সনি আজাদ, চারঘাট
চাকরি নয়, চাচ্ছেন উদ্যোক্তা হতে। এ জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি ইউটিউবে বিভিন্ন ফলের চাষাবাদ দেখা শুরু করেন। সেখান থেকে ধারণা নিয়ে ও অন্যের বাগান দেখে নিজেদের জমিতে রোপণ করেন ড্রাগন ফলের গাছ। বছর ঘুরতেই ফল এসেছে বাগানে। আর সপ্তাহখানেক পরে পরিপক্ব ফল যাবে বাজারে।
এই সফলতার গল্প রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার পাটিয়াকান্দি গ্রামের তরুণ উদ্যোক্তা সোহাগ আলীর। তিনি বর্তমানে উপজেলার নন্দনগাছী ডিগ্রি কলেজে স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষে পড়াশোনা করছেন। পড়াশোনা শেষে চাকরি না করে উদ্যোক্তা হওয়ার চিন্তাভাবনা থেকে মনোযোগী হয়েছেন কৃষিকাজে।
সম্প্রতি সোহাগের ড্রাগন ফলের বাগান ঘুরে দেখা গেছে, পাঁচ ফুট উচ্চতার খুঁটি পেঁচিয়ে উঠেছে ফলের গাছ। প্রতিটি গাছে ঝুলছে তিন-চারটি আধা পাকা ড্রাগন ফল। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে ফলটি চাষের পদ্ধতি জেনে নিচ্ছেন।
বাগানে কথা হয় সোহাগের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘পড়াশোনার পাশাপাশি নিজে কিছু করার চেষ্টা করেছি। চাকরির পেছনে অনেকে ঘুরে, সেটা দেখতে ভালো লাগে না। তাই বাবার জমিতে শুরু করেছি ড্রাগন ফল চাষ। প্রথমে ইউটিউব দেখে এটি চাষে উদ্বুদ্ধ হই। পরে নাটোরে আমার নানার এলাকায় ফলটি চাষের প্রজেক্ট ঘুরে আগ্রহ আরও বাড়ে। সেখান থেকে ড্রাগন চারা সংগ্রহ করি।’
সোহাগ জানান, এক বিঘা জমিতে ১ হাজার ৪০টি ড্রাগনগাছ লাগিয়েছেন। সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে ৪ লাখ টাকা। এই গাছগুলো ৩০ বছর পর্যন্ত ফল দেবে। এখন বাজারে ড্রাগনের কেজি ৪০০ টাকা। এবার প্রায় ১ লাখ টাকার ফল বিক্রি হবে বলে আশা করছেন তিনি। সবকিছু ঠিক থাকলে দুই বছরের মধ্যে খরচের টাকা উঠে আসবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ড্রাগনগাছ অনেকটা ক্যাকটাসের মতো। গাছ একবার বড় হলে টানা ৩০ বছর ফল দেয়। গাছটিকে সোজা রাখতে শক্ত করে মাচা করতে হয়। চাষিরা সিমেন্টের পিলার ও রড-টায়ার দিয়ে মাচা করেন। আগ্রহ থাকায় উপজেলায় অনেকেই ড্রাগন চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন নাহার বলেন, ‘ড্রাগন অনেক পুষ্টিকর ফল। যেখানে পানি জমে না, সেখানে ফলটি চাষ করা যায়।
সে হিসাবে এই উপজেলার জমি ড্রাগন চাষের উপযোগী। এ বিষয়ে আমরা চাষিদের পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করছি।’
চাকরি নয়, চাচ্ছেন উদ্যোক্তা হতে। এ জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি ইউটিউবে বিভিন্ন ফলের চাষাবাদ দেখা শুরু করেন। সেখান থেকে ধারণা নিয়ে ও অন্যের বাগান দেখে নিজেদের জমিতে রোপণ করেন ড্রাগন ফলের গাছ। বছর ঘুরতেই ফল এসেছে বাগানে। আর সপ্তাহখানেক পরে পরিপক্ব ফল যাবে বাজারে।
এই সফলতার গল্প রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার পাটিয়াকান্দি গ্রামের তরুণ উদ্যোক্তা সোহাগ আলীর। তিনি বর্তমানে উপজেলার নন্দনগাছী ডিগ্রি কলেজে স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষে পড়াশোনা করছেন। পড়াশোনা শেষে চাকরি না করে উদ্যোক্তা হওয়ার চিন্তাভাবনা থেকে মনোযোগী হয়েছেন কৃষিকাজে।
সম্প্রতি সোহাগের ড্রাগন ফলের বাগান ঘুরে দেখা গেছে, পাঁচ ফুট উচ্চতার খুঁটি পেঁচিয়ে উঠেছে ফলের গাছ। প্রতিটি গাছে ঝুলছে তিন-চারটি আধা পাকা ড্রাগন ফল। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে ফলটি চাষের পদ্ধতি জেনে নিচ্ছেন।
বাগানে কথা হয় সোহাগের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘পড়াশোনার পাশাপাশি নিজে কিছু করার চেষ্টা করেছি। চাকরির পেছনে অনেকে ঘুরে, সেটা দেখতে ভালো লাগে না। তাই বাবার জমিতে শুরু করেছি ড্রাগন ফল চাষ। প্রথমে ইউটিউব দেখে এটি চাষে উদ্বুদ্ধ হই। পরে নাটোরে আমার নানার এলাকায় ফলটি চাষের প্রজেক্ট ঘুরে আগ্রহ আরও বাড়ে। সেখান থেকে ড্রাগন চারা সংগ্রহ করি।’
সোহাগ জানান, এক বিঘা জমিতে ১ হাজার ৪০টি ড্রাগনগাছ লাগিয়েছেন। সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে ৪ লাখ টাকা। এই গাছগুলো ৩০ বছর পর্যন্ত ফল দেবে। এখন বাজারে ড্রাগনের কেজি ৪০০ টাকা। এবার প্রায় ১ লাখ টাকার ফল বিক্রি হবে বলে আশা করছেন তিনি। সবকিছু ঠিক থাকলে দুই বছরের মধ্যে খরচের টাকা উঠে আসবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ড্রাগনগাছ অনেকটা ক্যাকটাসের মতো। গাছ একবার বড় হলে টানা ৩০ বছর ফল দেয়। গাছটিকে সোজা রাখতে শক্ত করে মাচা করতে হয়। চাষিরা সিমেন্টের পিলার ও রড-টায়ার দিয়ে মাচা করেন। আগ্রহ থাকায় উপজেলায় অনেকেই ড্রাগন চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন নাহার বলেন, ‘ড্রাগন অনেক পুষ্টিকর ফল। যেখানে পানি জমে না, সেখানে ফলটি চাষ করা যায়।
সে হিসাবে এই উপজেলার জমি ড্রাগন চাষের উপযোগী। এ বিষয়ে আমরা চাষিদের পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করছি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪