নয়, গাছগাছালি দিয়ে বেয়ে পড়ছে কুয়াশার শিশির।’
সূর্য উঠলেও রোদে তাপ নেই। দুপুর গড়ালেও শহরের বিভিন্ন এলাকায় সোয়েটার কিংবা যেকোনো গরম কাপড় পরে থাকতে দেখা গেছে পথচারীদের। এ রকম একজন সোহেলী খাতুন। তিনি বাচ্চার স্কুল থেকে ফেরার সময় দেখেন বেলা ১১টা। পাতলা চাদর গায়ে দেওয়া তবু যেন শরীরে কাঁপুনি ধরে যাচ্ছে। তিনি জানান, অন্য দিন এই বেলায় রোদ লাগালে ভালো লাগে। বাড়ির সবাইকে নিয়ে অমরা রোদে শীত কমাই তাপে। কিন্তু আজ (রবিবার) দেখছি সম্পূর্ণ উল্টো। মেয়েকে স্কুলে দিয়ে এসে চিন্তা করছি আ একটা সোয়েটার নেওয়া যায় কিনা।
এদিকে শীতের এমন বিচিত্র আচরণে খুশি পুরান গরম কাপড় বিক্রেতা রহমত। তিনি বলেন, ‘মানুষ মোটেও কাপড় কিনছিল না। বারবার সৃষ্টিকর্তাকে ডাকছিলাম। এখন গত রাইত (শনিবার) থেকে দেখি চরম শীত। সকাল থেকে ভালোই বিক্রি হচ্ছে। বিশেষ করে বয়স্করা বেশি কিনতে আসছেন। দাম বেশি নিচ্ছি না। সবাই শীত থেকে বাঁচুক তা মনে করেই বেচাবিক্রি করছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে